নাহিয়ান ইসলাম
চোখের পলকে ফুরায় দিন। এই তো সেদিন শুরু হলো বছরটি। দেখতে দেখতে ২০২৩ সালের শেষ প্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে বিশ্ব। গোটা বছর ধরে আলোচনায় থাকা মোবাইল ফোনগুলো ফিরে দেখবো আমরা। যে ফোনগুলো গোটা বছরজুড়ে ছিল আলোচনা সমালোচনার শীর্ষে তেমন কিছু ফোন নিয়েই আজকের সালতামামি।
আইফোন
প্রতি বছরের মতোই আলোচনার প্রথমেই ছিল আইফোন। এ বছর অনেক জল্পনা কল্পনা ও আলোচনা সমালোচনার ভিড়ে বাজারে এসেছে আইফোন ১৫। গতবছরের আইফোনের চেয়ে সকল ক্ষেত্রে উন্নত হয়েছে ২০২৩ সালের অ্যাপল ফ্ল্যাগশিপ। আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স-এ ব্যবহার করা হয়েছে ৪৪৪১ মিলিএম্প ব্যাটারী ও অ্যাপেল এ১৭ প্রো প্রসেসর, ডিসপ্লে ৬.৭ ইঞ্চি ৮জিবি র্যাম আর ১ টেরাবাইট স্টোরেজের এই ফোনে দেখা মিলেছে প্রাইমারি ক্যামেরা ৪৮ মেগাপিক্সেল ট্রিপল সেলফি ক্যামেরা ১২ মেগাপিক্সেল। পূর্বের চেয়ে বেশ শক্তিশালী হওয়ার পাশাপাশি আনবিটেবল ক্যামেরা পারফরম্যান্স প্রদান করার মাধ্যমে এই তালিকার শীর্ষস্থান দখল করে নিয়েছে আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স।
সামসাং
স্যামসাং ও গুগল পিক্সেল সমান তালে আছে সেরার দৌড়ে, তবে গুগল পিক্সেল ৭প্রোকে এগিয়ে রাখতে চাই কেননা প্রাইজের অনুপাতে ডিভাইসটি ভালো ফিচার অফার করছে। এটির ক্যামেরার কোয়ালিটি বেশ সন্তোষজনক। সফটওয়্যার সিস্টেম বেশ সহজ ৬.৭ ইঞ্চি ডিসপ্লের এই ফোনে ব্যবহৃত হয়েছে গুগল টেন্সর জি২ প্রসেসর ৫০০০ মিলিএম্প ব্যাটারীতে রয়েছে ৩০ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সুবিধা এবং ৯০ হার্জ রিফ্রেশ রেটেরে স্ক্রিন। এর নেতিবাচক দিক হচ্ছে চার্জিং স্পিড স্লো এবং ফেস আনলক সফটওয়্যার সিস্টেমে আরো পরিবর্তন আনা যেত। ডিভাইসটিতে ১০.৮ মেগাপিক্সেল সেলফি ক্যামেরা ও ৫০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরাসহ রয়েছে ওয়্যারলেস চার্জিংয়ের ফিচার।
স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২৩ আলট্রা বছরের প্রথমদিকে মুক্তি পেলেও এখনো এটি বাজারের সকল এ্যান্ড্রয়েড ফোনের চেয়ে এগিয়ে আছে। সব সংখ্যার রেকর্ডে থাকা এই ফোনটির যা থেকে বেশ সহজে ধারণা করা যায় বিশ্বের সেরা স্মার্টফোনের তালিকায় এর স্থান পাওয়ার কারণ। এতে রয়েছে ২০০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা, তবে সেলফি ক্যামেরা সন্তোষজনক নয়। ৬.৮ ইঞ্চি অ্যামোলেড ডিসপ্লে এবং ৫,০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারী সঙ্গে ৪৫ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সুবিধা। এই ফোনে ব্যবহার করা হয়েছে স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ২ প্রসেসর এবং ১২ জিবি র্যাম আর স্টোরেজ ১ টেরাবাইট।
নাথিং ফোন–২
২০২৩ সালে বিপুল আলোচনায় থাকা নাথিং ফোন-২ যথারীতি সেরার দৌড়ে আছে। ফোনটিতে ৬.৭ ইঞ্চির এফএইচডি প্লাস ওএলইডি এলটিপিও ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে। এই স্ক্রিনটি ১২০ হার্জ রিফ্রেশরেট, হাই রেজোল্যুশন, এইচডিআর১০+, ১০ বিট কালার এবং ২৪০ হার্জ টাচ স্যাম্পেলিং রেট সাপোর্ট করে। এছাড়া সুরক্ষার জন্য ফোনটিতে আছে গোরিলা গ্লাস।
ওয়ানপ্লাস
প্রতিবছর নিজেদের ফ্ল্যাগশিপ সিরিজের স্মার্টফোনগুলো বাজারে এনে শীর্ষস্থান দখল করে নেয় ওয়ানপ্লাস। ওয়ানপ্লাস ১১ তার ব্যাতিক্রম নয়। ট্রিপল ক্যামেরা সেটাপের উক্ত ফোনে শক্তিশালী চিপ, ফিউচারিস্টিক ডিজাইন, ১২০ হার্জ রিফ্রেশ রেট ও ১০০ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং হলো অসাধারণ ফিচারসমূহের মধ্যে কয়েকটি। ওয়ানপ্লাস তাদের কোম্পানির শুরুর দিকে ফ্ল্যাগশিপ কিলার নামে পরিচিত ছিল। যদিও কিছু কিছু ওয়ানপ্লাস ফোনে গ্রীনস্ক্রিন সমস্যা দেখা যাচ্ছে, তবে তারপরেও ফোনগুলোর জনপ্রিয়তা বহাল রয়েছে। এমনকি ওয়ানপ্লাস ফোনে স্থানভেদে স্ক্রিনের জন্য বিশেষ ওয়ারেন্টিও দেয়া হচ্ছে। এটির দ্রুতগতির পারফরম্যান্স রয়েছে। ভালো কোয়ালিটির ক্যামেরা থাকায় স্পষ্ট ছবি তুলতে পারবেন। পাঁচ বছর পর্যন্ত সফটওয়্যার সাপোর্ট পাওয়া যাবে। ওয়ারলেস চার্জিং এর ফিচার দেওয়া নেই। মোবাইলটিতে ৫০ মেগাপিক্সেল প্রাইমারি ক্যামেরা রয়েছে। স্মার্টফোনটির অক্সিজেন অপারেটিং সিস্টেম পরিচালনা করতে বেশ সহজ।
২০২৩ সালে ফ্লোডিং মোবাইলের একটা দারুণ ট্রেন্ড ছিল আর সেই হাওয়ায় পাল তুলে দিয়ে স্যামসাং গ্যালাক্সি জি ফ্লিপ৫ বিশ্বের সেরা স্মার্টফোন এর তালিকায় স্থান করে দিয়েছে। ফ্লিপ ফোন হওয়ায় বেশ অসাধারণ সব সুবিধা অফার করছে যা একে কয়েক বছর আগেও একটি কনসেপ্ট গণ্য করা হলেও বর্তমানে ফ্লিপ ফোন একটি কনজ্যুমার প্রোডাক্টে রূপান্তরিত হয়েছে। দাম কমার পাশাপাশি ফিচারে ভরপুর অসাধারণ দেখতে এই স্যামসাং গ্যালাক্সি জি ফ্লিপ৫। ফ্লিপ৫ এর পাশাপাশি জনপ্রিয়তা ও ব্যবহার উভয়ই বেড়েছে স্যামসাংয়ের আরেক ফোল্ডেবল ফোন, স্যামসাং গ্যালাক্সি জি ফোল্ড৫ এর। বেশ অসাধারণ ক্যামেরা ফিচারের পাশাপাশি সাধারণ ফোনের মতই ফাংশনালিটি অফার করছে স্যামসাংয়ের এই ৫ম জেনারেশনের ফোল্ডেবল ডিভাইসটি। আরো বেশ কয়েকটি ফোন ২০২৩ সালের সেরা মোবাইলের দৌড়ে রয়েছে তাদের মধ্যে অন্যতম অপো ফাইন্ড এক্স৬ প্রো, সনি এক্সপেরিয়া ১ মার্ক ৫, আইফোন ১৫ প্লাস, আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স, ওপো ফাইন্ড এক্স৫ প্রো, শাওমি ১২ প্রো, শাওমি ১৩ প্রো, ভিভো এক্স৯০ প্রোসহ আরো বেশ কিছু ফোন।
চোখের পলকে ফুরায় দিন। এই তো সেদিন শুরু হলো বছরটি। দেখতে দেখতে ২০২৩ সালের শেষ প্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে বিশ্ব। গোটা বছর ধরে আলোচনায় থাকা মোবাইল ফোনগুলো ফিরে দেখবো আমরা। যে ফোনগুলো গোটা বছরজুড়ে ছিল আলোচনা সমালোচনার শীর্ষে তেমন কিছু ফোন নিয়েই আজকের সালতামামি।
আইফোন
প্রতি বছরের মতোই আলোচনার প্রথমেই ছিল আইফোন। এ বছর অনেক জল্পনা কল্পনা ও আলোচনা সমালোচনার ভিড়ে বাজারে এসেছে আইফোন ১৫। গতবছরের আইফোনের চেয়ে সকল ক্ষেত্রে উন্নত হয়েছে ২০২৩ সালের অ্যাপল ফ্ল্যাগশিপ। আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স-এ ব্যবহার করা হয়েছে ৪৪৪১ মিলিএম্প ব্যাটারী ও অ্যাপেল এ১৭ প্রো প্রসেসর, ডিসপ্লে ৬.৭ ইঞ্চি ৮জিবি র্যাম আর ১ টেরাবাইট স্টোরেজের এই ফোনে দেখা মিলেছে প্রাইমারি ক্যামেরা ৪৮ মেগাপিক্সেল ট্রিপল সেলফি ক্যামেরা ১২ মেগাপিক্সেল। পূর্বের চেয়ে বেশ শক্তিশালী হওয়ার পাশাপাশি আনবিটেবল ক্যামেরা পারফরম্যান্স প্রদান করার মাধ্যমে এই তালিকার শীর্ষস্থান দখল করে নিয়েছে আইফোন ১৫ প্রো ম্যাক্স।
সামসাং
স্যামসাং ও গুগল পিক্সেল সমান তালে আছে সেরার দৌড়ে, তবে গুগল পিক্সেল ৭প্রোকে এগিয়ে রাখতে চাই কেননা প্রাইজের অনুপাতে ডিভাইসটি ভালো ফিচার অফার করছে। এটির ক্যামেরার কোয়ালিটি বেশ সন্তোষজনক। সফটওয়্যার সিস্টেম বেশ সহজ ৬.৭ ইঞ্চি ডিসপ্লের এই ফোনে ব্যবহৃত হয়েছে গুগল টেন্সর জি২ প্রসেসর ৫০০০ মিলিএম্প ব্যাটারীতে রয়েছে ৩০ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সুবিধা এবং ৯০ হার্জ রিফ্রেশ রেটেরে স্ক্রিন। এর নেতিবাচক দিক হচ্ছে চার্জিং স্পিড স্লো এবং ফেস আনলক সফটওয়্যার সিস্টেমে আরো পরিবর্তন আনা যেত। ডিভাইসটিতে ১০.৮ মেগাপিক্সেল সেলফি ক্যামেরা ও ৫০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরাসহ রয়েছে ওয়্যারলেস চার্জিংয়ের ফিচার।
স্যামসাং গ্যালাক্সি এস২৩ আলট্রা বছরের প্রথমদিকে মুক্তি পেলেও এখনো এটি বাজারের সকল এ্যান্ড্রয়েড ফোনের চেয়ে এগিয়ে আছে। সব সংখ্যার রেকর্ডে থাকা এই ফোনটির যা থেকে বেশ সহজে ধারণা করা যায় বিশ্বের সেরা স্মার্টফোনের তালিকায় এর স্থান পাওয়ার কারণ। এতে রয়েছে ২০০ মেগাপিক্সেল ক্যামেরা, তবে সেলফি ক্যামেরা সন্তোষজনক নয়। ৬.৮ ইঞ্চি অ্যামোলেড ডিসপ্লে এবং ৫,০০০ মিলিঅ্যাম্পিয়ার ব্যাটারী সঙ্গে ৪৫ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং সুবিধা। এই ফোনে ব্যবহার করা হয়েছে স্ন্যাপড্রাগন ৮ জেন ২ প্রসেসর এবং ১২ জিবি র্যাম আর স্টোরেজ ১ টেরাবাইট।
নাথিং ফোন–২
২০২৩ সালে বিপুল আলোচনায় থাকা নাথিং ফোন-২ যথারীতি সেরার দৌড়ে আছে। ফোনটিতে ৬.৭ ইঞ্চির এফএইচডি প্লাস ওএলইডি এলটিপিও ডিসপ্লে ব্যবহার করা হয়েছে। এই স্ক্রিনটি ১২০ হার্জ রিফ্রেশরেট, হাই রেজোল্যুশন, এইচডিআর১০+, ১০ বিট কালার এবং ২৪০ হার্জ টাচ স্যাম্পেলিং রেট সাপোর্ট করে। এছাড়া সুরক্ষার জন্য ফোনটিতে আছে গোরিলা গ্লাস।
ওয়ানপ্লাস
প্রতিবছর নিজেদের ফ্ল্যাগশিপ সিরিজের স্মার্টফোনগুলো বাজারে এনে শীর্ষস্থান দখল করে নেয় ওয়ানপ্লাস। ওয়ানপ্লাস ১১ তার ব্যাতিক্রম নয়। ট্রিপল ক্যামেরা সেটাপের উক্ত ফোনে শক্তিশালী চিপ, ফিউচারিস্টিক ডিজাইন, ১২০ হার্জ রিফ্রেশ রেট ও ১০০ ওয়াট ফাস্ট চার্জিং হলো অসাধারণ ফিচারসমূহের মধ্যে কয়েকটি। ওয়ানপ্লাস তাদের কোম্পানির শুরুর দিকে ফ্ল্যাগশিপ কিলার নামে পরিচিত ছিল। যদিও কিছু কিছু ওয়ানপ্লাস ফোনে গ্রীনস্ক্রিন সমস্যা দেখা যাচ্ছে, তবে তারপরেও ফোনগুলোর জনপ্রিয়তা বহাল রয়েছে। এমনকি ওয়ানপ্লাস ফোনে স্থানভেদে স্ক্রিনের জন্য বিশেষ ওয়ারেন্টিও দেয়া হচ্ছে। এটির দ্রুতগতির পারফরম্যান্স রয়েছে। ভালো কোয়ালিটির ক্যামেরা থাকায় স্পষ্ট ছবি তুলতে পারবেন। পাঁচ বছর পর্যন্ত সফটওয়্যার সাপোর্ট পাওয়া যাবে। ওয়ারলেস চার্জিং এর ফিচার দেওয়া নেই। মোবাইলটিতে ৫০ মেগাপিক্সেল প্রাইমারি ক্যামেরা রয়েছে। স্মার্টফোনটির অক্সিজেন অপারেটিং সিস্টেম পরিচালনা করতে বেশ সহজ।
২০২৩ সালে ফ্লোডিং মোবাইলের একটা দারুণ ট্রেন্ড ছিল আর সেই হাওয়ায় পাল তুলে দিয়ে স্যামসাং গ্যালাক্সি জি ফ্লিপ৫ বিশ্বের সেরা স্মার্টফোন এর তালিকায় স্থান করে দিয়েছে। ফ্লিপ ফোন হওয়ায় বেশ অসাধারণ সব সুবিধা অফার করছে যা একে কয়েক বছর আগেও একটি কনসেপ্ট গণ্য করা হলেও বর্তমানে ফ্লিপ ফোন একটি কনজ্যুমার প্রোডাক্টে রূপান্তরিত হয়েছে। দাম কমার পাশাপাশি ফিচারে ভরপুর অসাধারণ দেখতে এই স্যামসাং গ্যালাক্সি জি ফ্লিপ৫। ফ্লিপ৫ এর পাশাপাশি জনপ্রিয়তা ও ব্যবহার উভয়ই বেড়েছে স্যামসাংয়ের আরেক ফোল্ডেবল ফোন, স্যামসাং গ্যালাক্সি জি ফোল্ড৫ এর। বেশ অসাধারণ ক্যামেরা ফিচারের পাশাপাশি সাধারণ ফোনের মতই ফাংশনালিটি অফার করছে স্যামসাংয়ের এই ৫ম জেনারেশনের ফোল্ডেবল ডিভাইসটি। আরো বেশ কয়েকটি ফোন ২০২৩ সালের সেরা মোবাইলের দৌড়ে রয়েছে তাদের মধ্যে অন্যতম অপো ফাইন্ড এক্স৬ প্রো, সনি এক্সপেরিয়া ১ মার্ক ৫, আইফোন ১৫ প্লাস, আইফোন ১৪ প্রো ম্যাক্স, ওপো ফাইন্ড এক্স৫ প্রো, শাওমি ১২ প্রো, শাওমি ১৩ প্রো, ভিভো এক্স৯০ প্রোসহ আরো বেশ কিছু ফোন।
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
৬ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১০ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৪ ঘণ্টা আগে