কূটনীতি

প্রবাদটি বুঝিয়ে দেয়, বিভিন্ন দেশের মধ্যে কূটনৈতিক তৎপরতা চালানোর সময় যে বৈঠকগুলো হয়, সেগুলোয় বাবুর্চিখানা খুব বড় ভূমিকা রাখে।

অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি, মধ্য আয়ের দেশে পরিবর্তন হওয়ার মতো বিষয়গুলোতে বাংলাদেশ বর্তমানে সফলতার গল্প। প্রতিবেশী দেশ হিসেবে ভারত গর্বিত। বাংলাদেশের উন্নয়ন অংশীদার হয়ে এ যাত্রায় সঙ্গে থাকতে পেরে বন্ধু হিসেবে ভারত আনন্দিত। 

২০২২ সালে চীনে অনুষ্ঠিতব্য শীতকালীন অলিম্পিক বর্জন করতে যাচ্ছেন মার্কিন কূটনীতিকেরা। স্থানীয় সময় সোমবার হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে এমনটি জানানো হয়...

কিছু অপরাধী রয়েছেন যুক্তরাজ্যে অপরাধ করে বাংলাদেশে চলে আসেন। আবার কিছু অপরাধী রয়েছেন যারা বাংলাদেশ থেকে অপরাধ করে যুক্তরাজ্য গিয়ে বসবাস করছেন। দুই দেশেই অপরাধীদের যাতে শাস্তি ও বিচারের আওতায় আনা যায় এ বিষয়ে দুই দেশ একমত হয়েছে। 

বাংলাদেশের পরবর্তী নির্বাচন এবং নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে তৎপর থাকবেন বিদেশি কূটনীতিকেরা। যেকোনো দেশের নির্বাচনে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর সঙ্গে যোগাযোগ করে সহযোগিতা করার রেওয়াজ রয়েছে। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও এর বিপরীত হবে না বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকায় জাতিসংঘ আবাসিক সমন্বয়কারী মিয়া সেপ্পো।

ইইউতে আগে বাংলাদেশের অন্যতম শক্তিশালী বন্ধু ছিল যুক্তরাজ্য। ইইউ পার্লামেন্টে বা ইইউয়ে অভ্যন্তরে বাংলাদেশের হয়ে কথা বলত। ব্রেক্সিটের পর নতুন করে ইইউতে শক্ত অবস্থান গড়ে তোলার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করছে বাংলাদেশ।

বৈঠকে করোনা মহামারির কারণে বাংলাদেশের বাণিজ্য খাত যে চ্যালেঞ্জগুলোর সম্মুখীন হচ্ছে, তা তুলে ধরা হয়। সেই আলোকে জিএসপি সুবিধা ২০২৬ সালের পরও বাড়ানোর আহ্বান জানানো হয়। এ সময়ে ২০২৯ পর্যন্ত এ সুবিধা বাড়াতে দুই দেশ সম্মত হয়। 

আজ সোমবার দুই দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রীর মধ্যে ভার্চ্যুয়াল বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে বাংলাদেশের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের শক্তিশালী সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা হয়। সেই সঙ্গে ডমিনিক রাব বাংলাদেশ এবং দুই দেশের সম্পর্কের ৫০ বছর পূর্তিতে অভিনন্দন জানান। বৈঠকে আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য আফগানিস্তান ইস্যুতে সমন্বিত আন্তর্জাতি

বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্র করোনা মহামারি মোকাবিলায় আরও নিবিড় ভাবে কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছে। ওয়াশিংটন ডিসিতে মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে স্থানীয় সময় মঙ্গলবার (২৭ জুলাই) প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এবং মার্কিন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা মার্শা বার্নিকাটের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।

ওয়েবিনারে জাপান ও বাংলাদেশের সম্পর্ককে এগিয়ে নিতে পাঁচটি চ্যালেঞ্জের কথা তুলে ধরেন রাষ্ট্রদূত ইতো নাওকি। তিনি বলেন, সম্পর্ককে আরও শক্তিশালী করতে এবং আরও উচ্চ পর্যায়ে নিতে দুই দেশকেই একত্রে কাজ করতে হবে।

দেশের আইটি খাতে বিদেশি বিনিয়োগ ও দেশীয় আইটি প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্তরাজ্যের আইটি প্রতিষ্ঠানের ব্যবসায়িক সম্পর্ক বৃদ্ধিতে লন্ডনের বাংলাদেশ হাই কমিশন ‘বাংলাদেশ আইটি কানেক্ট-ইউকে ডেস্ক’ শীর্ষক এক বিশেষ ভার্চুয়াল ডেস্ক চালু করা হয়েছে।