পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি
উপকূলের দিকে অগ্রসর হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মোখা। এতে আতঙ্কে আছেন উপকূলীয় জেলা বরগুনার কয়েক লাখ মানুষ। আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ঘূর্ণিঝড় মোখায় পায়রা সমুদ্রবন্দরে ৮ মহা বিপৎসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
এদিকে বঙ্গোপসাগর উত্তল থাকায় বরগুনার সমুদ্রগামী জেলেরা সাগর থেকে ফিরে তাদের নিজ নিজ ঘাটে আশ্রয় নিয়েছেন। বেড়িবাঁধের বাইরে বাস করা জেলে সম্প্রদায়ের মানুষকে নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্বেচ্ছাসেবকেরা মাইকিং করে সতর্কবার্তা জানাচ্ছেন।
জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী জানিয়েছেন, বিষখালী ও বলেশ্বর নদীর বিভিন্ন শাখা খালে নিরাপদ স্থানে সমুদ্রগামী মাছ ধরার ট্রলারগুলো আশ্রয় নিয়েছে। মালিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।
পাথরঘাটার বিষখালী নদীর জীনতলা এলাকায় গিয়ে দেখা যায় নদী অনেক উত্তাল হয়ে উঠেছে। জেলেরা জানান, বেলা এগারোটার পর থেকে নদ–নদীগুলো উত্তাল হয়ে পড়েছে।
জীনতলা এলাকায় বেড়িবাঁধের বাইরের বাসিন্দা সোলায়মান জানান, ‘সংবাদমাধ্যম ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘূর্ণিঝড়ের যেভাবে বলা হচ্ছে তাতে আমরা আতঙ্কে আছি।’
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়, বরগুনা সদর উপজেলায় ১০টি স্থানে এক হাজার ২৫ মিটার, পাথরঘাটায় চারটি স্থানে ৫৮৫ মিটার, বামনায় চারটি স্থানে ৩৪০ মিটার, তালতলী উপজেলায় দুইটি স্থানে ৩১০ মিটার, বেতাগী উপজেলায় দুইটি স্থানে ১৯০ মিটার এবং আমতলী উপজেলায় দুইটি স্থানে ১২০ মিটার বেড়িবাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ রয়েছে।
বরগুনা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাকিব আহমেদ বলেন, ‘বরগুনায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের ২৪টি জায়গায় বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত রয়েছে। আমরা ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধের সংস্কার কাজ শুরু করেছি। বিপুল পরিমাণ জিও ব্যাগ প্রস্তুত রয়েছে। এ ছাড়া ছয় উপজেলায় আমাদের ছয়টি টিম গঠন করা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় চলাকালীন সময়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা এরা সার্বক্ষণিক নজরদারি করবে।’
বরগুনার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান বলেন, বরগুনায় তিনটি মুজিব কেল্লাসহ মোট ৬৪২টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে। এর মধ্যে সদর উপজেলায় ১৮৫টি, আমতলীতে ১১১টি, তালতলীতে ৫৩টি, পাথরঘাটায় ১২৪টি, বেতাগীতে ১১৪টি এবং বামনায় ৫৫টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এসব আশ্রয়কেন্দ্রে মোট ২ লাখ ৬৯ হাজার ৫১০ জন আশ্রয় নিতে পারবেন। এ ছাড়া জেলায় ৯ হাজার ৬১৫ জন স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ে হতাহতদের দ্রুত চিকিৎসায় স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে।
উপকূলের দিকে অগ্রসর হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মোখা। এতে আতঙ্কে আছেন উপকূলীয় জেলা বরগুনার কয়েক লাখ মানুষ। আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে পাওয়া সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, ঘূর্ণিঝড় মোখায় পায়রা সমুদ্রবন্দরে ৮ মহা বিপৎসংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে।
এদিকে বঙ্গোপসাগর উত্তল থাকায় বরগুনার সমুদ্রগামী জেলেরা সাগর থেকে ফিরে তাদের নিজ নিজ ঘাটে আশ্রয় নিয়েছেন। বেড়িবাঁধের বাইরে বাস করা জেলে সম্প্রদায়ের মানুষকে নিরাপদ আশ্রয় কেন্দ্রে যেতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে স্বেচ্ছাসেবকেরা মাইকিং করে সতর্কবার্তা জানাচ্ছেন।
জেলা মৎস্যজীবী ট্রলার মালিক সমিতির সভাপতি গোলাম মোস্তফা চৌধুরী জানিয়েছেন, বিষখালী ও বলেশ্বর নদীর বিভিন্ন শাখা খালে নিরাপদ স্থানে সমুদ্রগামী মাছ ধরার ট্রলারগুলো আশ্রয় নিয়েছে। মালিকদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সমুদ্রে যেতে নিষেধ করা হয়েছে।
পাথরঘাটার বিষখালী নদীর জীনতলা এলাকায় গিয়ে দেখা যায় নদী অনেক উত্তাল হয়ে উঠেছে। জেলেরা জানান, বেলা এগারোটার পর থেকে নদ–নদীগুলো উত্তাল হয়ে পড়েছে।
জীনতলা এলাকায় বেড়িবাঁধের বাইরের বাসিন্দা সোলায়মান জানান, ‘সংবাদমাধ্যম ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘূর্ণিঝড়ের যেভাবে বলা হচ্ছে তাতে আমরা আতঙ্কে আছি।’
জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ড সূত্র জানায়, বরগুনা সদর উপজেলায় ১০টি স্থানে এক হাজার ২৫ মিটার, পাথরঘাটায় চারটি স্থানে ৫৮৫ মিটার, বামনায় চারটি স্থানে ৩৪০ মিটার, তালতলী উপজেলায় দুইটি স্থানে ৩১০ মিটার, বেতাগী উপজেলায় দুইটি স্থানে ১৯০ মিটার এবং আমতলী উপজেলায় দুইটি স্থানে ১২০ মিটার বেড়িবাঁধ ঝুঁকিপূর্ণ রয়েছে।
বরগুনা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. রাকিব আহমেদ বলেন, ‘বরগুনায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের ২৪টি জায়গায় বাঁধ ক্ষতিগ্রস্ত রয়েছে। আমরা ক্ষতিগ্রস্ত বাঁধের সংস্কার কাজ শুরু করেছি। বিপুল পরিমাণ জিও ব্যাগ প্রস্তুত রয়েছে। এ ছাড়া ছয় উপজেলায় আমাদের ছয়টি টিম গঠন করা হয়েছে। ঘূর্ণিঝড় চলাকালীন সময়ে ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা এরা সার্বক্ষণিক নজরদারি করবে।’
বরগুনার জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান বলেন, বরগুনায় তিনটি মুজিব কেল্লাসহ মোট ৬৪২টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত করা হয়েছে। এর মধ্যে সদর উপজেলায় ১৮৫টি, আমতলীতে ১১১টি, তালতলীতে ৫৩টি, পাথরঘাটায় ১২৪টি, বেতাগীতে ১১৪টি এবং বামনায় ৫৫টি আশ্রয়কেন্দ্র প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এসব আশ্রয়কেন্দ্রে মোট ২ লাখ ৬৯ হাজার ৫১০ জন আশ্রয় নিতে পারবেন। এ ছাড়া জেলায় ৯ হাজার ৬১৫ জন স্বেচ্ছাসেবক প্রস্তুত রয়েছে। ঘূর্ণিঝড়ে হতাহতদের দ্রুত চিকিৎসায় স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে।
আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে সাড়ে ৮৬ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে মানিকগঞ্জ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও মুন্নু সিরামিকসের চেয়ারম্যান আফরোজা খান রিতাসহ সাতজনের বিরুদ্ধে চারটি পৃথক মামলা অনুমোদন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) কমিশনের বৈঠকে মামলাগুলোর অনুমোদন দেওয়া হয়।
৩ মিনিট আগেধর্মবিষয়ক উপদেষ্টা আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, ১৫ কোটি টাকা খরচ করে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মডেল মসজিদ তৈরি করা হয়েছে। কিছু ত্রুটি-বিচ্যুতি রয়েছে। প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
৯ মিনিট আগেকারাগারে থাকা সাবেক প্রধান বিচারপতি এ বি এম খায়রুল হকের জামিন ও মামলার কার্যক্রম বাতিল আবেদনের শুনানিতে আইনজীবীদের মধ্যে হট্টগোল ও ধাক্কাধাক্কির ঘটনা ঘটেছে। আজ সোমবার বিচারপতি জাকির হোসেন ও বিচারপতি কে এম রাশেদুজ্জামান রাজার বেঞ্চে এ ঘটনা ঘটে। পরে আদালত এই বিষয়ে শুনানির জন্য আগামী ১৭ আগস্ট দিন...
১৬ মিনিট আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুর জেনেভা ক্যাম্পে মাদক কারবারিদের সংঘর্ষে শাহ আলম (২০) এক তরুণ নিহত হওয়ার পর পুরো এলাকা ঘিরে অভিযান চালিয়েছে যৌথবাহিনী। এতে পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর আগে দুপুরে পুলিশ দুজনকে গ্রেপ্তার করে। তাদের মোহাম্মদপুর থানা হেফাজতে রাখা হয়েছে।
১৭ মিনিট আগে