বাগেরহাট প্রতিনিধি

ব্যবসায় ব্যাপক ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কায় বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের দাবি তুলেছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। এ কারণে আজ মঙ্গলবার (১৩ মে) দুপুরে বাগেরহাট প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করেন তাঁরা। ব্যবসায়ীরা জানান, তাঁরা এমনিতেই ক্রেতাশূন্যতাসহ নানা সংকটের মুখে রয়েছেন। বাগেরহাট শহরে বাণিজ্য মেলার আয়োজন হলে তাতে তাঁদের ব্যবসায় আরও ধস নামবে। তাঁরা আরও অভিযোগ করেন, বাণিজ্য মেলায় জুয়ার আসর বসানো হয়। তাতে চুরি, ছিনতাইসহ সমাজে নানা অপরাধ বাড়বে।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য পাঠ করেন বাগেরহাট সম্মিলিত ব্যবসায়ী সমিতির আহ্বায়ক শেখ মাইনুল ইসলাম মোস্তফা। তিনি বলেন, বর্তমানে বাগেরহাটের ব্যবসায়ীরা ক্রেতাশূন্যতা, ব্যবসায় মন্দাসহ নানা সংকটে ভুগছেন। ব্যাংক ও এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে তাঁরা কোনো রকম ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে বাগেরহাট শহরে বাণিজ্য মেলার আয়োজন ব্যবসায়ীদের জন্য সুখকর নয়। তা ছাড়া বাণিজ্য মেলায় নিম্নমানের ও সস্তা পণ্য বিক্রয় করা হয়। এ জন্য বাণিজ্য মেলা হলে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের বেচাকেনা শূন্যের কোঠায় চলে আসবে। তিনি আরও বলেন, অতিরিক্ত লাভের আশায় মেলায় জুয়ার আসর বসানো হয়। যার ফলে বাণিজ্য মেলা চলাকালে চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি বেড়ে যায়। জানমালের মারাত্মক ক্ষতি হয়।
সংবাদ সম্মেলনে ব্যবসায়ী সমিতির সদস্যসচিব নজরুল ইসলাম রুনু, বেগ শামীম হাসান, মনজুরুল ইসলাম, মো. ফারুক হোসেন, মোহাম্মদ শাহিনুর রহমান, মাহাবুবুল আলম কাজল, ইকরামুল কবির ইকু, জিহাদুল ইসলাম, সোহাগ হাওলাদারসহ স্থানীয় ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।
ব্যবসায়ী নেতা মাইনুল ইসলাম মোস্তফা বলেন, বর্তমানে এসএসসি পরীক্ষা চলমান রয়েছে। এইচএসসি পরীক্ষা আসন্ন। সামনে পবিত্র ঈদুল আজহা রয়েছে। সবকিছু মিলিয়ে বাণিজ্য মেলায় লাভের চেয়ে ক্ষতির পরিমাণ বেশি। এই পরিস্থিতিতে যেকোনো মূল্যে বাণিজ্য মেলা বন্ধ করা প্রয়োজন।
ব্যবসায়ীরা বলেন, ‘আমরা আগেও এই মেলা বন্ধ করার জন্য মানববন্ধন করেছি। প্রতিবাদ সমাবেশ করে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপিও দিয়েছি। তারপরও পৌর পার্কে বাণিজ্য মেলা পরিচালনার জন্য বগুড়ার মন্টু ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কর্মযজ্ঞ চালাচ্ছে।’
স্থানীয় ব্যবসায়ীরা আরও বলেন, চাঁদাবাজির কারণে পানের হাট, সুপারির হাট, ঢেউটিনের হাট, গুড়ের হাটসহ অধিকাংশ পণ্যসামগ্রী ও ফসলের হাট শহর থেকে চলে গেছে। এখানে প্রশাসনিক দুর্বলতা রয়েছে। মেলার স্থানের যাবতীয় ময়লা–আবর্জনা সবই নদীর মধ্যে ফেলা হবে। এতে পরিবেশদূষণ হবে। ব্যবসায়ীরা বলেন, একটি সিন্ডিকেটের সামান্য লাভের জন্য বাগেরহাটের ব্যবসায়ীদের সম্মিলিত ও বৃহত্তর ক্ষতি মেনে নেওয়া হবে না। বাগেরহাটবাসীর ভালোর জন্য অবিলম্বে বাণিজ্য মেলা বন্ধের দাবি জানান তাঁরা।

ব্যবসায় ব্যাপক ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কায় বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের দাবি তুলেছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। এ কারণে আজ মঙ্গলবার (১৩ মে) দুপুরে বাগেরহাট প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করেন তাঁরা। ব্যবসায়ীরা জানান, তাঁরা এমনিতেই ক্রেতাশূন্যতাসহ নানা সংকটের মুখে রয়েছেন। বাগেরহাট শহরে বাণিজ্য মেলার আয়োজন হলে তাতে তাঁদের ব্যবসায় আরও ধস নামবে। তাঁরা আরও অভিযোগ করেন, বাণিজ্য মেলায় জুয়ার আসর বসানো হয়। তাতে চুরি, ছিনতাইসহ সমাজে নানা অপরাধ বাড়বে।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য পাঠ করেন বাগেরহাট সম্মিলিত ব্যবসায়ী সমিতির আহ্বায়ক শেখ মাইনুল ইসলাম মোস্তফা। তিনি বলেন, বর্তমানে বাগেরহাটের ব্যবসায়ীরা ক্রেতাশূন্যতা, ব্যবসায় মন্দাসহ নানা সংকটে ভুগছেন। ব্যাংক ও এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে তাঁরা কোনো রকম ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে বাগেরহাট শহরে বাণিজ্য মেলার আয়োজন ব্যবসায়ীদের জন্য সুখকর নয়। তা ছাড়া বাণিজ্য মেলায় নিম্নমানের ও সস্তা পণ্য বিক্রয় করা হয়। এ জন্য বাণিজ্য মেলা হলে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের বেচাকেনা শূন্যের কোঠায় চলে আসবে। তিনি আরও বলেন, অতিরিক্ত লাভের আশায় মেলায় জুয়ার আসর বসানো হয়। যার ফলে বাণিজ্য মেলা চলাকালে চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি বেড়ে যায়। জানমালের মারাত্মক ক্ষতি হয়।
সংবাদ সম্মেলনে ব্যবসায়ী সমিতির সদস্যসচিব নজরুল ইসলাম রুনু, বেগ শামীম হাসান, মনজুরুল ইসলাম, মো. ফারুক হোসেন, মোহাম্মদ শাহিনুর রহমান, মাহাবুবুল আলম কাজল, ইকরামুল কবির ইকু, জিহাদুল ইসলাম, সোহাগ হাওলাদারসহ স্থানীয় ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।
ব্যবসায়ী নেতা মাইনুল ইসলাম মোস্তফা বলেন, বর্তমানে এসএসসি পরীক্ষা চলমান রয়েছে। এইচএসসি পরীক্ষা আসন্ন। সামনে পবিত্র ঈদুল আজহা রয়েছে। সবকিছু মিলিয়ে বাণিজ্য মেলায় লাভের চেয়ে ক্ষতির পরিমাণ বেশি। এই পরিস্থিতিতে যেকোনো মূল্যে বাণিজ্য মেলা বন্ধ করা প্রয়োজন।
ব্যবসায়ীরা বলেন, ‘আমরা আগেও এই মেলা বন্ধ করার জন্য মানববন্ধন করেছি। প্রতিবাদ সমাবেশ করে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপিও দিয়েছি। তারপরও পৌর পার্কে বাণিজ্য মেলা পরিচালনার জন্য বগুড়ার মন্টু ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কর্মযজ্ঞ চালাচ্ছে।’
স্থানীয় ব্যবসায়ীরা আরও বলেন, চাঁদাবাজির কারণে পানের হাট, সুপারির হাট, ঢেউটিনের হাট, গুড়ের হাটসহ অধিকাংশ পণ্যসামগ্রী ও ফসলের হাট শহর থেকে চলে গেছে। এখানে প্রশাসনিক দুর্বলতা রয়েছে। মেলার স্থানের যাবতীয় ময়লা–আবর্জনা সবই নদীর মধ্যে ফেলা হবে। এতে পরিবেশদূষণ হবে। ব্যবসায়ীরা বলেন, একটি সিন্ডিকেটের সামান্য লাভের জন্য বাগেরহাটের ব্যবসায়ীদের সম্মিলিত ও বৃহত্তর ক্ষতি মেনে নেওয়া হবে না। বাগেরহাটবাসীর ভালোর জন্য অবিলম্বে বাণিজ্য মেলা বন্ধের দাবি জানান তাঁরা।
বাগেরহাট প্রতিনিধি

ব্যবসায় ব্যাপক ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কায় বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের দাবি তুলেছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। এ কারণে আজ মঙ্গলবার (১৩ মে) দুপুরে বাগেরহাট প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করেন তাঁরা। ব্যবসায়ীরা জানান, তাঁরা এমনিতেই ক্রেতাশূন্যতাসহ নানা সংকটের মুখে রয়েছেন। বাগেরহাট শহরে বাণিজ্য মেলার আয়োজন হলে তাতে তাঁদের ব্যবসায় আরও ধস নামবে। তাঁরা আরও অভিযোগ করেন, বাণিজ্য মেলায় জুয়ার আসর বসানো হয়। তাতে চুরি, ছিনতাইসহ সমাজে নানা অপরাধ বাড়বে।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য পাঠ করেন বাগেরহাট সম্মিলিত ব্যবসায়ী সমিতির আহ্বায়ক শেখ মাইনুল ইসলাম মোস্তফা। তিনি বলেন, বর্তমানে বাগেরহাটের ব্যবসায়ীরা ক্রেতাশূন্যতা, ব্যবসায় মন্দাসহ নানা সংকটে ভুগছেন। ব্যাংক ও এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে তাঁরা কোনো রকম ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে বাগেরহাট শহরে বাণিজ্য মেলার আয়োজন ব্যবসায়ীদের জন্য সুখকর নয়। তা ছাড়া বাণিজ্য মেলায় নিম্নমানের ও সস্তা পণ্য বিক্রয় করা হয়। এ জন্য বাণিজ্য মেলা হলে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের বেচাকেনা শূন্যের কোঠায় চলে আসবে। তিনি আরও বলেন, অতিরিক্ত লাভের আশায় মেলায় জুয়ার আসর বসানো হয়। যার ফলে বাণিজ্য মেলা চলাকালে চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি বেড়ে যায়। জানমালের মারাত্মক ক্ষতি হয়।
সংবাদ সম্মেলনে ব্যবসায়ী সমিতির সদস্যসচিব নজরুল ইসলাম রুনু, বেগ শামীম হাসান, মনজুরুল ইসলাম, মো. ফারুক হোসেন, মোহাম্মদ শাহিনুর রহমান, মাহাবুবুল আলম কাজল, ইকরামুল কবির ইকু, জিহাদুল ইসলাম, সোহাগ হাওলাদারসহ স্থানীয় ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।
ব্যবসায়ী নেতা মাইনুল ইসলাম মোস্তফা বলেন, বর্তমানে এসএসসি পরীক্ষা চলমান রয়েছে। এইচএসসি পরীক্ষা আসন্ন। সামনে পবিত্র ঈদুল আজহা রয়েছে। সবকিছু মিলিয়ে বাণিজ্য মেলায় লাভের চেয়ে ক্ষতির পরিমাণ বেশি। এই পরিস্থিতিতে যেকোনো মূল্যে বাণিজ্য মেলা বন্ধ করা প্রয়োজন।
ব্যবসায়ীরা বলেন, ‘আমরা আগেও এই মেলা বন্ধ করার জন্য মানববন্ধন করেছি। প্রতিবাদ সমাবেশ করে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপিও দিয়েছি। তারপরও পৌর পার্কে বাণিজ্য মেলা পরিচালনার জন্য বগুড়ার মন্টু ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কর্মযজ্ঞ চালাচ্ছে।’
স্থানীয় ব্যবসায়ীরা আরও বলেন, চাঁদাবাজির কারণে পানের হাট, সুপারির হাট, ঢেউটিনের হাট, গুড়ের হাটসহ অধিকাংশ পণ্যসামগ্রী ও ফসলের হাট শহর থেকে চলে গেছে। এখানে প্রশাসনিক দুর্বলতা রয়েছে। মেলার স্থানের যাবতীয় ময়লা–আবর্জনা সবই নদীর মধ্যে ফেলা হবে। এতে পরিবেশদূষণ হবে। ব্যবসায়ীরা বলেন, একটি সিন্ডিকেটের সামান্য লাভের জন্য বাগেরহাটের ব্যবসায়ীদের সম্মিলিত ও বৃহত্তর ক্ষতি মেনে নেওয়া হবে না। বাগেরহাটবাসীর ভালোর জন্য অবিলম্বে বাণিজ্য মেলা বন্ধের দাবি জানান তাঁরা।

ব্যবসায় ব্যাপক ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কায় বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের দাবি তুলেছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। এ কারণে আজ মঙ্গলবার (১৩ মে) দুপুরে বাগেরহাট প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করেন তাঁরা। ব্যবসায়ীরা জানান, তাঁরা এমনিতেই ক্রেতাশূন্যতাসহ নানা সংকটের মুখে রয়েছেন। বাগেরহাট শহরে বাণিজ্য মেলার আয়োজন হলে তাতে তাঁদের ব্যবসায় আরও ধস নামবে। তাঁরা আরও অভিযোগ করেন, বাণিজ্য মেলায় জুয়ার আসর বসানো হয়। তাতে চুরি, ছিনতাইসহ সমাজে নানা অপরাধ বাড়বে।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তব্য পাঠ করেন বাগেরহাট সম্মিলিত ব্যবসায়ী সমিতির আহ্বায়ক শেখ মাইনুল ইসলাম মোস্তফা। তিনি বলেন, বর্তমানে বাগেরহাটের ব্যবসায়ীরা ক্রেতাশূন্যতা, ব্যবসায় মন্দাসহ নানা সংকটে ভুগছেন। ব্যাংক ও এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে তাঁরা কোনো রকম ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে বাগেরহাট শহরে বাণিজ্য মেলার আয়োজন ব্যবসায়ীদের জন্য সুখকর নয়। তা ছাড়া বাণিজ্য মেলায় নিম্নমানের ও সস্তা পণ্য বিক্রয় করা হয়। এ জন্য বাণিজ্য মেলা হলে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের বেচাকেনা শূন্যের কোঠায় চলে আসবে। তিনি আরও বলেন, অতিরিক্ত লাভের আশায় মেলায় জুয়ার আসর বসানো হয়। যার ফলে বাণিজ্য মেলা চলাকালে চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি বেড়ে যায়। জানমালের মারাত্মক ক্ষতি হয়।
সংবাদ সম্মেলনে ব্যবসায়ী সমিতির সদস্যসচিব নজরুল ইসলাম রুনু, বেগ শামীম হাসান, মনজুরুল ইসলাম, মো. ফারুক হোসেন, মোহাম্মদ শাহিনুর রহমান, মাহাবুবুল আলম কাজল, ইকরামুল কবির ইকু, জিহাদুল ইসলাম, সোহাগ হাওলাদারসহ স্থানীয় ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন।
ব্যবসায়ী নেতা মাইনুল ইসলাম মোস্তফা বলেন, বর্তমানে এসএসসি পরীক্ষা চলমান রয়েছে। এইচএসসি পরীক্ষা আসন্ন। সামনে পবিত্র ঈদুল আজহা রয়েছে। সবকিছু মিলিয়ে বাণিজ্য মেলায় লাভের চেয়ে ক্ষতির পরিমাণ বেশি। এই পরিস্থিতিতে যেকোনো মূল্যে বাণিজ্য মেলা বন্ধ করা প্রয়োজন।
ব্যবসায়ীরা বলেন, ‘আমরা আগেও এই মেলা বন্ধ করার জন্য মানববন্ধন করেছি। প্রতিবাদ সমাবেশ করে জেলা প্রশাসকের কাছে স্মারকলিপিও দিয়েছি। তারপরও পৌর পার্কে বাণিজ্য মেলা পরিচালনার জন্য বগুড়ার মন্টু ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট কর্মযজ্ঞ চালাচ্ছে।’
স্থানীয় ব্যবসায়ীরা আরও বলেন, চাঁদাবাজির কারণে পানের হাট, সুপারির হাট, ঢেউটিনের হাট, গুড়ের হাটসহ অধিকাংশ পণ্যসামগ্রী ও ফসলের হাট শহর থেকে চলে গেছে। এখানে প্রশাসনিক দুর্বলতা রয়েছে। মেলার স্থানের যাবতীয় ময়লা–আবর্জনা সবই নদীর মধ্যে ফেলা হবে। এতে পরিবেশদূষণ হবে। ব্যবসায়ীরা বলেন, একটি সিন্ডিকেটের সামান্য লাভের জন্য বাগেরহাটের ব্যবসায়ীদের সম্মিলিত ও বৃহত্তর ক্ষতি মেনে নেওয়া হবে না। বাগেরহাটবাসীর ভালোর জন্য অবিলম্বে বাণিজ্য মেলা বন্ধের দাবি জানান তাঁরা।

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়।
৬ মিনিট আগে
রাজধানী ঢাকার সূত্রাপুরে একটি হাসপাতালের সামনে প্রকাশ্যে গুলিতে নিহত তারিক সাইফ মামুন সন্ত্রাসী ছিলেন না বলে দাবি করেছেন তাঁর ছোট ভাই আকরাম হোসেন সুমন।
২০ মিনিট আগে
শিক্ষক রেজমিন আক্তার বলেন, ‘শিক্ষা কর্মকর্তার নির্দেশে বই হাতে দেওয়া হয় এবং ১৫০ টাকা মূল্য দিতে হয়। যেহেতু ইউএনও স্যারের লেখা বই, তাই নেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না।’
২৬ মিনিট আগে
বাগ্বিতণ্ডার ভিডিও ভাইরালের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু)। আজ সোমবার রাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে এই আলটিমেটাম দেন নেতারা।
৩৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়। নির্দেশনা অমান্য করলে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে সংশ্লিষ্ট সদস্যের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও এতে উল্লেখ করা হয়েছে।
নির্দেশনার বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার (ক্রাইম) মো. ফারুক হোসেন জানান, মাঠে দায়িত্ব পালনের সময় কোনো পুলিশ সদস্য ব্যক্তিগত মোবাইল ব্যবহার করতে পারবেন না। তবে প্রতিটি টিমের ইনচার্জ—যে পদেই থাকুন না কেন—দায়িত্ব পালনসংক্রান্ত যোগাযোগ রক্ষা করার জন্য তাঁর মোবাইল ফোন সক্রিয় রাখবেন।
ডিএমপি কমিশনারের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, রাজধানীতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা, নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মসূচি ঘিরে যেকোনো নাশকতা বা বিশৃঙ্খলা প্রতিরোধ এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে শান্ত ও স্বাভাবিক পরিবেশ বজায় রাখা এখন অগ্রাধিকার।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, দায়িত্ব পালনের সময় মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকার কারণে অনেক ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া, অপরাধ প্রতিরোধ বা জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ব্যাহত হয়। এই পরিস্থিতি ঠেকাতে মাঠপর্যায়ে মোবাইল ফোন ব্যবহারে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে।
ডিএমপির এক কর্মকর্তা বলেন, মাঠে দায়িত্ব পালনের সময় অনেক সদস্যকে মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। এতে অনেক ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নিতে দেরি হয় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সমস্যা দেখা দেয়। তাই দায়িত্ব পালনের সময় মোবাইল ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়। নির্দেশনা অমান্য করলে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে সংশ্লিষ্ট সদস্যের বিরুদ্ধে বিধি অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও এতে উল্লেখ করা হয়েছে।
নির্দেশনার বিষয়টি নিশ্চিত করে ডিএমপির যুগ্ম কমিশনার (ক্রাইম) মো. ফারুক হোসেন জানান, মাঠে দায়িত্ব পালনের সময় কোনো পুলিশ সদস্য ব্যক্তিগত মোবাইল ব্যবহার করতে পারবেন না। তবে প্রতিটি টিমের ইনচার্জ—যে পদেই থাকুন না কেন—দায়িত্ব পালনসংক্রান্ত যোগাযোগ রক্ষা করার জন্য তাঁর মোবাইল ফোন সক্রিয় রাখবেন।
ডিএমপি কমিশনারের নির্দেশনায় বলা হয়েছে, রাজধানীতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখা, নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কর্মসূচি ঘিরে যেকোনো নাশকতা বা বিশৃঙ্খলা প্রতিরোধ এবং জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে শান্ত ও স্বাভাবিক পরিবেশ বজায় রাখা এখন অগ্রাধিকার।
নির্দেশনায় আরও বলা হয়, দায়িত্ব পালনের সময় মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকার কারণে অনেক ক্ষেত্রে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া, অপরাধ প্রতিরোধ বা জনগণের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ব্যাহত হয়। এই পরিস্থিতি ঠেকাতে মাঠপর্যায়ে মোবাইল ফোন ব্যবহারে কড়াকড়ি আরোপ করা হয়েছে।
ডিএমপির এক কর্মকর্তা বলেন, মাঠে দায়িত্ব পালনের সময় অনেক সদস্যকে মোবাইল ফোনে ব্যস্ত থাকতে দেখা যায়। এতে অনেক ক্ষেত্রে ব্যবস্থা নিতে দেরি হয় এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সমস্যা দেখা দেয়। তাই দায়িত্ব পালনের সময় মোবাইল ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে।

ব্যবসায় ব্যাপক ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কায় বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের দাবি তুলেছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। এ কারণে আজ মঙ্গলবার (১৩ মে) দুপুরে বাগেরহাট প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করেন তাঁরা। ব্যবসায়ীরা জানান, তাঁরা এমনিতেই ক্রেতাশূন্যতাসহ নানা সংকটের মুখে রয়েছেন। বাগেরহাট শহরে বাণিজ্য মেলার আয়োজন হলে
১৩ মে ২০২৫
রাজধানী ঢাকার সূত্রাপুরে একটি হাসপাতালের সামনে প্রকাশ্যে গুলিতে নিহত তারিক সাইফ মামুন সন্ত্রাসী ছিলেন না বলে দাবি করেছেন তাঁর ছোট ভাই আকরাম হোসেন সুমন।
২০ মিনিট আগে
শিক্ষক রেজমিন আক্তার বলেন, ‘শিক্ষা কর্মকর্তার নির্দেশে বই হাতে দেওয়া হয় এবং ১৫০ টাকা মূল্য দিতে হয়। যেহেতু ইউএনও স্যারের লেখা বই, তাই নেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না।’
২৬ মিনিট আগে
বাগ্বিতণ্ডার ভিডিও ভাইরালের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু)। আজ সোমবার রাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে এই আলটিমেটাম দেন নেতারা।
৩৩ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

রাজধানীর সূত্রাপুরে একটি হাসপাতালের সামনে প্রকাশ্যে গুলিতে নিহত তারিক সাইফ মামুন সন্ত্রাসী ছিলেন না বলে দাবি করেছেন তাঁর ছোট ভাই আকরাম হোসেন সুমন।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় দৈনিক আজকের পত্রিকাকে আকরাম হোসেন সুমন জানান, তাঁর ভাই তারিক সাইফ মামুন কখনো সন্ত্রাসী কার্যকলাপে জড়িত ছিলেন না বা সন্ত্রাসী ছিলেন না। মিডিয়া ও পুলিশ তাঁকে সন্ত্রাসী বানিয়েছে। এর বিচারও হবে একদিন। মামুন ঢাকায় ব্যবসা করতেন। প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ মসজিদে আদায় করার চেষ্টা করতেন। তিনি অনেক ভালো মানুষ ছিলেন।
মামুন বিএনপির একজন কর্মী ছিলেন জানিয়ে ছোট ভাই বলেন, ঢাকায় তিনি ব্যবসা করতেন। আদালতে হাজিরা দিতে এসেছিলেন। এ সময় তাঁকে পরিকল্পিতভাবে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। তিনি এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান। গ্রামের বাড়িতে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর দাফন করার ইচ্ছার কথাও জানান ছোট ভাই।
মামুনের জাতীয় পরিচয়পত্রে ঠিকানা লক্ষ্মীপুর পৌরসভার মোবারক কলোনি রয়েছে। মূলত গ্রামের বাড়ি মিরিকপুর। ছোটবেলা থেকে ঢাকায় বসবাস করতেন মামুন। গ্রামে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করে ঢাকায় চলে আসেন। এরপর মাঝেমধ্যে বাড়িতে এলেও থাকতেন না।
নিহত মামুনের গ্রামের বাড়িতে পরিবারের তেমন কেউ থাকেন না।

রাজধানীর সূত্রাপুরে একটি হাসপাতালের সামনে প্রকাশ্যে গুলিতে নিহত তারিক সাইফ মামুন সন্ত্রাসী ছিলেন না বলে দাবি করেছেন তাঁর ছোট ভাই আকরাম হোসেন সুমন।
আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) সন্ধ্যায় দৈনিক আজকের পত্রিকাকে আকরাম হোসেন সুমন জানান, তাঁর ভাই তারিক সাইফ মামুন কখনো সন্ত্রাসী কার্যকলাপে জড়িত ছিলেন না বা সন্ত্রাসী ছিলেন না। মিডিয়া ও পুলিশ তাঁকে সন্ত্রাসী বানিয়েছে। এর বিচারও হবে একদিন। মামুন ঢাকায় ব্যবসা করতেন। প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ মসজিদে আদায় করার চেষ্টা করতেন। তিনি অনেক ভালো মানুষ ছিলেন।
মামুন বিএনপির একজন কর্মী ছিলেন জানিয়ে ছোট ভাই বলেন, ঢাকায় তিনি ব্যবসা করতেন। আদালতে হাজিরা দিতে এসেছিলেন। এ সময় তাঁকে পরিকল্পিতভাবে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। তিনি এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান। গ্রামের বাড়িতে পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর দাফন করার ইচ্ছার কথাও জানান ছোট ভাই।
মামুনের জাতীয় পরিচয়পত্রে ঠিকানা লক্ষ্মীপুর পৌরসভার মোবারক কলোনি রয়েছে। মূলত গ্রামের বাড়ি মিরিকপুর। ছোটবেলা থেকে ঢাকায় বসবাস করতেন মামুন। গ্রামে অষ্টম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করে ঢাকায় চলে আসেন। এরপর মাঝেমধ্যে বাড়িতে এলেও থাকতেন না।
নিহত মামুনের গ্রামের বাড়িতে পরিবারের তেমন কেউ থাকেন না।

ব্যবসায় ব্যাপক ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কায় বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের দাবি তুলেছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। এ কারণে আজ মঙ্গলবার (১৩ মে) দুপুরে বাগেরহাট প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করেন তাঁরা। ব্যবসায়ীরা জানান, তাঁরা এমনিতেই ক্রেতাশূন্যতাসহ নানা সংকটের মুখে রয়েছেন। বাগেরহাট শহরে বাণিজ্য মেলার আয়োজন হলে
১৩ মে ২০২৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়।
৬ মিনিট আগে
শিক্ষক রেজমিন আক্তার বলেন, ‘শিক্ষা কর্মকর্তার নির্দেশে বই হাতে দেওয়া হয় এবং ১৫০ টাকা মূল্য দিতে হয়। যেহেতু ইউএনও স্যারের লেখা বই, তাই নেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না।’
২৬ মিনিট আগে
বাগ্বিতণ্ডার ভিডিও ভাইরালের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু)। আজ সোমবার রাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে এই আলটিমেটাম দেন নেতারা।
৩৩ মিনিট আগেনেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি

পিরোজপুরের নেছারাবাদে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) লেখা একটি কবিতার বই বাধ্য হয়ে শিক্ষকদের কিনতে হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ সোমবার উপজেলা পরিষদ হলরুমে প্রধান শিক্ষকদের মাসিক সমন্বয় সভায় ইউএনওর লেখা বই শিক্ষকদের কাছে বিক্রি করা হয়। শিক্ষকেরা বলছেন, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা খন্দকার জসিম আহমেদের নির্দেশে মাসিক সমন্বয় সভা ও স্যানিটেশনবিষয়ক সভায় ১৬৯ জন প্রধান শিক্ষকের হাতে ওই বই তুলে দেওয়া হয়। প্রতিটি বইয়ের মূল্য হিসেবে নেওয়া হয় নগদ ১৫০ টাকা। শিক্ষকদের কাছে ২৫ হাজার ৩৫০ টাকার বই বিক্রি করা হয়।
শিক্ষকদের কাছে বিক্রি করা বইটির মলাটে লেখকের নাম বলা হয়েছে ‘মো. জাহিদুল ইসলাম শামীম’, যিনি নেছারাবাদ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। বইয়ের নাম ‘পথহীন প্রান্তরে’, যা একটি কবিতার বই।
৭০ নম্বর পাথুলীপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অপূর্ব কুমার মণ্ডল বলেন, ‘আমাদের সমন্বয় সভায় বইটি নিতে হয়েছে। শিক্ষা কর্মকর্তা মহোদয় সভায় উপস্থিত সব শিক্ষকের হাতে একটি করে বই দিয়েছেন এবং ১৫০ টাকা করে মূল্য নিয়েছেন। যেহেতু ইউএনও স্যারের লেখা বই, না কিনলে চাকরিতে সমস্যা হতে পারে। এই ভয়ে বইটি নিয়েছি।’
দক্ষিণ কামারকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অশোক কুমার দাস বলেন, ‘আমাকে বই নিতে বলা হয়। আমি চাইনি, কিন্তু দেখি, সবাই টাকা দিয়ে ইউএনওর লেখা বই নিচ্ছে। তাই আমিও ১৫০ টাকা দিয়ে বই নিয়েছি।’
৩২ নম্বর ঘনমান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রেজমিন আক্তার বলেন, ‘সমন্বয় সভায় উপস্থিত সবাইকে বই নিতে হয়েছে। শিক্ষা কর্মকর্তার নির্দেশে বই হাতে দেওয়া হয় এবং ১৫০ টাকা মূল্য দিতে হয়। যেহেতু ইউএনও স্যারের লেখা বই, তাই নেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না।’
এ বিষয়ে নেছারাবাদ উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা খন্দকার জসিম আহমদ বলেন, ‘আমাদের ইউএনও স্যার তাঁর লেখা বই শিক্ষকদের হাতে দিতে বলেছেন। তাই বই দিয়ে প্রতি বইয়ে ১৫০ টাকা করে নিয়েছি।’ বই বিক্রি করে কোনো কমিশন পেয়েছেন কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি কোনো কমিশন খাইনি। ইউএনও ডেকে আমার হাতে বিক্রির জন্য বইগুলো দিয়েছেন।’
অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে ইউএনও মো. জাহিদুল ইসলাম শামীম বলেন, ‘আমার লেখা বই কাউকে চাপিয়ে দেওয়া বা বিক্রি করা হচ্ছে, তা আমার জানা নেই।’

পিরোজপুরের নেছারাবাদে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার (ইউএনও) লেখা একটি কবিতার বই বাধ্য হয়ে শিক্ষকদের কিনতে হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। আজ সোমবার উপজেলা পরিষদ হলরুমে প্রধান শিক্ষকদের মাসিক সমন্বয় সভায় ইউএনওর লেখা বই শিক্ষকদের কাছে বিক্রি করা হয়। শিক্ষকেরা বলছেন, প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা খন্দকার জসিম আহমেদের নির্দেশে মাসিক সমন্বয় সভা ও স্যানিটেশনবিষয়ক সভায় ১৬৯ জন প্রধান শিক্ষকের হাতে ওই বই তুলে দেওয়া হয়। প্রতিটি বইয়ের মূল্য হিসেবে নেওয়া হয় নগদ ১৫০ টাকা। শিক্ষকদের কাছে ২৫ হাজার ৩৫০ টাকার বই বিক্রি করা হয়।
শিক্ষকদের কাছে বিক্রি করা বইটির মলাটে লেখকের নাম বলা হয়েছে ‘মো. জাহিদুল ইসলাম শামীম’, যিনি নেছারাবাদ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। বইয়ের নাম ‘পথহীন প্রান্তরে’, যা একটি কবিতার বই।
৭০ নম্বর পাথুলীপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অপূর্ব কুমার মণ্ডল বলেন, ‘আমাদের সমন্বয় সভায় বইটি নিতে হয়েছে। শিক্ষা কর্মকর্তা মহোদয় সভায় উপস্থিত সব শিক্ষকের হাতে একটি করে বই দিয়েছেন এবং ১৫০ টাকা করে মূল্য নিয়েছেন। যেহেতু ইউএনও স্যারের লেখা বই, না কিনলে চাকরিতে সমস্যা হতে পারে। এই ভয়ে বইটি নিয়েছি।’
দক্ষিণ কামারকাঠি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক অশোক কুমার দাস বলেন, ‘আমাকে বই নিতে বলা হয়। আমি চাইনি, কিন্তু দেখি, সবাই টাকা দিয়ে ইউএনওর লেখা বই নিচ্ছে। তাই আমিও ১৫০ টাকা দিয়ে বই নিয়েছি।’
৩২ নম্বর ঘনমান সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রেজমিন আক্তার বলেন, ‘সমন্বয় সভায় উপস্থিত সবাইকে বই নিতে হয়েছে। শিক্ষা কর্মকর্তার নির্দেশে বই হাতে দেওয়া হয় এবং ১৫০ টাকা মূল্য দিতে হয়। যেহেতু ইউএনও স্যারের লেখা বই, তাই নেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না।’
এ বিষয়ে নেছারাবাদ উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা খন্দকার জসিম আহমদ বলেন, ‘আমাদের ইউএনও স্যার তাঁর লেখা বই শিক্ষকদের হাতে দিতে বলেছেন। তাই বই দিয়ে প্রতি বইয়ে ১৫০ টাকা করে নিয়েছি।’ বই বিক্রি করে কোনো কমিশন পেয়েছেন কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমি কোনো কমিশন খাইনি। ইউএনও ডেকে আমার হাতে বিক্রির জন্য বইগুলো দিয়েছেন।’
অভিযোগ সম্পর্কে জানতে চাইলে ইউএনও মো. জাহিদুল ইসলাম শামীম বলেন, ‘আমার লেখা বই কাউকে চাপিয়ে দেওয়া বা বিক্রি করা হচ্ছে, তা আমার জানা নেই।’

ব্যবসায় ব্যাপক ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কায় বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের দাবি তুলেছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। এ কারণে আজ মঙ্গলবার (১৩ মে) দুপুরে বাগেরহাট প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করেন তাঁরা। ব্যবসায়ীরা জানান, তাঁরা এমনিতেই ক্রেতাশূন্যতাসহ নানা সংকটের মুখে রয়েছেন। বাগেরহাট শহরে বাণিজ্য মেলার আয়োজন হলে
১৩ মে ২০২৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়।
৬ মিনিট আগে
রাজধানী ঢাকার সূত্রাপুরে একটি হাসপাতালের সামনে প্রকাশ্যে গুলিতে নিহত তারিক সাইফ মামুন সন্ত্রাসী ছিলেন না বলে দাবি করেছেন তাঁর ছোট ভাই আকরাম হোসেন সুমন।
২০ মিনিট আগে
বাগ্বিতণ্ডার ভিডিও ভাইরালের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু)। আজ সোমবার রাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে এই আলটিমেটাম দেন নেতারা।
৩৩ মিনিট আগেরাবি প্রতিনিধি

বাগ্বিতণ্ডার ভিডিও ভাইরালের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু)। আজ সোমবার রাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে এই আলটিমেটাম দেন নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন রাকসুর সহসভাপতি (ভিপি) মোস্তাকুর রহমান জাহিদ। তিনি বলেন, চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যানকে অপসারণের নির্দেশে উপাচার্য স্বাক্ষর করে ফাইলটি রেজিস্ট্রার দপ্তরে পাঠান। প্রশাসনিক নিয়ম অনুযায়ী, রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে একই দিনে প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে চিঠিটি ইস্যু হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু দেখা যায়, মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত রেজিস্ট্রার দপ্তর চিঠি ইস্যু করেনি। এতে বিভাগটির ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা একাডেমিক ক্ষতির মুখে পড়েন।
মোস্তাকুর রহমান জাহিদ আরও বলেন, ‘বিষয়টি জানতে রাকসুর সাধারণ সম্পাদক ও সিনেট সদস্য সালাহউদ্দিন আম্মার রেজিস্ট্রার দপ্তরে গেলে এক কর্মকর্তা জানান, রেজিস্ট্রার তখন রাজনৈতিক প্রোগ্রামে ব্যস্ত আছেন এবং পরে আসতে বলেছেন। প্রশাসনিক দায়িত্ব পালনকালে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকা যেমন নীতিগতভাবে অনুচিত, তেমনি এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সুশাসনের পরিপন্থী।
রেজিস্ট্রারের অপসারণ দাবি করে রাকসুর ভিপি বলেন, রেজিস্ট্রার ইফতিখারুল আলম মাসউদের অশোভন আচরণের তদন্ত করে তাঁকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ করতে হবে।
এর আগে গতকাল রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. ইফতেখারুল আলম মাসউদ ও রাকসুর সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মারের মধ্যে উত্তপ্ত বাগ্বিতণ্ডার সৃষ্টি হয়। রাতে এর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়।
সূত্রে জানা যায়, বিতর্কটির সূত্রপাত দুটি কারণে। প্রথমত, সম্প্রতি চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক এনামুল হকের অপসারণের দাবিতে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করেছিলেন। রোববার দুপুরে উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব ওই শিক্ষকের অব্যাহতির চিঠিতে সই করলেও চিঠিটি রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে বিভাগে পাঠানোয় বিলম্ব হচ্ছিল বলে অভিযোগ ওঠে।
দ্বিতীয়ত, জিএস সালাহউদ্দিন আম্মার অভিযোগ পান, রেজিস্ট্রার তাঁর কক্ষে ‘মহানগর বিএনপির’ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সভা করছেন। এই দুটি বিষয় নিয়ে কথা বলতে গিয়েই আম্মার রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ে প্রবেশ করেন।

বাগ্বিতণ্ডার ভিডিও ভাইরালের পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদকে অপসারণে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টির কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু)। আজ সোমবার রাকসু ভবনের সামনে সংবাদ সম্মেলনে এই আলটিমেটাম দেন নেতারা।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন রাকসুর সহসভাপতি (ভিপি) মোস্তাকুর রহমান জাহিদ। তিনি বলেন, চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের চেয়ারম্যানকে অপসারণের নির্দেশে উপাচার্য স্বাক্ষর করে ফাইলটি রেজিস্ট্রার দপ্তরে পাঠান। প্রশাসনিক নিয়ম অনুযায়ী, রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে একই দিনে প্রয়োজনীয় প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে চিঠিটি ইস্যু হওয়ার কথা ছিল।
কিন্তু দেখা যায়, মঙ্গলবার দুপুর পর্যন্ত রেজিস্ট্রার দপ্তর চিঠি ইস্যু করেনি। এতে বিভাগটির ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ থাকায় শিক্ষার্থীরা একাডেমিক ক্ষতির মুখে পড়েন।
মোস্তাকুর রহমান জাহিদ আরও বলেন, ‘বিষয়টি জানতে রাকসুর সাধারণ সম্পাদক ও সিনেট সদস্য সালাহউদ্দিন আম্মার রেজিস্ট্রার দপ্তরে গেলে এক কর্মকর্তা জানান, রেজিস্ট্রার তখন রাজনৈতিক প্রোগ্রামে ব্যস্ত আছেন এবং পরে আসতে বলেছেন। প্রশাসনিক দায়িত্ব পালনকালে রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে যুক্ত থাকা যেমন নীতিগতভাবে অনুচিত, তেমনি এটি বিশ্ববিদ্যালয়ের সুশাসনের পরিপন্থী।
রেজিস্ট্রারের অপসারণ দাবি করে রাকসুর ভিপি বলেন, রেজিস্ট্রার ইফতিখারুল আলম মাসউদের অশোভন আচরণের তদন্ত করে তাঁকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ করতে হবে।
এর আগে গতকাল রোববার বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. ইফতেখারুল আলম মাসউদ ও রাকসুর সাধারণ সম্পাদক (জিএস) সালাহউদ্দিন আম্মারের মধ্যে উত্তপ্ত বাগ্বিতণ্ডার সৃষ্টি হয়। রাতে এর একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়।
সূত্রে জানা যায়, বিতর্কটির সূত্রপাত দুটি কারণে। প্রথমত, সম্প্রতি চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক এনামুল হকের অপসারণের দাবিতে শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করেছিলেন। রোববার দুপুরে উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব ওই শিক্ষকের অব্যাহতির চিঠিতে সই করলেও চিঠিটি রেজিস্ট্রার দপ্তর থেকে বিভাগে পাঠানোয় বিলম্ব হচ্ছিল বলে অভিযোগ ওঠে।
দ্বিতীয়ত, জিএস সালাহউদ্দিন আম্মার অভিযোগ পান, রেজিস্ট্রার তাঁর কক্ষে ‘মহানগর বিএনপির’ নেতা-কর্মীদের সঙ্গে সভা করছেন। এই দুটি বিষয় নিয়ে কথা বলতে গিয়েই আম্মার রেজিস্ট্রারের কার্যালয়ে প্রবেশ করেন।

ব্যবসায় ব্যাপক ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কায় বাগেরহাটে বাণিজ্য মেলা বন্ধের দাবি তুলেছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা। এ কারণে আজ মঙ্গলবার (১৩ মে) দুপুরে বাগেরহাট প্রেসক্লাব মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলন করেন তাঁরা। ব্যবসায়ীরা জানান, তাঁরা এমনিতেই ক্রেতাশূন্যতাসহ নানা সংকটের মুখে রয়েছেন। বাগেরহাট শহরে বাণিজ্য মেলার আয়োজন হলে
১৩ মে ২০২৫
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ঘোষিত কর্মসূচি ঘিরে রাজধানীতে নিরাপত্তা জোরদারের অংশ হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যদের মোবাইল ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ সোমবার (১০ নভেম্বর) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী সই করা এক আদেশে এই নির্দেশনা জারি করা হয়।
৬ মিনিট আগে
রাজধানী ঢাকার সূত্রাপুরে একটি হাসপাতালের সামনে প্রকাশ্যে গুলিতে নিহত তারিক সাইফ মামুন সন্ত্রাসী ছিলেন না বলে দাবি করেছেন তাঁর ছোট ভাই আকরাম হোসেন সুমন।
২০ মিনিট আগে
শিক্ষক রেজমিন আক্তার বলেন, ‘শিক্ষা কর্মকর্তার নির্দেশে বই হাতে দেওয়া হয় এবং ১৫০ টাকা মূল্য দিতে হয়। যেহেতু ইউএনও স্যারের লেখা বই, তাই নেওয়া ছাড়া উপায় ছিল না।’
২৬ মিনিট আগে