বুধবার, ২৫ জুন ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
আর্কাইভ
ইপেপার
শিল্প-সাহিত্য
মাহফুজা অনন্যার একগুচ্ছ কবিতা
আঁধার ছিল চুপ করে তার হৃদয়নদী জুড়ে সেই নদীতে ডুবেছিলাম নিজের জীবন ভুলে কালো-আলো দহন জ্বালে এই-না অন্তঃপুরে নিজ ভুলে কি মন্দ কিছু নিলাম বুকে তুলে?
শিল্পিত সৌন্দর্যের আবহে গীতময় নাটক ‘পুণ্যাহ’
বলা হয়েছে গল্পটি সত্য ঘটনা নয়, তবে সত্যমূলক। ‘পুণ্যাহ’ নাটকের কাহিনি গড়িয়েছে কাকরগাছি নামে একটি গ্রামকে কেন্দ্র করে। এই গ্রামে হঠাৎ একদিন ঝড় হয়, সেই ঝড়ে পুরো গ্রাম এক মৃত্যুপুরীতে পরিণত হয়। সংস্কারাচ্ছন্ন জনপদের লোকজন নিজেদের এই পরিণতির জন্য নিজেরাই তাদের মুখোমুখি দাঁড়ায়।
স্মৃতির আলোয় সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় আমার মুখের দিকে তাকিয়ে বললেন, আমি কিন্তু ভয়াবহ নাক ডাকি। তুমি আমার সঙ্গে ঘুমাতে পারবে তো! ১৯৯৬ সালের কথা। ইলেকশন অবজারভার করতে সুনীলদার সঙ্গে আমাকে পাঠানো হয়েছে বরিশাল অঞ্চলে।
ক-তে কুকুর
মুরাদ বারান্দার গ্রিলে মাথা ঠেকিয়ে জোরে জোরে চিৎকার করছে, ‘ক-তে কুকুর...ক-তে কুকুর...।’ কুকুরের দলও সোল্লাসে চিৎকার করছে, ওউওওও...। ছেলে ও কুকুরের কণ্ঠের সমবেত ধ্বনি কানে ঢুকতেই হামিদের শিরদাঁড়া মুচড়ে শিরশিরে একটা স্রোত ঘাড়ের দিকে উঠতে থাকে।
তুমি
অনেক অনেক দিন যাই না তোমার কাছে তুমি তো সবুজ ঘাস, ধুলোয় গিয়েছ ঢেকে, তুমি নীল, লুকিয়েছ আকাশের
হলুদ বিকেল
মায়ের শাঁখা ভেঙে তৈরি স্বপ্ন। স্বপ্ন গড়িয়ে যায় ভাঙা চৌকির দিকে।
আকবর আলি খান: শ্রমলব্ধ লেখকের প্রতিকৃতি
তাঁর লেখা পড়লে আমাদের বারবার মনে পড়বে যে, একজন লেখক কতটা পরিশ্রমী, নিষ্ঠাবান হতে পারেন। মনে করিয়ে দেবে, কীভাবে প্রচলিত চিন্তাকে চ্যালেঞ্জ জানাতে হয়। যেকোনে প্রতিকূলতায় শিরদাঁড়া সোজা করে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। ফলে তাঁর লেখা বইগুলোর কাছে বারবার ফেরত যেতে হবে আমাদের। বাংলাদেশের সৌভাগ্য যে, তাঁর মতো এক গুণীক
মধুডাঙার ঢেউ
অর্ধবৃত্তাকার এক দ্বীপের তিন পাশ নদীবেষ্টিত। যেন একটা সাপ পেঁচিয়ে আছে আড়াআড়ি দ্বিখণ্ডিত বৃক্ষের কোমরে। নদীটার নাম মধুডাঙা। স্বচ্ছ জলের নদী। তবে বারো মাস ঢেউ থাকে। অমাবস্যার রাতে এই নদীর জল মেঘের মতো কালো
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের একটি কবিতা ও কিছু কথা
এমন-না যে সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের বহুখ্যাত আর আবৃত্তি উপযোগী কবিতা হিসেবে এই কবিতাটি কখনো শুনেছিলাম। কেউ কখনো বলেওনি এই কবিতাটির কথা। তখন পর্যন্ত পড়িনি, যতদিন-না তাঁর শ্রেষ্ঠ কবিতার সংকলনটি
শানারেই দেবী শানুর একগুচ্ছ কবিতা
এক পশলা বিষণ্ন হাওয়া উড়ে এসে একদিন মস্তিষ্কের নিউরনে কবিতার জীবাণু পুঁতে দিয়েছিল
এ পৃথিবী একবার পায় তারে
আসমানে উড়ছে একটা নীল বক। আর আসমানটা একেবারে ধবধবে সাদা—যেন এইমাত্র লন্ড্রি থেকে ধুয়ে এনে একটি সাদা চাদর ছড়িয়ে দেয়া হয়েছে চরাচরজুড়ে। নীল বকটা নিঃশব্দ নয়। উড়ছে তীব্র শো শো শব্দে।
‘এক শ এক রাতের গল্প’ ও কিছু কথা
প্রাতরাশের ব্রেড, বাটার অ্যান্ড পোচড এগ, দুপুরে গাড়ির জানালার ওপাশে বৃষ্টিস্নাত সড়ক, সন্ধ্যায় ব্যস্ত কফিশপে ধোঁয়া ওঠা কফির মগে চুমুক-তৈলচিত্রের মতো পরিপাটি আমাদের জনজীবনের নিচে চাপা পড়ে থাকা অনুক্ত, অনুচ্চারিত প্রশ্নগুলো নিয়ে কারবার যে ঔপন্যাসিকের, তিনি শাহীন আখতার।
লাল জোয়ারের পালকি
ধুলা উড়িয়ে খালি গায়ে পালকি টেনে নিয়ে যায় একদল বেহারা—পালকির ভেতরে বসে তাদের বাঁকাচোরা কথা শুনে কান্না পায় কিশোরী মেয়েটার। নয় মাসের ৯ তারিখে জন্ম বলে বাড়িতে ওকে সবাই আদর করে ডাকত ‘ছোট নয়’। সেই আদরের ‘নয়’কেই এক শুঁড়ি কারখানার (ওয়াইন ডিস্টিলারি) মালিক বুড়ো কুষ্ঠ রোগীর কাছে বিয়ে দেন গরিব বাবা, একটা গাধা
তোমাদের জন্য কৌতুক
মা: আন্তন, বাবা যে খেলনাগুলো কিনে দিয়েছিল, তার সবগুলোই কি ভেঙেছ? আন্তন: না মা। সবগুলো ভাঙতে পারিনি। হাতুড়িটা এখনো আস্ত আছে।
আলুর চিপস
বাইরে থেকে হঠাৎ হাঁক শুনতে পেল চালাকু, ‘চালাকু! ও চালাকু!’ বারান্দায় ছুটে গেল চালাকু। দোতলা থেকে উঁকি মারল রাস্তায়। ছোটমামা! কালো হয়ে গেল চালাকুর মুখ। ছোটমামাকে ও একটুও পছন্দ করে না। কেন? ছোটমামার মতো কিপটে ও দ্বিতীয়টা দেখেনি।
প্রফেসর সৈয়দ আবদুল হাদীর মৎস্য শিকার
দর্শনের অধ্যাপক সৈয়দ আবদুল হাদীর একটাই হবি—ফিশিং। ছুটির দিনে ছিপ ফেলে মাছ ধরাটা বলতে গেলে একমাত্র নেশা মিস্টার হাদীর। মফস্বলের বিখ্যাত কলেজের ততোধিক বিখ্যাত অধ্যাপক মিস্টার হাদীকে শুক্রবারে সাপ্তাহিক ছুটির দিনে বাড়িতে পাওয়া প্রায় অসম্ভব।
ইয়ের ছড়া
ইয়ের সাথে ইয়ের বিয়ে, বিয়ের অনুষ্ঠানে চলে এলাম পেটটা ভরে ইয়ে খাওয়ার টানে। জায়গাটা তো বিশাল ইয়ে! আয়োজনও ইয়ে! শয়ে শয়ে ঢুকছে ইয়ে তিন-চার গেট দিয়ে।