
প্রতিবছরই কয়েক শ মানুষকে রাষ্ট্রীয় খরচে পবিত্র হজ পালনের জন্য পাঠানো হয়। এ প্রক্রিয়ায় গত বছরও বঙ্গভবন, গণভবন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়সহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, রাজনীতিক, সাংবাদিক, মসজিদের ইমামসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার ২৫৪ জনকে হজে পাঠানো হয়েছিল।

প্রতিবছরই কয়েক শ লোককে রাষ্ট্রীয় খরচে হজে পাঠায় সরকার। হজ ব্যবস্থাপনা বিধিমালায় অসচ্ছল মুসলমানদের এই সুযোগ দেওয়ার বিধান থাকলেও অসচ্ছল লোকজন এই সুযোগ কমই পান। গত বছরও বঙ্গভবন, গণভবন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়সহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, রাজনীতিক, সাংবাদিক, মসজিদের ইমামসহ বিভিন্ন শ্রেণি

খরচ অস্বাভাবিক বৃদ্ধির ফলে আট দফা সময় বাড়িয়েও হজযাত্রীর কোটা পূরণ করতে পারেনি বাংলাদেশ। এ অবস্থায় অন্তত পাঁচ হাজার জনের কোটা সৌদি আরবকে ফেরত দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। শিগগির এ সিদ্ধান্তের কথা আনুষ্ঠানিকভাবে সৌদি সরকারকে জানিয়ে দেওয়া হবে।

চলতি মৌসুমে হজ প্যাকেজের অতিরিক্ত খরচ নির্ধারণ করা সংবলিত প্রজ্ঞাপন কেন জনস্বার্থ পরিপন্থী ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। সেই সঙ্গে প্রতিযোগিতামূলক বিমান ভাড়ার ভিত্তিতে বাংলাদেশ থেকে হজযাত্রী বহনে সব আন্তর্জাতিক এয়ারলাইনসকে সুযোগ দিতে কেন নির্দেশ দেওয়া হবে না, তাও জানতে চা