ভিক্টোরিয়ান যুগের সেরা ঔপন্যাসিক বিবেচনা করা হয় চার্লস ডিকেন্সকে। যুক্তরাজ্যের সেন্ট্রাল লন্ডনের ক্যামডেন শহরে তাঁর নামে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি জাদুঘর। আজ বুধবার বিবিসি জানিয়েছে, এই জাদুঘরে একটি ব্যক্তিগত সংগ্রহশালা থেকে ৬ হাজার ৪৮ পাউন্ডের বিনিময়ে অন্তত ১২০টি চিঠি নিয়ে আসা হয়েছে। এই চিঠিগুলোর কোনোটিই চার্লস ডিকেন্সের লেখা নয় কিংবা তাঁর উদ্দেশেও লেখা হয়নি। তবু কেন ডিকেন্সের জাদুঘরে চিঠিগুলোর ঠাঁই হলো!
এ বিষয়ে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চিঠিগুলো লিখেছিলেন চার্লস ডিকেন্সের স্ত্রীর ছোট বোন জর্জিনা হগার্থ। অন্য এক ব্যক্তির উদ্দেশে এগুলো লেখা হলেও জাদুঘর কর্তৃপক্ষ বলছে, অপ্রকাশিত চিঠিগুলো চার্লসের জীবন ও উত্তরাধিকার সম্পর্কে একটি অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করে। কারণ শ্যালিকা হলেও জর্জিনা ছিলেন লেখকের বাড়ির তত্ত্বাবধায়ক ও তাঁর একান্ত সহচর।
ইতিহাসবিদেরা দাবি করেন, চার্লস ডিকেন্সের স্ত্রী ক্যাথরিনের সঙ্গে তাঁর বাড়িতে পা রেখেছিলেন জর্জিনা। একসময় স্ত্রীর সঙ্গে ডিকেন্সের বিচ্ছেদ হয়ে গেলেও শ্যালিকা জর্জিনা তাঁর বাড়িতেই থেকে গিয়েছিলেন। শুধু থেকে যাওয়া বললে ভুল হবে, বলা যায়—প্রকারান্তরে বাড়ির হর্তা-কর্তা হয়ে উঠেছিলেন তিনি।
চার্লস ডিকেন্সের বাড়ি থাকা অবস্থায়ই ১৮৬৭ থেকে ১৮৯৮ সালের মধ্যে ইংরেজ কবি চার্লস ক্যান্টকে ওই চিঠিগুলো লিখেছিলেন জর্জিনা।
চিঠিগুলোর প্রসঙ্গে জাদুঘরের কিউরেটর অ্যামা হার্পার জানান, ডিকেন্সের জীবনে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একজন মানুষ ছিলেন জর্জিনা। ইতিহাসে তিনি এখনো একটি চমৎকার ও রহস্যময় চরিত্র হিসেবে রয়ে গেছেন।
হার্পার বলেন—বোন ক্যাথরিনের বিবাহের বিতর্কিত এবং তিক্ত ভাঙনের পরও চার্লসের কাছাকাছি থেকেছিলেন জর্জিনা। চার্লসের বাড়ির তত্ত্বাবধায়ক হয়ে তিনি বহু বছর ধরে বেঁচে ছিলেন এবং চার্লসের মৃত্যুতে তিনি ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হয়েছিলেন।
হার্পার মনে করেন, অপ্রকাশিত চিঠিগুলো থেকে ডিকেন্সের জীবন এবং চরিত্র সম্পর্কে তথ্য পাওয়া ছাড়াও এগুলো জর্জিনার জীবনেরও একটি পূর্ণাঙ্গ চিত্র তৈরি করার সুযোগ দেবে। তিনি সেই সব নারীদের মধ্যে অন্যতম যারা ডিকেন্সকে সমর্থন ও উৎসাহিত দিয়ে যাচ্ছিলেন।
ভিক্টোরিয়ান যুগের সেরা ঔপন্যাসিক বিবেচনা করা হয় চার্লস ডিকেন্সকে। যুক্তরাজ্যের সেন্ট্রাল লন্ডনের ক্যামডেন শহরে তাঁর নামে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে একটি জাদুঘর। আজ বুধবার বিবিসি জানিয়েছে, এই জাদুঘরে একটি ব্যক্তিগত সংগ্রহশালা থেকে ৬ হাজার ৪৮ পাউন্ডের বিনিময়ে অন্তত ১২০টি চিঠি নিয়ে আসা হয়েছে। এই চিঠিগুলোর কোনোটিই চার্লস ডিকেন্সের লেখা নয় কিংবা তাঁর উদ্দেশেও লেখা হয়নি। তবু কেন ডিকেন্সের জাদুঘরে চিঠিগুলোর ঠাঁই হলো!
এ বিষয়ে বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চিঠিগুলো লিখেছিলেন চার্লস ডিকেন্সের স্ত্রীর ছোট বোন জর্জিনা হগার্থ। অন্য এক ব্যক্তির উদ্দেশে এগুলো লেখা হলেও জাদুঘর কর্তৃপক্ষ বলছে, অপ্রকাশিত চিঠিগুলো চার্লসের জীবন ও উত্তরাধিকার সম্পর্কে একটি অন্তর্দৃষ্টি প্রদান করে। কারণ শ্যালিকা হলেও জর্জিনা ছিলেন লেখকের বাড়ির তত্ত্বাবধায়ক ও তাঁর একান্ত সহচর।
ইতিহাসবিদেরা দাবি করেন, চার্লস ডিকেন্সের স্ত্রী ক্যাথরিনের সঙ্গে তাঁর বাড়িতে পা রেখেছিলেন জর্জিনা। একসময় স্ত্রীর সঙ্গে ডিকেন্সের বিচ্ছেদ হয়ে গেলেও শ্যালিকা জর্জিনা তাঁর বাড়িতেই থেকে গিয়েছিলেন। শুধু থেকে যাওয়া বললে ভুল হবে, বলা যায়—প্রকারান্তরে বাড়ির হর্তা-কর্তা হয়ে উঠেছিলেন তিনি।
চার্লস ডিকেন্সের বাড়ি থাকা অবস্থায়ই ১৮৬৭ থেকে ১৮৯৮ সালের মধ্যে ইংরেজ কবি চার্লস ক্যান্টকে ওই চিঠিগুলো লিখেছিলেন জর্জিনা।
চিঠিগুলোর প্রসঙ্গে জাদুঘরের কিউরেটর অ্যামা হার্পার জানান, ডিকেন্সের জীবনে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ একজন মানুষ ছিলেন জর্জিনা। ইতিহাসে তিনি এখনো একটি চমৎকার ও রহস্যময় চরিত্র হিসেবে রয়ে গেছেন।
হার্পার বলেন—বোন ক্যাথরিনের বিবাহের বিতর্কিত এবং তিক্ত ভাঙনের পরও চার্লসের কাছাকাছি থেকেছিলেন জর্জিনা। চার্লসের বাড়ির তত্ত্বাবধায়ক হয়ে তিনি বহু বছর ধরে বেঁচে ছিলেন এবং চার্লসের মৃত্যুতে তিনি ব্যাপকভাবে প্রভাবিত হয়েছিলেন।
হার্পার মনে করেন, অপ্রকাশিত চিঠিগুলো থেকে ডিকেন্সের জীবন এবং চরিত্র সম্পর্কে তথ্য পাওয়া ছাড়াও এগুলো জর্জিনার জীবনেরও একটি পূর্ণাঙ্গ চিত্র তৈরি করার সুযোগ দেবে। তিনি সেই সব নারীদের মধ্যে অন্যতম যারা ডিকেন্সকে সমর্থন ও উৎসাহিত দিয়ে যাচ্ছিলেন।
সামগ্রিকভাবে পশ্চিমা সাহিত্য, সংস্কৃতি ও শিল্পকর্মকে ‘বুর্জোয়া’ ও ‘প্রতিক্রিয়াশীল’ বলে চিহ্নিত করে নিষিদ্ধ করা হয় চীনে। এই পরিপ্রেক্ষিতেই শেকসপিয়ারের সব সাহিত্যকর্ম—যেমন হ্যামলেট, ম্যাকবেথ, রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট, ওথেলো ইত্যাদি—চীনে নিষিদ্ধ হয়, কারণ সেগুলোতে চীনা কমিউনিস্ট আদর্শের ‘সঠিক রাজনৈতিক
২৫ মে ২০২৫কবি নজরুল ইসলামের বহুল পরিচিতি ‘বিদ্রোহী কবি’ হিসেবে, কিন্তু নজরুল উঁচুমার্গের ‘সাম্যবাদী কবি’ও বটেন। নজরুলের সাম্যচিন্তা তাঁর জীবনের বাস্তবতা থেকে উদ্ভূত। তাঁর শৈশব-কৈশোরের জীবন-অভিজ্ঞতা, তাঁর যৌবনের যাপিত জীবন তাঁকে বাস্তব পৃথিবীর দারিদ্র্য, অসমতা ও অসাম্যের সঙ্গে পরিচিত করেছে অত্যন্ত নগ্নভাবে...
২৫ মে ২০২৫বাংলা সাহিত্যে জনপ্রিয় সাহিত্যিকদের মধ্যে নজরুল অন্যতম। সাধারণত জনপ্রিয় সাহিত্যিকদের বেলায় দেখা যায় কালের সীমা অতিক্রম করলে তাঁদের নাম ইতিহাসের পাতায় আর পাওয়া যায় না। এ ক্ষেত্রে নজরুলের জীবন ও সাহিত্য কালের সীমা অতিক্রম করে আজও পাঠকপ্রিয় হয়ে আছে। এর মূলে রয়েছে তাঁর সচেতন জীবনবোধ...
২৫ মে ২০২৫নজরুলকে ভুল ভাবে পড়ার আরেকটি বড় উদাহরণ হলো তাঁকে প্রায়শই রবীন্দ্রনাথের ‘প্রতিপক্ষ’ হিসেবে দাঁড় করানোর রাজনৈতিক প্রবণতা। এই আইডেনটিটি পলিটিকস শুধু বিভাজন তৈরি করে না, নজরুলের মৌলিক অবস্থানকেও বিকৃত করে।
২৪ মে ২০২৫