দ্বীপ

রাঙামাটিতে গড়ে উঠেছে নতুন পর্যটনকেন্দ্র রাঙা দ্বীপ। সদ্য শেষ হয়েছে এই কেন্দ্রের কাজ। পর্যটনকেন্দ্রটিতে রয়েছে থ্রি স্টার মানের হোটেল, কটেজ, সুইমিংপুল, কায়াকিংসহ নানান সুবিধা। রাঙা দ্বীপ এখন নজর কাড়ছে সবার। নিরিবিলি এই পর্যটনকেন্দ্র দেখতে প্রতিদিন ভিড় করছেন পর্যটকেরা।

সৌদি আরবের হাজারো কোটি টাকার মেগা প্রজেক্ট নিওমের প্রথম কোনো পর্যটন গন্তব্যের উদ্বোধন হতে যাচ্ছে ২০২৪ সালে। সিনদালাহ নামের এই বিলাসবহুল দ্বীপ পর্যটনকেন্দ্রটি নিওমের অন্যান্য প্রকল্পগুলোর আগেই খুলে দেওয়া হচ্ছে। সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমানের স্বপ্নের প্রকল্প নিওমের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ এটি। বলা

জীবন বাঁচাতে পানির বিকল্প কিছু নেই। এই পানি কোথাও নোনা, কোথাও মিষ্টি। সব পানিই খাওয়ার উপযোগী নয়। কিছু পানি এতই স্বচ্ছ, যার কারণে ওই এলাকা হয়ে ওঠে বিখ্যাত। এই স্বচ্ছ পানির জায়গাগুলো প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য হয়ে ধরা দেয় মানুষের চোখে।

ডেনমার্কের ফারো দ্বীপপুঞ্জের সবচেয়ে বড় হ্রদ সোভাসনভ্যান। ৩.৪ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের হ্রদটির সবচেয়ে মজার বিষয় হলো দূর থেকে দেখলে মনে হবে সাগরের ওপর ঝুলে আছে এটি। নিশ্চয় ভাবছেন, একটি হ্রদ কীভাবে সাগরের

একটি কাঁকড়া কত বড় হতে পারে? আর যাই হোক এটা নিশ্চয় আপনি আশা করবেন না যে তিন ফুটের চেয়ে বড় হবে। কিন্তু কোকোনাট ক্র্যাব বা নারিকেল কাঁকড়াদের বেলায় এটাই সত্যি। এর এক পায়ের ডগা থেকে আরেক পায়ের ডগা পর্যন্ত এক মিটার বা তিন ফুটের বেশি হয়।

ভেনিস বা ভেনেটিয়ান হ্রদে অবস্থিত জেলেদের এক দ্বীপ বুরানো। ভেনিসের অন্যান্য অংশের মতো এর ভেতর দিয়ে বয়ে গেছে বেশ কিছু খাল-নালা। তবে দ্বীপটির আরও একটি বিশেষত্ব আছে, বলা চলে এ কারণেই এটি বেশি পরিচিত, তা হলো উজ্জ্বল সব রঙে রাঙানো এখানকার ঘর-বাড়ি। 

এই একুশ শতকে এটা হয়তো আপনার জন্য বিশ্বাস করা কঠিন, পৃথিবীতে এমন জনবসতিপূর্ণ দ্বীপও আছে যেখানে কয়েকটি ব্যতিক্রম ছাড়া বাইরের দুনিয়ার মানুষের পা পড়েনি। তাদের সম্পর্কে খুব একটা কিছু জানাও নেই বিজ্ঞানী বা গবেষকদের। শুধু তাই নয়, সেখানে প্রবেশেও নিষেধাজ্ঞা আছে।

কক্সবাজার সাগরে ছাড়া হয়েছে ২৭০টি সামুদ্রিক কচ্ছপের বাচ্চা। ১-৩ দিন বয়সের বাচ্চাগুলো আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের প্যাঁচার দ্বীপ এলাকায় অবমুক্ত করা হয়। এ বছর হ্যাচারিতে ফোটানো প্রথম সামুদ্রিক কচ্ছপের বাচ্চা ছাড়া হয় বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

দক্ষিণ আমেরিকার পেরু আর বলিভিয়ার সীমান্তে অবস্থান লেক টিটিকাকা বা টিটিকাকা হ্রদের। এটি পর্যটকদের বেশি টানে এর ওপরের ভাসমান দ্বীপগুলোর জন্য। সবচেয়ে আশ্চর্য ব্যাপার হলো এই দ্বীপগুলো কৃত্রিম। ওই এলাকায় বাস করা উরো বা উরোজ গোত্রের মানুষেরা দ্বীপগুলো তৈরি করেছে। টটোরা নামের পানিতে ভেসে থাকতে পারে এমন একধ

নতুন দ্বীপগুলোর কোনোটিই কৃত্রিম বা পুনরুদ্ধার করা নয়। তবে জাপানের সঙ্গে বেশ কয়েকটি দেশের দ্বীপ নিয়ে সংঘাত রয়েছে। যেমন রাশিয়ার দখলে থাকা কুরিল দ্বীপপুঞ্জকে জাপান নিজেদের বলে দাবি করে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় দ্বীপপুঞ্জটি দখল করে নেয় মস্কো। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে দুই দেশের মধ্যে এই অঞ্চল নিয়ে স

কানাডার নোভা স্কটিয়ার হেলিফাক্সের ১৮০ মাইল দক্ষিণ-পূর্বে আটলান্টিক মহাসাগরে সেবল দ্বীপের অবস্থান। এখানে মানুষের স্থায়ী বসতি নেই। জায়গাটি বিখ্যাত এখানে অবস্থান করা প্রায় ৫০০ বুনো ঘোড়ার জন্য। দ্বীপের এই ঘোড়াগুলো বুনো হলেও এগুলোকে সে অর্থে বন্যপ্রাণী বলা মুশকিল। কারণ এগুলো এই দ্বীপে আনায় ভূমিকা মানুষের

পালাউয়ে ৫০টির মতো লোনাপানির বা সামুদ্রিক হ্রদ আছে। তবে জেলিফিশ লেকের সঙ্গে তুলনা চলে না আর কোনোটির। লাখ লাখ সোনালি জেলিফিশের আশ্রয়স্থল এই হ্রদ। এমনকি এদের সঙ্গে সাঁতারও কাটতে পারবেন। মাঝখানে অবশ্য জেলিফিশের সংখ্যা কমে যাওয়ায় হ্রদে সাঁতার কাটা নিষিদ্ধ ছিল। তবে ২০১৯ সালের দিকে জেলিফিশের সংখ্যা আবার বা

ব্রাজিলের সাও পাওলোর উপকূল থেকে ৯০ মাইল দূরে অবস্থিত ইলহা দ্য কুয়েইমাদা গ্র্যান্ডে দ্বীপটি। বেশির ভাগ ব্রাজিলিয়ান এ দ্বীপের কথা জানলেও সেখানে যাওয়ার কথা কল্পনাও করতে পারেন না। কারণ দ্বীপে ২০০০-৪০০০ সোনালি ল্যাঞ্চহেড ভাইপার সাপের আস্তানা। গোটা পৃথিবীর সবচেয়ে বিষধর সাপগুলোর একটি হিসেবে বিবেচনা করা হয়

মেক্সিকো সিটির দক্ষিণে জচিমিলিকো প্রণালি ধরে নৌকায় চেপে আপনি পৌঁছে যাবেন লা আইলা দ্য লস মুনেক্স বা পুতুলের দ্বীপে। এমন নাম না পাওয়ার কোনো কারণও নেই। দ্বীপে নামার সঙ্গে সঙ্গে পর্যটকদের স্বাগত জানায় হাজারো পুতুল। কোনোটা বড়, কোনটা ছোট। কোনোটা দেখতে অদ্ভুত, কোনোটা আবার রীতিমতো বীভৎস। সবকিছু মিলিয়ে দ্বীপ

একটি হ্রদের পানির রং কেমন হতে পারে? আর যাই হোক, নিশ্চয় গোলাপি আশা করবেন না। কিন্তু বিস্ময়কর হলেও অস্ট্রেলিয়ার লেক হিলিয়ারের জলের রং গোলাপি। পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার রিচার্চি দ্বীপপুঞ্জের সবচেয়ে বড় দ্বীপ মিডল। এখানেই লেক হিলিয়ারের অবস্থান। ওপর থেকে দেখলে হ্রদটির গোলাপি রংটা সবচেয়ে সুন্দরভাবে ধরা দেয়। অবশ্

জাপানে প্রায় সাত হাজার দ্বীপ আছে। এগুলোর কোনো কোনোটি রীতিমতো অদ্ভুত। মানুষের চেয়ে বেশি বিড়ালের বাস এমন একটি দ্বীপের সঙ্গে আগেই পাঠকদের পরিচয় করিয়ে দেওয়া হয়েছে। এবারের গল্প এমন এক দ্বীপের, যেখানে মহানন্দে ঘুরে বেড়ায় খরগোশের দল। তাদের বিরক্ত

ভানুয়াতুর প্যান্টেকোস্ট থেকে রোমাঞ্চকর ‘বাঞ্জি জাম্পিং’ প্রচলিত হয়েছে বলে ধরা হয়। দক্ষিণ প্রশান্ত মহাসাগরের এই দ্বীপের বাসিন্দারা শত শত বছর আগ থেকেই দুঃসাহসী লাফের কীর্তি করে আসছেন।