মো. হোসাইন আলী কাজী, আমতলী (বরগুনা)
বরগুনার তালতলী ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলের জমি দখল করে প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে মাছের ঘের তৈরির অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, তালতলী উপজেলা রেঞ্জ অফিসার মো. মতিয়ার রহমান ঘেরমালিকদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা নিয়ে ঘের করার অনুমতি দিয়েছেন। এতে হুমকিতে পড়বে জীববৈচিত্র্য, ঝুঁকি বাড়ছে প্রাকৃতিক দুর্যোগের। তাই দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
জানা গেছে, বঙ্গোপসাগরবেষ্টিত বরগুনা জেলা দুর্যোগপ্রবণ এলাকা। তার মধ্যে তালতলী উপজেলা অন্যতম। ঝড়-জলোচ্ছ্বাসে প্রতিবছরই ক্ষতিগ্রস্ত হয় উপকূলীয় অঞ্চল। ঘূর্ণিঝড়সহ নানা প্রাকৃতিক দুর্যোগে উপকূলের রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করে এ ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল। তালতলী ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল ১৩ হাজার ৬৪৪ একর এলাকাজুড়ে বিস্তৃত।
এ বনাঞ্চলের পাশে তালতলী উপজেলার আন্ধারমানিক নদী। সবুজ বেষ্টনীর আওতায় বন বিভাগ নদীর কোল ঘেঁষে ২০ কিলোমিটারজুড়ে ছইলা ও কেওড়াসহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রোপণ করেছে। তবে এটি শুধু নামেই বনাঞ্চল, দেখলে মনে হবে যেন ব্যক্তিমালিকানাধীন বনভূমি। বনের গাছ কেটে উজাড় করে বনের জমি দখল করে প্রায় অর্ধশত মৎস্য ঘের নির্মাণ করেছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা। এভাবে বনের জমি দখল হওয়ায় একদিকে বনভূমি কমছে, অন্যদিকে দিন দিন উজাড় হচ্ছে সংরক্ষিত বনাঞ্চল। ধ্বংস হচ্ছে প্রকৃতি ও পরিবেশ। হারিয়ে যাচ্ছে বন্য প্রাণী ও পাখির আবাসস্থল।
অভিযোগ রয়েছে, স্থানীয় প্রভাবশালী বাবুল, জাকির মৃধা, আব্দুল খালেক ও আক্কাবর আলীসহ অর্ধশতাধিক ঘেরমালিক তালতলী রেঞ্জ কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে এসব ঘের তৈরি করেছেন। তবে বন কর্মকর্তা মতিয়ার রহমানের দাবি, তিনি ইতিমধ্যে ৬ জন বনের জমি দখলকারীর বিরুদ্ধে মামলা ও ২৫ জনকে নোটিশ দিয়েছেন; কিন্তু এরপরও ঘের তৈরি বন্ধ হয়নি।
বন বিভাগ কর্তৃপক্ষের দাবি, দখলদারেরা প্রভাবশালী হওয়ায় তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে গেলে ভয়ভীতি প্রদর্শন ও প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছেন। তবে পর্যায়ক্রমে দখলদারদের বিরুদ্ধে বন বিভাগের পক্ষ থেকে নোটিশ করা হচ্ছে। তাঁরা নোটিশের সদুত্তর দিতে না পারলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রভাবশালীরা বন কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করেই গাছ কেটে নিচ্ছে। এতে লেনদেন হচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা। গাছ কেটে জমি দখল এবং পরে মৎস্য ঘের নির্মাণ করা হচ্ছে।
গতকাল মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার শারিকখালী ইউনিয়নের আঙ্গারপাড়া গ্রামে আন্ধারমানিক নদীর তীর থেকে শুরু করে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ পর্যন্ত ১৫০ মিটার বনাঞ্চল উজাড় করে খননযন্ত্র (এক্সকাভেটর) দিয়ে মৎস্য ঘের নির্মাণ করছেন স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল খালেক মিয়া।
সেখান থেকে সামনে এগিয়ে চাউলাপাড়া গ্রামে নদীতীরবর্তী বনের ছইলা, কেওড়া ও নানা প্রজাতির কয়েক হাজার চারা গাছ কেটে খননযন্ত্র দিয়ে প্রায় ২ একর জমি খনন করে মৎস্য ঘের তৈরি করেছেন স্থানীয় প্রভাবশালী বাসিন্দা বাবুল মৃধা ও জাকির মৃধা।
এ ছাড়া ঘেরের মধ্যে মাচান তৈরি করে পাহারা দেওয়ার ঘর ও পানি ওঠানামার জন্য ইট দিয়ে স্থায়ী কালভার্ট। একইভাবে বড়বগী ইউনিয়নের নিশানবাড়িয়া খেয়াঘাট থেকে শারিকখালী ইউনিয়নের চাউলাপাড়া গ্রাম পর্যন্ত আন্ধারমানিক নদীর তীরে বন বিভাগের জমি দখল ও বনাঞ্চল উজাড় করে স্থানীয় প্রভাবশালীদের মাছের ঘের নির্মাণের মহোৎসব চলছে। এখানে একে একে প্রায় অর্ধশত মাছের ঘের নির্মাণ করা হয়েছে।
জানতে চাইলে বনের জমি দখল করে ঘের নির্মাণকারী বাবুল মৃধা ও জাকির মৃধা বলেন, ‘এই জমি আমরা বন্দোবস্ত নিয়েছি। এখানে চিংড়ি মাছ চাষ করার জন্য ঘের নির্মাণ করেছি।’ বনের গাছ কেটে ঘের নির্মাণ করার বিষয়ে জানতে চাইলে তাঁরা বলেন, ‘এখানে বন বিভাগের লোকজন আসছিলেন, তাঁরা দেখে গেছেন।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ঘেরমালিক বলেন, ‘বন বিভাগের কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করেই ঘের নির্মাণ করেছি। তাঁকে টাকা না দিলে কীভাবে ঘের নির্মাণ করলাম?’
দখলদার আব্দুল খালেক মিয়া বলেন, ‘আমার রেকর্ডি জমিতে মাছের ঘের নির্মাণ করতেছি।’ তবে বনের গাছ কেটে ঘের তৈরি করার বিষয় জানতে চাইলে তিনি কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি।
অন্য দখলদার আকাব্বার বলেন, ‘ঘেরের ভেতরে আমাদের কিছু রেকর্ডি জমি আছে। সরকারি জমি ও আমার রেকর্ডীয় জমি মিলিয়ে মৎস্য ঘের তৈরি করেছি।’
জানতে চাইলে কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে বনের গাছ কাটা হচ্ছে, এমন অভিযোগ অস্বীকার করে তালতলী রেঞ্জের কর্মকর্তা মতিয়ার রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বন বিভাগের পক্ষ থেকে দখলদারদের বিরুদ্ধে ৬টি মামলা করা হয়েছে। এ ছাড়া ২৫ জন জমি দখলকারীর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে তালতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উম্মে সালমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, চাউলাপাড়া গ্রামে বন বিভাগের গাছ কেটে ঘের নির্মাণের ঘটনায় বন বিভাগের পক্ষ থেকে মামলা করা হয়েছে। এ ছাড়া সরেজমিন পরিদর্শন করেছেন। যাঁরা আইন অমান্য করে সরকারি জমি দখল ও বনের গাছ কেটে ঘের নির্মাণ করেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা করার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
বরগুনা জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ সফিউল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিষয়টি বন কর্মকর্তার সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বরগুনার তালতলী ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চলের জমি দখল করে প্রভাবশালীদের বিরুদ্ধে মাছের ঘের তৈরির অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ রয়েছে, তালতলী উপজেলা রেঞ্জ অফিসার মো. মতিয়ার রহমান ঘেরমালিকদের কাছ থেকে মোটা অঙ্কের টাকা নিয়ে ঘের করার অনুমতি দিয়েছেন। এতে হুমকিতে পড়বে জীববৈচিত্র্য, ঝুঁকি বাড়ছে প্রাকৃতিক দুর্যোগের। তাই দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
জানা গেছে, বঙ্গোপসাগরবেষ্টিত বরগুনা জেলা দুর্যোগপ্রবণ এলাকা। তার মধ্যে তালতলী উপজেলা অন্যতম। ঝড়-জলোচ্ছ্বাসে প্রতিবছরই ক্ষতিগ্রস্ত হয় উপকূলীয় অঞ্চল। ঘূর্ণিঝড়সহ নানা প্রাকৃতিক দুর্যোগে উপকূলের রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করে এ ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল। তালতলী ম্যানগ্রোভ বনাঞ্চল ১৩ হাজার ৬৪৪ একর এলাকাজুড়ে বিস্তৃত।
এ বনাঞ্চলের পাশে তালতলী উপজেলার আন্ধারমানিক নদী। সবুজ বেষ্টনীর আওতায় বন বিভাগ নদীর কোল ঘেঁষে ২০ কিলোমিটারজুড়ে ছইলা ও কেওড়াসহ বিভিন্ন প্রজাতির গাছ রোপণ করেছে। তবে এটি শুধু নামেই বনাঞ্চল, দেখলে মনে হবে যেন ব্যক্তিমালিকানাধীন বনভূমি। বনের গাছ কেটে উজাড় করে বনের জমি দখল করে প্রায় অর্ধশত মৎস্য ঘের নির্মাণ করেছেন স্থানীয় প্রভাবশালীরা। এভাবে বনের জমি দখল হওয়ায় একদিকে বনভূমি কমছে, অন্যদিকে দিন দিন উজাড় হচ্ছে সংরক্ষিত বনাঞ্চল। ধ্বংস হচ্ছে প্রকৃতি ও পরিবেশ। হারিয়ে যাচ্ছে বন্য প্রাণী ও পাখির আবাসস্থল।
অভিযোগ রয়েছে, স্থানীয় প্রভাবশালী বাবুল, জাকির মৃধা, আব্দুল খালেক ও আক্কাবর আলীসহ অর্ধশতাধিক ঘেরমালিক তালতলী রেঞ্জ কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করে এসব ঘের তৈরি করেছেন। তবে বন কর্মকর্তা মতিয়ার রহমানের দাবি, তিনি ইতিমধ্যে ৬ জন বনের জমি দখলকারীর বিরুদ্ধে মামলা ও ২৫ জনকে নোটিশ দিয়েছেন; কিন্তু এরপরও ঘের তৈরি বন্ধ হয়নি।
বন বিভাগ কর্তৃপক্ষের দাবি, দখলদারেরা প্রভাবশালী হওয়ায় তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে গেলে ভয়ভীতি প্রদর্শন ও প্রাণনাশের হুমকি দিচ্ছেন। তবে পর্যায়ক্রমে দখলদারদের বিরুদ্ধে বন বিভাগের পক্ষ থেকে নোটিশ করা হচ্ছে। তাঁরা নোটিশের সদুত্তর দিতে না পারলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, প্রভাবশালীরা বন কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করেই গাছ কেটে নিচ্ছে। এতে লেনদেন হচ্ছে মোটা অঙ্কের টাকা। গাছ কেটে জমি দখল এবং পরে মৎস্য ঘের নির্মাণ করা হচ্ছে।
গতকাল মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা গেছে, উপজেলার শারিকখালী ইউনিয়নের আঙ্গারপাড়া গ্রামে আন্ধারমানিক নদীর তীর থেকে শুরু করে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ পর্যন্ত ১৫০ মিটার বনাঞ্চল উজাড় করে খননযন্ত্র (এক্সকাভেটর) দিয়ে মৎস্য ঘের নির্মাণ করছেন স্থানীয় বাসিন্দা আব্দুল খালেক মিয়া।
সেখান থেকে সামনে এগিয়ে চাউলাপাড়া গ্রামে নদীতীরবর্তী বনের ছইলা, কেওড়া ও নানা প্রজাতির কয়েক হাজার চারা গাছ কেটে খননযন্ত্র দিয়ে প্রায় ২ একর জমি খনন করে মৎস্য ঘের তৈরি করেছেন স্থানীয় প্রভাবশালী বাসিন্দা বাবুল মৃধা ও জাকির মৃধা।
এ ছাড়া ঘেরের মধ্যে মাচান তৈরি করে পাহারা দেওয়ার ঘর ও পানি ওঠানামার জন্য ইট দিয়ে স্থায়ী কালভার্ট। একইভাবে বড়বগী ইউনিয়নের নিশানবাড়িয়া খেয়াঘাট থেকে শারিকখালী ইউনিয়নের চাউলাপাড়া গ্রাম পর্যন্ত আন্ধারমানিক নদীর তীরে বন বিভাগের জমি দখল ও বনাঞ্চল উজাড় করে স্থানীয় প্রভাবশালীদের মাছের ঘের নির্মাণের মহোৎসব চলছে। এখানে একে একে প্রায় অর্ধশত মাছের ঘের নির্মাণ করা হয়েছে।
জানতে চাইলে বনের জমি দখল করে ঘের নির্মাণকারী বাবুল মৃধা ও জাকির মৃধা বলেন, ‘এই জমি আমরা বন্দোবস্ত নিয়েছি। এখানে চিংড়ি মাছ চাষ করার জন্য ঘের নির্মাণ করেছি।’ বনের গাছ কেটে ঘের নির্মাণ করার বিষয়ে জানতে চাইলে তাঁরা বলেন, ‘এখানে বন বিভাগের লোকজন আসছিলেন, তাঁরা দেখে গেছেন।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন ঘেরমালিক বলেন, ‘বন বিভাগের কর্মকর্তাকে ম্যানেজ করেই ঘের নির্মাণ করেছি। তাঁকে টাকা না দিলে কীভাবে ঘের নির্মাণ করলাম?’
দখলদার আব্দুল খালেক মিয়া বলেন, ‘আমার রেকর্ডি জমিতে মাছের ঘের নির্মাণ করতেছি।’ তবে বনের গাছ কেটে ঘের তৈরি করার বিষয় জানতে চাইলে তিনি কোনো সদুত্তর দিতে পারেনি।
অন্য দখলদার আকাব্বার বলেন, ‘ঘেরের ভেতরে আমাদের কিছু রেকর্ডি জমি আছে। সরকারি জমি ও আমার রেকর্ডীয় জমি মিলিয়ে মৎস্য ঘের তৈরি করেছি।’
জানতে চাইলে কর্মকর্তাদের ম্যানেজ করে বনের গাছ কাটা হচ্ছে, এমন অভিযোগ অস্বীকার করে তালতলী রেঞ্জের কর্মকর্তা মতিয়ার রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, বন বিভাগের পক্ষ থেকে দখলদারদের বিরুদ্ধে ৬টি মামলা করা হয়েছে। এ ছাড়া ২৫ জন জমি দখলকারীর নোটিশ দেওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে তালতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) উম্মে সালমা আজকের পত্রিকাকে বলেন, চাউলাপাড়া গ্রামে বন বিভাগের গাছ কেটে ঘের নির্মাণের ঘটনায় বন বিভাগের পক্ষ থেকে মামলা করা হয়েছে। এ ছাড়া সরেজমিন পরিদর্শন করেছেন। যাঁরা আইন অমান্য করে সরকারি জমি দখল ও বনের গাছ কেটে ঘের নির্মাণ করেছেন, তাঁদের বিরুদ্ধে নিয়মিত মামলা করার বিষয়টি প্রক্রিয়াধীন।
বরগুনা জেলা প্রশাসক (ডিসি) মোহাম্মদ সফিউল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বিষয়টি বন কর্মকর্তার সঙ্গে আলোচনা সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঈদ মানে আনন্দ, কেনাকাটার ধুম। প্রতিটি বড় উৎসবে ক্রেতাদের প্রচণ্ড ভিড় থাকে রাজধানীর বড় মার্কেটের পোশাকের দোকানগুলোতে। যদিও ঈদুল ফিতরের তুলনায় ঈদুল আজহায় বেচাকেনা কম হয়; তবে এবারের কোরবানির ঈদ যেন একেবারে ভিন্নরূপে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেপ্রতিবছরের নভেম্বর থেকে মে পর্যন্ত লবণ উৎপাদনের মৌসুম ধরা হয়। এই সময়ে উপকূলের জমিতে পলিথিন বিছিয়ে সমুদ্রের লোনাপানি আটকে রেখে রোদে শুকিয়ে লবণ উৎপাদন করেন চাষিরা। কিন্তু এবার বৈরী আবহাওয়া ও বৃষ্টির কারণে কক্সবাজার উপকূলের লবণচাষিদের নির্দিষ্ট সময়ের দুই সপ্তাহ আগেই উৎপাদন বন্ধ করে দিতে হয়েছে। এতে চলতি
৫ ঘণ্টা আগেকোস্ট গার্ড সূত্র জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টার দিকে কোস্ট গার্ডের সদস্যরা ভোলা সদর উপজেলার ইলিশা লঞ্চঘাট সংলগ্ন এলাকায় একটি বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে। এসময় ঢাকাগামী যাত্রীবাহী লঞ্চ তাশরীফ-১ তল্লাশি করে ৪৫ কেজি হরিণের মাংসসহ দুই জন পাচারকারীকে আটক করা হয়। আটককৃতরা হলেন-মো. রা
৫ ঘণ্টা আগেখুলনা মহানগরীর লবণচরা থানাধীন মোহাম্মদনগর বিশ্বরোডে ইজিবাইকের ধাক্কায় সোনালী ব্যাংকের এক প্রিন্সিপাল অফিসার নিহত হয়েছেন। নিহতের নাম আফরোজা আম্বিয়া খানম (৪২)। আজ বুধবার (২৮ মে) রাত ৯টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
৫ ঘণ্টা আগে