নওরোজ চৌধুরী
কতক্ষণ ঘুমাচ্ছেন, ঘুম কেমন হচ্ছে জানতে আমরা অনেকেই স্মার্টওয়াচ পরেই ঘুমাই। কিন্তু আপনাকে যদি বলি, আপনার ঘুম ট্র্যাক করার জন্য আরেকটি নতুন প্রযুক্তি বাজারে এসে গেছে এবং তার জন্য আপনাকে আর কবজিতে স্মার্টওয়াচ পরতে হবে না। অবাক হবেন নিশ্চয়ই।
গত ২৮ সেপ্টেম্বর আমাজন এক অনুষ্ঠানে তাদের শেষ পণ্য হিসেবে ঘোষণা করেছে হ্যালো রাইজ নামে একটি মেশিন লার্নিং বেডসাইড স্লিপ ট্র্যাকার। হ্যালো রাইজ সম্পর্কে বলা হচ্ছে, এটি স্মার্ট ব্যান্ড ছাড়া স্লিপ ট্র্যাকার। এটি নন-কন্টাক্ট সেন্সর সিস্টেমের সাহায্যে নড়াচড়া ও শ্বাসপ্রশ্বাসের প্যাটার্ন সেন্সিং করে আপনার ঘুম বিশ্লেষণ করবে। অ্যালেক্সা-সক্ষম স্লিপ ট্র্যাকারটি ডিজিটাল ঘড়ির কাজও করবে এবং আপনার প্রিয় গানটি বাজিয়ে অ্যালার্ম দিয়ে সময়মতো আপনাকে জাগিয়ে দেবে।
আমাজন আরও জানায়, এই হ্যালো রাইজ যেহেতু বেডরুমে ব্যবহার করা হবে সে কথা বিবেচনায় রেখে এতে কোনো মাইক্রোফোন বা ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়নি। ব্যবহার করা হয়েছে বিশেষ এক রাডার। এতে লাইট ও একটি ছোট স্পিকার আছে অ্যালার্ম টোনের জন্য। তাহলে কীভাবে কাজ করবে এই হ্যালো রাইজ?
আমাজন থেকে বলা হচ্ছে, ক্যামেরা বা মাইক্রোফোন না থাকলেও রাডারের মাধ্যমে আপনার শ্বাসপ্রশ্বাস ট্র্যাক করে আপনার ঘুম নিয়ে সব রকম তথ্য দিতে যন্ত্রটি সক্ষম। আমাজন মনে করে, হ্যালো রাইজের অ্যালগরিদম এতটাই নির্দিষ্ট যে এটি আপনার শ্বাসপ্রশ্বাসের নিরীক্ষণ করতে পারে। এমনকি, আপনি যখন বিছানায় থাকবেন তখন আপনার দিকে এই যন্ত্রটি থাকলে যন্ত্রটি কেবল আপনারই ঘুমের খোঁজ রাখবে, পাশে থাকা অন্যের বা আপনার পোষা প্রাণীর নয়।
এটি সেটআপ করা সহজ, আপনি বিছানার কোন দিকে ঘুমাচ্ছেন তা শুধু যন্ত্রটিকে বলে দিতে হবে। বিছানায় শুলেই এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে পর্যবেক্ষণ শুরু করবে।
নতুন এই ডিভাইসটি আমাজনের স্বাস্থ্যবিষয়ক অন্যতম প্রযুক্তি। ২০২০ সালে হ্যালো ভিউ ফিটনেস ট্র্যাকার লঞ্চের মাধ্যমে যে যাত্রা শুরু হয়েছিল, হ্যালো রাইজ তারই ধারাবাহিকতায় বাজারে এল। হ্যালো রাইজের বাজারদর রাখা হয়েছে ১৪০ ডলার এবং এ বছরের শেষের দিকে এর শিপিং শুরু করবে আমাজন।
সূত্র: ফোর্বস
কতক্ষণ ঘুমাচ্ছেন, ঘুম কেমন হচ্ছে জানতে আমরা অনেকেই স্মার্টওয়াচ পরেই ঘুমাই। কিন্তু আপনাকে যদি বলি, আপনার ঘুম ট্র্যাক করার জন্য আরেকটি নতুন প্রযুক্তি বাজারে এসে গেছে এবং তার জন্য আপনাকে আর কবজিতে স্মার্টওয়াচ পরতে হবে না। অবাক হবেন নিশ্চয়ই।
গত ২৮ সেপ্টেম্বর আমাজন এক অনুষ্ঠানে তাদের শেষ পণ্য হিসেবে ঘোষণা করেছে হ্যালো রাইজ নামে একটি মেশিন লার্নিং বেডসাইড স্লিপ ট্র্যাকার। হ্যালো রাইজ সম্পর্কে বলা হচ্ছে, এটি স্মার্ট ব্যান্ড ছাড়া স্লিপ ট্র্যাকার। এটি নন-কন্টাক্ট সেন্সর সিস্টেমের সাহায্যে নড়াচড়া ও শ্বাসপ্রশ্বাসের প্যাটার্ন সেন্সিং করে আপনার ঘুম বিশ্লেষণ করবে। অ্যালেক্সা-সক্ষম স্লিপ ট্র্যাকারটি ডিজিটাল ঘড়ির কাজও করবে এবং আপনার প্রিয় গানটি বাজিয়ে অ্যালার্ম দিয়ে সময়মতো আপনাকে জাগিয়ে দেবে।
আমাজন আরও জানায়, এই হ্যালো রাইজ যেহেতু বেডরুমে ব্যবহার করা হবে সে কথা বিবেচনায় রেখে এতে কোনো মাইক্রোফোন বা ক্যামেরা ব্যবহার করা হয়নি। ব্যবহার করা হয়েছে বিশেষ এক রাডার। এতে লাইট ও একটি ছোট স্পিকার আছে অ্যালার্ম টোনের জন্য। তাহলে কীভাবে কাজ করবে এই হ্যালো রাইজ?
আমাজন থেকে বলা হচ্ছে, ক্যামেরা বা মাইক্রোফোন না থাকলেও রাডারের মাধ্যমে আপনার শ্বাসপ্রশ্বাস ট্র্যাক করে আপনার ঘুম নিয়ে সব রকম তথ্য দিতে যন্ত্রটি সক্ষম। আমাজন মনে করে, হ্যালো রাইজের অ্যালগরিদম এতটাই নির্দিষ্ট যে এটি আপনার শ্বাসপ্রশ্বাসের নিরীক্ষণ করতে পারে। এমনকি, আপনি যখন বিছানায় থাকবেন তখন আপনার দিকে এই যন্ত্রটি থাকলে যন্ত্রটি কেবল আপনারই ঘুমের খোঁজ রাখবে, পাশে থাকা অন্যের বা আপনার পোষা প্রাণীর নয়।
এটি সেটআপ করা সহজ, আপনি বিছানার কোন দিকে ঘুমাচ্ছেন তা শুধু যন্ত্রটিকে বলে দিতে হবে। বিছানায় শুলেই এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে পর্যবেক্ষণ শুরু করবে।
নতুন এই ডিভাইসটি আমাজনের স্বাস্থ্যবিষয়ক অন্যতম প্রযুক্তি। ২০২০ সালে হ্যালো ভিউ ফিটনেস ট্র্যাকার লঞ্চের মাধ্যমে যে যাত্রা শুরু হয়েছিল, হ্যালো রাইজ তারই ধারাবাহিকতায় বাজারে এল। হ্যালো রাইজের বাজারদর রাখা হয়েছে ১৪০ ডলার এবং এ বছরের শেষের দিকে এর শিপিং শুরু করবে আমাজন।
সূত্র: ফোর্বস
বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রাম পৌঁছে গেল এক নতুন উচ্চতায়। প্ল্যাটফর্মটির মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা পেরিয়ে গেছে ৩০০ কোটির গণ্ডি। গতকাল বুধবার মেটা চ্যানেলে এ তথ্য নিশ্চিত করেন সিইও মার্ক জাকারবার্গ।
১৪ ঘণ্টা আগেইন্টারনেটে রীতিমতো ঝড় তুলেছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবট জেমিনির নতুন ন্যানো ব্যানানা টুল। প্রচলিত ইমেজ জেনারেটরের চেয়ে ভিন্নভাবে কাজ করে এই এআই। খুব সহজেই সাধারণ ছবি থেকে বাস্তবধর্মী ৩ডি মডেলের ছবি তৈরি করে।
১৪ ঘণ্টা আগেভারতের কর্ণাটক হাইকোর্ট ইলন মাস্কের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স-এর দায়ের করা একটি মামলা খারিজ করে দিয়েছে। এক্সের অভিযোগ ছিল, ভারত সরকারের ‘সহযোগ’ নামের পোর্টাল ব্যবহার করে তাদের প্ল্যাটফর্মে নির্বিচারে কনটেন্ট সেন্সর করা হচ্ছে, যা বাক স্বাধীনতার মূল্যবোধের বিরোধী।
১৪ ঘণ্টা আগেআমাদের আধুনিক জীবনের মূল চালিকা শক্তিই যেন এখন ইন্টারনেট ও বিদ্যুৎ। শিক্ষা, অফিস, চিকিৎসা, বিনোদন—সবকিছুই এককভাবে নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে এই দুইটির ওপর। তবে প্রাকৃতিক দুর্যোগ, যান্ত্রিক ত্রুটি, সাইবার হামলা কিংবা জাতীয় সংকটের কারণে দীর্ঘমেয়াদি ইন্টারনেট বা বিদ্যুৎ বিভ্রাট অস্বাভাবিক নয়।
১৭ ঘণ্টা আগে