
ভালো নেই কুষ্টিয়ার খোকসা উপজেলার মৃৎশিল্পীরা। প্লাস্টিক ও অ্যালুমিনিয়ামের পণ্যের ব্যবহার বেড়ে যাওয়ায় উপজেলার শিমুলিয়া ইউনিয়নের পালপাড়ার এ শিল্প এখন বিলুপ্তির পথে। যদিও কেউ কেউ পূর্বপুরুষের ঐতিহ্যের এ পেশা এখনো ধরে রেখেছেন।

এক যুগ আগেও মাটির তৈরি তৈজসপত্রের ব্যাপক চাহিদা ছিল। কিন্তু আধুনিকতার ছোঁয়ায় মানুষজন এখন প্লাস্টিক ও সিরামিকের তৈজসপত্র ব্যবহার করছে। ফলে মাটির তৈরি তৈজসপত্রের কদর দিনদিন কমে যাচ্ছে। ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জের অলকা রানি পাল আক্ষেপ নিয়ে কথাগুলো বলছিলেন

মাটির পাত্রের চাহিদা আর আগের মতো নেই। নেই খেলনাসহ মনোহারী পণ্যেরও চাহিদা। শুধু কিছু নির্দিষ্ট পণ্যের চাহিদা থাকলেও টিকে থাকার মতো বাজারদর নেই। সেই সঙ্গে মাটিসহ কাঁচামালের দুষ্প্রাপ্যতা পরিস্থিতি আরও কঠিন করে দিয়েছে। তাই বাপ-দাদার পেশা ধরে রাখতে আর সংসার চালাতে হিমশিম খাচ্ছেন সাতক্ষীরার কালীগঞ্জের মৃ

কালের বিবর্তনে বগুড়ার নন্দীগ্রামে হারিয়ে যেতে বসেছে ঐতিহ্যবাহী শখের মৃৎশিল্প। ঐতিহ্যবাহী এই শিল্পের স্থান দখল করে নিয়েছে প্লাস্টিক, দস্তা ও অ্যালুমিনিয়ামের সামগ্রী। আধুনিক এ সকল বাহারি পণ্যের সঙ্গে তাল মিলিয়ে টিকে থাকা সম্ভব হচ্ছে না মৃৎশিল্প কারিগরদের।