
জরাজীর্ণ একটি ঝুপড়িঘরে দিন কাটছে শেরপুরের শ্রীবরদী উপজেলার গোসাইপুর ইউনিয়নের উত্তর মাটিয়াকুড়া গ্রামের বৃদ্ধা জবিলা খাতুনের (৯২)। বয়সের ভারে নুয়ে পড়েছেন তিনি, বিছানায় শুয়ে-বসে দিন কাটে তাঁর; কিন্তু সামান্য ঝড়-বৃষ্টিতে ওই জরাজীর্ণ ঘরে দুর্ভোগ ও ভোগান্তিতে পড়েন তিনি

শেরপুরের শ্রীবরদীতে নিবন্ধনবিহীন ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও ক্লিনিকের ছড়াছড়ি। এগুলোতে নেই আধুনিক পরীক্ষা-নিরীক্ষার যন্ত্রপাতি, চিকিৎসক ও টেকনিশিয়ান। এতে না জেনে স্বাস্থ্যসেবা নিতে আসা মানুষ প্রতারিত হচ্ছে।

১৯৭৬ সালে তিনি দশম শ্রেণির ছাত্র ছিলেন। ওই বছর তাঁদের বাড়িতে আগুন লাগে। আগুনে তাঁর বইখাতাসহ পরিবারের সবকিছু পুড়ে যায়। আর্থিক সংকটে পড়ে তাঁর পরিবার। অর্থ উপার্জনের জন্য কাজ শুরু করতে হয় তাঁকে। পড়াশোনা আর শেষ করা হয়নি তাঁর।

শেরপুরের শ্রীবরদীতে খাদ্যবান্ধব কর্মসূচির আওতায় ১০ টাকা কেজি দরে চাল বিক্রির তালিকা করতে উপকারভোগীদের কাছ থেকে অর্থ আদায়ের অভিযোগ উঠেছে। উপজেলার অধিকাংশ ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোক্তারা সংশ্লিষ্ট ইউপি চেয়ারম্যানের যোগসাজশে এসব টাকা আদায় করছেন বলে অভিযোগ করেন উপকারভোগীরা।