আজকের পত্রিকা ডেস্ক
কয়েক মাস ধরেই পাকিস্তানের অর্থনীতি নিয়ে গণমাধ্যমের বিভিন্ন প্রতিবেদনে উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছেন বিশ্লেষকরা। এরই মধ্যে রব উঠেছে, পাকিস্তান এবার শ্রীলঙ্কার পথে হাঁটছে। তবে ঘুরে দাঁড়ানোর প্রত্যয় নিয়ে এরই মধ্যে ছোট ছোট পায়ে এগিয়ে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। আর্থিক সংকট থেকে বেরিয়ে আসতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলকে (আইএমএফ) পাশে পেয়েছেন তিনি। কিন্তু এতে কি সংকট কেটে যাবে? নাকি শ্রীলঙ্কার পথেই এখনো রয়েছে পাকিস্তান।
ঋণের ঝুঁকিতে সংকটে থাকা দেশগুলো নিয়ে ব্লুমবার্গের করা র্যাঙ্কিং বলছে, পাকিস্তান এখন ৪ নম্বরে রয়েছে। এখন দেশটির যে ঋণ রয়েছে, তা মাথাপিছু আয়ের ৭১ দশমিক ৩ শতাংশ। দিন যত গড়িয়ে যাচ্ছে এ ঋণ তত বাড়ছে। মার্কিন ডলারের বিপরীতে রুপির মান কমে যাওয়ায় এ ঋণ আরও ভারী বোঝা হয়ে যাচ্ছে। গত মার্চে জানা যায়, ১২৮ বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক ঋণ এবং দায় রয়েছে পাকিস্তানের। ১ জুলাই থেকে যুক্ত হয়েছে নতুন বোঝা। এ বছর আরও ২১ বিলিয়ন ডলার দিতে হবে।
এ বোঝা এবং ইউক্রেনের যুদ্ধে সৃষ্ট সংকটের কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ছেই। এর মধ্যে রয়েছে জ্বালানিও। এপ্রিলে ইমরান খান যখন ক্ষমতাচ্যুত হন তখন পেট্রলের দাম ছিল লিটারপ্রতি ১৫০ পাকিস্তানি রুপি। আর এখন এর দাম বেড়ে হয়েছে ২৫০ রুপি। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী। দেখা দিয়েছে বিদ্যুৎসংকট।
শাহবাজ শরিফ আশা করছেন, অচিরেই এ সংকট কেটে যাবে। তারা আইএমএফের গাইডলাইন মেনে চলছেন। কিন্তু সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে কলামিস্ট সৈয়দ ফজল-ই-হায়দার বলছেন, শ্রীলঙ্কার মতো পাকিস্তানেও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় বিক্ষোভকারীদের দখলে চলে গেলে অবাক হওয়ার কিছুই থাকবে না। কেননা এরই মধ্যে সরকারের প্রতি মানুষের ক্ষোভ দেখা গেছে পাঞ্জাবের নির্বাচনে। শাহবাজ শরিফের ‘অপরিপক্ব’ সিদ্ধান্তের কারণেই তাঁর জোটের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছে মানুষ।
এদিকে ইমরান খান যেভাবে সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভের ডাক দিয়েছেন তাতে কত দিন মানুষ ঘরে বসে থাকেন, তা দেখার বিষয়। আগামী বছর নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও এর আগেই এ সরকারের পতন হলে মুখ থুবড়ে পড়বে পাকিস্তানের রাজনীতি ও অর্থনীতি।
কয়েক মাস ধরেই পাকিস্তানের অর্থনীতি নিয়ে গণমাধ্যমের বিভিন্ন প্রতিবেদনে উদ্বেগ প্রকাশ করে আসছেন বিশ্লেষকরা। এরই মধ্যে রব উঠেছে, পাকিস্তান এবার শ্রীলঙ্কার পথে হাঁটছে। তবে ঘুরে দাঁড়ানোর প্রত্যয় নিয়ে এরই মধ্যে ছোট ছোট পায়ে এগিয়ে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ। আর্থিক সংকট থেকে বেরিয়ে আসতে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলকে (আইএমএফ) পাশে পেয়েছেন তিনি। কিন্তু এতে কি সংকট কেটে যাবে? নাকি শ্রীলঙ্কার পথেই এখনো রয়েছে পাকিস্তান।
ঋণের ঝুঁকিতে সংকটে থাকা দেশগুলো নিয়ে ব্লুমবার্গের করা র্যাঙ্কিং বলছে, পাকিস্তান এখন ৪ নম্বরে রয়েছে। এখন দেশটির যে ঋণ রয়েছে, তা মাথাপিছু আয়ের ৭১ দশমিক ৩ শতাংশ। দিন যত গড়িয়ে যাচ্ছে এ ঋণ তত বাড়ছে। মার্কিন ডলারের বিপরীতে রুপির মান কমে যাওয়ায় এ ঋণ আরও ভারী বোঝা হয়ে যাচ্ছে। গত মার্চে জানা যায়, ১২৮ বিলিয়ন ডলার বৈদেশিক ঋণ এবং দায় রয়েছে পাকিস্তানের। ১ জুলাই থেকে যুক্ত হয়েছে নতুন বোঝা। এ বছর আরও ২১ বিলিয়ন ডলার দিতে হবে।
এ বোঝা এবং ইউক্রেনের যুদ্ধে সৃষ্ট সংকটের কারণে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়ছেই। এর মধ্যে রয়েছে জ্বালানিও। এপ্রিলে ইমরান খান যখন ক্ষমতাচ্যুত হন তখন পেট্রলের দাম ছিল লিটারপ্রতি ১৫০ পাকিস্তানি রুপি। আর এখন এর দাম বেড়ে হয়েছে ২৫০ রুপি। নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী। দেখা দিয়েছে বিদ্যুৎসংকট।
শাহবাজ শরিফ আশা করছেন, অচিরেই এ সংকট কেটে যাবে। তারা আইএমএফের গাইডলাইন মেনে চলছেন। কিন্তু সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের এক প্রতিবেদনে কলামিস্ট সৈয়দ ফজল-ই-হায়দার বলছেন, শ্রীলঙ্কার মতো পাকিস্তানেও প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় বিক্ষোভকারীদের দখলে চলে গেলে অবাক হওয়ার কিছুই থাকবে না। কেননা এরই মধ্যে সরকারের প্রতি মানুষের ক্ষোভ দেখা গেছে পাঞ্জাবের নির্বাচনে। শাহবাজ শরিফের ‘অপরিপক্ব’ সিদ্ধান্তের কারণেই তাঁর জোটের বিরুদ্ধে ভোট দিয়েছে মানুষ।
এদিকে ইমরান খান যেভাবে সরকারের বিরুদ্ধে বিক্ষোভের ডাক দিয়েছেন তাতে কত দিন মানুষ ঘরে বসে থাকেন, তা দেখার বিষয়। আগামী বছর নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও এর আগেই এ সরকারের পতন হলে মুখ থুবড়ে পড়বে পাকিস্তানের রাজনীতি ও অর্থনীতি।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক আরব কর্মকর্তা বলেন, ‘গাজা, লেবানন, সিরিয়া ও এখন ইরান—সবখানেই তিনি (নেতানিয়াহু) নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছেন বলে মনে হচ্ছে। নিয়ন্ত্রণহীন, লাগামছাড়া শক্তি আর আমাদের জন্য সম্পদ নয়। এটি এখন আমাদের জন্য সমস্যা।’
১ ঘণ্টা আগেডোনাল্ড ট্রাম্পকে খুশি রাখতে ও ন্যাটোকে এক রাখার চেষ্টায় নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগে সাম্প্রতিক ন্যাটো সম্মেলনে প্রায় সবকিছুই করেছে জোটটি। ঢালাও প্রশংসা, রাজকীয় আপ্যায়ন আর ট্রাম্পের বিখ্যাত স্লোগান নকল করাও বাদ যায়নি। পরিকল্পনা মোটামুটি সফল। যদিও ইউক্রেনে যুদ্ধ, রাশিয়ার বিরুদ্ধে কৌশল বা ইউরোপে মার্কি
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েল-ইরানের ১২ দিনের যুদ্ধের সবচেয়ে ভয়ংকর ক্ষেপণাস্ত্রটি ছোড়া হয় যুদ্ধ শেষের ঠিক আগ মুহূর্তে। ইরানের লক্ষ্য ছিল দক্ষিণের মরুভূমি শহর বীর শেবা। সেখানে গত মঙ্গলবার ভোর ৬টার কিছু আগে একটি ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানে। বিস্ফোরণে একটি আবাসিক অ্যাপার্টমেন্ট ভবনের একপাশ সম্পূর্ণ উড়ে যায়। পরে ভবনের
৬ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যস্থতায় হওয়া যুদ্ধবিরতি ইসরায়েল-ইরানের সবচেয়ে ভয়াবহ সংঘাত আপাতত থামিয়েছে। তবে এই যুদ্ধবিরতির মধ্যেই ফাটল দেখা দিতে শুরু করেছে। দুই সপ্তাহ আগে ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক ও সামরিক স্থাপনাগুলোতে বিমান হামলা চালায়।
৮ ঘণ্টা আগে