এশিয়ার ‘বিচ্ছিন্ন দেশ’ বলে খ্যাত উত্তর কোরিয়া সফর করছেন রাশিয়া এবং চীনের শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা। কোরীয় যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার বিজয় উদ্যাপন অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয় চীন এবং রাশিয়ার প্রতিনিধিদের। সেই ধারাবাহিকতায় রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু এবং চীনের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির পলিটব্যুরোর সদস্য লি হংঝং পিয়ংইয়ংয়ে পৌঁছান।
সাম্প্রতিক সময়ে চীন, রাশিয়া এবং উত্তর কোরিয়া—এই তিনটি দেশের ঘনিষ্ঠতা আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেড়েছ। বিশেষ করে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এই তিন দেশের ঘনিষ্ঠতা অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে বেড়েছে। তাই ইউক্রেন যুদ্ধ যখন চলমান, তাইওয়ান এবং অন্যান্য ইস্যুতে চীন-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার উত্তেজনা যখন তুঙ্গে, উত্তর কোরিয়ায় যখন একজন মার্কিন সৈন্য আটক হওয়া পর গুম হয়ে গেছে এবং দীর্ঘদিনের নীরবতা পেরিয়ে যুক্তরাষ্ট্র উত্তর কোরিয়ার জলসীমায় পারমাণবিক অস্ত্রবাহী সাবমেরিন মোতায়েন করেছে তখন এই সফর অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগুকে নিজে স্বাগত জানান উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন। তাঁকে সঙ্গে করে নিয়ে যান একটি অস্ত্র প্রদর্শনীতে। উত্তর কোরিয়ার সংবাদমাধ্যমগুলোতে প্রকাশিত ছবি থেকে দেখা গেছে, কিম জং উন পিয়ংইয়ংয়ে নিজ অস্ত্রাগার নিয়ে গেছেন শোইগুকে। সেখানে তিনি শোইগুকে উত্তর কোরিয়ার আবিষ্কৃত সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ড্রোন, ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রসহ অন্যান্য অস্ত্র দেখান।
শোইগুর এই সফর কেবল লোক দেখানো নয়। কোরীয় যুদ্ধের সময় রাশিয়ার ভূমিকার জন্য মস্কোর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন উত্তর কোরীয় নেতারা। কেবল তাই নয়, উত্তর কোরিয়া ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার পক্ষ অবলম্বন করেছে স্পষ্টভাবে। এ বিষয়ে উত্তর কোরিয়ার সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ-এর এক প্রতিবেদন অনুসারে, উত্তর কোরিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী কাং সান নাম বলেন—‘দেশের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা রক্ষার জন্য রাশিয়ার সেনাবাহিনী এবং জনগণের ন্যায়সংগত সংগ্রামের প্রতি পিয়ংইয়ং-এর পূর্ণ সমর্থন রয়েছে।’
প্রতিক্রিয়ায় উত্তর কোরিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে শোইগু বলেন, ‘উত্তর কোরিয়ার পিপল’স আর্মি বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী সেনাবাহিনীতে পরিণত হয়েছে।’ রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী এ সময় উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সহযোগিতা বজায় রাখারও প্রতিশ্রুতি দেন।
কেবল রুশ প্রতিনিধিই উত্তর কোরিয়ায় যাননি। একই দিনে একই উদ্দেশ্য নিয়ে উত্তর কোরিয়া সফর করেছেন চীনা কমিউনিস্ট পার্টির পলিটব্যুরোর সদস্য লি হংঝং। উত্তর কোরিয়ার জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা কিম সং নাম চীনা প্রতিনিধিকে স্বাগত জানান এবং কোরীয় যুদ্ধের সময় চীনের ভূমিকার জন্য চীনকে ধন্যবাদ জানান। চীনাদের বীরত্বের কথা স্মরণ করে কিম সং নাম বলেন, ‘ইতিহাসের পাতায় তাদের নাম উজ্জ্বল হয়ে থাকবে এবং সাহসী সৈনিকদের বীরত্বপূর্ণ কীর্তি ও গুণাবলি উত্তর কোরীয়রা কখনোই ভুলবে না।’
এই যে চীন এবং রাশিয়ার প্রতি উত্তর কোরিয়ার একই মনোভাব এটি বর্তমান বিশ্বের ভূরাজনৈতিক লেন্সের নিচে ফেলে বিবেচনা করলে অনেক কিছুই স্পষ্ট হয়। প্রথমত, উত্তর কোরিয়া বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া বিশ্বে তার মিত্র তালাশ করছে এবং সে ক্ষেত্রে পুরোনো মিত্র চীনের পাশাপাশি রাশিয়ায় তাদের জন্য ভালো মিত্র হয়ে হাজির হতে পারে। বিশেষ করে বর্তমানে রাশিয়া-চীনের বিপরীতে পশ্চিমা যে দ্বন্দ্ব তার পরিণতিতে একটি বহুমেরুক বিশ্ব ব্যবস্থা হাজির হলে তখন সেই বিশ্বে উত্তর কোরিয়ার জন্য মিত্র হিসেবে বেইজিং এবং মস্কো হবে খুবই গুরুত্ব পূর্ণ।
তবে বিষয়টি কেবল এককভাবে উত্তর কোরিয়ার জন্যই লাভজনক নয়। সমানভাবে রাশিয়া এবং চীনের লাভও রয়েছে। তবে তুলনামূলক রাশিয়ার লাভ বেশি। কারণ, ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে রাশিয়া পশ্চিমা বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় তার অস্ত্রের জোগানদাতা হয়ে দাঁড়িয়েছে উত্তর কোরিয়া। সব মিলিয়ে চীন এবং রাশিয়ার কাছে উত্তর কোরিয়া বেশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এ বিষয়ে কার্নেগি এনডাউমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল পিস-এর নিউক্লিয়ার পলিসি প্রোগ্রামের সিনিয়র ফেলো অঙ্কিত পান্ডা বলেছেন, ‘কোরীয় যুদ্ধ শেষ হওয়ার বার্ষিকীতে চীনা এবং রাশিয়ান প্রতিনিধিদের উপস্থিতি দুই দেশের সঙ্গে পিয়ংইয়ং-এর সম্পর্ক যে গুরুত্বপূর্ণ তা ইঙ্গিত দেয়।’ তাঁর মতে, ‘শোইগুর উপস্থিতি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। কারণ, গত বছর ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের পর থেকে পিয়ংইয়ং এবং মস্কো কতটা ঘনিষ্ঠ হয়েছে এটি তার একটি নিদর্শন।’
তবে অস্ট্রেলিয়ার ইউনাইটেড স্টেটস স্টাডিজ সেন্টারের গবেষণা ফেলো ব্লেক হার্জিংগারের এ বিষয়ে বিপরীত মূল্যায়নও রয়েছে। তিনি বলেন, ‘তবে পিয়ংইয়ংয়ে দুই দেশের শীর্ষ নেতাদের সফর একটি দুর্বলতাও তুলে ধরে। এটি সত্যিই প্রতিনিধিত্ব করে যে—চীন এবং রাশিয়া উভয়ের বন্ধু তালিকা কতটা সংক্ষিপ্ত। পাশাপাশি উভয় দেশেরই যে—একটি দুর্বৃত্ত শাসনের প্রতি সমর্থন দেখানোর ইচ্ছা রয়েছে তা তুলে ধরেছে।’
তথ্যসূত্র: সিএনএন
এশিয়ার ‘বিচ্ছিন্ন দেশ’ বলে খ্যাত উত্তর কোরিয়া সফর করছেন রাশিয়া এবং চীনের শীর্ষ পর্যায়ের নেতারা। কোরীয় যুদ্ধে উত্তর কোরিয়ার বিজয় উদ্যাপন অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ জানানো হয় চীন এবং রাশিয়ার প্রতিনিধিদের। সেই ধারাবাহিকতায় রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু এবং চীনের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির পলিটব্যুরোর সদস্য লি হংঝং পিয়ংইয়ংয়ে পৌঁছান।
সাম্প্রতিক সময়ে চীন, রাশিয়া এবং উত্তর কোরিয়া—এই তিনটি দেশের ঘনিষ্ঠতা আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেড়েছ। বিশেষ করে ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থেকে এই তিন দেশের ঘনিষ্ঠতা অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে বেড়েছে। তাই ইউক্রেন যুদ্ধ যখন চলমান, তাইওয়ান এবং অন্যান্য ইস্যুতে চীন-যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যকার উত্তেজনা যখন তুঙ্গে, উত্তর কোরিয়ায় যখন একজন মার্কিন সৈন্য আটক হওয়া পর গুম হয়ে গেছে এবং দীর্ঘদিনের নীরবতা পেরিয়ে যুক্তরাষ্ট্র উত্তর কোরিয়ার জলসীমায় পারমাণবিক অস্ত্রবাহী সাবমেরিন মোতায়েন করেছে তখন এই সফর অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ।
রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগুকে নিজে স্বাগত জানান উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং উন। তাঁকে সঙ্গে করে নিয়ে যান একটি অস্ত্র প্রদর্শনীতে। উত্তর কোরিয়ার সংবাদমাধ্যমগুলোতে প্রকাশিত ছবি থেকে দেখা গেছে, কিম জং উন পিয়ংইয়ংয়ে নিজ অস্ত্রাগার নিয়ে গেছেন শোইগুকে। সেখানে তিনি শোইগুকে উত্তর কোরিয়ার আবিষ্কৃত সর্বাধুনিক প্রযুক্তির ড্রোন, ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রসহ অন্যান্য অস্ত্র দেখান।
শোইগুর এই সফর কেবল লোক দেখানো নয়। কোরীয় যুদ্ধের সময় রাশিয়ার ভূমিকার জন্য মস্কোর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন উত্তর কোরীয় নেতারা। কেবল তাই নয়, উত্তর কোরিয়া ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার পক্ষ অবলম্বন করেছে স্পষ্টভাবে। এ বিষয়ে উত্তর কোরিয়ার সংবাদ সংস্থা কেসিএনএ-এর এক প্রতিবেদন অনুসারে, উত্তর কোরিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী কাং সান নাম বলেন—‘দেশের সার্বভৌমত্ব ও নিরাপত্তা রক্ষার জন্য রাশিয়ার সেনাবাহিনী এবং জনগণের ন্যায়সংগত সংগ্রামের প্রতি পিয়ংইয়ং-এর পূর্ণ সমর্থন রয়েছে।’
প্রতিক্রিয়ায় উত্তর কোরিয়ার প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করে শোইগু বলেন, ‘উত্তর কোরিয়ার পিপল’স আর্মি বিশ্বের অন্যতম শক্তিশালী সেনাবাহিনীতে পরিণত হয়েছে।’ রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী এ সময় উত্তর কোরিয়ার সঙ্গে সহযোগিতা বজায় রাখারও প্রতিশ্রুতি দেন।
কেবল রুশ প্রতিনিধিই উত্তর কোরিয়ায় যাননি। একই দিনে একই উদ্দেশ্য নিয়ে উত্তর কোরিয়া সফর করেছেন চীনা কমিউনিস্ট পার্টির পলিটব্যুরোর সদস্য লি হংঝং। উত্তর কোরিয়ার জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা কিম সং নাম চীনা প্রতিনিধিকে স্বাগত জানান এবং কোরীয় যুদ্ধের সময় চীনের ভূমিকার জন্য চীনকে ধন্যবাদ জানান। চীনাদের বীরত্বের কথা স্মরণ করে কিম সং নাম বলেন, ‘ইতিহাসের পাতায় তাদের নাম উজ্জ্বল হয়ে থাকবে এবং সাহসী সৈনিকদের বীরত্বপূর্ণ কীর্তি ও গুণাবলি উত্তর কোরীয়রা কখনোই ভুলবে না।’
এই যে চীন এবং রাশিয়ার প্রতি উত্তর কোরিয়ার একই মনোভাব এটি বর্তমান বিশ্বের ভূরাজনৈতিক লেন্সের নিচে ফেলে বিবেচনা করলে অনেক কিছুই স্পষ্ট হয়। প্রথমত, উত্তর কোরিয়া বিচ্ছিন্ন হয়ে যাওয়া বিশ্বে তার মিত্র তালাশ করছে এবং সে ক্ষেত্রে পুরোনো মিত্র চীনের পাশাপাশি রাশিয়ায় তাদের জন্য ভালো মিত্র হয়ে হাজির হতে পারে। বিশেষ করে বর্তমানে রাশিয়া-চীনের বিপরীতে পশ্চিমা যে দ্বন্দ্ব তার পরিণতিতে একটি বহুমেরুক বিশ্ব ব্যবস্থা হাজির হলে তখন সেই বিশ্বে উত্তর কোরিয়ার জন্য মিত্র হিসেবে বেইজিং এবং মস্কো হবে খুবই গুরুত্ব পূর্ণ।
তবে বিষয়টি কেবল এককভাবে উত্তর কোরিয়ার জন্যই লাভজনক নয়। সমানভাবে রাশিয়া এবং চীনের লাভও রয়েছে। তবে তুলনামূলক রাশিয়ার লাভ বেশি। কারণ, ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে রাশিয়া পশ্চিমা বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ায় তার অস্ত্রের জোগানদাতা হয়ে দাঁড়িয়েছে উত্তর কোরিয়া। সব মিলিয়ে চীন এবং রাশিয়ার কাছে উত্তর কোরিয়া বেশ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
এ বিষয়ে কার্নেগি এনডাউমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল পিস-এর নিউক্লিয়ার পলিসি প্রোগ্রামের সিনিয়র ফেলো অঙ্কিত পান্ডা বলেছেন, ‘কোরীয় যুদ্ধ শেষ হওয়ার বার্ষিকীতে চীনা এবং রাশিয়ান প্রতিনিধিদের উপস্থিতি দুই দেশের সঙ্গে পিয়ংইয়ং-এর সম্পর্ক যে গুরুত্বপূর্ণ তা ইঙ্গিত দেয়।’ তাঁর মতে, ‘শোইগুর উপস্থিতি বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। কারণ, গত বছর ইউক্রেনে রাশিয়ার আক্রমণের পর থেকে পিয়ংইয়ং এবং মস্কো কতটা ঘনিষ্ঠ হয়েছে এটি তার একটি নিদর্শন।’
তবে অস্ট্রেলিয়ার ইউনাইটেড স্টেটস স্টাডিজ সেন্টারের গবেষণা ফেলো ব্লেক হার্জিংগারের এ বিষয়ে বিপরীত মূল্যায়নও রয়েছে। তিনি বলেন, ‘তবে পিয়ংইয়ংয়ে দুই দেশের শীর্ষ নেতাদের সফর একটি দুর্বলতাও তুলে ধরে। এটি সত্যিই প্রতিনিধিত্ব করে যে—চীন এবং রাশিয়া উভয়ের বন্ধু তালিকা কতটা সংক্ষিপ্ত। পাশাপাশি উভয় দেশেরই যে—একটি দুর্বৃত্ত শাসনের প্রতি সমর্থন দেখানোর ইচ্ছা রয়েছে তা তুলে ধরেছে।’
তথ্যসূত্র: সিএনএন
গত এক সপ্তাহে মোদির কাশ্মীর নীতির বড় দুর্বলতা প্রকাশ পেয়েছে। এই নীতি এখন অচলাবস্থার মুখে। রাষ্ট্রবিজ্ঞানী সুমান্ত্র বোস বলেছেন, পেহেলগাম হামলা মোদির ‘নয়া কাশ্মীর’ বয়ানের (ন্যারেটিভ) বেলুন ফুটো করে দিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেডোনাল্ড ট্রাম্প মনে করেন, তিনিই বিশ্ব চালাচ্ছেন। তাঁর উচ্চাকাঙ্ক্ষা সীমাহীন। কিন্তু এটি বিপজ্জনক ঔদ্ধত্যেরও ইঙ্গিত দেয় এবং একটি গুরুতর প্রশ্ন তোলে—এই বিশৃঙ্খল ও প্রতিহিংসাপরায়ণ প্রেসিডেন্টের নেতৃত্বে পৃথিবী কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে? দ্য আটলান্টিককে দেওয়া নতুন এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প বিশ্বব্যাপী আধিপত্য...
১৮ ঘণ্টা আগেবড় প্রশ্ন হলো, ভারত পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কোনো সামরিক পদক্ষেপ নেবে কি না? ২০১৯ সালে কাশ্মীরের পুলওয়ামায় এক আত্মঘাতী বোমা হামলায় ৪০ ভারতীয় পুলিশ নিহত হয়। এরপর পেহেলগামের হামলাই ছিল কাশ্মীরে সবচেয়ে প্রাণঘাতী। এমনকি এটি ১৯৮৯ সালে কাশ্মীরে ভারতীয় নিয়ন্ত্রণের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ শুরু হওয়ার পর থেকে সেখানকার
১ দিন আগেবিশ্লেষকদের মতে, ভারত হয়তো কিছুটা সংযত আচরণই করবে। কারণ, দেশটির সামরিক বাহিনী এখনো পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। ফলে, তাদের প্রকাশ্যে এনে যুদ্ধের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেওয়ার মধ্যে ঝুঁকি আছে। ২০১৮ সালে ভারতীয় পার্লামেন্টের এক প্রতিবেদনে দেশের ৬৮ শতাংশ সামরিক সরঞ্জামকে ‘পুরোনো মডেলের’, ২৪ শতাংশকে...
২ দিন আগে