বিশ্বের সর্বকালের সেরা দাবাড়ুদের একজন গ্যারি কাসপারভ। তবে তাঁকেও কম্পিউটারের কাছে পরাজয়ের স্বাদ নিতে হয়েছিল। আজকের এই দিনে অর্থাৎ ১৯৯৬ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি ডিপ ব্লু নামের একটি কম্পিউটারের কাছে হেরে যান তিনি।
যখনকার ঘটনা তখন কাসপারভ ছিলেন দাবায় বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। ডিপ ব্লু নামের আইবিএম কম্পিউটার বিরুদ্ধে ছয় ম্যাচের দাবা সিরিজের প্রথম খেলাটি হয় ১০ ফেব্রুয়ারি। প্রতি সেকেন্ডে ২০ কোটি চাল নিরীক্ষা করার ক্ষমতা থাকা কম্পিউটারটির সঙ্গে তিন ঘণ্টার লড়াইয়ে পরাজিত হন কাসপারভ।
শেষ পর্যন্ত অবশ্য জয় মানুষেরই হয় কম্পিউটারের বিরুদ্ধে সেই লড়াইয়ে। পরের কোনো খেলায় অবশ্য আর হারেননি কাসপারভ। ছয়টি ম্যাচের মধ্যে তিনটিতে জেতেন, ড্র করেন দুটিতে। এতে চার লাখ ডলার পুরস্কার জেতেন। অনলাইনে বিশ্বজুড়ে আনুমানিক ৬০ লাখ মানুষ এ খেলা দেখেন।
কাসপারভ এর আগে ডিপ থট নামের একটি কম্পিউটারকে পরাজিত করেছিলেন। আইবিএমের গবেষকেরা ডিপ ব্লু-এর এ প্রোটোটাইপ তৈরি করেন ১৯৮৯ সালে। তবে ১৯৯৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রতিযোগিতাটি তাৎপর্যপূর্ণ ছিল অন্য কারণে। এর মাধ্যমে প্রথমবারের মতো কোনো মানুষ এবং একটি কম্পিউটার বিভিন্ন নিয়ম মেনে চলতে হবে এমন ছয় খেলার প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। সেখানে প্রত্যেক খেলোয়াড়কে ৪০টি চাল দিতে দুই ঘণ্টা, পরবর্তী ২০টি চালের জন্য দুই ঘণ্টা সময় পান। তারপর খেলা শেষ করতে আরও ৬০ মিনিট পান খেলোয়াড়রা।
১৯৬৩ সালে আজারবাইজানের বাকুতে জন্ম নেওয়া কাসপারভ ১৩ বছর বয়সে সোভিয়েত ইউনিয়নের জুনিয়র দাবা চ্যাম্পিয়ন হন। ১৯৮৫ সালে আরেক কিংবদন্তি দাবা খেলোয়াড় আনাতোলি কার্পভকে পরাজিত করে ২২ বছর বয়সে সবচেয়ে কম বয়সী বিশ্ব দাবা চ্যাম্পিয়ন হন।
অনেকের কাছে দাবা খেলার ইতিহাসে সেরা খেলোয়াড় হিসেবে বিবেচিত কাসপারভ তাঁর খেলার অসাধারণ শৈলী এবং মাঝখানে কৌশল পরিবর্তন করার ক্ষমতার জন্য পরিচিত ছিলেন।
১৯৯৭ সালে কাসপারভ এবং আরও উন্নত করা ডিপ ব্লুর মধ্যে পুনরায় একটি প্রতিযোগিতা হয়। কাসপারভ প্রথম গেমটি জিতেন, দ্বিতীয়টি কম্পিউটারে, পরের তিনটি খেলা ড্র হয়। তবে ১১ মে সবাইকে চমকে দিয়ে ডিপ ব্লু শেষ খেলাটিতে জয় পায়। এই প্রতিযোগিতায় বিজয়ীর জন্য পুরস্কার ছিল সাত লাখ ডলার।
২০০৩ সালে অন্য একটি কম্পিউটার প্রোগ্রাম ‘ডিপ জুনিয়রে’র মোকাবিলা করেন কাসপারভ। এটি টাই হয়। পেশাদার দাবার জগৎ থেকে ২০০৫ সালে অবসর নেন কাসপারভ।
সূত্র: হিস্টরি চ্যানেল
বিশ্বের সর্বকালের সেরা দাবাড়ুদের একজন গ্যারি কাসপারভ। তবে তাঁকেও কম্পিউটারের কাছে পরাজয়ের স্বাদ নিতে হয়েছিল। আজকের এই দিনে অর্থাৎ ১৯৯৬ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি ডিপ ব্লু নামের একটি কম্পিউটারের কাছে হেরে যান তিনি।
যখনকার ঘটনা তখন কাসপারভ ছিলেন দাবায় বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। ডিপ ব্লু নামের আইবিএম কম্পিউটার বিরুদ্ধে ছয় ম্যাচের দাবা সিরিজের প্রথম খেলাটি হয় ১০ ফেব্রুয়ারি। প্রতি সেকেন্ডে ২০ কোটি চাল নিরীক্ষা করার ক্ষমতা থাকা কম্পিউটারটির সঙ্গে তিন ঘণ্টার লড়াইয়ে পরাজিত হন কাসপারভ।
শেষ পর্যন্ত অবশ্য জয় মানুষেরই হয় কম্পিউটারের বিরুদ্ধে সেই লড়াইয়ে। পরের কোনো খেলায় অবশ্য আর হারেননি কাসপারভ। ছয়টি ম্যাচের মধ্যে তিনটিতে জেতেন, ড্র করেন দুটিতে। এতে চার লাখ ডলার পুরস্কার জেতেন। অনলাইনে বিশ্বজুড়ে আনুমানিক ৬০ লাখ মানুষ এ খেলা দেখেন।
কাসপারভ এর আগে ডিপ থট নামের একটি কম্পিউটারকে পরাজিত করেছিলেন। আইবিএমের গবেষকেরা ডিপ ব্লু-এর এ প্রোটোটাইপ তৈরি করেন ১৯৮৯ সালে। তবে ১৯৯৬ সালের ফেব্রুয়ারির প্রতিযোগিতাটি তাৎপর্যপূর্ণ ছিল অন্য কারণে। এর মাধ্যমে প্রথমবারের মতো কোনো মানুষ এবং একটি কম্পিউটার বিভিন্ন নিয়ম মেনে চলতে হবে এমন ছয় খেলার প্রতিযোগিতায় অংশ নেন। সেখানে প্রত্যেক খেলোয়াড়কে ৪০টি চাল দিতে দুই ঘণ্টা, পরবর্তী ২০টি চালের জন্য দুই ঘণ্টা সময় পান। তারপর খেলা শেষ করতে আরও ৬০ মিনিট পান খেলোয়াড়রা।
১৯৬৩ সালে আজারবাইজানের বাকুতে জন্ম নেওয়া কাসপারভ ১৩ বছর বয়সে সোভিয়েত ইউনিয়নের জুনিয়র দাবা চ্যাম্পিয়ন হন। ১৯৮৫ সালে আরেক কিংবদন্তি দাবা খেলোয়াড় আনাতোলি কার্পভকে পরাজিত করে ২২ বছর বয়সে সবচেয়ে কম বয়সী বিশ্ব দাবা চ্যাম্পিয়ন হন।
অনেকের কাছে দাবা খেলার ইতিহাসে সেরা খেলোয়াড় হিসেবে বিবেচিত কাসপারভ তাঁর খেলার অসাধারণ শৈলী এবং মাঝখানে কৌশল পরিবর্তন করার ক্ষমতার জন্য পরিচিত ছিলেন।
১৯৯৭ সালে কাসপারভ এবং আরও উন্নত করা ডিপ ব্লুর মধ্যে পুনরায় একটি প্রতিযোগিতা হয়। কাসপারভ প্রথম গেমটি জিতেন, দ্বিতীয়টি কম্পিউটারে, পরের তিনটি খেলা ড্র হয়। তবে ১১ মে সবাইকে চমকে দিয়ে ডিপ ব্লু শেষ খেলাটিতে জয় পায়। এই প্রতিযোগিতায় বিজয়ীর জন্য পুরস্কার ছিল সাত লাখ ডলার।
২০০৩ সালে অন্য একটি কম্পিউটার প্রোগ্রাম ‘ডিপ জুনিয়রে’র মোকাবিলা করেন কাসপারভ। এটি টাই হয়। পেশাদার দাবার জগৎ থেকে ২০০৫ সালে অবসর নেন কাসপারভ।
সূত্র: হিস্টরি চ্যানেল
আজ বিশ্ব নৃত্য দিবস। জাতিসংঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতিবিষয়ক সংস্থা ইউনেসকোর সহযোগী সংস্থা আন্তর্জাতিক থিয়েটার ইনস্টিটিউট-আইটিআই ১৯৮২ সালে ২৯ এপ্রিলকে বিশ্ব নৃত্য দিবস হিসেবে ঘোষণা করেন। মূলত নৃত্যশিল্পের বিকাশ ও বিশ্বব্যাপী নৃত্যপ্রেমীদের একত্রিত করাই এই দিবসের মূল উদ্দেশ্য। ২৯ এপ্রিল আধুনিক
১৩ ঘণ্টা আগেদুপুরের খাবারের বিরতির পর তাঁরা আবার কাজ শুরু করেন। সন্ধ্যা ৭টায় কাজ শেষ হলে সিপির চীনা ও আইরিশ শ্রমিকেরা এক দিনে ১০ মাইল ৫৬ ফুট (১৬.১১১ কিলোমিটার) রেলপথ বসানোর অনন্য রেকর্ড গড়েন।
২ দিন আগেআলীর এই সিদ্ধান্তে দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়ে যুক্তরাষ্ট্র। কেউ কেউ আলীর অবস্থানের প্রশংসা করেন, আবার কেউ কেউ তাঁকে আখ্যায়িত করেন বিশ্বাসঘাতক। তাঁকে বক্সিং রিংয়ে নিষিদ্ধ করা হয়, কেড়ে নেওয়া হয় অর্জিত শিরোপা। এমনকি তাঁর বিরুদ্ধে রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ আনে ফেডারেল সরকারের বিচার বিভাগ।
২ দিন আগেপ্রাচীনকালে মানুষের জ্ঞান, সংস্কৃতি ও অনুভূতির বিনিময়ের একমাত্র মাধ্যমই ছিল গল্প বলা। বর্ণ বা হরফ উদ্ভাবনের আগে মুখে মুখে গল্প বলার মধ্য দিয়ে যেভাবে প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে ইতিহাস প্রবাহিত হয়েছিল, টেল অ্যা স্টোরি ডে সেটিকেই স্মরণ করিয়ে দেয়।
৩ দিন আগে