চিতলমারী (বাগেরহাট) প্রতিনিধি
বাগেরহাটের চিতলমারীতে মোবাইল ফোন চুরির ঘটনায় মামলা করা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিকদার ও কাজী বংশীয় দুই পক্ষের সংঘর্ষে ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার বেলা দুইটার দিকে কলাতলা ইউনিয়নের শৈলদাহ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে।
আহতদের চিতলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় পরস্পরবিরোধী বক্তব্যে পাওয়া গেছে।
কলাতলা ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সদস্য শেখ জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, সম্প্রতি শৈলদাহ গ্রামের আমিনুর কাজীর ছেলে সোহানুর কাজী একই গ্রামের আজিম খানের মোবাইল ফোন চুরি করে। এ ঘটনায় আজিম বাদী হয়ে ৫ মে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করে। এর জেরে আজ দুপুরে আমিনুর কাজী ও গাউস কাজীর নেতৃত্বে ২০-৩০ জন লোক জাহাঙ্গীর হোসেনের বাড়িতে হামলা করে।
হামলায় জাহাঙ্গীরের পক্ষের আব্বাস শেখ (৫৬), বিউটি বেগম (৪৫), অসিক শেখ (৭৫), সোহেল শেখ (৩১), আফজাল শেখ (৭৬) ও অলিউর শেখ (৪৫) আহত হন। আহতদের চিতলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এঁদের মধ্যে আব্বাস শেখের অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে ও খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
কাজী পক্ষের বোরহান কাজী (২৩) জানান, পূর্ববিরোধের জেরে শিকদারদের পক্ষ হয়ে জাহাঙ্গীর মেম্বারের লোকজন তার এক চাচাকে মারধর করে। পরে লোকজন গেলে সংঘর্ষে তিনিসহ তাঁদের পক্ষের আমিনুর কাজী (৫০), লুৎফর কাজী (৫২) ও তোতা কাজী (৪৮) আহত হন। আহতরা সবাই চিতলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রয়েছে।
এ ব্যাপারে চিতলমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ এইচ এম কামরুজ্জামান খান জানান, বংশীয় প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন ধরে শিকদার ও কাজীদের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে। এর জের ধরে শনিবার দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়। খবর পেয়ে তিনিসহ পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়েছেন। ওই এলাকার পরিবেশ বর্তমানে শান্ত আছে। কোনো পক্ষ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ করলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বাগেরহাটের চিতলমারীতে মোবাইল ফোন চুরির ঘটনায় মামলা করা নিয়ে দ্বন্দ্বের জেরে শিকদার ও কাজী বংশীয় দুই পক্ষের সংঘর্ষে ১০ জন আহত হয়েছেন। আজ শনিবার বেলা দুইটার দিকে কলাতলা ইউনিয়নের শৈলদাহ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়েছে।
আহতদের চিতলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ ঘটনায় পরস্পরবিরোধী বক্তব্যে পাওয়া গেছে।
কলাতলা ইউনিয়ন পরিষদের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের সাবেক সদস্য শেখ জাহাঙ্গীর হোসেন জানান, সম্প্রতি শৈলদাহ গ্রামের আমিনুর কাজীর ছেলে সোহানুর কাজী একই গ্রামের আজিম খানের মোবাইল ফোন চুরি করে। এ ঘটনায় আজিম বাদী হয়ে ৫ মে থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করে। এর জেরে আজ দুপুরে আমিনুর কাজী ও গাউস কাজীর নেতৃত্বে ২০-৩০ জন লোক জাহাঙ্গীর হোসেনের বাড়িতে হামলা করে।
হামলায় জাহাঙ্গীরের পক্ষের আব্বাস শেখ (৫৬), বিউটি বেগম (৪৫), অসিক শেখ (৭৫), সোহেল শেখ (৩১), আফজাল শেখ (৭৬) ও অলিউর শেখ (৪৫) আহত হন। আহতদের চিতলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে। এঁদের মধ্যে আব্বাস শেখের অবস্থার অবনতি হলে তাঁকে ও খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়।
কাজী পক্ষের বোরহান কাজী (২৩) জানান, পূর্ববিরোধের জেরে শিকদারদের পক্ষ হয়ে জাহাঙ্গীর মেম্বারের লোকজন তার এক চাচাকে মারধর করে। পরে লোকজন গেলে সংঘর্ষে তিনিসহ তাঁদের পক্ষের আমিনুর কাজী (৫০), লুৎফর কাজী (৫২) ও তোতা কাজী (৪৮) আহত হন। আহতরা সবাই চিতলমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি রয়েছে।
এ ব্যাপারে চিতলমারী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ এইচ এম কামরুজ্জামান খান জানান, বংশীয় প্রভাব বিস্তারকে কেন্দ্র করে দীর্ঘদিন ধরে শিকদার ও কাজীদের মধ্যে বিরোধ চলে আসছে। এর জের ধরে শনিবার দুই পক্ষের সংঘর্ষ হয়। খবর পেয়ে তিনিসহ পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিয়েছেন। ওই এলাকার পরিবেশ বর্তমানে শান্ত আছে। কোনো পক্ষ অভিযোগ করেনি। অভিযোগ করলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির সরকারি বস্তাসহ প্রায় ৫ হাজার কেজি চাল জব্দ এবং দুইজনকে আটক করা হয়েছে। গতকাল সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাত ১১টার দিকে উপজেলা সদরের মহাখাল পাড়ার দুই চাল ব্যবসায়ীর দোকানে অভিযান চালিয়ে এ চাল উদ্ধার করা হয়। দোকান থেকে চাল সরানোর সময় দুই শ্রমিককে আটক করা হয়।
৩২ মিনিট আগেকুমিল্লা সিটি করপোরেশন প্রতিষ্ঠার ১৪ বছর পেরিয়ে গেলেও নাগরিক সেবা পৌঁছায়নি কাঙ্ক্ষিত মানে। তীব্র জনবলসংকটে স্থবির হয়ে পড়েছে সেবা কার্যক্রম। ২৪২টি অনুমোদিত পদের বিপরীতে বর্তমানে কর্মরত মাত্র ৬৭ জন। ফলে নগরীর ১২ লাখ বাসিন্দা প্রতিদিন ভোগান্তির মুখে পড়ছেন। তিন মেয়রের আমল ও প্রশাসকদের দায়িত্বকালেও
৬ ঘণ্টা আগেগাইবান্ধা শহরের ভিএইড সড়কে অবস্থিত কেএন রোড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। ৬৩ বছর আগে প্রতিষ্ঠিত এ বিদ্যালয়টির আশপাশে ঘনবসতি। সে হিসেবে শ্রেণিকক্ষগুলো শিক্ষার্থী ঠাসা থাকার কথা। কিন্তু বাস্তবতা ভিন্ন। শিশুশ্রেণি থেকে পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত মাত্র ৪০ জন শিক্ষার্থী রয়েছে এ বিদ্যালয়ে।
৬ ঘণ্টা আগেকুমিল্লা নগরীর চর্থা এলাকার যে ঐতিহাসিক প্রাসাদ একসময় রাজপরিবারের গৌরবময় স্মৃতি বহন করত, আজ তা অবহেলা আর ভগ্নদশার চিহ্ন বহন করছে। তবে পরিস্থিতি বদলাতে যাচ্ছে শিগগির। সংস্কারের মাধ্যমে এই প্রাসাদ গড়ে তোলা হবে শিল্প ও সংগীতচর্চার এক অনন্য কেন্দ্র হিসেবে। বাংলার ভাটিয়ালি থেকে হিন্দি চলচ্চিত্রের কালজয়ী
৬ ঘণ্টা আগে