অনলাইন ডেস্ক
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিতে চীনা প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ের অব্যাহত উন্নতিতে শঙ্কা প্রকাশ করেছে মার্কিন চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া। তারা বাজার হারানোর আশঙ্কা করছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার মার্কিন আইনপ্রণেতাদের সঙ্গে এই ইস্যুতে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এনভিডিয়ার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জেনসেন হুয়াং। চীনে এনভিডিয়ার চিপ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা কীভাবে হুয়াওয়েকে আরও শক্তিশালী করে তুলছে, তা বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে বৈঠকে।
বৈঠকে ছিলেন এমন একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, যদি চীন জেনারেটিভ এআই ডিপসিকের আরওয়ান মডেল হুয়াওয়ের চিপ দিয়ে তৈরি হতো কিংবা ভবিষ্যতে যদি কোনো চীনা ওপেন সোর্স এআই মডেল হুয়াওয়ের চিপ দিয়ে বানানো হয়, তাহলে পুরো বিশ্বে তাদের চিপের চাহিদা ব্যাপকভাবে বাড়বে। তখন এনভিডিয়া বাজার হারাতে পারে।
এনভিডিয়ার মুখপাত্র জন রিজো এক বিবৃতিতে বলেন, ‘কোম্পানির সিইও জেনসেন কংগ্রেসের বৈদেশিক নীতিবিষয়ক কমিটির সঙ্গে বৈঠকে এআইয়ের কৌশলগত গুরুত্ব এবং দেশে উৎপাদনে বিনিয়োগের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোচনা করেছেন। তিনি আমেরিকান প্রযুক্তি ও স্বার্থ রক্ষায় সরকারের প্রচেষ্টার প্রতি এনভিডিয়ার পূর্ণ সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন।’
মূলত এনভিডিয়ার তৈরি চিপ ব্যবহার করেই চ্যাটবট, ছবি বানানোর অ্যাপ গেম, এবং অন্যান্য এআই প্রযুক্তির অ্যাপ বা ওয়েবসাইট তৈরি হয়। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র সরকার কয়েক বছর ধরে চীনে এনভিডিয়ার উন্নত চিপ বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির বাজারে প্রতিযোগিতায় চীনকে পিছিয়ে রাখার কৌশল হিসেবে চীনে রপ্তানিতে চিপের সক্ষমতা নির্দিষ্ট করে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। অর্থাৎ, সর্বাধুনিক প্রযুক্তির শক্তিশালী চিপ চীনে রপ্তানি করা যাবে না। এ কারণে চীনের জন্য আলাদা কিছু চিপ বানিয়ে রপ্তানি করছিল এনভিডিয়া, যেগুলোর সক্ষমতা ইচ্ছাকৃতভাবে কমানো। এগুলোকে বলা হয় কাটডাউন ভার্সন।
পুরোনো ও কাটডাউট ভার্সন দিয়েই ডিপসিকের মতো এআই অ্যাপ বানিয়েছে চীন। মূলত এরপরই যুক্তরাষ্ট্রের মনে হয়েছে, কমদামি ও কম সক্ষমতার এসব চিপও আর চীনকে দেওয়া যাবে না এবং যথারীতি চীনে দুর্বল চিপ রপ্তানিতেও নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
ফলে চীনের কোম্পানিগুলো এখন বিকল্প খুঁজছে। এই সুযোগে এগিয়ে এসেছে দেশীয় প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে। হুয়াওয়ে বলছে, তাদের তৈরি চিপ এনভিডিয়ার চিপকে অনায়াসে টেক্কা দিতে পারবে। এরই মধ্যে চীনের বাজারে বেশ জনপ্রিয়ও হয়ে উঠেছে হুয়াওয়ের চিপ। চীনের অনেক প্রতিষ্ঠান এখন হুয়াওয়ের চিপ ব্যবহার করে কম খরচে এআই বানাচ্ছে।
আর এতেই উদ্বিগ্ন এনভিডিয়া। তারা বলছে, যদি হুয়াওয়ে এভাবে এগিয়ে যায়, তাহলে মার্কিন প্রযুক্তি পেছনে পড়ে যেতে পারে। প্রতিষ্ঠানটি সরকারকে সতর্ক করে বলেছে, এআই এখন কেবল ব্যবসার বিষয় না, এটি জাতীয় নিরাপত্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তিতে চীনা প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ের অব্যাহত উন্নতিতে শঙ্কা প্রকাশ করেছে মার্কিন চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া। তারা বাজার হারানোর আশঙ্কা করছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার মার্কিন আইনপ্রণেতাদের সঙ্গে এই ইস্যুতে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন এনভিডিয়ার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) জেনসেন হুয়াং। চীনে এনভিডিয়ার চিপ রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা কীভাবে হুয়াওয়েকে আরও শক্তিশালী করে তুলছে, তা বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে বৈঠকে।
বৈঠকে ছিলেন এমন একজন জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেন, যদি চীন জেনারেটিভ এআই ডিপসিকের আরওয়ান মডেল হুয়াওয়ের চিপ দিয়ে তৈরি হতো কিংবা ভবিষ্যতে যদি কোনো চীনা ওপেন সোর্স এআই মডেল হুয়াওয়ের চিপ দিয়ে বানানো হয়, তাহলে পুরো বিশ্বে তাদের চিপের চাহিদা ব্যাপকভাবে বাড়বে। তখন এনভিডিয়া বাজার হারাতে পারে।
এনভিডিয়ার মুখপাত্র জন রিজো এক বিবৃতিতে বলেন, ‘কোম্পানির সিইও জেনসেন কংগ্রেসের বৈদেশিক নীতিবিষয়ক কমিটির সঙ্গে বৈঠকে এআইয়ের কৌশলগত গুরুত্ব এবং দেশে উৎপাদনে বিনিয়োগের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে আলোচনা করেছেন। তিনি আমেরিকান প্রযুক্তি ও স্বার্থ রক্ষায় সরকারের প্রচেষ্টার প্রতি এনভিডিয়ার পূর্ণ সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন।’
মূলত এনভিডিয়ার তৈরি চিপ ব্যবহার করেই চ্যাটবট, ছবি বানানোর অ্যাপ গেম, এবং অন্যান্য এআই প্রযুক্তির অ্যাপ বা ওয়েবসাইট তৈরি হয়। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র সরকার কয়েক বছর ধরে চীনে এনভিডিয়ার উন্নত চিপ বিক্রির ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রেখেছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রযুক্তির বাজারে প্রতিযোগিতায় চীনকে পিছিয়ে রাখার কৌশল হিসেবে চীনে রপ্তানিতে চিপের সক্ষমতা নির্দিষ্ট করে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। অর্থাৎ, সর্বাধুনিক প্রযুক্তির শক্তিশালী চিপ চীনে রপ্তানি করা যাবে না। এ কারণে চীনের জন্য আলাদা কিছু চিপ বানিয়ে রপ্তানি করছিল এনভিডিয়া, যেগুলোর সক্ষমতা ইচ্ছাকৃতভাবে কমানো। এগুলোকে বলা হয় কাটডাউন ভার্সন।
পুরোনো ও কাটডাউট ভার্সন দিয়েই ডিপসিকের মতো এআই অ্যাপ বানিয়েছে চীন। মূলত এরপরই যুক্তরাষ্ট্রের মনে হয়েছে, কমদামি ও কম সক্ষমতার এসব চিপও আর চীনকে দেওয়া যাবে না এবং যথারীতি চীনে দুর্বল চিপ রপ্তানিতেও নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে ট্রাম্প প্রশাসন।
ফলে চীনের কোম্পানিগুলো এখন বিকল্প খুঁজছে। এই সুযোগে এগিয়ে এসেছে দেশীয় প্রতিষ্ঠান হুয়াওয়ে। হুয়াওয়ে বলছে, তাদের তৈরি চিপ এনভিডিয়ার চিপকে অনায়াসে টেক্কা দিতে পারবে। এরই মধ্যে চীনের বাজারে বেশ জনপ্রিয়ও হয়ে উঠেছে হুয়াওয়ের চিপ। চীনের অনেক প্রতিষ্ঠান এখন হুয়াওয়ের চিপ ব্যবহার করে কম খরচে এআই বানাচ্ছে।
আর এতেই উদ্বিগ্ন এনভিডিয়া। তারা বলছে, যদি হুয়াওয়ে এভাবে এগিয়ে যায়, তাহলে মার্কিন প্রযুক্তি পেছনে পড়ে যেতে পারে। প্রতিষ্ঠানটি সরকারকে সতর্ক করে বলেছে, এআই এখন কেবল ব্যবসার বিষয় না, এটি জাতীয় নিরাপত্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।
চীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
২ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমানে বিশ্বের সর্ববৃহৎ ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব। প্রতিদিন কোটি কোটি ব্যবহারকারী বিভিন্ন ধরনের ভিডিও উপভোগ করেন এই প্ল্যাটফর্মে। ভিডিও নির্মাতারা (ইউটিউবাররা) প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য তাঁদের কনটেন্টের কার্যকারিতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা অত্যন্ত জরুরি। এসব তথ্য ইউটিউবের ভিউ বাড়াতে
৭ ঘণ্টা আগে