নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বই বিষয়ক ত্রৈমাসিক পত্রিকা ‘এবং বই’-এর পঞ্চম বর্ষে পদার্পণ উপলক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে আনন্দ সম্মিলন। গত শুক্রবার (২৭ জানুয়ারি) বিকেল ৪টার দিকে রাজধানীর মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে এই আনন্দ সম্মিলনের আয়োজন করে পত্রিকাটি।
শিল্পী প্রমীলা বিশ্বাসের রবীন্দ্রসংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে শুরু অনুষ্ঠান। মুক্তিযুদ্ধ গবেষক সত্যজিৎ রায় মজুমদারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কথাশিল্পী আহমদ বশীর। অনুষ্ঠানের শুরুতে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন ‘এবং বই’ সম্পাদক ও প্রকাশক ফয়সাল আহমেদ।
আনন্দ সম্মিলনে বক্তব্য দেন— লেখক ও গবেষক আলতাফ পারভেজ, কবি সৈকত হাবীব, চলচ্চিত্র সমালোচক বিধান রিবেরু, লেখক ও সাংবাদিক আমিন আল রশীদ, কথাশিল্পী সৈয়দ কামরুল হাসান, প্রকাশক হাসান তারেক, অনুবাদক ও প্রাবন্ধিক সুরজিৎ রায় মজুমদার, অনুবাদক ও প্রকাশক ষড়ৈশ্বর্য মুহম্মদ, কথাসাহিত্যিক রোখসানা কাজল, কবি ফারুক সুমন।
আরও বক্তব্য দেন— আরডিআরসি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এজাজ, রিভার ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মো. মনির হোসেন, কবি জীবন তাপস তন্ময়, কথাসাহিত্যিক ও সাংবাদিক সাইফ বরকতুল্লাহ, কবি ইমরান মাহফুজ, গল্পকার পলাশ মজুমদার, লেখক সঞ্জয় চৌধুরী, পরিবেশ ও নদীরক্ষা উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এইচ এম সুমন, কবি আলমগীর হোসেন, কবি ও গল্পকার খালেদ চৌধুরী, লোক গবেষক আঁখি হক, সুলতানা রাজিয়া শান্তা।
‘এবং বই’–এর পথচলাকে শুভকামনা জানিয়ে অতিথিরা বলেন, এবং বই-এর নিয়মিত প্রকাশনা একটি কঠিন চ্যালেঞ্জ। বিজ্ঞাপনবিহীন এই পত্রিকাটিকে টিকিয়ে রাখতে হবে। এরই মধ্যে ‘এবং বই’ পাঠক সমাজে সমাদৃত হয়েছে। এই ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। সে লক্ষ্যে পত্রিকার মান বৃদ্ধিতে নজর দিতে হবে।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন— প্রাবন্ধিক ও লেখক ড. কাজল রশীদ শাহীন, নদী অধিকার মঞ্চের সদস্যসচিব শমশের আলী, কথাশিল্পী সামস সাইদ, লেখক মাজহার জীবন, লেখক ও সাংবাদিক গাজী মনসুর আজীজ, প্রকাশক রহিম রানা, ব্যাংকার মোজাম্মেল হক হিমেল, আবদুল্লা আল কারিম জসি, ডাক্তার আবদুল্লা আল বাছির তানিম, নদী কর্মী ইসমাইল গাজী প্রমুখ।
বই বিষয়ক ত্রৈমাসিক পত্রিকা ‘এবং বই’-এর পঞ্চম বর্ষে পদার্পণ উপলক্ষে অনুষ্ঠিত হয়েছে আনন্দ সম্মিলন। গত শুক্রবার (২৭ জানুয়ারি) বিকেল ৪টার দিকে রাজধানীর মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘরে এই আনন্দ সম্মিলনের আয়োজন করে পত্রিকাটি।
শিল্পী প্রমীলা বিশ্বাসের রবীন্দ্রসংগীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে শুরু অনুষ্ঠান। মুক্তিযুদ্ধ গবেষক সত্যজিৎ রায় মজুমদারের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন কথাশিল্পী আহমদ বশীর। অনুষ্ঠানের শুরুতে শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন ‘এবং বই’ সম্পাদক ও প্রকাশক ফয়সাল আহমেদ।
আনন্দ সম্মিলনে বক্তব্য দেন— লেখক ও গবেষক আলতাফ পারভেজ, কবি সৈকত হাবীব, চলচ্চিত্র সমালোচক বিধান রিবেরু, লেখক ও সাংবাদিক আমিন আল রশীদ, কথাশিল্পী সৈয়দ কামরুল হাসান, প্রকাশক হাসান তারেক, অনুবাদক ও প্রাবন্ধিক সুরজিৎ রায় মজুমদার, অনুবাদক ও প্রকাশক ষড়ৈশ্বর্য মুহম্মদ, কথাসাহিত্যিক রোখসানা কাজল, কবি ফারুক সুমন।
আরও বক্তব্য দেন— আরডিআরসি চেয়ারম্যান মোহাম্মদ এজাজ, রিভার ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মো. মনির হোসেন, কবি জীবন তাপস তন্ময়, কথাসাহিত্যিক ও সাংবাদিক সাইফ বরকতুল্লাহ, কবি ইমরান মাহফুজ, গল্পকার পলাশ মজুমদার, লেখক সঞ্জয় চৌধুরী, পরিবেশ ও নদীরক্ষা উন্নয়ন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এইচ এম সুমন, কবি আলমগীর হোসেন, কবি ও গল্পকার খালেদ চৌধুরী, লোক গবেষক আঁখি হক, সুলতানা রাজিয়া শান্তা।
‘এবং বই’–এর পথচলাকে শুভকামনা জানিয়ে অতিথিরা বলেন, এবং বই-এর নিয়মিত প্রকাশনা একটি কঠিন চ্যালেঞ্জ। বিজ্ঞাপনবিহীন এই পত্রিকাটিকে টিকিয়ে রাখতে হবে। এরই মধ্যে ‘এবং বই’ পাঠক সমাজে সমাদৃত হয়েছে। এই ধারা অব্যাহত রাখতে হবে। সে লক্ষ্যে পত্রিকার মান বৃদ্ধিতে নজর দিতে হবে।
অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন— প্রাবন্ধিক ও লেখক ড. কাজল রশীদ শাহীন, নদী অধিকার মঞ্চের সদস্যসচিব শমশের আলী, কথাশিল্পী সামস সাইদ, লেখক মাজহার জীবন, লেখক ও সাংবাদিক গাজী মনসুর আজীজ, প্রকাশক রহিম রানা, ব্যাংকার মোজাম্মেল হক হিমেল, আবদুল্লা আল কারিম জসি, ডাক্তার আবদুল্লা আল বাছির তানিম, নদী কর্মী ইসমাইল গাজী প্রমুখ।
একজন শিল্পী সারা জীবন কেবল পালিয়েই বেড়ালেন। খ্যাতি, যশ, অর্থ এমনকি সংসারজীবন থেকে পালিয়ে হয়ে উঠলেন বোহিমিয়ান। শিল্প সৃষ্টির প্রক্রিয়ায় এক অদ্ভুত আধ্যাত্মিক চরিত্র হয়ে উঠেছিলেন শিল্পী এস এম সুলতান। বেঁচে থাকলে তিনি হতেন শতবর্ষী।
১ দিন আগেরবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা সাহিত্যের সর্বশ্রেষ্ঠ নামগুলোর একটি হলেও কেন বাঙালি মুসলমানদের একটি বৃহৎ অংশের কাছে অগ্রহণযোগ্য? কেন দেড় শ বছর আগের এক কবির সঙ্গে আজকের বাংলাদেশের রয়ে গেছে একটা দ্বান্দ্বিক সম্পর্ক? এই দ্বন্দ্বের শুরুটা কোথায়?
৫ দিন আগেবাংলাদেশের বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক, সাংবাদিক ও অনুবাদক মশিউল আলম ইতালির চিভিতেলা রানিয়েরি ফেলোশিপে ভূষিত হয়েছেন। এই আন্তর্জাতিক সম্মাননা প্রতিবছর বিশ্বের খ্যাতিমান ভিজ্যুয়াল শিল্পী, লেখক ও সংগীতজ্ঞদের দেওয়া হয়। মশিউল আলম এই ফেলোশিপপ্রাপ্ত প্রথম বাংলাদেশি লেখক।
৯ দিন আগেরাউলিং বলেন, ‘হ্যারি পটার আর হগওয়ার্টস হঠাই আমার মাথায় চলে আসে। প্লট আর চরিত্র মাথায় আসার সঙ্গে সঙ্গে আমি ঠিক করে ফেলি এটা লিখতেই হবে। অসাধারণ এক রোমাঞ্চ অনুভব করছিলাম।’
১১ দিন আগে