ফিচার ডেস্ক
নির্বাচনে জয়লাভের পর বিভিন্ন ইস্যুতে আলোচনায় রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আশা করা হচ্ছে, তাঁর এই দ্বিতীয় মেয়াদে দেশটিতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আসবে; বিশেষ করে পররাষ্ট্রনীতিতে। এদিকে ট্রাম্প ক্রিপ্টোকারেন্সির দুনিয়ায় বড় এক চমক সৃষ্টি করেছেন। নিজের নামে তিনি চালু করেছেন ক্রিপ্টোকারেন্সি। আর সেটি অল্প সময়ের মধ্যে বিপুল পরিমাণ বাজার মূলধন অর্জন করেছে।
বিবিসির রিপোর্ট অনুযায়ী, এই ক্রিপ্টোকারেন্সির বাজার মূলধন বর্তমানে প্রায় ৫৫০ কোটি ডলার। ট্রাম্প এবং তাঁর সহযোগী প্রতিষ্ঠান সিআইসি ডিজিটাল এলএলসি যৌথভাবে এই উদ্যোগ শুরু করেছেন। নতুন ধরনের ডিজিটাল টোকেন কয়েন এরই মধ্যে বাজারে ব্যাপকভাবে প্রচলিত হয়েছে।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে প্রায় ২০ কোটি ডিজিটাল টোকেন বাজারে ছড়ানো হয়েছে। আগামী তিন বছরে আরও ৮০ কোটি টোকেন ছাড়ার পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানা গেছে। এমনকি, ট্রাম্প নিজেও এই উদ্যোগ সম্পর্কে নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে একটি বার্তা দিয়েছেন। এই ঘোষণার মাধ্যমে তিনি ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রতি আগ্রহী বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে চান।
এখন পর্যন্ত এই ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে ট্রাম্প বা তাঁর প্রতিষ্ঠান কতটা লাভ করতে পারবে, তা নিশ্চিত নয়। তবে এটি স্পষ্ট যে ট্রাম্পের এই উদ্যোগ বাজারে ব্যাপকভাবে সাড়া পেয়েছে। ক্রিপ্টোকারেন্সির ওপর তাঁর প্রভাব এরই মধ্যে দৃশ্যমান। ক্রিপ্টোকারেন্সি শিল্পের উন্নতি এবং
বৃদ্ধির জন্য ট্রাম্প প্রশাসন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করা হচ্ছে। কারণ, তিনি যুক্তরাষ্ট্রকে ক্রিপ্টো রাজধানী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার অঙ্গীকার করেছেন। গত বছর ন্যাশভিলের বিটকয়েন সম্মেলনে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘আমি ওয়াশিংটনে ফিরে আসার পর আমেরিকা হবে বিশ্বের ক্রিপ্টো রাজধানী।’
তবে বাইডেন প্রশাসন ক্রিপ্টোকারেন্সি শিল্পের প্রতি একটি সতর্ক মনোভাব পোষণ করছে; বিশেষ করে এর জালিয়াতি এবং এর মাধ্যমে অর্থ পাচারের ঝুঁকি নিয়ে তাদের কিছু শঙ্কা রয়েছে। এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো বিভিন্ন ক্রিপ্টো কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা করেছে এবং ডিজিটাল মুদ্রার বিনিময়ব্যবস্থাকে নিয়ন্ত্রণে আনার পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিল। ট্রাম্প প্রশাসন এই শিল্পকে আরও উন্মুক্ত এবং বিনিয়োগকারীদের জন্য নতুন সুযোগ সৃষ্টি করতে পারে।
এ ছাড়া ট্রাম্পের স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্প এবং ছেলে এরিক ডোনাল্ড জুনিয়র বাজারে এনেছেন নিজস্ব ক্রিপ্টোকারেন্সি। সেগুলো ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং ডিজিটাল অর্থনীতিকে ভবিষ্যতের জন্য এক নতুন দিকে নিয়ে যাবে।
সূত্র: বিবিসি
নির্বাচনে জয়লাভের পর বিভিন্ন ইস্যুতে আলোচনায় রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের নতুন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আশা করা হচ্ছে, তাঁর এই দ্বিতীয় মেয়াদে দেশটিতে অনেক গুরুত্বপূর্ণ পরিবর্তন আসবে; বিশেষ করে পররাষ্ট্রনীতিতে। এদিকে ট্রাম্প ক্রিপ্টোকারেন্সির দুনিয়ায় বড় এক চমক সৃষ্টি করেছেন। নিজের নামে তিনি চালু করেছেন ক্রিপ্টোকারেন্সি। আর সেটি অল্প সময়ের মধ্যে বিপুল পরিমাণ বাজার মূলধন অর্জন করেছে।
বিবিসির রিপোর্ট অনুযায়ী, এই ক্রিপ্টোকারেন্সির বাজার মূলধন বর্তমানে প্রায় ৫৫০ কোটি ডলার। ট্রাম্প এবং তাঁর সহযোগী প্রতিষ্ঠান সিআইসি ডিজিটাল এলএলসি যৌথভাবে এই উদ্যোগ শুরু করেছেন। নতুন ধরনের ডিজিটাল টোকেন কয়েন এরই মধ্যে বাজারে ব্যাপকভাবে প্রচলিত হয়েছে।
এই উদ্যোগের মাধ্যমে প্রায় ২০ কোটি ডিজিটাল টোকেন বাজারে ছড়ানো হয়েছে। আগামী তিন বছরে আরও ৮০ কোটি টোকেন ছাড়ার পরিকল্পনা রয়েছে বলে জানা গেছে। এমনকি, ট্রাম্প নিজেও এই উদ্যোগ সম্পর্কে নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে একটি বার্তা দিয়েছেন। এই ঘোষণার মাধ্যমে তিনি ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রতি আগ্রহী বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট করতে চান।
এখন পর্যন্ত এই ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে ট্রাম্প বা তাঁর প্রতিষ্ঠান কতটা লাভ করতে পারবে, তা নিশ্চিত নয়। তবে এটি স্পষ্ট যে ট্রাম্পের এই উদ্যোগ বাজারে ব্যাপকভাবে সাড়া পেয়েছে। ক্রিপ্টোকারেন্সির ওপর তাঁর প্রভাব এরই মধ্যে দৃশ্যমান। ক্রিপ্টোকারেন্সি শিল্পের উন্নতি এবং
বৃদ্ধির জন্য ট্রাম্প প্রশাসন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে বলে আশা করা হচ্ছে। কারণ, তিনি যুক্তরাষ্ট্রকে ক্রিপ্টো রাজধানী হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার অঙ্গীকার করেছেন। গত বছর ন্যাশভিলের বিটকয়েন সম্মেলনে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘আমি ওয়াশিংটনে ফিরে আসার পর আমেরিকা হবে বিশ্বের ক্রিপ্টো রাজধানী।’
তবে বাইডেন প্রশাসন ক্রিপ্টোকারেন্সি শিল্পের প্রতি একটি সতর্ক মনোভাব পোষণ করছে; বিশেষ করে এর জালিয়াতি এবং এর মাধ্যমে অর্থ পাচারের ঝুঁকি নিয়ে তাদের কিছু শঙ্কা রয়েছে। এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো বিভিন্ন ক্রিপ্টো কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা করেছে এবং ডিজিটাল মুদ্রার বিনিময়ব্যবস্থাকে নিয়ন্ত্রণে আনার পদক্ষেপ গ্রহণ করেছিল। ট্রাম্প প্রশাসন এই শিল্পকে আরও উন্মুক্ত এবং বিনিয়োগকারীদের জন্য নতুন সুযোগ সৃষ্টি করতে পারে।
এ ছাড়া ট্রাম্পের স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্প এবং ছেলে এরিক ডোনাল্ড জুনিয়র বাজারে এনেছেন নিজস্ব ক্রিপ্টোকারেন্সি। সেগুলো ক্রিপ্টোকারেন্সি এবং ডিজিটাল অর্থনীতিকে ভবিষ্যতের জন্য এক নতুন দিকে নিয়ে যাবে।
সূত্র: বিবিসি
বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ে পেপ্যাল, ওয়াইজ ও স্ট্রাইপের মতো পেমেন্ট সেবাগুলো চালুর দাবি জানিয়েছেন ফ্রিল্যান্সার ও আইটি পেশাজীবীরা। তাঁরা বলছেন, দেশের তরুণ উদ্যোক্তা ও ফ্রিল্যান্সাররা আন্তর্জাতিক ক্লায়েন্টের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ের অভাবে বড় ধরনের সীমাবদ্ধতায় পড়ছেন।
১১ ঘণ্টা আগেনতুন মডুলার ফোন নিয়ে আসছে নাথিংয়ের সাব-ব্র্যান্ড সিএমএফ। তাদের দ্বিতীয় মডুলার ফোন সিএমএফ ফোন ২ প্রো ঘোষণা করা হয়েছে। আগের মতোই স্ক্রু দিয়ে লাগানো যায় এমন একাধিক অ্যাকসেসরিজ যুক্ত করা যাবে ফোনটিতে। ডিভাইসটি ৩ বছরের অ্যান্ড্রয়েড আপডেট এবং ৬ বছরের নিরাপত্তা আপডেট পাবে।
১১ ঘণ্টা আগেনতুন চিপসেট ‘স্ন্যাপড্রাগন ৮ এলিট ২’ নিয়ে কাজ করছে চিপ নির্মাতা কোম্পানি কোয়ালকম। এই চিপ পরবর্তী প্রজন্মের একটি শক্তিশালী প্রসেসর, যা নতুন আইফোন ১৭-এর পারফরম্যান্সকেও ছাপিয়ে যেতে পারে বলে গুঞ্জন উঠেছে।
১৪ ঘণ্টা আগেব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট কনস্টেলেশন প্রকল্প ‘প্রজেক্ট কুইপার’-এর প্রথম ২৭টি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছে ই–কমার্স জায়ান্ট আমাজন। এর মাধ্যমে ইলন মাস্কের স্পেসএক্সের স্টারলিংককে চ্যালেঞ্জ জানাল কোম্পানিটি। গতকাল সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা থেকে স্যাটেলাইটগুলো উৎক্ষেপণ করা হয়।
১৫ ঘণ্টা আগে