যুদ্ধ

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের অপারেশন আল-আকসা ইসরায়েলের ইহুদিবাদী শাসনের পতনের প্রথম পর্যায় হিসেবে উল্লেখ করেছেন ইরানের ইসলামি বিপ্লবী গার্ড বাহিনীর (আইআরজিসি) প্রধান কমান্ডার। আজ সোমবার তিনি এ মন্তব্য করেছেন বলে ইরানের সরকারি সংবাদমাধ্যম ইসলামিক রিপাবলিকের (ইরনা) এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। 

গত সপ্তাহে ঊর্ধ্বগতির পর সোমবার তেলের দাম কমেছে। ইসরায়েল-হামাস যুদ্ধ অন্যান্য দেশেও ছড়ায় কি না, তা পর্যবেক্ষণের জন্য বিনিয়োগকারীরা অপেক্ষা করেছিলেন। এতে তেলের দাম আরও বেড়ে গিয়ে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে নতুন আঘাত আসার শঙ্কা দেখা দেয়। 

ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডের নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে যুদ্ধরত ইসরায়েল সেখানকার অপর ভূখণ্ড পশ্চিম তীরে বিশেষ অভিযান চালিয়েছে। গতকাল রোববার রাতভর চালানো এই অভিযানে অন্তত ৬০০ ফিলিস্তিনিকে গ্রেপ্তার করেছে ইসরায়েলি পুলিশ ও নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যরা। খবর আল-জাজিরার। 

আবারও উত্তপ্ত ফিলিস্তিন-ইসরায়েল পরিস্থিতি। অর্ধশতাব্দীর বেশি সময় ধরে যুদ্ধ পরিস্থিতি মাথায় নিয়ে দিন কাটছে এ অঞ্চলের মানুষের। ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলে রয়েছেন প্রতিভাবান অনেক নির্মাতা, যাঁদের সিনেমা প্রশংসিত হয় সারা বিশ্বে। অনেক সিনেমায় তাঁরা তুলে এনেছেন ফিলিস্তিন ও ইসরায়েলের সংঘাতের চিত্র। তেমন পাঁচটি সি

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর (আইডিএফ) প্রধান জানিয়েছেন, খুব শিগগিরই গাজায় প্রবেশ করবে তাদের সেনারা এবং গাজায় গিয়ে হামাসকে ধ্বংস করবে তারা। রোববার (১৫ অক্টোবর) যুদ্ধের সম্মুখভাগে সেনাদের সঙ্গে দেখা করতে যান আইডিএফ প্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল হেরজি হালেভি। সেখানে গিয়ে এমন মন্তব্য করেন তিনি। 

গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বিগত ৭ দিন ধরে চলা যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছে অন্তত ১৯০০ মানুষ। নিহতদের মধ্যে ৬১৪ জন শিশু ও ৩৭০ জন নারী। এ ছাড়া ইসরায়েলের ধারাবাহিক হামলায় আহত হয়েছেন আরও অন্তত ৭ হাজার

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় দখলদার ইসরায়েলি বাহিনীর নির্বিচার বিমান হামলা ও সাধারণ মানুষ হত্যার প্রতিবাদে আজ শুক্রবার লেবাননে সমাবেশ করেছে সশস্ত্র সংগঠন হিজবুল্লাহ। এর আগে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যুদ্ধে লিপ্ত ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস শুক্রবার তাঁদের সমর্থনে আরব বিশ্বের সব দেশে সমাবেশের আয়োজনের

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকার উত্তর অংশে বসবাসকারী বেসামরিক বাসিন্দাদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বাড়িঘর ছাড়তে বলেছে ইসরায়েল। আগামীকাল শনিবার সেখানে স্থল অভিযান চালানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসরায়েলের পদাতিক সেনারা। আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গাজার বাসিন্দাদের এলাকা ছাড়ার নির্দেশ দিয়ে ইসরায়েল ইতিমধ্যেই আকাশ থেকে

ফিলিস্তিনের গাজা শহরে স্থল অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে ইসরায়েলি সেনাবাহিনী। বাহিনীর মুখপাত্র রিচার্ড হেচ জানিয়েছেন, গাজা শহরের ভেতরে প্রবেশ করে মূলত হামাসের নুখবা ফোর্সের সদস্যদের খুঁজে বের করা হবে। ধারণা করা হচ্ছে, বিশেষ এই বাহিনীই ইসরায়েলের মাটিতে গত ৭ অক্টোবরে হামলার নেতৃত্ব দিয়েছে।

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের মাটিতে এক আকস্মিক হামলা চালায় ফিলিস্তিনি অস্ত্রধারী সংগঠন হামাস। এই হামলায় ইসরায়েলে সহস্রাধিক মানুষের প্রাণ হারিয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ইসরায়েলি সেনা, সাধারণ মানুষ এবং বিদেশিরাও আছেন। 

পৃথিবীর সবচেয়ে ঘনবসতির শহর গাজার ভেতরে প্রবেশের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত ইসরায়েলের পদাতিক সেনারা। এবার শুধু নির্দেশের অপেক্ষা। শহরের ভেতরে লুকিয়ে থাকা হামাস যোদ্ধাদের সঙ্গে লড়াই করবে তারা। গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের মাটিতে হামাসের হামলার জের ধরে এর আগে গাজা শহরে একের পর এক বিমান হামলা চালানো হয়েছে। 

এবার সিরিয়ায় বিমান হামলা চালাল ইসরায়েল। সিরিয়ার রাজধানী দামেস্ক ও উত্তরাঞ্চলীয় শহর আলেপ্পোর দুটি বিমানবন্দরে এই হামলা চালানো হয়। আজ বৃহস্পতিবার সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন এই খবর জানিয়েছে। হামলার পর বিমানবন্দর দুটি এখন কার্যত বন্ধ হয়ে গেছে। 

ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে ইহুদি শিশুদের ফোন থেকে সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাপ ডিলিট করতে স্কুল কর্তৃপক্ষের কাছে বার্তা পেয়েছেন অভিভাবকরা। হামাসের হামলার পর জিম্মি হওয়া মানুষদের ভিডিও শিশুদের মানসিক যন্ত্রণা দেবে- এই উদ্বেগ থেকে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে বিবিসি এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে।

হামাসের সঙ্গে চলমান যুদ্ধের মাঝে জাতীয় সরকার গঠনে ঐকমত্যে পৌঁছেছে ইসরায়েলের ক্ষমতাসীন জোট ও বিরোধীরা। কয়েক ঘণ্টার দীর্ঘ আলোচনার পর দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও বিরোধীদলীয় নেতা বেনি গান্তেজ জাতীয় সরকার গঠনে রাজি হন। পরে সন্ধ্যার দিকে দেওয়া এক ভাষণে বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু প্রত্যেক হামাস স

গত ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার জের ধরে গাজায় এবার স্থল অভিযান চালাতে যাচ্ছে ইসরায়েলের সেনাবাহিনী। গাজায় প্রবেশ করে তারা যে কোনো পরিস্থিতিতে যে কাউকে গুলি করতে পারবে—এমন অনুমতি দিয়েছে ইসরায়েল সরকার। 

অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার ক্ষমতাসীন সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের সঙ্গে চলমান যুদ্ধের মাঝে জরুরি সরকার গঠনে ঐকমত্যে পৌঁছেছে ইসরায়েলের ক্ষমতাসীন সরকারি দল ও বিরোধীরা। আজ বুধবার কয়েক ঘণ্টার দীর্ঘ আলোচনার পর দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও বিরোধীদলীয় নেতা বেনি গ্যান্তেজ জরুরি সরকার গঠনে রাজি হয়েছেন। 

মার্কিন নীতির ব্যর্থতার জন্যই হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে সংঘাতের সূত্রপাত হয়েছে বলে মত দিয়েছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। তিনি মনে করেন, মধ্যপ্রাচ্যের জন্য পশ্চিমা সিদ্ধান্তগুলোই ফিলিস্তিনি জনগণের স্বার্থকে দূরে ঠেলে দিয়েছে।