নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আজকের পত্রিকার পাঠক ফোরাম পাঠকবন্ধুর প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী শুক্রবার (২ মে) বনশ্রীতে পত্রিকাটির প্রধান কার্যালয়ে উদ্যাপিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন শাখার বন্ধুরা অংশ নেন।
কেক কেটে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন আজকের পত্রিকার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ও পাঠকবন্ধুর প্রধান পৃষ্ঠপোষক কামরুল হাসান। উদ্বোধনী বক্তব্যে তিনি সংগঠনের সর্বাঙ্গীণ সাফল্য কামনা করেন। অনুষ্ঠানে উপসম্পাদক সাহিদুল ইসলাম চৌধুরীও উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনী বক্তব্যে কামরুল হাসান বলেন, ‘প্রথম বছরে আমাদের অনেক পরিকল্পনা ছিল। সব লক্ষ্য পূরণ না হলেও আমরা অনেক ভালো কাজ করেছি। ভবিষ্যতে আরও কার্যকর ও গঠনমূলক উদ্যোগ নিতে চাই।’ বক্তব্য শেষে তিনি উপস্থিত সব শাখার সদস্যদের ধন্যবাদ জানান।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন পাঠকবন্ধুর কেন্দ্রীয় সংগঠক আব্দুর রাজ্জাক খান। তিনি বলেন, ‘পাঠাভ্যাস বৃদ্ধির পাশাপাশি সৃজনশীলতা, দক্ষতা ও সামাজিক কার্যক্রম—এ চারটি লক্ষ্য সামনে রেখে আমাদের যাত্রা শুরু হয়েছিল। এক বছরে আমরা সব ক্ষেত্রে কাজ করেছি। আগামী দিনেও নতুন নতুন উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে যাব।’
মূল অনুষ্ঠান শুরু হয় বাউলসংগীত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে। পরিবেশনায় অংশ নেন ঢাকা কলেজ ও ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির পাঠকবন্ধুরা। তাঁরা পরিবেশন করেন ‘বাইস্কোপ’, ‘বকুল ফুল বকুল ফুল’, ‘মিলন হবে কত দিনে’সহ একাধিক লোকগান।
এরপর প্রদর্শন করা হয় বছরব্যাপী পাঠকবন্ধুর বিভিন্ন শাখার কার্যক্রম নিয়ে নির্মিত একটি ডকুমেন্টারি। এতে স্থান পায় পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লিন ক্যাম্পাস কর্মসূচি, হাবিপ্রবি ও যবিপ্রবির বৃক্ষরোপণ ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান, বরিশাল জেলা শাখার ‘৪৮ ঘণ্টায় পরিষ্কার বরিশাল’ কর্মসূচি, গাংনী উপজেলা শাখার ফুটবল টুর্নামেন্ট এবং স্টেট ইউনিভার্সিটির ফ্রেন্ডলি ম্যাচ।
এ ছাড়া ডকুমেন্টারিতে তুলে ধরা হয় তিতুমীর কলেজ, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ও আন্তর্জাতিক শাখার অনলাইন কর্মশালা, মাদারীপুর জেলা, পোর্ট সিটি ইউনিভার্সিটি ও পঞ্চগড়ের বন্ধুদের শীতবস্ত্র বিতরণ কর্মসূচি এবং শাবিপ্রবি, পোর্ট সিটি, গ্রিন ইউনিভার্সিটি, তিতুমীর কলেজ ও চট্টগ্রাম কলেজের বই আড্ডার মতো আরও ১০-১৫টি কার্যক্রম।
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন শাখার বন্ধুরা বছরব্যাপী অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করেন। আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশের পাঠকবন্ধু মো. তাহমিদ আল মাহাবুব খান এলিন বলেন, ‘বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের বন্ধুদের ভালো কাজগুলো তুলে ধরতে হবে এবং যারা এখনো পাঠকবন্ধুকে চেনে না, তাদের কাছে এ সংগঠনের উদ্দেশ্য ও কার্যক্রম পৌঁছে দিতে হবে। সবাই মিলে কাজ করলে পাঠকবন্ধুকে ইতিবাচক পরিবর্তনের এক উজ্জ্বল নাম হিসেবে গড়ে তুলতে পারব।’
স্টেট ইউনিভার্সিটির তাকি বিন মহসিন বলেন, ‘পাঠচর্চা থেকে রক্তদান, পথশিশুদের পাশে দাঁড়ানো কিংবা বৃক্ষরোপণ—সবখানে পাঠকবন্ধু আজ মানবিকতার এক উজ্জ্বল প্রতীক। বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আমরা আজকের এই পর্যায়ে পৌঁছাতে পেরেছি ঐক্য, ভালোবাসা ও দায়িত্ববোধের শক্তিতে। সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা।’
এ ছাড়া ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির মেহেদি, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির ফারহান, এশিয়ান ইউনিভার্সিটির মো. আসিফ, ইডেন মহিলা কলেজের নাবিলা রহমান চৈতী ও স্টেট ইউনিভার্সিটির তাকি বিন মহসিন বক্তব্য দেন। তাঁরা নিজেদের বক্তব্যে এই পথচলার গুরুত্ব তুলে ধরেন।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ পর্বে পাঠকবন্ধুর বিভিন্ন শাখা থেকে নির্বাচিত ২০ জন সেরা সংগঠককে পুরস্কৃত করা হয়। তাঁরা হলেন—নাজমুল ইসলাম, মো. রুবায়েত ইসলাম, মোতালেব হোসাইন, আয়েশা সিদ্দিকা আকাশী, জিকু রহমান, তাকি বিন মহসিন, মিনহাজুর রহমান, নাবিলা রহমান চৈতী, রাকিবুল ইসলাম কবি, শ্রেয়া ঘোষ, সাইফুল ইসলাম আকাশ, তানজিল কাজী, মো. তাহমিদ আল মাহাবুব খান এলিন, তানিয়া আক্তার, রাদিয়া সানজাম ইশমা, জীবন কুমার সরকার, তারানা তানজিন মিতু, মো. সৈয়দুর রহমান ও অলি আহাদ রাজন।
আজকের পত্রিকার পাঠক ফোরাম পাঠকবন্ধুর প্রথম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী শুক্রবার (২ মে) বনশ্রীতে পত্রিকাটির প্রধান কার্যালয়ে উদ্যাপিত হয়েছে। অনুষ্ঠানে ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন শাখার বন্ধুরা অংশ নেন।
কেক কেটে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন আজকের পত্রিকার ব্যবস্থাপনা সম্পাদক ও পাঠকবন্ধুর প্রধান পৃষ্ঠপোষক কামরুল হাসান। উদ্বোধনী বক্তব্যে তিনি সংগঠনের সর্বাঙ্গীণ সাফল্য কামনা করেন। অনুষ্ঠানে উপসম্পাদক সাহিদুল ইসলাম চৌধুরীও উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনী বক্তব্যে কামরুল হাসান বলেন, ‘প্রথম বছরে আমাদের অনেক পরিকল্পনা ছিল। সব লক্ষ্য পূরণ না হলেও আমরা অনেক ভালো কাজ করেছি। ভবিষ্যতে আরও কার্যকর ও গঠনমূলক উদ্যোগ নিতে চাই।’ বক্তব্য শেষে তিনি উপস্থিত সব শাখার সদস্যদের ধন্যবাদ জানান।
অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন পাঠকবন্ধুর কেন্দ্রীয় সংগঠক আব্দুর রাজ্জাক খান। তিনি বলেন, ‘পাঠাভ্যাস বৃদ্ধির পাশাপাশি সৃজনশীলতা, দক্ষতা ও সামাজিক কার্যক্রম—এ চারটি লক্ষ্য সামনে রেখে আমাদের যাত্রা শুরু হয়েছিল। এক বছরে আমরা সব ক্ষেত্রে কাজ করেছি। আগামী দিনেও নতুন নতুন উদ্যোগ নিয়ে এগিয়ে যাব।’
মূল অনুষ্ঠান শুরু হয় বাউলসংগীত পরিবেশনার মধ্য দিয়ে। পরিবেশনায় অংশ নেন ঢাকা কলেজ ও ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির পাঠকবন্ধুরা। তাঁরা পরিবেশন করেন ‘বাইস্কোপ’, ‘বকুল ফুল বকুল ফুল’, ‘মিলন হবে কত দিনে’সহ একাধিক লোকগান।
এরপর প্রদর্শন করা হয় বছরব্যাপী পাঠকবন্ধুর বিভিন্ন শাখার কার্যক্রম নিয়ে নির্মিত একটি ডকুমেন্টারি। এতে স্থান পায় পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লিন ক্যাম্পাস কর্মসূচি, হাবিপ্রবি ও যবিপ্রবির বৃক্ষরোপণ ও পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা অভিযান, বরিশাল জেলা শাখার ‘৪৮ ঘণ্টায় পরিষ্কার বরিশাল’ কর্মসূচি, গাংনী উপজেলা শাখার ফুটবল টুর্নামেন্ট এবং স্টেট ইউনিভার্সিটির ফ্রেন্ডলি ম্যাচ।
এ ছাড়া ডকুমেন্টারিতে তুলে ধরা হয় তিতুমীর কলেজ, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ও আন্তর্জাতিক শাখার অনলাইন কর্মশালা, মাদারীপুর জেলা, পোর্ট সিটি ইউনিভার্সিটি ও পঞ্চগড়ের বন্ধুদের শীতবস্ত্র বিতরণ কর্মসূচি এবং শাবিপ্রবি, পোর্ট সিটি, গ্রিন ইউনিভার্সিটি, তিতুমীর কলেজ ও চট্টগ্রাম কলেজের বই আড্ডার মতো আরও ১০-১৫টি কার্যক্রম।
অনুষ্ঠানে বিভিন্ন শাখার বন্ধুরা বছরব্যাপী অভিজ্ঞতা ভাগাভাগি করেন। আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি-বাংলাদেশের পাঠকবন্ধু মো. তাহমিদ আল মাহাবুব খান এলিন বলেন, ‘বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের বন্ধুদের ভালো কাজগুলো তুলে ধরতে হবে এবং যারা এখনো পাঠকবন্ধুকে চেনে না, তাদের কাছে এ সংগঠনের উদ্দেশ্য ও কার্যক্রম পৌঁছে দিতে হবে। সবাই মিলে কাজ করলে পাঠকবন্ধুকে ইতিবাচক পরিবর্তনের এক উজ্জ্বল নাম হিসেবে গড়ে তুলতে পারব।’
স্টেট ইউনিভার্সিটির তাকি বিন মহসিন বলেন, ‘পাঠচর্চা থেকে রক্তদান, পথশিশুদের পাশে দাঁড়ানো কিংবা বৃক্ষরোপণ—সবখানে পাঠকবন্ধু আজ মানবিকতার এক উজ্জ্বল প্রতীক। বিভিন্ন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আমরা আজকের এই পর্যায়ে পৌঁছাতে পেরেছি ঐক্য, ভালোবাসা ও দায়িত্ববোধের শক্তিতে। সবাইকে জানাই আন্তরিক শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা।’
এ ছাড়া ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির মেহেদি, ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটির ফারহান, এশিয়ান ইউনিভার্সিটির মো. আসিফ, ইডেন মহিলা কলেজের নাবিলা রহমান চৈতী ও স্টেট ইউনিভার্সিটির তাকি বিন মহসিন বক্তব্য দেন। তাঁরা নিজেদের বক্তব্যে এই পথচলার গুরুত্ব তুলে ধরেন।
প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর বিশেষ পর্বে পাঠকবন্ধুর বিভিন্ন শাখা থেকে নির্বাচিত ২০ জন সেরা সংগঠককে পুরস্কৃত করা হয়। তাঁরা হলেন—নাজমুল ইসলাম, মো. রুবায়েত ইসলাম, মোতালেব হোসাইন, আয়েশা সিদ্দিকা আকাশী, জিকু রহমান, তাকি বিন মহসিন, মিনহাজুর রহমান, নাবিলা রহমান চৈতী, রাকিবুল ইসলাম কবি, শ্রেয়া ঘোষ, সাইফুল ইসলাম আকাশ, তানজিল কাজী, মো. তাহমিদ আল মাহাবুব খান এলিন, তানিয়া আক্তার, রাদিয়া সানজাম ইশমা, জীবন কুমার সরকার, তারানা তানজিন মিতু, মো. সৈয়দুর রহমান ও অলি আহাদ রাজন।
এটি একটি প্রত্নতাত্ত্বিক জাদুঘর, যা গ্রিসের রাজধানী এথেন্সে অবস্থিত। এথেন্সের অ্যাক্রোপোলিস এলাকার প্রত্নতাত্ত্বিক অনুসন্ধানে পাওয়া নিদর্শনগুলো নিয়েই এটি গড়ে উঠেছে। এই জাদুঘরটি নির্মিত হয়েছে অ্যাক্রোপোলিস শিলা এবং তার চারপাশের ঢাল থেকে সংগৃহীত প্রতিটি নিদর্শন সংরক্ষণের জন্য।
১ দিন আগে১৮৬২ সালের ২০ মে ওয়ারশে ন্যাশনাল মিউজিয়াম প্রতিষ্ঠিত হয়। প্রথমে ‘মিউজিয়াম অব ফাইন আর্টস, ওয়ারশ’ নামে। ১৯১৬ সালে এর নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ‘ন্যাশনাল মিউজিয়াম, ওয়ারশ’। বর্তমানে সংগ্রহ রাখা আছে জেরুজালেম অ্যাভিনিউয়ে, স্থপতি তাদেউশ তোলভিনস্কির নকশায় নির্মিত ভবনে। নতুন ভবনটি আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন...
৬ দিন আগেহ্যাঁ, আমি ভেবেচিন্তেই ফিরে এলাম। ফিরে যে আসব, সে চিন্তা আমার সব সময়ই ছিল। [বিদেশে] থাকবার ইচ্ছা আমার কখনোই ছিল না। ওটা তো আমার কাজের জায়গা না। তা ছাড়া, আগেই বলেছি, বাচ্চাদের স্কুল নিয়ে আমার নানা রকম চিন্তা ছিল। বাচ্চাদের এবং গ্রামের সাধারণ মানুষের এসথেটিক সেন্স ডেভেলপ করবে, এ রকম একটা...
৭ দিন আগেআজ বিশ্ব বাঁশ দিবস। জীবনে নানাভাবেই বাঁশ খেয়েই চলেছি, আক্ষরিক অর্থে না হলেও ভাবগত দিক থেকে তো বটেই। এই রুঢ় জীবন বাস্তবতায় সব মানুষকেই কখনো না কখনো একটু-আধটু বাঁশ খেতেই হয়। তো বাঁশ দিবসে কাজের ফাঁকে আমার বন্ধু কফিলের সঙ্গে এই ‘বাঁশ খাওয়া’ নিয়েই আলাপ করছিলাম।
৭ দিন আগে