এই শতাব্দীতে এগিয়ে যাচ্ছে জিনবিদ্যার গবেষণা
অস্ট্রিয়ার ধর্মযাজক গ্রেগর জোহান মেন্ডেলের বংশগতি বিষয়ক গবেষণার মধ্য দিয়ে জিন সম্পর্কে মানুষের ধারণা স্বচ্ছ হয়। এরপর ডিএনএ অণুর আবিষ্কার জিনবিজ্ঞানের রাসায়নিক ভিত্তি রচনা করে। আস্তে আস্তে জেনেটিক কোড, জিনের সক্রিয়তা নিষ্ক্রিয়তা প্রভৃতি ধারণা মানুষকে শারীরিক আর মানসিক প্রক্রিয়া সম্পর্কে জানতে সাহায্য