কোনো কথা না বলে ও শারীরিকভাবে কোনো নির্দেশনা না দিয়েও পরিচালনা বা নিয়ন্ত্রণ করা যাবে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইস। বিশেষ করে, এই ডিভাইস ব্যবহার করে কেবল চিন্তার মাধ্যমেই অনলাইনে সার্চ করা যাবে সবকিছু। এমনই এক ধরনের বিশেষ হেডসেট তৈরি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) শিক্ষার্থী ও ভারতীয় তরুণ অর্ণব কাপুর।
এমআইটির বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান এমআইটি মিডিয়া ল্যাব জানিয়েছে, অর্ণব কাপুর আবিষ্কৃত এই হেডসেটের নাম অল্টারইগো। সহজে মাথার সঙ্গে সংযুক্ত করা যায় এমন এক বিশেষ ধরনের এই হেডসেট মানুষের মস্তিষ্কের বৈদ্যুতিক তরঙ্গকে শনাক্ত করতে পারে এবং সেই অনুসারে সেটিকে কমান্ডে পরিণত করতে পারে।
যখন কোনো ব্যক্তি এই বিশেষ হেডসেট পরিহিত অবস্থায় থাকেন, তখন তিনি যখন কোনো একটি নির্দিষ্ট শব্দ শোনেন বা কোনো একটি নির্দিষ্ট শব্দের ব্যাপারে চিন্তা করেন তখন ব্যক্তির মস্তিষ্কে যে তরঙ্গ সৃষ্টি হয় সেটিকে শনাক্ত করে এটি। পরে সেই নির্দিষ্ট শব্দ ব্যবহার করে নিজে নিজে অনলাইন সার্চের প্রক্রিয়া শুরু করে এই হেডসেটটি এবং উত্তর খুঁজে বের করে।
এমআইটি মিডিয়া ল্যাব বলছে, এটি যেন মানুষের মাথায় একটি গুগল ইনস্টল করার মতো এবং এর ফলাফল এককথায় অবিশ্বাস্য। কারণ, কোনো কথা বলা ছাড়াই কিংবা টাইম করে সার্চ করা ছাড়াই ইন্টারনেটে স্রেফ চিন্তার সাহায্যে অনলাইন সার্চ করার এই পদ্ধতি একেবারেই নতুন।
বিষয়টি কেবল মস্তিষ্কের তরঙ্গ থেকে শব্দ শনাক্ত করে অনলাইনই সার্চ করে না, পাশাপাশি সেই সার্চের সঠিক উত্তরও ব্যক্তির কানে পৌঁছে দিতে পারে। এবং এমনভাবে এটি পৌঁছে দেওয়া হয় যেন, ব্যক্তির কর্ণকুহরে কেউ আস্তে আস্তে বিষয়টি বলে দিচ্ছে। মজার ব্যাপার হলো, বাইরের কেউ সেই সার্চের ফলাফলের বিষয়ে জানবে না। কেবল তথ্য সার্চই নয়, এই হেডসেটটি বিভিন্ন গাণিতিক সমস্যা সমাধান করতে পারে এবং বিভিন্ন ধরনের প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে।
এমআইটি ল্যাব এই ডিভাইসের বিষয়ে বিস্তারিত বলতে গিয়ে বলেছে, ‘এই ডিভাইসটি মানুষ ও কম্পিউটারের মধ্যে মিথস্ক্রিয়াকে সক্ষম করেছে এবং এটি কেবলই যে ব্যক্তি ব্যবহার করবেন তার মধ্যেই থাকবে অন্য কেউই জানবে না।’
প্রতিষ্ঠানটি আরও বলেছে, ‘এটি ব্যবহারকারীকে একটি কম্পিউটিং ডিভাইস বা অন্য কোনো ব্যক্তি বা টার্গেটের কাছে তথ্য প্রেরণ ও তার কাছ থেকে তথ্য গ্রহণে সক্ষম করে তুলেছে। এই প্রক্রিয়া সংঘটিত হবে একেবারেই সবার অজানায়, বিচক্ষণতার সঙ্গে ও এটি করতে গিয়ে ব্যবহারকারী যে পরিবেশে আছেন সেখান থেকে তার মনোযোগ আলাদা না করেই। এই যন্ত্রটি ব্যবহারকারীর গোপনীয়তা লঙ্ঘন করে না।’
আবিষ্কর্তা অর্ণব কাপুর বলছেন, তাঁর এই আবিষ্কার যারা কথা বলতে অক্ষম বা যাদের কথা বলতে কষ্ট হয় তাদের বেশ সহায়তা করবে। এ বিষয়ে এমআইটি ল্যাব বলেছে, ‘এই প্রকল্পের প্রাথমিক লক্ষ্য হলো এএলএস বা অ্যামায়োট্রফিক ল্যাটারাল স্কেলোরোসিস এবং এমএস মাল্টিপল স্কেলোরোসিসের মতো অসুবিধায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের যোগাযোগে সহায়তা করা।’
কোনো কথা না বলে ও শারীরিকভাবে কোনো নির্দেশনা না দিয়েও পরিচালনা বা নিয়ন্ত্রণ করা যাবে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইস। বিশেষ করে, এই ডিভাইস ব্যবহার করে কেবল চিন্তার মাধ্যমেই অনলাইনে সার্চ করা যাবে সবকিছু। এমনই এক ধরনের বিশেষ হেডসেট তৈরি করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির (এমআইটি) শিক্ষার্থী ও ভারতীয় তরুণ অর্ণব কাপুর।
এমআইটির বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান এমআইটি মিডিয়া ল্যাব জানিয়েছে, অর্ণব কাপুর আবিষ্কৃত এই হেডসেটের নাম অল্টারইগো। সহজে মাথার সঙ্গে সংযুক্ত করা যায় এমন এক বিশেষ ধরনের এই হেডসেট মানুষের মস্তিষ্কের বৈদ্যুতিক তরঙ্গকে শনাক্ত করতে পারে এবং সেই অনুসারে সেটিকে কমান্ডে পরিণত করতে পারে।
যখন কোনো ব্যক্তি এই বিশেষ হেডসেট পরিহিত অবস্থায় থাকেন, তখন তিনি যখন কোনো একটি নির্দিষ্ট শব্দ শোনেন বা কোনো একটি নির্দিষ্ট শব্দের ব্যাপারে চিন্তা করেন তখন ব্যক্তির মস্তিষ্কে যে তরঙ্গ সৃষ্টি হয় সেটিকে শনাক্ত করে এটি। পরে সেই নির্দিষ্ট শব্দ ব্যবহার করে নিজে নিজে অনলাইন সার্চের প্রক্রিয়া শুরু করে এই হেডসেটটি এবং উত্তর খুঁজে বের করে।
এমআইটি মিডিয়া ল্যাব বলছে, এটি যেন মানুষের মাথায় একটি গুগল ইনস্টল করার মতো এবং এর ফলাফল এককথায় অবিশ্বাস্য। কারণ, কোনো কথা বলা ছাড়াই কিংবা টাইম করে সার্চ করা ছাড়াই ইন্টারনেটে স্রেফ চিন্তার সাহায্যে অনলাইন সার্চ করার এই পদ্ধতি একেবারেই নতুন।
বিষয়টি কেবল মস্তিষ্কের তরঙ্গ থেকে শব্দ শনাক্ত করে অনলাইনই সার্চ করে না, পাশাপাশি সেই সার্চের সঠিক উত্তরও ব্যক্তির কানে পৌঁছে দিতে পারে। এবং এমনভাবে এটি পৌঁছে দেওয়া হয় যেন, ব্যক্তির কর্ণকুহরে কেউ আস্তে আস্তে বিষয়টি বলে দিচ্ছে। মজার ব্যাপার হলো, বাইরের কেউ সেই সার্চের ফলাফলের বিষয়ে জানবে না। কেবল তথ্য সার্চই নয়, এই হেডসেটটি বিভিন্ন গাণিতিক সমস্যা সমাধান করতে পারে এবং বিভিন্ন ধরনের প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে।
এমআইটি ল্যাব এই ডিভাইসের বিষয়ে বিস্তারিত বলতে গিয়ে বলেছে, ‘এই ডিভাইসটি মানুষ ও কম্পিউটারের মধ্যে মিথস্ক্রিয়াকে সক্ষম করেছে এবং এটি কেবলই যে ব্যক্তি ব্যবহার করবেন তার মধ্যেই থাকবে অন্য কেউই জানবে না।’
প্রতিষ্ঠানটি আরও বলেছে, ‘এটি ব্যবহারকারীকে একটি কম্পিউটিং ডিভাইস বা অন্য কোনো ব্যক্তি বা টার্গেটের কাছে তথ্য প্রেরণ ও তার কাছ থেকে তথ্য গ্রহণে সক্ষম করে তুলেছে। এই প্রক্রিয়া সংঘটিত হবে একেবারেই সবার অজানায়, বিচক্ষণতার সঙ্গে ও এটি করতে গিয়ে ব্যবহারকারী যে পরিবেশে আছেন সেখান থেকে তার মনোযোগ আলাদা না করেই। এই যন্ত্রটি ব্যবহারকারীর গোপনীয়তা লঙ্ঘন করে না।’
আবিষ্কর্তা অর্ণব কাপুর বলছেন, তাঁর এই আবিষ্কার যারা কথা বলতে অক্ষম বা যাদের কথা বলতে কষ্ট হয় তাদের বেশ সহায়তা করবে। এ বিষয়ে এমআইটি ল্যাব বলেছে, ‘এই প্রকল্পের প্রাথমিক লক্ষ্য হলো এএলএস বা অ্যামায়োট্রফিক ল্যাটারাল স্কেলোরোসিস এবং এমএস মাল্টিপল স্কেলোরোসিসের মতো অসুবিধায় আক্রান্ত ব্যক্তিদের যোগাযোগে সহায়তা করা।’
দর্শকদের ভিডিও দেখার অভিজ্ঞতা আরও উন্নত করতে এবং কনটেন্টকে আরও সহজে বোঝার ও ব্যবহারের উপযোগী করে তোলার জন্য ইউটিউবের ভিডিওতে চ্যাপ্টার যুক্ত করেন অনেকেই।
২ ঘণ্টা আগেসামাজিক যোগাযোগের অভিজ্ঞতা আরও ব্যক্তিগত ও অর্থবহ করে তুলতে নতুন এক ফিচার আনছে ইনস্টাগ্রাম। মেটার মালিকানাধীন এই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি ‘পিকস’ নামের একটি ফিচার চালুর মাধ্যমে একই বিষয়ে আগ্রহী এমন বন্ধু খুঁজে দেবে।
১৮ ঘণ্টা আগেঅনেকের কাছে অপছন্দের একটি ঘরের কাজ—কাপড় ধোয়া ও ভাঁজ করা। তবে এবার সেই যন্ত্রণার অবসান ঘটাতে পারে একটি হিম্যানয়েড বা মানবাকৃতির রোবট। মাত্র কয়েক সপ্তাহ আগেই ক্যালিফোর্নিয়াভিত্তিক প্রযুক্তি কোম্পানি ফিগার তাদের তৈরি মানবসদৃশ রোবটের একটি ভিডিও প্রকাশ করে, যেখানে দেখা যায় রোবটটি দক্ষতার সঙ্গে ঝুড়ি...
২০ ঘণ্টা আগেইলন মাস্কের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) স্টার্টআপ এক্সএআই থেকে থেকে সরে দাঁড়ালেন প্রতিষ্ঠানটির সহ-প্রতিষ্ঠাতা ইগর বাবুশকিন। গতকাল বুধবার নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) পোস্টে এই ঘোষণা দেন তিনি।
২১ ঘণ্টা আগে