বিয়েকে অন্যায্য প্রতিষ্ঠান মনে করেন চীনের ফ্রিল্যান্স কপিরাইটার চাই ওয়ানরোউ। অন্য অনেক চীনা নারীর মতো তিনিও স্বামী-সন্তানহীন ভবিষ্যৎ চান।
চীনের উত্তর পশ্চিমাঞ্চলের সিয়ান শহরের এক ক্যাফেতে বসে বিয়ে সম্পর্কে নিজের অভিমত প্রকাশ করছিলেন ২৮ বছর বয়সী নারীবাদী ওয়ানরোউ। তিনি বলেন, ‘আপনি খুব সফল হোন বা সাধারণই হোন, এখনও সবচেয়ে বড় ত্যাগটা নারীকেই করতে হয়।’
বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে তিনি বলেন, ‘আগের প্রজন্মের যারা বিয়ে করেছেন, বিশেষ করে নারীরা, তাঁরা নিজেদের জীবন ও ক্যারিয়ার বিসর্জন করেছেন। কিন্তু যেই সুখী জীবনের স্বপ্ন তাঁদের দেখানো হয়েছিল, সেটা তাঁরা পাননি। আর আজকাল নিজে বাঁচাই কঠিন হয়ে পড়েছে।’
টানা দ্বিতীয় বছরের মতো চীনের জনসংখ্যা কমেছে এবং জন্মহার ঐতিহাসিক সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছানোর কারণে প্রেসিডেন্ট শি চিনপিং গত বছর ‘বিয়ে ও সন্তান জন্মদানের নতুন সংস্কৃতি গড়ে তোলার’ প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছিলেন।
চীনের প্রধানমন্ত্রী লি খ ছিয়াং এ বছরের সরকারি কর্ম প্রতিবেদনে ‘জন্মবান্ধব সমাজ গঠনে কাজ করার’ এবং শিশু যত্ন সেবা জোরদারের অঙ্গীকার করেছেন।
একক পরিবারকে সামাজিক স্থিতিশীলতার ভিত্তি হিসাবে দেখে কমিউনিস্ট পার্টি। অবিবাহিত নারীরা অবহেলিত ও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সুবিধা থেকে বঞ্চিত হন। তবে এখন রেকর্ডসংখ্যক শিক্ষিত নারী নজিরবিহীন অনিরাপত্তা ও বেকারত্বে ভুগছেন। অর্থনৈতিক মন্দা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁরা একাকিত্বকেই বেছে নিচ্ছেন।
সরকারি তথ্য অনুসারে, ২০২১ সালে চীনে ১৫ বছরের বেশি অবিবাহিত জনগোষ্ঠীর সংখ্যা দাঁড়ায় ২৩ কোটি ৯০ লাখে। করোনা মহামারির কারণে ২০২২ সালে দেশটিতে বিয়ে নিবন্ধনের সংখ্যা সর্বনিম্নে পৌঁছায়। এরপরই গত বছর বিয়ে নিবন্ধনের সংখ্যা কিছুটা ঘুরে দাঁড়ায়। ২০২১ সালে কমিউনিস্ট ইয়ুথ লিগের প্রায় ২ হাজার ৯০০ অবিবাহিত শহুরে তরুণ–তরুণীর ওপর চালানো এক জরিপে দেখা গেছে, ৪৪ শতাংশ নারী বিয়ে করার পরিকল্পনা করেন না।
তবে চীনে এখনও বিয়েকে প্রাপ্তবয়স্কতার মাইলফলক হিসেবে গণ্য করা হয় এবং কখনো বিয়ে না করা প্রাপ্তবয়স্কদের অনুপাত এখনও কম। তবুও বিয়ের জনপ্রিয়তা কমার একটি লক্ষণ হলো, চীনারা গাঁটছড়া বাঁধতে এখন দেরি করছেন। আদমশুমারির তথ্য অনুসারে, ২০১০ সালে দেশটিতে প্রথম বিয়ে করার গড় বয়স ছিল ২৪ দশমিক ৮৯ বছর, ২০২০ সালে তা বেড়ে হয় ২৮ দশমিক ৬৭ বছর।
শহরভেদে পরিসংখ্যান অনুসারে, গত বছর সাংহাইতে পুরুষের ক্ষেত্রে এ সংখ্যা ৩০ দশমিক ৬ বছরে এবং নারীদের ক্ষেত্রে ২৯ দশমিক ২ বছরে পৌঁছায়।
মার্কিনভিত্তিক চীনা নারীবাদী অধিকারকর্মী লু পিন বলেন, ‘মূলত চীনে নারীবাদী অধিকার নিয়ে কাজ করার অনুমতি নেই। তবে বিয়ে ও শিশু জন্মদানে অনিচ্ছা প্রকাশকে পুরুষতান্ত্রিক রাষ্ট্রের প্রতি অবাধ্যতা দেখানোর অহিংস রূপ বলা যেতে পারে।’
কয়েক দশক ধরে নারীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা, কর্মক্ষেত্রে অংশগ্রহণ ও সামাজিক সচলতা বাড়ানোর জন্য কাজ করে আসছে চীনা সরকার। তবে এখন একই শ্রেণির নারীরা ক্রমে সরকারের এই প্রচারণার বিরোধিতা করা শুরু করায় দ্বিধার মুখে পড়ে গেছে চীনা সরকার।
চীনে দীর্ঘ মেয়াদে অবিবাহিত থাকার প্রচলনটি ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এ কারণে একই ধরনের চিন্তাভাবনা যুক্ত মানুষ খুঁজে বের করার জন্য সিঙ্গেল নারীদের অনলাইন কমিউনিটিগুলোও বেড়ে উঠছে। চীনের ইনস্টাগ্রাম সিয়াওহংশুতে ত্রিশোর্ধ্ব বা চল্লিশোর্ধ্ব নারী ইনফ্লুয়েন্সারদের ‘বিয়েকে না বলুন, সন্তানকে না বলুন’ হ্যাশট্যাগে পোস্টগুলোতে নিয়মিতই হাজারো লাইক দেখা যায়।
সামাজিক নেটওয়ার্কিং ওয়েবসাইট ডৌবানে বিয়ে বিরোধী একটি সংঘে ৯ হাজার ২০০ জন সদস্য আছে। এমন আরেকটি সিঙ্গেলত্ব প্রচারকারী সংঘে রয়েছে ৩ হাজার ৬০০ সদস্য। এ সদস্যরা মূলত অবসর বিষয়ক আলাপ আলোচনাসহ অন্যান্য বিষয়ে আলোচনা করে থাকেন।
চীনের দক্ষিণাঞ্চলের শহর নানিংয়ের বাসিন্দা, ২৪ বছর বয়সী স্নাতক বেকার তরুণী লিয়াও ইউয়েই একদিন হঠাৎই তাঁর মাকে বলেন, তিনি প্রায়ই সন্তান নেওয়ার মতো দুঃস্বপ্ন দেখে জেগে ওঠেন। উইচ্যাটে পোস্ট করে তিনি বলেন, ‘অনেক বিচার-বিবেচনার পর আমি বিয়ে করার বা সন্তান না নেওয়ার মতো সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমার এ সিদ্ধান্তের জন্য আমি কারও কাছে ক্ষমাপ্রার্থী নয় এবং আমার বাবা–মাও আমার এ সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছেন।’
স্বামী–সন্তানের পরিবর্তে তিনি কোনো রকম জীবনযাপন ও ভবিষ্যতে ভ্রমণের জন্য সঞ্চয় করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয়, প্রেম করা বা একসঙ্গে থাকা যায়। তবে সন্তান মানে হলো, সর্বনিম্ন মুনাফায় বেশ মোটা অংকের বিনিয়োগ।’ অবসরের পর কয়েকজন নারী বন্ধু নিয়ে একটি বাড়ি ভাড়া নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন ইউয়েই।
রয়টার্সের সাক্ষাৎকার নেওয়া বেশির ভাগ নারীই অবিবাহিত এবং নিঃসন্তান থাকার সিদ্ধান্তের পেছনে প্রধান কারণ হিসেবে আত্ম–অন্বেষণের আকাঙ্ক্ষা, পিতৃতান্ত্রিক চীনা পারিবারিক গতিশীলতার প্রতি মোহভঙ্গ এবং আলোকিত পুরুষ সঙ্গীর অভাবকে উল্লেখ করেছেন।
তাদের এ সিদ্ধান্তের পেছনে লিঙ্গবৈষম্যও বড় একটি ভূমিকা পালন করে। সব নারীই বলেছিলেন যে তাদের স্বায়ত্তশাসনকে মূল্যায়ন করেন এবং ঘরের কাজ সমান বণ্টনে বিশ্বাস করেন এমন একজন পুরুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন।
বিয়েকে অন্যায্য প্রতিষ্ঠান মনে করেন চীনের ফ্রিল্যান্স কপিরাইটার চাই ওয়ানরোউ। অন্য অনেক চীনা নারীর মতো তিনিও স্বামী-সন্তানহীন ভবিষ্যৎ চান।
চীনের উত্তর পশ্চিমাঞ্চলের সিয়ান শহরের এক ক্যাফেতে বসে বিয়ে সম্পর্কে নিজের অভিমত প্রকাশ করছিলেন ২৮ বছর বয়সী নারীবাদী ওয়ানরোউ। তিনি বলেন, ‘আপনি খুব সফল হোন বা সাধারণই হোন, এখনও সবচেয়ে বড় ত্যাগটা নারীকেই করতে হয়।’
বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে তিনি বলেন, ‘আগের প্রজন্মের যারা বিয়ে করেছেন, বিশেষ করে নারীরা, তাঁরা নিজেদের জীবন ও ক্যারিয়ার বিসর্জন করেছেন। কিন্তু যেই সুখী জীবনের স্বপ্ন তাঁদের দেখানো হয়েছিল, সেটা তাঁরা পাননি। আর আজকাল নিজে বাঁচাই কঠিন হয়ে পড়েছে।’
টানা দ্বিতীয় বছরের মতো চীনের জনসংখ্যা কমেছে এবং জন্মহার ঐতিহাসিক সর্বনিম্ন পর্যায়ে পৌঁছানোর কারণে প্রেসিডেন্ট শি চিনপিং গত বছর ‘বিয়ে ও সন্তান জন্মদানের নতুন সংস্কৃতি গড়ে তোলার’ প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়েছিলেন।
চীনের প্রধানমন্ত্রী লি খ ছিয়াং এ বছরের সরকারি কর্ম প্রতিবেদনে ‘জন্মবান্ধব সমাজ গঠনে কাজ করার’ এবং শিশু যত্ন সেবা জোরদারের অঙ্গীকার করেছেন।
একক পরিবারকে সামাজিক স্থিতিশীলতার ভিত্তি হিসাবে দেখে কমিউনিস্ট পার্টি। অবিবাহিত নারীরা অবহেলিত ও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সুবিধা থেকে বঞ্চিত হন। তবে এখন রেকর্ডসংখ্যক শিক্ষিত নারী নজিরবিহীন অনিরাপত্তা ও বেকারত্বে ভুগছেন। অর্থনৈতিক মন্দা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাঁরা একাকিত্বকেই বেছে নিচ্ছেন।
সরকারি তথ্য অনুসারে, ২০২১ সালে চীনে ১৫ বছরের বেশি অবিবাহিত জনগোষ্ঠীর সংখ্যা দাঁড়ায় ২৩ কোটি ৯০ লাখে। করোনা মহামারির কারণে ২০২২ সালে দেশটিতে বিয়ে নিবন্ধনের সংখ্যা সর্বনিম্নে পৌঁছায়। এরপরই গত বছর বিয়ে নিবন্ধনের সংখ্যা কিছুটা ঘুরে দাঁড়ায়। ২০২১ সালে কমিউনিস্ট ইয়ুথ লিগের প্রায় ২ হাজার ৯০০ অবিবাহিত শহুরে তরুণ–তরুণীর ওপর চালানো এক জরিপে দেখা গেছে, ৪৪ শতাংশ নারী বিয়ে করার পরিকল্পনা করেন না।
তবে চীনে এখনও বিয়েকে প্রাপ্তবয়স্কতার মাইলফলক হিসেবে গণ্য করা হয় এবং কখনো বিয়ে না করা প্রাপ্তবয়স্কদের অনুপাত এখনও কম। তবুও বিয়ের জনপ্রিয়তা কমার একটি লক্ষণ হলো, চীনারা গাঁটছড়া বাঁধতে এখন দেরি করছেন। আদমশুমারির তথ্য অনুসারে, ২০১০ সালে দেশটিতে প্রথম বিয়ে করার গড় বয়স ছিল ২৪ দশমিক ৮৯ বছর, ২০২০ সালে তা বেড়ে হয় ২৮ দশমিক ৬৭ বছর।
শহরভেদে পরিসংখ্যান অনুসারে, গত বছর সাংহাইতে পুরুষের ক্ষেত্রে এ সংখ্যা ৩০ দশমিক ৬ বছরে এবং নারীদের ক্ষেত্রে ২৯ দশমিক ২ বছরে পৌঁছায়।
মার্কিনভিত্তিক চীনা নারীবাদী অধিকারকর্মী লু পিন বলেন, ‘মূলত চীনে নারীবাদী অধিকার নিয়ে কাজ করার অনুমতি নেই। তবে বিয়ে ও শিশু জন্মদানে অনিচ্ছা প্রকাশকে পুরুষতান্ত্রিক রাষ্ট্রের প্রতি অবাধ্যতা দেখানোর অহিংস রূপ বলা যেতে পারে।’
কয়েক দশক ধরে নারীদের শিক্ষাগত যোগ্যতা, কর্মক্ষেত্রে অংশগ্রহণ ও সামাজিক সচলতা বাড়ানোর জন্য কাজ করে আসছে চীনা সরকার। তবে এখন একই শ্রেণির নারীরা ক্রমে সরকারের এই প্রচারণার বিরোধিতা করা শুরু করায় দ্বিধার মুখে পড়ে গেছে চীনা সরকার।
চীনে দীর্ঘ মেয়াদে অবিবাহিত থাকার প্রচলনটি ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। এ কারণে একই ধরনের চিন্তাভাবনা যুক্ত মানুষ খুঁজে বের করার জন্য সিঙ্গেল নারীদের অনলাইন কমিউনিটিগুলোও বেড়ে উঠছে। চীনের ইনস্টাগ্রাম সিয়াওহংশুতে ত্রিশোর্ধ্ব বা চল্লিশোর্ধ্ব নারী ইনফ্লুয়েন্সারদের ‘বিয়েকে না বলুন, সন্তানকে না বলুন’ হ্যাশট্যাগে পোস্টগুলোতে নিয়মিতই হাজারো লাইক দেখা যায়।
সামাজিক নেটওয়ার্কিং ওয়েবসাইট ডৌবানে বিয়ে বিরোধী একটি সংঘে ৯ হাজার ২০০ জন সদস্য আছে। এমন আরেকটি সিঙ্গেলত্ব প্রচারকারী সংঘে রয়েছে ৩ হাজার ৬০০ সদস্য। এ সদস্যরা মূলত অবসর বিষয়ক আলাপ আলোচনাসহ অন্যান্য বিষয়ে আলোচনা করে থাকেন।
চীনের দক্ষিণাঞ্চলের শহর নানিংয়ের বাসিন্দা, ২৪ বছর বয়সী স্নাতক বেকার তরুণী লিয়াও ইউয়েই একদিন হঠাৎই তাঁর মাকে বলেন, তিনি প্রায়ই সন্তান নেওয়ার মতো দুঃস্বপ্ন দেখে জেগে ওঠেন। উইচ্যাটে পোস্ট করে তিনি বলেন, ‘অনেক বিচার-বিবেচনার পর আমি বিয়ে করার বা সন্তান না নেওয়ার মতো সিদ্ধান্ত নিয়েছি। আমার এ সিদ্ধান্তের জন্য আমি কারও কাছে ক্ষমাপ্রার্থী নয় এবং আমার বাবা–মাও আমার এ সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছেন।’
স্বামী–সন্তানের পরিবর্তে তিনি কোনো রকম জীবনযাপন ও ভবিষ্যতে ভ্রমণের জন্য সঞ্চয় করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয়, প্রেম করা বা একসঙ্গে থাকা যায়। তবে সন্তান মানে হলো, সর্বনিম্ন মুনাফায় বেশ মোটা অংকের বিনিয়োগ।’ অবসরের পর কয়েকজন নারী বন্ধু নিয়ে একটি বাড়ি ভাড়া নেওয়ার পরিকল্পনা করছেন ইউয়েই।
রয়টার্সের সাক্ষাৎকার নেওয়া বেশির ভাগ নারীই অবিবাহিত এবং নিঃসন্তান থাকার সিদ্ধান্তের পেছনে প্রধান কারণ হিসেবে আত্ম–অন্বেষণের আকাঙ্ক্ষা, পিতৃতান্ত্রিক চীনা পারিবারিক গতিশীলতার প্রতি মোহভঙ্গ এবং আলোকিত পুরুষ সঙ্গীর অভাবকে উল্লেখ করেছেন।
তাদের এ সিদ্ধান্তের পেছনে লিঙ্গবৈষম্যও বড় একটি ভূমিকা পালন করে। সব নারীই বলেছিলেন যে তাদের স্বায়ত্তশাসনকে মূল্যায়ন করেন এবং ঘরের কাজ সমান বণ্টনে বিশ্বাস করেন এমন একজন পুরুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন।
২০২৪ সালের ডিসেম্বর থেকে আইসল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ক্রিস্ট্রুন মজল ফ্রস্টাডোত্তির। ৩৬ বছর বয়সে তিনি আইসল্যান্ডের সর্বকনিষ্ঠ প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। এদিকে নিজের দেশ থেকে নির্বাসিত হয়ে দেশে ফিরে দেশটির প্রথম নারী প্রধানমন্ত্রী হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন নামিবিয়ার সাবেক
২ দিন আগেআমি এইচএসসি পরীক্ষার্থী। আমার বাবা-মা প্রায় চার বছর ধরে আলাদা থাকছেন। বাবা একাধিক নারীতে আসক্ত ছিলেন। সে কারণে মাকে মারধর করতেন। শেষমেশ মা বাড়ি ছেড়ে চলে আসেন। এর পর থেকে বাবা আমার খরচ দেওয়া বন্ধ করে দেন। তবে কখনো কখনো পারিবারিক চাপের কারণে কিছু দেন, আবার বন্ধ করে দেন।
২ দিন আগেতার কোনো সাম্রাজ্য নেই, রাজপ্রাসাদ নেই। কখনো স্বাস্থ্যসম্মত স্যানিটারি ল্যাট্রিন বানানো, কখনো বিশুদ্ধ পানির প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি, কখনো ইভ টিজিং, বাল্যবিবাহ, যৌতুক প্রথা বন্ধসহ বিভিন্ন বিষয়ে সতর্কতা গড়ে তোলাতেই তার আগ্রহ বেশি। মেয়েটির নাম মীনা। আমরা জানি না মীনার বয়স কত, তার বাড়ি কোথায়। কোথায় সেই
২ দিন আগেদক্ষিণ আফ্রিকার সমাজকর্মী, রাজনীতিবিদ ও বর্ণবাদবিরোধী সংগ্রামের নেত্রী উইনি ম্যান্ডেলা। তিনি ছিলেন দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবৈষম্যবিরোধী সংগ্রামের এক কিংবদন্তি চরিত্র। তিনি নেলসন ম্যান্ডেলার দ্বিতীয় স্ত্রী। যখন ম্যান্ডেলা প্রায় ২৭ বছর কারাবন্দী ছিলেন, তখন উইনি বাইরে থেকে আন্দোলনে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।
২ দিন আগে