প্রযুক্তি সংস্থা মেটা সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তারা ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম পোস্টের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য ফ্যাক্ট-চেকার ব্যবহার বন্ধ করবে। এর পরিবর্তে সংস্থাটি ব্যবহারকারীদের মতামতের ওপর ভিত্তি করে ‘কমিউনিটি নোটস’ পদ্ধতি চালু করবে। তবে মেটার এই সিদ্ধান্ত নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সংস্থাটির ওভারসাইট বোর্ডের সহসভাপতি এবং ডেনমার্কের সাবেক প্রধানমন্ত্রী হেলে থর্নিং-শ্মিট।
বুধবার বিবিসির ‘রেডিও-ফোর-টুডে’ প্রোগ্রামে থর্নিং-শ্মিট মত দিয়েছেন—এই সিদ্ধান্তটি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়, বিশেষ করে এলজিবিটিকিউ এবং নারী ও ট্রান্স অধিকার নিয়ে কাজ করা ব্যক্তিদের জন্য গুরুতর সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। তিনি বলেন, ‘ঘৃণাযুক্ত বক্তব্য অনেক সময় বাস্তব জীবনে ক্ষতির কারণ হতে পারে। আমরা এই বিষয়টি খুব সতর্কতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করব।’
এর আগে মঙ্গলবার মেটার প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ একটি ভিডিও পোস্টে জানান, ফ্যাক্টচেকার বাতিলের সিদ্ধান্তটি মেটার ‘বাক্স্বাধীনতার মূল লক্ষ্য’ পুনরুদ্ধারের জন্য নেওয়া হয়েছে। তিনি ফ্যাক্টচেকারদের ‘রাজনৈতিকভাবে পক্ষপাতদুষ্ট’ বলে আখ্যা দেন। দাবি করেন, এসব ফ্যাক্টচেকার অনেক ব্যবহারকারীর কন্টেন্টকে কোনো কারণ ছাড়াই সেন্সর করেছিল।
এদিকে মেটার সিদ্ধান্তকে সম্পূর্ণ ভুল বলেছেন নোবেল শান্তি পুরস্কারপ্রাপ্ত সাংবাদিক মারিয়া রেসা। এএফপিকে তিনি জানান, এই পরিবর্তনের ফলে সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারী ও গণতন্ত্রের জন্য ‘অত্যন্ত বিপজ্জনক সময়’ অপেক্ষা করছে। তিনি বলেন, ‘শুধুমাত্র ক্ষমতা ও অর্থলাভের লক্ষ্যে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
নতুন সিদ্ধান্ত এবং মেটার ওভারসাইট বোর্ডের প্রতিষ্ঠাতা স্যার নিক ক্লেগের সাম্প্রতিক পদত্যাগ নিয়ে জল্পনা চলছে। অনেকে মনে করছেন, নতুন ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা করছে মেটা। টেক সাংবাদিক কারা সুইশার বিবিসিকে বলেন, ‘জাকারবার্গের এটি সবচেয়ে কৌশলী পদক্ষেপ। ফেসবুক সব সময় নিজের স্বার্থ অনুযায়ী কাজ করে।’
অনলাইনে ঘৃণাত্মক বক্তব্যের বিরুদ্ধে প্রচারণাকারীরা এই পরিবর্তনে হতাশা প্রকাশ করেছেন। অন্যদিকে বাক্স্বাধীনতার পক্ষে কাজ করা কিছু গোষ্ঠী এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে।
জাকারবার্গও স্বীকার করেছেন, এই পরিবর্তনের কিছু ঝুঁকি রয়েছে। তিনি বলেন, ‘এতে কিছু খারাপ কনটেন্ট ধরা পড়বে না, তবে নিরীহ পোস্ট বা অ্যাকাউন্টও কম মুছে ফেলা হবে।’
প্রযুক্তি সংস্থা মেটা সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তারা ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রাম পোস্টের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য ফ্যাক্ট-চেকার ব্যবহার বন্ধ করবে। এর পরিবর্তে সংস্থাটি ব্যবহারকারীদের মতামতের ওপর ভিত্তি করে ‘কমিউনিটি নোটস’ পদ্ধতি চালু করবে। তবে মেটার এই সিদ্ধান্ত নিয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন সংস্থাটির ওভারসাইট বোর্ডের সহসভাপতি এবং ডেনমার্কের সাবেক প্রধানমন্ত্রী হেলে থর্নিং-শ্মিট।
বুধবার বিবিসির ‘রেডিও-ফোর-টুডে’ প্রোগ্রামে থর্নিং-শ্মিট মত দিয়েছেন—এই সিদ্ধান্তটি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়, বিশেষ করে এলজিবিটিকিউ এবং নারী ও ট্রান্স অধিকার নিয়ে কাজ করা ব্যক্তিদের জন্য গুরুতর সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। তিনি বলেন, ‘ঘৃণাযুক্ত বক্তব্য অনেক সময় বাস্তব জীবনে ক্ষতির কারণ হতে পারে। আমরা এই বিষয়টি খুব সতর্কতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করব।’
এর আগে মঙ্গলবার মেটার প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ একটি ভিডিও পোস্টে জানান, ফ্যাক্টচেকার বাতিলের সিদ্ধান্তটি মেটার ‘বাক্স্বাধীনতার মূল লক্ষ্য’ পুনরুদ্ধারের জন্য নেওয়া হয়েছে। তিনি ফ্যাক্টচেকারদের ‘রাজনৈতিকভাবে পক্ষপাতদুষ্ট’ বলে আখ্যা দেন। দাবি করেন, এসব ফ্যাক্টচেকার অনেক ব্যবহারকারীর কন্টেন্টকে কোনো কারণ ছাড়াই সেন্সর করেছিল।
এদিকে মেটার সিদ্ধান্তকে সম্পূর্ণ ভুল বলেছেন নোবেল শান্তি পুরস্কারপ্রাপ্ত সাংবাদিক মারিয়া রেসা। এএফপিকে তিনি জানান, এই পরিবর্তনের ফলে সামাজিক মাধ্যম ব্যবহারকারী ও গণতন্ত্রের জন্য ‘অত্যন্ত বিপজ্জনক সময়’ অপেক্ষা করছে। তিনি বলেন, ‘শুধুমাত্র ক্ষমতা ও অর্থলাভের লক্ষ্যে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’
নতুন সিদ্ধান্ত এবং মেটার ওভারসাইট বোর্ডের প্রতিষ্ঠাতা স্যার নিক ক্লেগের সাম্প্রতিক পদত্যাগ নিয়ে জল্পনা চলছে। অনেকে মনে করছেন, নতুন ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক স্থাপনের চেষ্টা করছে মেটা। টেক সাংবাদিক কারা সুইশার বিবিসিকে বলেন, ‘জাকারবার্গের এটি সবচেয়ে কৌশলী পদক্ষেপ। ফেসবুক সব সময় নিজের স্বার্থ অনুযায়ী কাজ করে।’
অনলাইনে ঘৃণাত্মক বক্তব্যের বিরুদ্ধে প্রচারণাকারীরা এই পরিবর্তনে হতাশা প্রকাশ করেছেন। অন্যদিকে বাক্স্বাধীনতার পক্ষে কাজ করা কিছু গোষ্ঠী এই সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে।
জাকারবার্গও স্বীকার করেছেন, এই পরিবর্তনের কিছু ঝুঁকি রয়েছে। তিনি বলেন, ‘এতে কিছু খারাপ কনটেন্ট ধরা পড়বে না, তবে নিরীহ পোস্ট বা অ্যাকাউন্টও কম মুছে ফেলা হবে।’
চীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
২ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমানে বিশ্বের সর্ববৃহৎ ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব। প্রতিদিন কোটি কোটি ব্যবহারকারী বিভিন্ন ধরনের ভিডিও উপভোগ করেন এই প্ল্যাটফর্মে। ভিডিও নির্মাতারা (ইউটিউবাররা) প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য তাঁদের কনটেন্টের কার্যকারিতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা অত্যন্ত জরুরি। এসব তথ্য ইউটিউবের ভিউ বাড়াতে
৭ ঘণ্টা আগে