
উড়ছে শীতের পাখি শীতল ডানায়, খয়েরি চাদর গায়ে তোমাকে মানায়, আমি তো শিকারি নই,হাতে নেই তীর ও ধনুক....

বিজয়ের কবিতা পড়তে হবে বাংলাদেশ টেলিভিশনে ফোন করেছেন সুপ্রিয় প্রযোজক টেলিভিশনে ছাপা হবে ছাব্বিশে মার্চ কিংবা ষোলোই ডিসেম্বরে এখন দু’হাজার ২২ সন তাকে না করে দিয়েছি।

আমি যখন মুক্তিযুদ্ধের কথা বলি তখন তেরোশত নদী গেয়ে ওঠে আমার সোনার বাংলা, সহস্র পাখির কণ্ঠে জয় বাংলা ধ্বনিত হতে থাকে; আমি যখন মুক্তিযুদ্ধের কথা বলি তখন সাতই মার্চ জেগে ওঠে, শেখ মুজিব ঘোষণা করেন স্বাধীনতা।

পথে-প্রান্তরে সোনা ঝরিয়ে যে শরৎ চলে গেল, বনে-বনে-আগুন-লাগা সেই দিনগুলোতে আমরা জড়ো হয়েছিলাম আমেরিকার মিডওয়েস্টে, তৃণভূমি আর ভুট্টাখেত পরিবেষ্টিত আইওয়া সিটিতে। আমরা ৩২ দেশের ৩৩ জন। কেউ কবিতা লিখি, কেউ গল্প-উপন্যাস, কেউ নাটক; কেউ কেউ আবার একই হাতে লিখি কবিতা, গল্প, উপন্যাস, এমনকি গানের বাণীও। একজন বলে