প্রযুক্তি ডেস্ক
ঢাকা: মার্কিন মহাকাশযান প্রস্তুতকারী ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সের প্রধান ইলোন মাস্ক তাঁর পরবর্তী চন্দ্রমিশনে পেমেন্ট হিসেবে ক্রিপ্টোকারেন্সি ডজকয়েন ব্যবহার করতে চান। সম্প্রতি টুইটারে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এমন আশা ব্যক্ত করেছে। টুইটার পোস্টে তিনি লেখেন, ‘এর মধ্য দিয়ে মহাকাশে প্রথম শুরু হতে যাচ্ছে ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ডিজিটাল মূদ্রা ব্যবস্থা।’
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, যদিও পৃথিবীব্যাপী ক্রিপ্টোকারেন্সি এখনো পুরোপুরি সমাদৃত নয়। অনেক দেশেই ক্রিপ্টোকারেন্সি বর্তমানে নিষিদ্ধ। তবে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্বে ক্রিপ্টোকারেন্সি বিশেষ আগ্রহ সৃষ্টি করেছে। ইলোন মাস্ক ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে বরাবরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরব। ডজকয়েন বিষয়ে ইলোন মাস্ক এ বছর বিভিন্ন সময় টুইট করেছেন। এর আগে ইলোন মাস্ক তাঁর মালিকানাধীন টেসলা ইলেকট্রিক কার কোম্পানিতে ডিজিটাল মূদ্রা বিটকয়েন ব্যবহারের ঘোষণা দিয়েছিলেন।
২০২২ সালের শুরুর দিকে স্পেসএক্স চাঁদে ডগি–১ মিশন চালু করবে। ইলোন মাস্ক চাইছেন এই মিশনেই ডজকয়েন ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবস্থা চালু করতে। এ জন্য তিনি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপও নিয়েছেন বলে জানান।
স্পেসএক্সের বাণিজ্যিক বিপণন বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট টম অচিনেরো রয়টার্সকে জানান, মহাকাশে সর্বপ্রথম ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবস্থা চালু করতে পারার বিষয়টি নিয়ে তাঁরা বেশ উল্লসিত। এ ক্ষেত্রে ডজকয়েনের বিষয়ে তাঁরা অনেক দূর এগিয়ে গেছেন।
বিশ্বের অন্যতম ক্রিপ্টোডেটা ট্র্যাকার কয়েনগেকো ডটকম জানায়, ডজকয়েন বর্তমানে পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম ডিজিটাল মূদ্রা। বর্তমানে ৭ হাজার ৩০০ কোটি মার্কিন ডলারের বাজার রয়েছে ডজকয়েনের। গত মাসে এই ডিজিটাল মূদ্রার লেনদেন অনেকাংশে বেড়েছে। ইলোন মাস্কের এই ঘোষণায় ডজকয়েনের জনপ্রিয়তা আরও বাড়বে।
ডজকয়েন ছাড়া আরও যে ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলো পৃথিবীব্যাপী আলোচিত হয়েছে সেগুলো হলো ইথেরিয়াম, লিটেকয়েন, কারডানো, পোকাডট, বিটকয়েন, স্টেলার, চেইনলিংক, বিন্যান্সকয়েন, টেথার, মনেরো প্রভৃতি।
ঢাকা: মার্কিন মহাকাশযান প্রস্তুতকারী ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সের প্রধান ইলোন মাস্ক তাঁর পরবর্তী চন্দ্রমিশনে পেমেন্ট হিসেবে ক্রিপ্টোকারেন্সি ডজকয়েন ব্যবহার করতে চান। সম্প্রতি টুইটারে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এমন আশা ব্যক্ত করেছে। টুইটার পোস্টে তিনি লেখেন, ‘এর মধ্য দিয়ে মহাকাশে প্রথম শুরু হতে যাচ্ছে ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ডিজিটাল মূদ্রা ব্যবস্থা।’
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, যদিও পৃথিবীব্যাপী ক্রিপ্টোকারেন্সি এখনো পুরোপুরি সমাদৃত নয়। অনেক দেশেই ক্রিপ্টোকারেন্সি বর্তমানে নিষিদ্ধ। তবে যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্বে ক্রিপ্টোকারেন্সি বিশেষ আগ্রহ সৃষ্টি করেছে। ইলোন মাস্ক ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে বরাবরই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরব। ডজকয়েন বিষয়ে ইলোন মাস্ক এ বছর বিভিন্ন সময় টুইট করেছেন। এর আগে ইলোন মাস্ক তাঁর মালিকানাধীন টেসলা ইলেকট্রিক কার কোম্পানিতে ডিজিটাল মূদ্রা বিটকয়েন ব্যবহারের ঘোষণা দিয়েছিলেন।
২০২২ সালের শুরুর দিকে স্পেসএক্স চাঁদে ডগি–১ মিশন চালু করবে। ইলোন মাস্ক চাইছেন এই মিশনেই ডজকয়েন ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবস্থা চালু করতে। এ জন্য তিনি প্রয়োজনীয় পদক্ষেপও নিয়েছেন বলে জানান।
স্পেসএক্সের বাণিজ্যিক বিপণন বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট টম অচিনেরো রয়টার্সকে জানান, মহাকাশে সর্বপ্রথম ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবস্থা চালু করতে পারার বিষয়টি নিয়ে তাঁরা বেশ উল্লসিত। এ ক্ষেত্রে ডজকয়েনের বিষয়ে তাঁরা অনেক দূর এগিয়ে গেছেন।
বিশ্বের অন্যতম ক্রিপ্টোডেটা ট্র্যাকার কয়েনগেকো ডটকম জানায়, ডজকয়েন বর্তমানে পৃথিবীর চতুর্থ বৃহত্তম ডিজিটাল মূদ্রা। বর্তমানে ৭ হাজার ৩০০ কোটি মার্কিন ডলারের বাজার রয়েছে ডজকয়েনের। গত মাসে এই ডিজিটাল মূদ্রার লেনদেন অনেকাংশে বেড়েছে। ইলোন মাস্কের এই ঘোষণায় ডজকয়েনের জনপ্রিয়তা আরও বাড়বে।
ডজকয়েন ছাড়া আরও যে ক্রিপ্টোকারেন্সিগুলো পৃথিবীব্যাপী আলোচিত হয়েছে সেগুলো হলো ইথেরিয়াম, লিটেকয়েন, কারডানো, পোকাডট, বিটকয়েন, স্টেলার, চেইনলিংক, বিন্যান্সকয়েন, টেথার, মনেরো প্রভৃতি।
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
৮ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১২ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৬ ঘণ্টা আগে