সম্পাদকীয়
পাবলো পিকাসো বিংশ শতাব্দীর অন্যতম সেরা চিত্রশিল্পী—এ কথা অনস্বীকার্য। তবে তিনি শুধু চিত্রশিল্পী ছিলেন না, একই সঙ্গে ছিলেন ভাস্কর, প্রিন্টমেকার, মৃৎশিল্পী, মঞ্চ নকশাকার, কবি ও নাট্যকার। তাঁর নামে কিংবদন্তি হলো, তিনি নাকি কথা বলার আগে আঁকা শুরু করেছিলেন। তাঁর বাবা নিজ হাতে তাঁকে ছবি আঁকা শেখান। কারণ তিনিও একজন চিত্রকর ছিলেন। ক্লাস ফাঁকি দেওয়ার ক্ষেত্রে ওস্তাদ ছিলেন পিকাসো। তবে ক্লাস ফাঁকি দিলেও কাজে ফাঁকি দেননি। প্রতিদিন পথে পথে ঘুরে ভিখারি, অন্ধ, পঙ্গু, কুলি-মজুর, বস্তিবাসী, জেলখালাস দাগি আসামি ও ফেরিওয়ালা—এমন নিম্নশ্রেণির লোকদের স্কেচ আঁকতেন।
তিনি শিল্প আন্দোলনে ‘কিউবিস্ট’ ধারার রূপকার। এই ধারার বৈশিষ্ট হলো, জটিল জ্যামিতিক পদ্ধতিতে আঁকা ছবিতে বাস্তবতা উপস্থাপনের এক নতুন কৌশল।
পিকাসোর আঁকা অসংখ্য বিখ্যাত চিত্রকর্মের মধ্যে ‘গোয়ের্নিকা’ অন্যতম। ১৯৩৭ সালে স্পেনের একজন স্বৈরশাসকের অনুরোধে জার্মানি ও ইতালি যৌথভাবে আক্রমণ চালায় স্পেনের গোয়ের্নিকা শহরে। পিকাসোর মতো যুদ্ধবিরোধী শিল্পী তাই এর প্রতিবাদ না করে পারেননি। এই ছবিতে যুদ্ধের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ ধ্বনিত হয়েছে। ছবিটির সামনে দাঁড়ালে মনে হবে, যুদ্ধবিধ্বস্ত গোয়ের্নিকা শহরের সামনে দাঁড়িয়ে আছেন আপনি।
তাঁর চিত্রকর্মের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, প্রতিটি পর্যায়ে তিনি আগের পর্যায় থেকে সরে এসেছেন। এক একটা পর্যায়কে ভেঙে আরেকটা নতুন পর্যায়ে পৌঁছেছেন। আর সব সময় নতুন কিছু আবিষ্কারের চেষ্টা করতেন। তিনি বলতেন, ‘আমি কিছু খুঁজি না, আমি পেয়ে যাই।’
পিকাসোর জীবনে একের পর এক প্রেম এসেছে, এসেছে বিচ্ছেদ। জীবনের বাঁকবদলের সঙ্গে সঙ্গে বদলে গেছে তাঁর ছবির রং। পিকাসোর জীবনটাই যেন একটা চিত্রপট। তিনি তার ওপর রংমাখা তুলি বুলিয়ে দিয়েছেন মাত্র। শিল্পী জীবনের ৭৮ বছরে তাঁর তৈরি করা শিল্পকর্মের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ৪৭ হাজার ৮০০টি।
জগৎখ্যাত এই শিল্পীর জন্ম ১৮৮১ সালের ২৫ অক্টোবর, দক্ষিণ স্পেনের ভূমধ্যসাগরের তীরবর্তী মালাগা শহরে।
পাবলো পিকাসো বিংশ শতাব্দীর অন্যতম সেরা চিত্রশিল্পী—এ কথা অনস্বীকার্য। তবে তিনি শুধু চিত্রশিল্পী ছিলেন না, একই সঙ্গে ছিলেন ভাস্কর, প্রিন্টমেকার, মৃৎশিল্পী, মঞ্চ নকশাকার, কবি ও নাট্যকার। তাঁর নামে কিংবদন্তি হলো, তিনি নাকি কথা বলার আগে আঁকা শুরু করেছিলেন। তাঁর বাবা নিজ হাতে তাঁকে ছবি আঁকা শেখান। কারণ তিনিও একজন চিত্রকর ছিলেন। ক্লাস ফাঁকি দেওয়ার ক্ষেত্রে ওস্তাদ ছিলেন পিকাসো। তবে ক্লাস ফাঁকি দিলেও কাজে ফাঁকি দেননি। প্রতিদিন পথে পথে ঘুরে ভিখারি, অন্ধ, পঙ্গু, কুলি-মজুর, বস্তিবাসী, জেলখালাস দাগি আসামি ও ফেরিওয়ালা—এমন নিম্নশ্রেণির লোকদের স্কেচ আঁকতেন।
তিনি শিল্প আন্দোলনে ‘কিউবিস্ট’ ধারার রূপকার। এই ধারার বৈশিষ্ট হলো, জটিল জ্যামিতিক পদ্ধতিতে আঁকা ছবিতে বাস্তবতা উপস্থাপনের এক নতুন কৌশল।
পিকাসোর আঁকা অসংখ্য বিখ্যাত চিত্রকর্মের মধ্যে ‘গোয়ের্নিকা’ অন্যতম। ১৯৩৭ সালে স্পেনের একজন স্বৈরশাসকের অনুরোধে জার্মানি ও ইতালি যৌথভাবে আক্রমণ চালায় স্পেনের গোয়ের্নিকা শহরে। পিকাসোর মতো যুদ্ধবিরোধী শিল্পী তাই এর প্রতিবাদ না করে পারেননি। এই ছবিতে যুদ্ধের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদ ধ্বনিত হয়েছে। ছবিটির সামনে দাঁড়ালে মনে হবে, যুদ্ধবিধ্বস্ত গোয়ের্নিকা শহরের সামনে দাঁড়িয়ে আছেন আপনি।
তাঁর চিত্রকর্মের বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, প্রতিটি পর্যায়ে তিনি আগের পর্যায় থেকে সরে এসেছেন। এক একটা পর্যায়কে ভেঙে আরেকটা নতুন পর্যায়ে পৌঁছেছেন। আর সব সময় নতুন কিছু আবিষ্কারের চেষ্টা করতেন। তিনি বলতেন, ‘আমি কিছু খুঁজি না, আমি পেয়ে যাই।’
পিকাসোর জীবনে একের পর এক প্রেম এসেছে, এসেছে বিচ্ছেদ। জীবনের বাঁকবদলের সঙ্গে সঙ্গে বদলে গেছে তাঁর ছবির রং। পিকাসোর জীবনটাই যেন একটা চিত্রপট। তিনি তার ওপর রংমাখা তুলি বুলিয়ে দিয়েছেন মাত্র। শিল্পী জীবনের ৭৮ বছরে তাঁর তৈরি করা শিল্পকর্মের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ৪৭ হাজার ৮০০টি।
জগৎখ্যাত এই শিল্পীর জন্ম ১৮৮১ সালের ২৫ অক্টোবর, দক্ষিণ স্পেনের ভূমধ্যসাগরের তীরবর্তী মালাগা শহরে।
বাংলাদেশের অ্যাংলিংকান সম্প্রদায় উপাসনার জন্য নির্মাণ করেছিল সেন্ট থমাস ক্যাথেড্রাল চার্চ। ১৮১৯ সালে শেষ হয় এর নির্মাণকাজ। ঢাকা কারাগারের কয়েদিরা নাকি এটির নির্মাণে শ্রম দিয়েছিল। কলকাতার বিশপ রেজিনাল্ড হেবার ১৮২৪ সালের ১০ জুলাই ঢাকায় এসে উদ্বোধন করেন লক্ষ্মীবাজারে অবস্থিত এই গির্জাটির।
১০ ঘণ্টা আগেআজ বিশ্ব নৃত্য দিবস। জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতিবিষয়ক সংস্থা ইউনেসকোর সহযোগী সংস্থা আন্তর্জাতিক থিয়েটার ইনস্টিটিউট-আইটিআই ১৯৮২ সালে ২৯ এপ্রিলকে বিশ্ব নৃত্য দিবস হিসেবে ঘোষণা করেন। মূলত নৃত্যশিল্পের বিকাশ ও বিশ্বব্যাপী নৃত্যপ্রেমীদের একত্রিত করাই এই দিবসের মূল উদ্দেশ্য। ২৯ এপ্রিল আধুনিক
১ দিন আগেদুপুরের খাবারের বিরতির পর তাঁরা আবার কাজ শুরু করেন। সন্ধ্যা ৭টায় কাজ শেষ হলে সিপির চীনা ও আইরিশ শ্রমিকেরা এক দিনে ১০ মাইল ৫৬ ফুট (১৬.১১১ কিলোমিটার) রেলপথ বসানোর অনন্য রেকর্ড গড়েন।
২ দিন আগেআলীর এই সিদ্ধান্তে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে যুক্তরাষ্ট্র। কেউ কেউ আলীর অবস্থানের প্রশংসা করেন, আবার কেউ কেউ তাঁকে আখ্যায়িত করেন বিশ্বাসঘাতক। তাঁকে বক্সিং রিংয়ে নিষিদ্ধ করা হয়, কেড়ে নেওয়া হয় অর্জিত শিরোপা। এমনকি তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ আনে ফেডারেল সরকারের বিচার বিভাগ।
২ দিন আগে