কুয়েট

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ২০২০-২০২১ শিক্ষাবর্ষের ১ম বর্ষের বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং, বিইউআরপি ও বিআর্ক কোর্সের ওরিয়েন্টেশন (পরিচিতি অনুষ্ঠান) হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার সেন্টারে এ অনুষ্ঠান হয়।

কুয়েট শিক্ষক প্রফেসর ড. মো. সেলিম হোসেন মৃত্যুর ঘটনায় কুয়েট ক্যাম্পাস উত্তপ্ত হলে কর্তৃপক্ষ কুয়েট হল ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত এবং কুয়েট ৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হয়। আজ শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে হল খুলে দেওয়া হয়েছে। 

কুয়েট শিক্ষকেরা ড. সেলিম হোসেনের অস্বাভাবিক মৃত্যুর ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করে ক্লাসে ফেরার ঘোষণা দিয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে কুয়েট শিক্ষক সমিতির সভায় এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে 

কুয়েটের শিক্ষক প্রফেসর ড. সেলিম হোসেনের মৃত্যুর ঘটনায় আচরণবিধি লঙ্ঘনের প্রমাণে শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাদমান নাহিয়ান সেজানসহ ৪ শিক্ষার্থীকে আজীবন বহিষ্কার করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। আজ বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এ ছাড়া আরও সাত শিক্ষার্থীর দুই শিক্ষাবর

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) ইলেক্ট্রিকাল ও ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ার বিভাগের অধ্যাপক ও লালনশাহ হলের প্রভোস্ট সেলিম হোসেনের মৃত্যুর ঘটনায় বহিষ্কৃত ৯ জনসহ ৪৪ ছাত্রকে কারণ দর্শাতে বলেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রশৃঙ্খলা কমিটি।

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) শিক্ষক মো. সেলিম হোসেনের মৃত্যুর ঘটনায় গঠিত তদন্ত কমিটির সুপারিশে ৪৪ ছাত্রের বিরুদ্ধে কারণ দর্শানো নোটিশ দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র শৃঙ্খলা কমিটি। এদের মধ্যে পূর্বে সাময়িক বহিষ্কার হওয়া কুয়েট বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সিএসই ব

ময়নাতদন্ত শেষে দ্বিতীয়বার দাফন করা হয়েছে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) শিক্ষক ড. মো. সেলিম হোসেনের মরদেহ। গত বৃহস্পতিবার রাত ৯টার দিকে তাঁর গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ার কুমারখালীর বাঁশগ্রামে দাফন সম্পন্ন হয়।

জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে জানতে এবং জানাতে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুয়েট) স্থাপন করা হলো ‘বঙ্গবন্ধু কর্নার’। গত বুধবার প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এর উদ্বোধন করেন কুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. কাজী সাজ্জাদ হোসেন।

ঢাকা মেডিকেলের ফরেনসিক বিভাগে ময়নাতদন্ত শেষে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) শিক্ষক ড. মো. সেলিম হোসেনের মরদেহ তাঁর গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়ার কুমারখালীর বাশগ্রামে পুনরায় দাফন করা হয়েছে। আজ... 

দিনভর নাটকীয়তা শেষে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) শিক্ষক ড. মো. সেলিম হোসেনের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসকেরা তাঁর ময়নাতদন্তে অপারগতা প্রকাশ করায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানান খুলনা মেট্রোপলিটন পুল

মৃত্যুর সঠিক কারণ উদ্ঘাটনের জন্য দাফনের ১৫ দিন পর কুয়েট শিক্ষক মো. সেলিম হোসেনের মরদেহ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। আজ বুধবার সকালে কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলার বাগুলাট ইউনিয়নের বাঁশগ্রাম কবরস্থান থেকে ওই শিক্ষকের মরদেহ উত্তোলন করা হয়।

মৃত্যুর সঠিক কারণ উদ্ঘাটনের জন্য গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে দাফনের ১৪ দিন পর কবর থেকে কুয়েট শিক্ষক ড. মো. সেলিম হোসেনের লাশ উত্তোলনের কথা ছিল। কিন্তু সূর্য অস্ত যাওয়ার কারণে তা পেছানো হয়েছে। আজ বুধবার লাশ উত্তোলন করা হবে।

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) শিক্ষক মো. সেলিম হোসেনের মৃত্যুর ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের শাস্তির দাবি জানিয়েছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ বুদ্ধিজীবী চত্বরে আয়োজিত মানববন্ধন থেকে বক্তারা এই দাবি জানান।

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) অধ্যাপক ড. মো. সেলিম হোসেনের মৃত্যুর সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ তদন্ত দাবি জানিয়েছে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি। 

৩০ নভেম্বর দুপুর ৩টায় খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. সেলিম হোসেনের মৃত্যু হয়। তাঁর আকস্মিক মৃত্যুর ঘটনাকে কেন্দ্র করে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।

বাগ্‌বিতণ্ডা হওয়ার পর সবাই স্ট্রোক করে মারা যায় কিনা সেই প্রশ্ন তুলেছেন তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ। খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) অধ্যাপক মো. সেলিম হোসেনের মৃত্যু কীভাবে হয়েছে, সেটি নিশ্চিত হওয়ার আগে একটি পক্ষকে দায়ী করা কতটুকু যৌক্তিক সেই প্রশ্নও তুলেছেন তিনি

খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. সেলিম হোসেনকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। এর প্রতিবাদ ও বিচারের দাবিতে তাঁর জন্মস্থান কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে মানববন্ধন হয়েছে।