ভবিষ্যতে স্মার্টফোনের স্থান দখল করবে—এমন একটি নতুন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ডিভাইস তৈরির পরিকল্পনা করছে চ্যাটজিপিটির নির্মাতা ওপেনএআই। নিক্কেই এশিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন ডিভাইসটি জটিল কাজগুলো আরও দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা করবে এবং স্মার্টফোনের চেয়ে অনেক বেশি কার্যকর হবে।
এই পরিকল্পনার কথা নিজেই প্রকাশ করেছেন ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যান। এটি তৈরিতে সাবেক অ্যাপল ডিজাইন প্রধান জনি আইভের সঙ্গে একত্রে কাজ করছেন তিনি। গত বছরও এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, ওপেনএআই ও জনি আইভের অংশীদারত্বে কয়েকটি এমন ডিভাইস তৈরি হতে পারে, যেগুলো জেনারেটিভ এআই ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের জীবনে বিপ্লব ঘটাবে।
গত বছর নিউইয়র্ক টাইমসের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছিল, এই ডিভাইস আইফোনের তুলনায় সমাজে কম সমস্যা বা বিঘ্ন সৃষ্টি করতে পারে।
২০২৪ সালের মে মাসে এক পডকাস্টে অল্টম্যান বলেছিল, ‘আমরা বিভিন্ন ধারণা নিয়ে আলোচনা করছি।’
এই অংশীদারত্ব স্মার্টফোনে এলএলএম (ল্যাঙ্গুয়েজ লার্জ মডেল) ব্যবহারের ইঙ্গিত দেয়। তবে যখন তা সম্ভব হবে, তখন এটি সাশ্রয়ী হবে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।
তবে অল্টম্যান বলেছেন, সস্তা ডিভাইস তৈরি করা কোনো সমাধান নয়। কারণ, বেশির ভাগ মানুষ এরই মধ্যে ফোনের জন্য অর্থ ব্যয়ের জন্য প্রস্তুত। তাই যদি একটি সস্তা ডিভাইস তৈরি করা হয়ও, তা-ও সবাই কিনবে না। কারণ, দুটি ডিভাইস একত্রে ব্যবহার করতে বা সঙ্গে বহন করতে খুব আগ্রহী নয় তারা।
অল্টম্যান আগেও এমন প্রযুক্তি তৈরি করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। এ জন্য কয়েক বছর আগে হিউম্যান কোম্পানি নামের একটি স্টার্টআপে বিনিয়োগ করেছিলেন তিনি, যার লক্ষ্য ছিল জেনারেটিভ এআইয়ের জন্য হার্ডওয়্যার পণ্য তৈরি করা। এই স্টার্টআপে ৩০ মিলিয়ন ডলার সিরিজ তহবিল হিসেবে বিনিয়োগ করেছিলেন তিনি। স্টার্টআপটি সাবেক অ্যাপল কর্মী ইমরান চৌধুরী এবং বেথানি বংজিয়র্নো প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
তবে হিউম্যান-এর প্রথম দুটি ডিভাইস—হিউম্যান এআই পিন এবং র্যাবিট আর ১ বাজারে তেমন সাড়া ফেলতে পারেনি। এসব ডিভাইস ব্যবহারকারীদের দৃষ্টিতে অসন্তোষ সৃষ্টি করে, বিশেষ করে প্রযুক্তিগত ত্রুটি ও ব্যবহারিক সমস্যা থাকায়।
বর্তমানে বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো, বিশেষ করে গুগল ও অ্যাপল, তাদের স্মার্টফোনে এআই ফিচার যুক্ত করার ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে। গুগল তাদের পিক্সেল ফোনে জেনারেটিভ এআই ফিচার অন্তর্ভুক্ত করেছে, আর অ্যাপলও গত কয়েক বছরে আইফোনের জন্য চ্যাটজিপিটির প্রযুক্তি এআই নিয়ে কাজ করছে।
এ ছাড়া সম্প্রতি নতুন মডেল ও৩ মিনি চালু করেছে ওপেনএআই। এটি এখন বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যাবে। আগের মডেলগুলোর তুলনায় এটি আরও বেশি কার্যকরী। এই মডেল চ্যাটজিপিটি থেকেই ব্যবহার করা যাচ্ছে। এটি ওপেনএআই ও১ মডেলটির পরিবর্তে এসেছে।
ভবিষ্যতে স্মার্টফোনের স্থান দখল করবে—এমন একটি নতুন কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা এআই ডিভাইস তৈরির পরিকল্পনা করছে চ্যাটজিপিটির নির্মাতা ওপেনএআই। নিক্কেই এশিয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন ডিভাইসটি জটিল কাজগুলো আরও দক্ষতার সঙ্গে পরিচালনা করবে এবং স্মার্টফোনের চেয়ে অনেক বেশি কার্যকর হবে।
এই পরিকল্পনার কথা নিজেই প্রকাশ করেছেন ওপেনএআইয়ের সিইও স্যাম অল্টম্যান। এটি তৈরিতে সাবেক অ্যাপল ডিজাইন প্রধান জনি আইভের সঙ্গে একত্রে কাজ করছেন তিনি। গত বছরও এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, ওপেনএআই ও জনি আইভের অংশীদারত্বে কয়েকটি এমন ডিভাইস তৈরি হতে পারে, যেগুলো জেনারেটিভ এআই ব্যবহারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীদের জীবনে বিপ্লব ঘটাবে।
গত বছর নিউইয়র্ক টাইমসের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছিল, এই ডিভাইস আইফোনের তুলনায় সমাজে কম সমস্যা বা বিঘ্ন সৃষ্টি করতে পারে।
২০২৪ সালের মে মাসে এক পডকাস্টে অল্টম্যান বলেছিল, ‘আমরা বিভিন্ন ধারণা নিয়ে আলোচনা করছি।’
এই অংশীদারত্ব স্মার্টফোনে এলএলএম (ল্যাঙ্গুয়েজ লার্জ মডেল) ব্যবহারের ইঙ্গিত দেয়। তবে যখন তা সম্ভব হবে, তখন এটি সাশ্রয়ী হবে কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে।
তবে অল্টম্যান বলেছেন, সস্তা ডিভাইস তৈরি করা কোনো সমাধান নয়। কারণ, বেশির ভাগ মানুষ এরই মধ্যে ফোনের জন্য অর্থ ব্যয়ের জন্য প্রস্তুত। তাই যদি একটি সস্তা ডিভাইস তৈরি করা হয়ও, তা-ও সবাই কিনবে না। কারণ, দুটি ডিভাইস একত্রে ব্যবহার করতে বা সঙ্গে বহন করতে খুব আগ্রহী নয় তারা।
অল্টম্যান আগেও এমন প্রযুক্তি তৈরি করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন। এ জন্য কয়েক বছর আগে হিউম্যান কোম্পানি নামের একটি স্টার্টআপে বিনিয়োগ করেছিলেন তিনি, যার লক্ষ্য ছিল জেনারেটিভ এআইয়ের জন্য হার্ডওয়্যার পণ্য তৈরি করা। এই স্টার্টআপে ৩০ মিলিয়ন ডলার সিরিজ তহবিল হিসেবে বিনিয়োগ করেছিলেন তিনি। স্টার্টআপটি সাবেক অ্যাপল কর্মী ইমরান চৌধুরী এবং বেথানি বংজিয়র্নো প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
তবে হিউম্যান-এর প্রথম দুটি ডিভাইস—হিউম্যান এআই পিন এবং র্যাবিট আর ১ বাজারে তেমন সাড়া ফেলতে পারেনি। এসব ডিভাইস ব্যবহারকারীদের দৃষ্টিতে অসন্তোষ সৃষ্টি করে, বিশেষ করে প্রযুক্তিগত ত্রুটি ও ব্যবহারিক সমস্যা থাকায়।
বর্তমানে বড় প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানগুলো, বিশেষ করে গুগল ও অ্যাপল, তাদের স্মার্টফোনে এআই ফিচার যুক্ত করার ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে। গুগল তাদের পিক্সেল ফোনে জেনারেটিভ এআই ফিচার অন্তর্ভুক্ত করেছে, আর অ্যাপলও গত কয়েক বছরে আইফোনের জন্য চ্যাটজিপিটির প্রযুক্তি এআই নিয়ে কাজ করছে।
এ ছাড়া সম্প্রতি নতুন মডেল ও৩ মিনি চালু করেছে ওপেনএআই। এটি এখন বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যাবে। আগের মডেলগুলোর তুলনায় এটি আরও বেশি কার্যকরী। এই মডেল চ্যাটজিপিটি থেকেই ব্যবহার করা যাচ্ছে। এটি ওপেনএআই ও১ মডেলটির পরিবর্তে এসেছে।
ইনস্টাগ্রামে কারও সঙ্গে চ্যাট করতে গিয়ে কখনো ভুলবশত কারও কাছে ভিন্ন বার্তা চলে যাওয়ার শঙ্কা থাকে। এমন পরিস্থিতিতে মেসেজ ডিলিট করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করা খুবই স্বাভাবিক। তবে ইনস্টাগ্রামে এমন একটি সুবিধা রয়েছে, যার মাধ্যমে আপনি পাঠানো মেসেজটি ‘আনসেন্ড’ বা মুছে ফেলতে পারেন।
১ ঘণ্টা আগেকয়েক সপ্তাহ আগে নিজেদের তৈরি ‘ক্লদ ওপাস’ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলের বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেলের অভিযোগ তুলে আলোচনায় এসেছিল এআই গবেষণাপ্রতিষ্ঠান অ্যানথ্রপিক। এবার আরও বিস্তৃত গবেষণা প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটি বলছে—এই প্রবণতা শুধু ক্লদে নয়, বরং বিশ্বের শীর্ষ এআই মডেলগুলোর মধ্যেই এই ঝুঁকি রয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেভূগর্ভস্থ পানির পাইপে কোনো ছিদ্র বা ফাটল খুঁজে বের করা যেমন কষ্টসাধ্য, তেমনি ব্যয়বহুল ও সময়সাপেক্ষ। প্রায়ই এই কাজের জন্য রাস্তা খুঁড়ে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি করতে হয়। তবে এ চিত্র বদলে দিতে পারে ক্ষুদ্রাকৃতির এক রোবট, যা নিজে থেকেই পাইপে ঢুকে ছিদ্র শনাক্ত করে মেরামত করতে পারে।
১৮ ঘণ্টা আগেইন্টারনেটের ইতিহাসে অন্যতম বৃহৎ তথ্য ফাঁসের ঘটনার প্রমাণ পেয়েছেন সাইবার নিরাপত্তা গবেষকরা। ডেটা ব্রিচ বা তথ্য লঙ্ঘনের এই ঘটনায় ফাঁস (লিক) হয়েছে ১৬ বিলিয়ন বা ১৬ শ কোটি লগইন তথ্য ও পাসওয়ার্ড। সাইবারনিউজ ও ফোর্বসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই ফাঁস বিশ্বব্যাপী লাখ লাখ ব্যবহারকারীর ব্যক্তিগত...
১৯ ঘণ্টা আগে