আন্তর্জাতিক স্পেস সেটেলমেন্ট প্রতিযোগিতা
ফিচার ডেস্ক
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল স্পেস সোসাইটি আয়োজন করেছিল এ বছরের ‘এনএসএস জেরার্ড কে. ও’নিল স্পেস সেটেলমেন্ট ডিজাইন’ প্রতিযোগিতা।
এই প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছে উত্তরার গ্লেনরিচ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের একটি দল। এই দলের সদস্যরা হলো অদ্বৈত ভাস্কর, আহমাদ আবদুল্লাহ, আয়শা আফসারা ইয়াসমিন, সিয়াম আহমেদ, ইব্রাহিম আমিন, মুহায়ের মনযুর, আহনাফ তাহমিদ আরিয়ান, সাফওয়ান চৌধুরী ও কাজী আফসান রওনাক আনান।
এই প্রতিযোগিতায় ২৫টি দেশের ২৬ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছিল। অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের জমা দেওয়া প্রকল্পের সংখ্যা ছিল ৪ হাজার ৯০০টির বেশি। এই আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় গ্লেনরিচ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলশিক্ষার্থীদের অসাধারণ সাফল্য বাংলাদেশে এক গর্বিত মুহূর্ত তৈরি করেছে।
মহাকাশে টেকসই মানববসতির কল্পনা
গ্লেনরিচের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ৯ জন সদস্যের দল ‘চিরন্তন আশ্রয়’ শীর্ষক একটি প্রকল্প উপস্থাপন করে লার্জ গ্রুপ (গ্রেড ৯) ক্যাটাগরিতে প্রথম স্থান অর্জন করেছে।
এই প্রকল্পে বামন গ্রহ সেরেসে মানবজাতির জন্য প্রথম স্বনির্ভর মহাকাশ বসতি গড়ে তোলার পরিকল্পনা তুলে ধরা হয়। বসতিটি এক লাখ মানুষের আবাসনের সুবিধাসহ জলবায়ু পরিবর্তন, প্রাকৃতিক সম্পদের অবক্ষয় এবং মহাজাগতিক ঝুঁকি থেকে রক্ষা পাওয়ার একটি সম্ভাব্য বিকল্প হিসেবে চিত্রিত হয়েছে। বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য, এই প্রকল্পে মোবিয়াস স্ট্রিপ অনুপ্রাণিত সৌর প্যানেল ব্যবহার করে টেকসই জীবনযাত্রার ধারণা উপস্থাপন করা হয়েছে।
গ্লেনরিচ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের অধ্যক্ষ ড. অম্লান কে সাহা বলেন, ‘এই অর্জন আমাদের সবার জন্য গর্বের। শিক্ষার্থীরা জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বৈশ্বিক সংকটের সমাধান নিয়ে গভীরভাবে কাজ করেছে। আমরা ভবিষ্যতেও তাদের সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করব।’
বিজয়ী দলের সদস্য আহমাদ আবদুল্লাহ বলেন, ‘এই প্রকল্প জমা দেওয়ার জন্য আমরা প্রায় ৫৫ দিন ধরে নিরলস পরিশ্রম করেছি। আমাদের লক্ষ্য ছিল এমন একটি পরিকল্পনা তৈরি করা, যা মানবজাতিকে বিপর্যয় থেকে রক্ষা করতে পারে।’
গ্লেনরিচ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলশিক্ষার্থীদের এই অর্জন শুধু তাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নয়, পুরো দেশের জন্য গৌরবের। বৈশ্বিক পরিসরে মহাকাশবিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক এমন প্রতিযোগিতায় সাফল্য প্রমাণ করে, বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাও উদ্ভাবনী চিন্তা
এবং বৈজ্ঞানিক কল্পনার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মানে নিজেদের স্থান করে নিতে সক্ষম।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল স্পেস সোসাইটি আয়োজন করেছিল এ বছরের ‘এনএসএস জেরার্ড কে. ও’নিল স্পেস সেটেলমেন্ট ডিজাইন’ প্রতিযোগিতা।
এই প্রতিযোগিতায় প্রথম হয়েছে উত্তরার গ্লেনরিচ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের একটি দল। এই দলের সদস্যরা হলো অদ্বৈত ভাস্কর, আহমাদ আবদুল্লাহ, আয়শা আফসারা ইয়াসমিন, সিয়াম আহমেদ, ইব্রাহিম আমিন, মুহায়ের মনযুর, আহনাফ তাহমিদ আরিয়ান, সাফওয়ান চৌধুরী ও কাজী আফসান রওনাক আনান।
এই প্রতিযোগিতায় ২৫টি দেশের ২৬ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছিল। অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীদের জমা দেওয়া প্রকল্পের সংখ্যা ছিল ৪ হাজার ৯০০টির বেশি। এই আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় গ্লেনরিচ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলশিক্ষার্থীদের অসাধারণ সাফল্য বাংলাদেশে এক গর্বিত মুহূর্ত তৈরি করেছে।
মহাকাশে টেকসই মানববসতির কল্পনা
গ্লেনরিচের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ৯ জন সদস্যের দল ‘চিরন্তন আশ্রয়’ শীর্ষক একটি প্রকল্প উপস্থাপন করে লার্জ গ্রুপ (গ্রেড ৯) ক্যাটাগরিতে প্রথম স্থান অর্জন করেছে।
এই প্রকল্পে বামন গ্রহ সেরেসে মানবজাতির জন্য প্রথম স্বনির্ভর মহাকাশ বসতি গড়ে তোলার পরিকল্পনা তুলে ধরা হয়। বসতিটি এক লাখ মানুষের আবাসনের সুবিধাসহ জলবায়ু পরিবর্তন, প্রাকৃতিক সম্পদের অবক্ষয় এবং মহাজাগতিক ঝুঁকি থেকে রক্ষা পাওয়ার একটি সম্ভাব্য বিকল্প হিসেবে চিত্রিত হয়েছে। বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য, এই প্রকল্পে মোবিয়াস স্ট্রিপ অনুপ্রাণিত সৌর প্যানেল ব্যবহার করে টেকসই জীবনযাত্রার ধারণা উপস্থাপন করা হয়েছে।
গ্লেনরিচ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলের অধ্যক্ষ ড. অম্লান কে সাহা বলেন, ‘এই অর্জন আমাদের সবার জন্য গর্বের। শিক্ষার্থীরা জলবায়ু পরিবর্তনের মতো বৈশ্বিক সংকটের সমাধান নিয়ে গভীরভাবে কাজ করেছে। আমরা ভবিষ্যতেও তাদের সৃজনশীলতাকে উৎসাহিত করব।’
বিজয়ী দলের সদস্য আহমাদ আবদুল্লাহ বলেন, ‘এই প্রকল্প জমা দেওয়ার জন্য আমরা প্রায় ৫৫ দিন ধরে নিরলস পরিশ্রম করেছি। আমাদের লক্ষ্য ছিল এমন একটি পরিকল্পনা তৈরি করা, যা মানবজাতিকে বিপর্যয় থেকে রক্ষা করতে পারে।’
গ্লেনরিচ ইন্টারন্যাশনাল স্কুলশিক্ষার্থীদের এই অর্জন শুধু তাদের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নয়, পুরো দেশের জন্য গৌরবের। বৈশ্বিক পরিসরে মহাকাশবিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক এমন প্রতিযোগিতায় সাফল্য প্রমাণ করে, বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাও উদ্ভাবনী চিন্তা
এবং বৈজ্ঞানিক কল্পনার ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক মানে নিজেদের স্থান করে নিতে সক্ষম।
চীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
২ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমানে বিশ্বের সর্ববৃহৎ ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব। প্রতিদিন কোটি কোটি ব্যবহারকারী বিভিন্ন ধরনের ভিডিও উপভোগ করেন এই প্ল্যাটফর্মে। ভিডিও নির্মাতারা (ইউটিউবাররা) প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য তাঁদের কনটেন্টের কার্যকারিতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা অত্যন্ত জরুরি। এসব তথ্য ইউটিউবের ভিউ বাড়াতে
৭ ঘণ্টা আগে