প্রযুক্তি ডেস্ক
সম্প্রতি প্রথম পশ্চিমা দেশ হিসেবে চ্যাটজিপিটি নিষিদ্ধ করে ইতালি। মূলত সুরক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে উদ্বেগের কারণে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে চ্যাটজিপিটি’র ওপর দেওয়া অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা শর্তসাপেক্ষে তুলে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে ইতালির তথ্য সুরক্ষা বিষয়ক সংস্থা।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চের প্রতিবেদন অনুযায়ী, শর্ত হিসেবে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে ইতালির তথ্য সুরক্ষা বিষয়ক সংস্থা। যা চ্যাটজিপিটির নির্মাতা কোম্পানি ওপেনএআইকে বাস্তবায়ন করতে হবে এপ্রিলের মধ্যে।
এক বিবৃতিতে ইতালির তথ্য সুরক্ষা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ‘ওপেনএআইকে কে স্বচ্ছ হতে হবে এবং এটির তথ্য প্রক্রিয়াকরণের বিবরণ দিয়ে একটি তথ্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে হবে। অপ্রাপ্তবয়স্কদের এই চ্যাটবট ব্যবহার করা থেকে বিরত রাখতে বয়সের সময়সীমা নির্দিষ্ট করে যাচাইকরণ ব্যবস্থা চালু করতে হবে। চ্যাটবটের এআই মডেলকে প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহারকারীদের তথ্য ব্যবহারের আইনি ভিত্তিকে স্পষ্ট করতে হবে।’
এদিকে ইতালির চ্যাটজিপিটি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তের পর ইউরোপের অন্যান্য দেশও এই চ্যাটবটকে নিষিদ্ধ বা কঠোর বিধিনিষেধ দেওয়া নিয়ে আলোচনা করছে।
ইউরো নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ব্যবহারকারীদের তথ্যের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগের কারণে জার্মানিতে চ্যাটজিপিটির ব্যবহার নিষিদ্ধ হতে পারে বলে জানিয়েছেন দেশটির তথ্য সুরক্ষা কমিশনার। পশ্চিম ইউরোপের দুই দেশ ফ্রান্স ও আয়ারল্যান্ডের নিয়ন্ত্রক সংস্থাও চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার বিস্তারিত জানতে ইতালির সঙ্গে যোগাযোগ করে।
ইতালিতে চ্যাটজিপিটি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তের পর ইউরোপীয় ভোক্তা সংস্থা (বিইইউসি) সব সরকারকে উল্লেখযোগ্য সব চ্যাটবটের তদন্ত করার আহ্বান জানিয়েছে। চ্যাটজিপিটি চীন, ইরান, উত্তর কোরিয়া ও রাশিয়ায় শুরু থেকেই নিষিদ্ধ।
বিইইউসির ডেপুটি ডিরেক্টর উরসুলা পাচল বলেন, ‘ভোক্তারা এই প্রযুক্তির জন্য প্রস্তুত নন। তাঁরা বুঝতে পারছেন না এটি কতটা প্রতারণামূলক হতে পারে।’
তিনি আরও বলেন, ‘তাঁরা বুঝতে পারে না যে তাঁরা যে তথ্য পাচ্ছে তা হয়তো ভুল। আমি মনে করি চ্যাটজিপিটির এই প্রসঙ্গ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’
গত ৩১ মার্চ ইতালির তথ্য সুরক্ষা কর্তৃপক্ষ জানায়, ‘চ্যাটজিপিটিতে সুরক্ষাব্যবস্থা নিয়ে উদ্বেগ থাকায় এটি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এই সিদ্ধান্ত দ্রুত কার্যকরের পাশাপাশি ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে তদন্ত করা হবে।’
ইতালীয় পর্যবেক্ষক সংস্থা জানিয়েছে, গত ২০ মার্চ প্ল্যাটফর্মটিতে ব্যবহারকারীদের চ্যাটের তথ্য ও অর্থ প্রদানসংক্রান্ত তথ্য ফাঁসের বিষয়টি নজরে আসে। সংস্থাটি বলছে, প্ল্যাটফর্মটির কার্যক্রম পরিচালনায় অ্যালগরিদমকে উপযুক্তভাবে ব্যবহারের উদ্দেশ্যের কথা বলে গণহারে ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ ও মজুতের কোনো আইনি ভিত্তি নেই।
এ ছাড়া, চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহারকারীদের বয়স যাচাই করার কোনো ব্যবস্থা নেই। ফলে প্ল্যাটফর্মটি অপ্রাপ্তবয়স্কদের অনুপযুক্ত উত্তর দেবে। ইতালীয় সংস্থাটি বলেছে, কর্তৃপক্ষের উদ্বেগ নিরসনে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে— প্রশ্নের জবাব দিতে ওপেনএআইকে ২০ দিন সময় দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে প্রতিষ্ঠানটিকে ২ কোটি ইউরো অথবা বার্ষিক আয়ের ৪ শতাংশ জরিমানা গুনতে হবে।
সম্প্রতি প্রথম পশ্চিমা দেশ হিসেবে চ্যাটজিপিটি নিষিদ্ধ করে ইতালি। মূলত সুরক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে উদ্বেগের কারণে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তবে চ্যাটজিপিটি’র ওপর দেওয়া অস্থায়ী নিষেধাজ্ঞা শর্তসাপেক্ষে তুলে নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে ইতালির তথ্য সুরক্ষা বিষয়ক সংস্থা।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট টেকক্রাঞ্চের প্রতিবেদন অনুযায়ী, শর্ত হিসেবে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপের একটি তালিকা প্রকাশ করেছে ইতালির তথ্য সুরক্ষা বিষয়ক সংস্থা। যা চ্যাটজিপিটির নির্মাতা কোম্পানি ওপেনএআইকে বাস্তবায়ন করতে হবে এপ্রিলের মধ্যে।
এক বিবৃতিতে ইতালির তথ্য সুরক্ষা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ‘ওপেনএআইকে কে স্বচ্ছ হতে হবে এবং এটির তথ্য প্রক্রিয়াকরণের বিবরণ দিয়ে একটি তথ্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে হবে। অপ্রাপ্তবয়স্কদের এই চ্যাটবট ব্যবহার করা থেকে বিরত রাখতে বয়সের সময়সীমা নির্দিষ্ট করে যাচাইকরণ ব্যবস্থা চালু করতে হবে। চ্যাটবটের এআই মডেলকে প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহারকারীদের তথ্য ব্যবহারের আইনি ভিত্তিকে স্পষ্ট করতে হবে।’
এদিকে ইতালির চ্যাটজিপিটি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তের পর ইউরোপের অন্যান্য দেশও এই চ্যাটবটকে নিষিদ্ধ বা কঠোর বিধিনিষেধ দেওয়া নিয়ে আলোচনা করছে।
ইউরো নিউজের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ব্যবহারকারীদের তথ্যের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগের কারণে জার্মানিতে চ্যাটজিপিটির ব্যবহার নিষিদ্ধ হতে পারে বলে জানিয়েছেন দেশটির তথ্য সুরক্ষা কমিশনার। পশ্চিম ইউরোপের দুই দেশ ফ্রান্স ও আয়ারল্যান্ডের নিয়ন্ত্রক সংস্থাও চ্যাটজিপিটির বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞার বিস্তারিত জানতে ইতালির সঙ্গে যোগাযোগ করে।
ইতালিতে চ্যাটজিপিটি নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তের পর ইউরোপীয় ভোক্তা সংস্থা (বিইইউসি) সব সরকারকে উল্লেখযোগ্য সব চ্যাটবটের তদন্ত করার আহ্বান জানিয়েছে। চ্যাটজিপিটি চীন, ইরান, উত্তর কোরিয়া ও রাশিয়ায় শুরু থেকেই নিষিদ্ধ।
বিইইউসির ডেপুটি ডিরেক্টর উরসুলা পাচল বলেন, ‘ভোক্তারা এই প্রযুক্তির জন্য প্রস্তুত নন। তাঁরা বুঝতে পারছেন না এটি কতটা প্রতারণামূলক হতে পারে।’
তিনি আরও বলেন, ‘তাঁরা বুঝতে পারে না যে তাঁরা যে তথ্য পাচ্ছে তা হয়তো ভুল। আমি মনে করি চ্যাটজিপিটির এই প্রসঙ্গ খুবই গুরুত্বপূর্ণ।’
গত ৩১ মার্চ ইতালির তথ্য সুরক্ষা কর্তৃপক্ষ জানায়, ‘চ্যাটজিপিটিতে সুরক্ষাব্যবস্থা নিয়ে উদ্বেগ থাকায় এটি নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এই সিদ্ধান্ত দ্রুত কার্যকরের পাশাপাশি ওপেনএআইয়ের বিরুদ্ধে তদন্ত করা হবে।’
ইতালীয় পর্যবেক্ষক সংস্থা জানিয়েছে, গত ২০ মার্চ প্ল্যাটফর্মটিতে ব্যবহারকারীদের চ্যাটের তথ্য ও অর্থ প্রদানসংক্রান্ত তথ্য ফাঁসের বিষয়টি নজরে আসে। সংস্থাটি বলছে, প্ল্যাটফর্মটির কার্যক্রম পরিচালনায় অ্যালগরিদমকে উপযুক্তভাবে ব্যবহারের উদ্দেশ্যের কথা বলে গণহারে ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ ও মজুতের কোনো আইনি ভিত্তি নেই।
এ ছাড়া, চ্যাটজিপিটিতে ব্যবহারকারীদের বয়স যাচাই করার কোনো ব্যবস্থা নেই। ফলে প্ল্যাটফর্মটি অপ্রাপ্তবয়স্কদের অনুপযুক্ত উত্তর দেবে। ইতালীয় সংস্থাটি বলেছে, কর্তৃপক্ষের উদ্বেগ নিরসনে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে— প্রশ্নের জবাব দিতে ওপেনএআইকে ২০ দিন সময় দেওয়া হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে প্রতিষ্ঠানটিকে ২ কোটি ইউরো অথবা বার্ষিক আয়ের ৪ শতাংশ জরিমানা গুনতে হবে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআইভিত্তিক চ্যাটবট চ্যাটজিপিটি নিয়ে ভবিষ্যতবাণী করল ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যান। সান ফ্রান্সিসকোতে এক সাংবাদিকদের সঙ্গে এক নৈশভোজে তিনি বলেন, চ্যাটজিপিটি এমন এক পর্যায়ে পৌঁছাবে যেখানে প্রতিদিন কোটি কোটি মানুষ এর সঙ্গে কথা বলবে। এমনকি, ভবিষ্যতে চ্যাটজিপিটি হয়তো মানুষের সমস্
৪৪ মিনিট আগেচীনের বেইজিংয়ে শুরু হয়েছে তিন দিনব্যাপী বিশ্ব হিউম্যানয়েড বা মানবাকৃতির রোবট গেমস। গতকাল শুক্রবার (১৫ আগস্ট) শুরু হওয়া এই আয়োজনে ১৬টি দেশ থেকে ২৮০টি দল অংশ নিচ্ছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ও রোবোটিক্সে নিজেদের অগ্রগতি তুলে ধরতেই এমন আয়োজন করেছে চীন।
২ ঘণ্টা আগেস্মার্টফোন এখন আমাদের দৈনন্দিন জীবনের অপরিহার্য অংশ। তবে শুরুর দিকের স্মার্টফোনগুলোতে এত ফিচার ছিল না এবং এত বিস্তৃত পরিসরেও ব্যবহার করা যেত না। সেই সময়ের স্মার্টফোনগুলো ছিল বড়, ভারী ও সীমিত ক্ষমতার।
৩ ঘণ্টা আগেবর্তমান প্রজন্মের সাজসজ্জায় এসেছে এক অভিনব পরিবর্তন। চোখের নিচে কালো দাগ, ফ্যাকাশে মুখ আর ঠোঁটে হালকা বেগুনি রং মিলিয়ে এক ধরনের ক্লান্ত ও অবসন্ন মেকআপ লুক এখন টিকটকে খুবই জনপ্রিয়। এত দিন চেহারার যেসব ক্লান্তির চিহ্ন লুকানোর চেষ্টা করা হতো, এখন সেটাই ‘টায়ার্ড গার্ল’ নামের নতুন ট্রেন্ড।
৪ ঘণ্টা আগে