সম্পাদকীয়
আবদুল কাদির আমাদের কাছে ছন্দবিশারদ হিসেবে বেশি পরিচিত হলেও তাঁর বড় পরিচয়, তিনি একজন খ্যাতিমান সাহিত্য ‘সম্পাদক’ ছিলেন। কবিতা ও প্রবন্ধ লেখার পাশাপাশি জীবনব্যাপী তিনি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পত্রিকার নানা পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। এ ছাড়া মুসলিম সাহিত্য সমাজ তথা ‘শিখা গোষ্ঠী’র একজন দক্ষ সংগঠক ছিলেন। ১৯২৬ সালে প্রতিষ্ঠিত সংগঠনটির মুখপত্র ‘শিখা’ পত্রিকার প্রকাশক ও লেখক ছিলেন তিনি।
আবদুল কাদিরের জন্ম ১৯০৬ সালের ১ জুন, কুমিল্লার আড়াইসিধা গ্রামে। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া অন্নদা সরকারি উচ্চবিদ্যালয় থেকে পাঁচটি বিষয়ে লেটারসহ ম্যাট্রিক, ঢাকা ইন্টারমিডিয়েট কলেজ থেকে আইএসসি পাস করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ পাস করেন। পড়াশোনা শেষ করে তিনি কলকাতার মাসিক ‘সওগাত’ পত্রিকার সম্পাদনা বিভাগে যোগ দেন।
কিছুদিন কলকাতা করপোরেশনের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক ছিলেন তিনি। পাশাপাশি তিনি মাসিক ‘জয়তী’ পত্রিকা সম্পাদনা ও প্রকাশ করেন। এ ছাড়া তিনি সাপ্তাহিক ‘নবশক্তি’, ‘যুগান্তর’, দৈনিক ‘নবযুগ’, ভারত সরকারের প্রচার বিভাগের সাপ্তাহিক মুখপত্র ‘বাংলার কথা’, সাপ্তাহিক ‘মোহাম্মদী’ এবং সাপ্তাহিক ‘পয়গম’ পত্রিকায়ও তিনি বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। ঢাকায় এসে তিনি মাসিক ‘মাহে নও’ পত্রিকা সম্পাদনা করেন। পরবর্তীকালে তিনি কেন্দ্রীয় বাংলা উন্নয়ন বোর্ডের প্রকাশনা কর্মকর্তা ছিলেন।
তাঁর উল্লেখযোগ্য কবিতা ও প্রবন্ধগ্রন্থ হলো দিলরুবা, উত্তর বসন্ত, কবি নজরুল, ছন্দসমীক্ষণ, কাজী আবদুল ওদুদ, বাংলা ছন্দের ইতিবৃত্ত, যুগকবি নজরুল ইত্যাদি। তিনি বাংলা ছন্দ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা ও সামগ্রিক বিশ্লেষণ করেছেন, যা তাঁর ছন্দসমীক্ষণ গ্রন্থে স্থান পেয়েছে।
আবদুল কাদির অনেক রচনাবলি সম্পাদনা করেছেন। যেমন: কাব্যমালঞ্চ (যুগ্মভাবে), এয়াকুব আলী চৌধুরী রচনাবলী, নজরুল রচনাবলী (৫ খণ্ড), শিরাজী রচনাবলী, কাজী ইমদাদুল হক রচনাবলী, আবুল হুসেন রচনাবলী, লুৎফর রহমান রচনাবলী (১ম খণ্ড), রোকেয়া রচনাবলী ইত্যাদি।
১৯৮৪ সালের ১৯ ডিসেম্বর তিনি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
আবদুল কাদির আমাদের কাছে ছন্দবিশারদ হিসেবে বেশি পরিচিত হলেও তাঁর বড় পরিচয়, তিনি একজন খ্যাতিমান সাহিত্য ‘সম্পাদক’ ছিলেন। কবিতা ও প্রবন্ধ লেখার পাশাপাশি জীবনব্যাপী তিনি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পত্রিকার নানা পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। এ ছাড়া মুসলিম সাহিত্য সমাজ তথা ‘শিখা গোষ্ঠী’র একজন দক্ষ সংগঠক ছিলেন। ১৯২৬ সালে প্রতিষ্ঠিত সংগঠনটির মুখপত্র ‘শিখা’ পত্রিকার প্রকাশক ও লেখক ছিলেন তিনি।
আবদুল কাদিরের জন্ম ১৯০৬ সালের ১ জুন, কুমিল্লার আড়াইসিধা গ্রামে। তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া অন্নদা সরকারি উচ্চবিদ্যালয় থেকে পাঁচটি বিষয়ে লেটারসহ ম্যাট্রিক, ঢাকা ইন্টারমিডিয়েট কলেজ থেকে আইএসসি পাস করার পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ পাস করেন। পড়াশোনা শেষ করে তিনি কলকাতার মাসিক ‘সওগাত’ পত্রিকার সম্পাদনা বিভাগে যোগ দেন।
কিছুদিন কলকাতা করপোরেশনের প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক ছিলেন তিনি। পাশাপাশি তিনি মাসিক ‘জয়তী’ পত্রিকা সম্পাদনা ও প্রকাশ করেন। এ ছাড়া তিনি সাপ্তাহিক ‘নবশক্তি’, ‘যুগান্তর’, দৈনিক ‘নবযুগ’, ভারত সরকারের প্রচার বিভাগের সাপ্তাহিক মুখপত্র ‘বাংলার কথা’, সাপ্তাহিক ‘মোহাম্মদী’ এবং সাপ্তাহিক ‘পয়গম’ পত্রিকায়ও তিনি বিভিন্ন পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। ঢাকায় এসে তিনি মাসিক ‘মাহে নও’ পত্রিকা সম্পাদনা করেন। পরবর্তীকালে তিনি কেন্দ্রীয় বাংলা উন্নয়ন বোর্ডের প্রকাশনা কর্মকর্তা ছিলেন।
তাঁর উল্লেখযোগ্য কবিতা ও প্রবন্ধগ্রন্থ হলো দিলরুবা, উত্তর বসন্ত, কবি নজরুল, ছন্দসমীক্ষণ, কাজী আবদুল ওদুদ, বাংলা ছন্দের ইতিবৃত্ত, যুগকবি নজরুল ইত্যাদি। তিনি বাংলা ছন্দ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ গবেষণা ও সামগ্রিক বিশ্লেষণ করেছেন, যা তাঁর ছন্দসমীক্ষণ গ্রন্থে স্থান পেয়েছে।
আবদুল কাদির অনেক রচনাবলি সম্পাদনা করেছেন। যেমন: কাব্যমালঞ্চ (যুগ্মভাবে), এয়াকুব আলী চৌধুরী রচনাবলী, নজরুল রচনাবলী (৫ খণ্ড), শিরাজী রচনাবলী, কাজী ইমদাদুল হক রচনাবলী, আবুল হুসেন রচনাবলী, লুৎফর রহমান রচনাবলী (১ম খণ্ড), রোকেয়া রচনাবলী ইত্যাদি।
১৯৮৪ সালের ১৯ ডিসেম্বর তিনি ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
একটি ছোট পার্টি, একটি সাধারণ কমিউনিটি রুম এবং এক যুবক—১৫২০ সেডগউইক অ্যাভিনিউ, নিউইয়র্ক সিটির ব্রঙ্কস এলাকা তখন জানত না, যে এক রাতের অনুষ্ঠানই বিশ্বসংগীতের ইতিহাস বদলে দেবে। ১৯৭৩ সালের আজকের এই দিনে (১১ আগস্ট), যখন স্কুলফেরত কিছু কিশোর-তরুণীরা জমে উঠেছিল...
১৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক শহরের ম্যানহাটানে অবস্থিত মেট্রোপলিটন মিউজিয়াম অব আর্টকে বলা হয় দেশটির বৃহত্তম শিল্প জাদুঘর। আর বিশ্বে তৃতীয় বৃহত্তম। সংক্ষেপে জাদুঘরটি ‘দ্য মেট’ নামেও পরিচিত। ১৫৫ বছর পুরোনো এই জাদুঘর প্রতিষ্ঠিত হয় ১৮৭০ সালে।
৫ দিন আগেবাংলা বর্ষার দ্বিতীয় মাস শ্রাবণ। বাতাসে আর্দ্রতা, আকাশে ঘনঘোর মেঘ, আর রিমঝিম শব্দে প্রকৃতির নীরব সংগীত। এই শ্রাবণেই, ১৩৪৮ বঙ্গাব্দের ২২ তারিখ, আমাদের ছেড়ে গিয়েছিলেন বাংলা সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ কবি, বিশ্বকবি, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। সেই থেকে ২২ শ্রাবণ বাঙালির জন্য শুধু এক প্রাকৃতিক ঋতুর উপলব্ধি নয়—এ এক স্মরণ,
৬ দিন আগেযুক্তরাজ্যের লন্ডনে অবস্থিত ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়ামটি বিশ্বের অন্যতম প্রাকৃতিক ইতিহাসভিত্তিক জাদুঘর। এটি উদ্বোধন করা হয় ১৮৮১ সালে। ১৭৫৩ সালের দিকে বিজ্ঞানী স্যার হ্যান্স স্লোয়েনের সংগ্রহ দিয়ে যাত্রা শুরু হয় ব্রিটিশ মিউজিয়ামের। ন্যাচারাল হিস্ট্রি মিউজিয়াম ছিল ব্রিটিশ মিউজিয়ামেরই অংশ।
৬ দিন আগে