ভোলা প্রতিনিধি
দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে ১৫ জন মুসল্লি তাবলিগ জামাতে ভোলায় গিয়েছিলেন। রাতে খাবার খেয়ে মসজিদে ঘুমিয়ে পড়লে পরদিন ভোরে তাঁদের অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করেন ইমাম, মুয়াজ্জিনসহ স্থানীয় মুসল্লিরা। পরে তাঁদের উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ভুক্তভোগীদের দাবি, রাতে তাঁদের খাবারের সঙ্গে নেশাজাতীয় দ্রব্য মিশিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তাঁদের সঙ্গে থাকা টাকাপয়সা লুট করে নেওয়া হয়েছে। স্থানীয়রা বলছেন, যেহেতু খাবারের পরপরই তাঁরা সবাই অচেতন হয়ে পড়েন, সেহেতু এ ঘটনা পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী ঘটানো হয়েছে।
আজ শনিবার সকালে তাঁদের খোঁজখবর নিতে হাসপাতাল যান ভোলা জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম। তিনি জানান, এ ঘটনার তদন্তে জেলা পুলিশ, জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও সাইবার ক্রাইমসহ পুলিশের বেশ কয়েকটি দল গুরুত্বসহকারে কাজ করছে।
গত বৃহস্পতিবার রাতে সদর উপজেলার ভেদুরিয়া ইউনিয়নের ফজলুর রহমান মাস্টার বাড়ি জামে মসজিদে এ ঘটনা ঘটে। পরদিন শুক্রবার সন্ধ্যার পর সবার জ্ঞান ফেরে।
ভুক্তভোগীদের মধ্যে দিনাজপুর জেলার ১১ জন, ফরিদপুরের দুজন, কুমিল্লার একজন ও বগুড়ার একজন। তাঁরা সবাই তাবলিগ জামাতের মুরব্বি মাওলানা জুবায়েরের অনুসারী বলে জানা গেছে।
তাঁরা হলেন মো. আনছার আলী (৭০), মাওলানা আরিফ (৩২), বাবুল হক (৫৪), মোখলেছ (৭৬), সাইদুর রহমান (৫০), মেহেরাব আলী (৬২), আক্কাস আলী (৪৮), তোফাজ্জল হোসেন (৪০), আক্কাস আলী (৫৮), মোহাম্মদ হোসেন বাবুল (৬০), আবু বকর সিদ্দিক (৫৫), দেলোয়ার হোসেন (৪৫), মো. জালাল হোসেন (৩৫), আবদুল কাদের (৫০) ও মুফতি আমিনুল ইসলাম (২৭)।
মসজিদ কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় মুসল্লিরা বলছেন, তাবলিগের ১৫ জনের এক চিল্লার একটি জামাত বুধবার ঢাকার টঙ্গী থেকে ভোলার মারকাজ মসজিদে যান। সেখান থেকে পরদিন বৃহস্পতিবার সকালে তাঁরা ভোলা সদর উপজেলার ভেদুরিয়া ইউনিয়নের ফজলুর রহমান মাস্টার বাড়ি জামে মসজিদে অবস্থান নেন। ওই দিন রাতের খাবার খেয়ে তাঁরা সবাই মসজিদে ঘুমিয়ে পড়েন। শুক্রবার সকালে ফজরের নামাজে গিয়ে মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিনসহ মুসল্লিরা তাঁদের অচেতন অবস্থায় দেখতে পান। পরে তাঁদের উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। রাতের যেকোনো একসময় দুর্বৃত্তরা তাঁদের সঙ্গে থাকা টাকাপয়সা নিয়ে গেলেও মোবাইল ফোন বা অন্য কোনো মালামাল নেয়নি।
ভোলা সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীন ফকির আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ ঘটনায় জেলা পুলিশ, জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও সাইবার ক্রাইমসহ পুলিশের বেশ কয়েকটি দল গুরুত্বসহকারে অনুসন্ধান শুরু করেছে।
দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে ১৫ জন মুসল্লি তাবলিগ জামাতে ভোলায় গিয়েছিলেন। রাতে খাবার খেয়ে মসজিদে ঘুমিয়ে পড়লে পরদিন ভোরে তাঁদের অচেতন অবস্থায় উদ্ধার করেন ইমাম, মুয়াজ্জিনসহ স্থানীয় মুসল্লিরা। পরে তাঁদের উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
ভুক্তভোগীদের দাবি, রাতে তাঁদের খাবারের সঙ্গে নেশাজাতীয় দ্রব্য মিশিয়ে দেওয়া হয়েছিল। তাঁদের সঙ্গে থাকা টাকাপয়সা লুট করে নেওয়া হয়েছে। স্থানীয়রা বলছেন, যেহেতু খাবারের পরপরই তাঁরা সবাই অচেতন হয়ে পড়েন, সেহেতু এ ঘটনা পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী ঘটানো হয়েছে।
আজ শনিবার সকালে তাঁদের খোঁজখবর নিতে হাসপাতাল যান ভোলা জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাইফুল ইসলাম। তিনি জানান, এ ঘটনার তদন্তে জেলা পুলিশ, জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও সাইবার ক্রাইমসহ পুলিশের বেশ কয়েকটি দল গুরুত্বসহকারে কাজ করছে।
গত বৃহস্পতিবার রাতে সদর উপজেলার ভেদুরিয়া ইউনিয়নের ফজলুর রহমান মাস্টার বাড়ি জামে মসজিদে এ ঘটনা ঘটে। পরদিন শুক্রবার সন্ধ্যার পর সবার জ্ঞান ফেরে।
ভুক্তভোগীদের মধ্যে দিনাজপুর জেলার ১১ জন, ফরিদপুরের দুজন, কুমিল্লার একজন ও বগুড়ার একজন। তাঁরা সবাই তাবলিগ জামাতের মুরব্বি মাওলানা জুবায়েরের অনুসারী বলে জানা গেছে।
তাঁরা হলেন মো. আনছার আলী (৭০), মাওলানা আরিফ (৩২), বাবুল হক (৫৪), মোখলেছ (৭৬), সাইদুর রহমান (৫০), মেহেরাব আলী (৬২), আক্কাস আলী (৪৮), তোফাজ্জল হোসেন (৪০), আক্কাস আলী (৫৮), মোহাম্মদ হোসেন বাবুল (৬০), আবু বকর সিদ্দিক (৫৫), দেলোয়ার হোসেন (৪৫), মো. জালাল হোসেন (৩৫), আবদুল কাদের (৫০) ও মুফতি আমিনুল ইসলাম (২৭)।
মসজিদ কর্তৃপক্ষ ও স্থানীয় মুসল্লিরা বলছেন, তাবলিগের ১৫ জনের এক চিল্লার একটি জামাত বুধবার ঢাকার টঙ্গী থেকে ভোলার মারকাজ মসজিদে যান। সেখান থেকে পরদিন বৃহস্পতিবার সকালে তাঁরা ভোলা সদর উপজেলার ভেদুরিয়া ইউনিয়নের ফজলুর রহমান মাস্টার বাড়ি জামে মসজিদে অবস্থান নেন। ওই দিন রাতের খাবার খেয়ে তাঁরা সবাই মসজিদে ঘুমিয়ে পড়েন। শুক্রবার সকালে ফজরের নামাজে গিয়ে মসজিদের ইমাম, মুয়াজ্জিনসহ মুসল্লিরা তাঁদের অচেতন অবস্থায় দেখতে পান। পরে তাঁদের উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। রাতের যেকোনো একসময় দুর্বৃত্তরা তাঁদের সঙ্গে থাকা টাকাপয়সা নিয়ে গেলেও মোবাইল ফোন বা অন্য কোনো মালামাল নেয়নি।
ভোলা সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীন ফকির আজকের পত্রিকাকে বলেন, এ ঘটনায় জেলা পুলিশ, জেলা গোয়েন্দা পুলিশ ও সাইবার ক্রাইমসহ পুলিশের বেশ কয়েকটি দল গুরুত্বসহকারে অনুসন্ধান শুরু করেছে।
বরিশাল জেলা ও মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের শীর্ষ নেতারা পদ হারানোয় জুনিয়র নেতাদের নিয়ে মতবিনিময় সভা করেছেন কেন্দ্রীয় নেতারা। শুক্রবার বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত বরিশাল প্রেসক্লাবে পৃথকভাবে তৃণমূল নেতাদের সঙ্গে এই সভায় প্রধান অতিথি ছিলেন স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতি এস এম জিলানী। দলের কেন্দ্রীয়...
৮ মিনিট আগেআগামী ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় নির্বাচনকে গ্রহণযোগ্য ও নিরপেক্ষ করার লক্ষ্যে ইতিমধ্যে কার্যক্রম শুরু হয়েছে। পুলিশ পেশাদারি ও নিরপেক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করে এ নির্বাচনকে দেশে-বিদেশে একটি দৃষ্টান্তে পরিণত করার আশা ব্যক্ত করেছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী।
১২ মিনিট আগেঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে পুকুর থেকে দেড় বছর বয়সী শিশু আল মুনতাসিরের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার দুওসুও ইউনিয়নের ছোট পলাশবাড়ী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
৩৪ মিনিট আগেগাজীপুরে সাংবাদিক আসাদুজ্জামান তুহিন হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে গাজীপুর সাংবাদিক ইউনিয়নের আয়োজনে গাজীপুর প্রেসক্লাবের সামনে এই প্রতিবাদ সভা হয়।
১ ঘণ্টা আগে