প্রযুক্তি ডেস্ক
বিদ্যুচ্চালিত গাড়ি তৈরিতে জোরেশোরে মাঠে নামার পরিকল্পনা নিচ্ছে টেক জায়ান্ট অ্যাপল। সংশ্লিষ্ট সূত্রের দাবি, গতানুগতিক বিদ্যুচ্চালিত গাড়ি নয় বরং পুরোপুরি স্বচালিত গাড়ির দিকেই এখন মনোযোগ অ্যাপলের।
টেকক্রাঞ্চের খবরে জানা গেছে , এই প্রকল্প বাস্তবায়নে জোরেশোরে এগোচ্ছে অ্যাপল। প্রতিষ্ঠানটির আগামী ৫ থেকে ৭ বছরের মধ্যে বিদ্যুচ্চালিত গাড়ি বাজারে আনার পরিকল্পনা ছিল। সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, এই পরিকল্পনা ২০২৫ সালের মধ্যেই বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে। অ্যাপল এই পরিকল্পনা আদৌ বাস্তবায়ন করতে পারবে কি না, তা নিয়ে কিছুটা সন্দেহ ছিল অনেকের। তবে এরই মধ্যে অ্যাপলের গাড়ির প্রসেসর তৈরির বেশির ভাগ কাজ শেষ হয়ে গেছে। অ্যাপলের অভ্যন্তরীণ সূত্র জানিয়েছে, এই প্রকল্পে প্রধান কেভিন লিঞ্চ নিজেই তাদের তৈরি প্রথম গাড়িটি চালাতে বেশ আগ্রহী।
অ্যাপলের এই গাড়িতে কোনো স্টিয়ারিং হুইল বা প্যাডেল না রাখা, যাত্রীদের তথ্য ও বিনোদন দেওয়ার জন্য গাড়ির মাঝখানে একটি টাচস্ক্রিন সংবলিত মনিটর এবং যাত্রীদের জন্য লাউঞ্জের মতো বসার জায়গা রাখার জন্য বিশেষজ্ঞরা অ্যাপলকে পরামর্শ দিয়েছে। যদিও এ ধরনের স্বচালিত গাড়ির বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি অ্যাপল।
এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে ভক্সওয়াগেনের মত বড় গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো কিছুটা বিপদে পড়তে পারে বলে ধারণা করছেন বিশ্লেষকেরা। যদিও এখন পর্যন্ত স্বচালিত গাড়িগুলো ট্র্যাফিক সিগনাল ঠিকমতো বোঝা ও খারাপ আবহাওয়ায় কীভাবে চলবে – তা নিয়ে এখনো কিছুটা সংশয় রয়েছে। তাই অ্যাপলের এই গাড়ি বাজারে আসার পর কিছু ক্ষেত্রে যদি গাড়ির নিয়ন্ত্রণ তার চালককে নিতে হয় তবে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই।
বিদ্যুচ্চালিত গাড়ি তৈরিতে জোরেশোরে মাঠে নামার পরিকল্পনা নিচ্ছে টেক জায়ান্ট অ্যাপল। সংশ্লিষ্ট সূত্রের দাবি, গতানুগতিক বিদ্যুচ্চালিত গাড়ি নয় বরং পুরোপুরি স্বচালিত গাড়ির দিকেই এখন মনোযোগ অ্যাপলের।
টেকক্রাঞ্চের খবরে জানা গেছে , এই প্রকল্প বাস্তবায়নে জোরেশোরে এগোচ্ছে অ্যাপল। প্রতিষ্ঠানটির আগামী ৫ থেকে ৭ বছরের মধ্যে বিদ্যুচ্চালিত গাড়ি বাজারে আনার পরিকল্পনা ছিল। সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, এই পরিকল্পনা ২০২৫ সালের মধ্যেই বাস্তবায়ন হতে যাচ্ছে। অ্যাপল এই পরিকল্পনা আদৌ বাস্তবায়ন করতে পারবে কি না, তা নিয়ে কিছুটা সন্দেহ ছিল অনেকের। তবে এরই মধ্যে অ্যাপলের গাড়ির প্রসেসর তৈরির বেশির ভাগ কাজ শেষ হয়ে গেছে। অ্যাপলের অভ্যন্তরীণ সূত্র জানিয়েছে, এই প্রকল্পে প্রধান কেভিন লিঞ্চ নিজেই তাদের তৈরি প্রথম গাড়িটি চালাতে বেশ আগ্রহী।
অ্যাপলের এই গাড়িতে কোনো স্টিয়ারিং হুইল বা প্যাডেল না রাখা, যাত্রীদের তথ্য ও বিনোদন দেওয়ার জন্য গাড়ির মাঝখানে একটি টাচস্ক্রিন সংবলিত মনিটর এবং যাত্রীদের জন্য লাউঞ্জের মতো বসার জায়গা রাখার জন্য বিশেষজ্ঞরা অ্যাপলকে পরামর্শ দিয়েছে। যদিও এ ধরনের স্বচালিত গাড়ির বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো মন্তব্য করতে রাজি হয়নি অ্যাপল।
এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে ভক্সওয়াগেনের মত বড় গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানগুলো কিছুটা বিপদে পড়তে পারে বলে ধারণা করছেন বিশ্লেষকেরা। যদিও এখন পর্যন্ত স্বচালিত গাড়িগুলো ট্র্যাফিক সিগনাল ঠিকমতো বোঝা ও খারাপ আবহাওয়ায় কীভাবে চলবে – তা নিয়ে এখনো কিছুটা সংশয় রয়েছে। তাই অ্যাপলের এই গাড়ি বাজারে আসার পর কিছু ক্ষেত্রে যদি গাড়ির নিয়ন্ত্রণ তার চালককে নিতে হয় তবে আশ্চর্য হওয়ার কিছু নেই।
যুক্তরাষ্ট্রের একটি স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠান বিশ্বের প্রথম ‘ফ্লাইং কার’ বা উড়ন্ত গাড়ি উদ্ভাবনের দাবি করেছে। সম্প্রতি প্রতিষ্ঠানটি ক্যালিফোর্নিয়ার একটি দাঁড়ানো গাড়ির ওপর দিয়ে উড়ে যাওয়ার সফল পরীক্ষা চালিয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তি জগতে স্মার্টফোন নিয়ে অ্যাপল ও স্যামসাংয়ের প্রতিযোগিতা বরাবরই আলোচনার কেন্দ্রে থাকে। ২০১৪ সালে বড় পর্দার ফোনে এগিয়ে ছিল স্যামসাং, আর অ্যাপল ভক্তরা চাইছিলেন একটি বড় স্ক্রিনের আইফোন। অবশেষে আইফোন ৬ আনার মাধ্যমে অ্যাপল সেই দাবি পূরণ করে। সেবার জয় হয়েছিল অ্যাপলের।
৫ ঘণ্টা আগেব্যাংক অ্যাকাউন্ট ও ডিজিটাল পরিচয় চুরির নতুন এক কৌশলে প্রতারণার শিকার হচ্ছেন বহু ব্যবহারকারী। প্রতারণার এই নতুন রূপটি পরিচিত হচ্ছে ‘হোয়াটসঅ্যাপ স্ক্রিন-শেয়ারিং প্রতারণা’ নামে। সরল এই কৌশলেই প্রতারকেরা ব্যবহারকারীর একান্ত ব্যক্তিগত তথ্য ও ব্যাংক অ্যাক্সেস হাতিয়ে নিচ্ছে বলে সতর্ক করেছে বিভিন্ন সাইবার
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমান সময়ে প্রযুক্তি জগতে অ্যাপল সম্ভবত সবচেয়ে বেশি পরিচিত এবং প্রভাবশালী একটি প্রতিষ্ঠান। উদ্ভাবনী শক্তি, সাধারণ ডিজাইন এবং উচ্চমানের পণ্যের জন্য অ্যাপলের আলাদা একটি খ্যাতি রয়েছে। আজকের দিনে অ্যাপল শুধু একটি হার্ডওয়্যার নির্মাতা নয়, বরং এটি একটি সাংস্কৃতিক প্রতীক। প্রতিটি নতুন আইফোন বা ম্যাকবুকের
৮ ঘণ্টা আগে