আইফোনের বাহ্যিক ভলিউম বাটন ব্যবহার করে স্পটিফাইয়ের মাধ্যমে সংযুক্ত ডিভাইসগুলোর (ব্লুটুথ স্পিকার) ভলিউম নিয়ন্ত্রণ করা যায়। তবে আগামী ৩ সেপ্টেম্বর থেকে আইফোনে এই সুবিধা আর পাওয়া যাবে না। তাই অ্যাপের ভেতরে থাকা স্লাইডার ব্যবহার করে ভলিউম নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
জনপ্রিয় মিউজিক স্ট্রিমিং সার্ভিস স্পটিফাই এই পরিবর্তনের জন্য অ্যাপলকে দায়ী করেছে। কোম্পানটি বলছে, অ্যাপল তৃতীয় পক্ষের ডিভাইসে অ্যাপল মিউজিক চালানোর জন্য যে প্রযুক্তি ব্যবহার করে, সেই প্রযুক্তিতে স্পটিফাইকে অ্যাকসেস দিচ্ছে না। ফলস্বরূপ, আইফোনের বাহ্যিক ভলিউম বাটন দিয়ে সংযুক্ত ডিভাইসের ভলিউম নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হচ্ছে না। তাই প্লেব্যাক চলাকালীন ভলিউম হঠাৎ বেড়ে যায় ও অন্যান্য সমস্যা দেখা দেয়।
এই পরিবর্তন শুধু স্পটিফাই কানেক্টের ওপর প্রভাব ফেলবে। স্পটিফাই কানেক্ট ফিচারের মাধ্যমে ফোন ব্যবহার করে নিকটবর্তী স্পিকার, গেম কনসোল, স্মার্ট টিভি, কম্পিউটার ও অন্যান্য ডিভাইসগুলোতে স্পটিফাই নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এখন স্পটিফাই আইফোন ব্যবহারকারীদের ইন-অ্যাপ স্লাইডার ব্যবহার করে ভলিউম বাড়াতে বা কমাতে বলবে। স্পটিফাই জানিয়েছে, এই পরিবর্তন ৩ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হবে। তবে কিছু ব্যবহারকারী ইতোমধ্যেই এই সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন।
নতুন নিয়ম অনুযায়ী, অ্যাপটিতে গান শোনার সময় আইফোনের বাহ্যিক ভলিউম বাটন চাপার পর স্পটিফাইয়ে একটি নোটিফিকেশন দেখা যাবে। ব্যবহারকারী নোটিফিকেশনে ট্যাপ করার পর অ্যাপে থাকা ভলিউম স্লাইডার ব্যবহার করতে পারবেন। আর অ্যাপটি খোলা থাকলে ভলিউম বাটন চাপলে স্পটিফাই স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভলিউম স্লাইডারটি স্ক্রিনে দেখাবে।
তবে স্পটিফাইয়ের নতুন পদ্ধতিতে ভলিউম নিয়ন্ত্রণ করলে ব্যবহারকারীরা আরও নির্ভরযোগ্য ও উন্নতমানের ভলিউম নিয়ন্ত্রণের সুবিধা পাবে। একই কারণে আইফোন ব্যবহারকারীদের বাহ্যিক বাটন দিয়ে ডিভাইসের ভলিউম পরিবর্তন করতে দিচ্ছে না সোনোস অ্যাপও।
স্পটিফাইয়ের মতে, অ্যাপল তাদের প্রযুক্তি শুধু নিজের অ্যাপসের জন্য সীমিত করে রেখেছে। অ্যাপলের হোমপড এবং অ্যাপল টিভি এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে, কিন্তু থার্ড-পার্টি অ্যাপসকে এর অ্যাকসেস দেওয়া হচ্ছে না। এর ফলে অ্যাপল এমনভাবে নিয়মিতভাবে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে যা ইউরোপীয় ইউনিয়নের ডিজিটাল মার্কেটস অ্যাক্টের নিয়ম লঙ্ঘন করে।
এই পরিবর্তনকে একটি সাময়িক সমস্যা হিসেবে দেখছে স্পটিফাই। ভবিষ্যতে আরও স্থিতিশীল ভলিউম নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করবে বলে দাবি করছে কোম্পানিটি। অ্যাপল এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি এবং স্পটিফাইয়ের আপডেটের কোনো প্রতিক্রিয়া এখনো জানা যায়নি।
প্রয়োজনীয় ছাড়াই এপিআই (অ্যাপ্লিকেশন ইন্টারফেস) অ্যাপলের হোমপড (স্মার্ট স্পিকার) থেকে সরাসরি স্ট্রিম করতে পারে স্পটিফাইয়ের মতো কিছু থার্ড-পার্টি মিউজিক সেবা। এর পরিবর্তে স্পটিফাই থেকে গান প্লে করার জন্য অ্যাপলের এয়ারপ্লে প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হয়। তাই হোমপড ও অ্যাপল টিভির জন্য যে প্রযুক্তি ব্যবহার করে অ্যাপলকে সেই একই প্রযুক্তি তৃতীয় পক্ষের মিডিয়া ডিভাইস নিয়ন্ত্রণকারী অ্যাপ ডেভেলপারদের জন্য সরবরাহ করার অনুরোধ করেছে স্পটিফাই।
আইফোনের বাহ্যিক ভলিউম বাটন ব্যবহার করে স্পটিফাইয়ের মাধ্যমে সংযুক্ত ডিভাইসগুলোর (ব্লুটুথ স্পিকার) ভলিউম নিয়ন্ত্রণ করা যায়। তবে আগামী ৩ সেপ্টেম্বর থেকে আইফোনে এই সুবিধা আর পাওয়া যাবে না। তাই অ্যাপের ভেতরে থাকা স্লাইডার ব্যবহার করে ভলিউম নিয়ন্ত্রণ করতে হবে।
জনপ্রিয় মিউজিক স্ট্রিমিং সার্ভিস স্পটিফাই এই পরিবর্তনের জন্য অ্যাপলকে দায়ী করেছে। কোম্পানটি বলছে, অ্যাপল তৃতীয় পক্ষের ডিভাইসে অ্যাপল মিউজিক চালানোর জন্য যে প্রযুক্তি ব্যবহার করে, সেই প্রযুক্তিতে স্পটিফাইকে অ্যাকসেস দিচ্ছে না। ফলস্বরূপ, আইফোনের বাহ্যিক ভলিউম বাটন দিয়ে সংযুক্ত ডিভাইসের ভলিউম নিয়ন্ত্রণ সম্ভব হচ্ছে না। তাই প্লেব্যাক চলাকালীন ভলিউম হঠাৎ বেড়ে যায় ও অন্যান্য সমস্যা দেখা দেয়।
এই পরিবর্তন শুধু স্পটিফাই কানেক্টের ওপর প্রভাব ফেলবে। স্পটিফাই কানেক্ট ফিচারের মাধ্যমে ফোন ব্যবহার করে নিকটবর্তী স্পিকার, গেম কনসোল, স্মার্ট টিভি, কম্পিউটার ও অন্যান্য ডিভাইসগুলোতে স্পটিফাই নিয়ন্ত্রণ করা যায়। এখন স্পটিফাই আইফোন ব্যবহারকারীদের ইন-অ্যাপ স্লাইডার ব্যবহার করে ভলিউম বাড়াতে বা কমাতে বলবে। স্পটিফাই জানিয়েছে, এই পরিবর্তন ৩ সেপ্টেম্বর থেকে কার্যকর হবে। তবে কিছু ব্যবহারকারী ইতোমধ্যেই এই সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন।
নতুন নিয়ম অনুযায়ী, অ্যাপটিতে গান শোনার সময় আইফোনের বাহ্যিক ভলিউম বাটন চাপার পর স্পটিফাইয়ে একটি নোটিফিকেশন দেখা যাবে। ব্যবহারকারী নোটিফিকেশনে ট্যাপ করার পর অ্যাপে থাকা ভলিউম স্লাইডার ব্যবহার করতে পারবেন। আর অ্যাপটি খোলা থাকলে ভলিউম বাটন চাপলে স্পটিফাই স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভলিউম স্লাইডারটি স্ক্রিনে দেখাবে।
তবে স্পটিফাইয়ের নতুন পদ্ধতিতে ভলিউম নিয়ন্ত্রণ করলে ব্যবহারকারীরা আরও নির্ভরযোগ্য ও উন্নতমানের ভলিউম নিয়ন্ত্রণের সুবিধা পাবে। একই কারণে আইফোন ব্যবহারকারীদের বাহ্যিক বাটন দিয়ে ডিভাইসের ভলিউম পরিবর্তন করতে দিচ্ছে না সোনোস অ্যাপও।
স্পটিফাইয়ের মতে, অ্যাপল তাদের প্রযুক্তি শুধু নিজের অ্যাপসের জন্য সীমিত করে রেখেছে। অ্যাপলের হোমপড এবং অ্যাপল টিভি এই প্রযুক্তি ব্যবহার করে, কিন্তু থার্ড-পার্টি অ্যাপসকে এর অ্যাকসেস দেওয়া হচ্ছে না। এর ফলে অ্যাপল এমনভাবে নিয়মিতভাবে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছে যা ইউরোপীয় ইউনিয়নের ডিজিটাল মার্কেটস অ্যাক্টের নিয়ম লঙ্ঘন করে।
এই পরিবর্তনকে একটি সাময়িক সমস্যা হিসেবে দেখছে স্পটিফাই। ভবিষ্যতে আরও স্থিতিশীল ভলিউম নিয়ন্ত্রণ নিশ্চিত করবে বলে দাবি করছে কোম্পানিটি। অ্যাপল এই বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি এবং স্পটিফাইয়ের আপডেটের কোনো প্রতিক্রিয়া এখনো জানা যায়নি।
প্রয়োজনীয় ছাড়াই এপিআই (অ্যাপ্লিকেশন ইন্টারফেস) অ্যাপলের হোমপড (স্মার্ট স্পিকার) থেকে সরাসরি স্ট্রিম করতে পারে স্পটিফাইয়ের মতো কিছু থার্ড-পার্টি মিউজিক সেবা। এর পরিবর্তে স্পটিফাই থেকে গান প্লে করার জন্য অ্যাপলের এয়ারপ্লে প্রযুক্তি ব্যবহার করতে হয়। তাই হোমপড ও অ্যাপল টিভির জন্য যে প্রযুক্তি ব্যবহার করে অ্যাপলকে সেই একই প্রযুক্তি তৃতীয় পক্ষের মিডিয়া ডিভাইস নিয়ন্ত্রণকারী অ্যাপ ডেভেলপারদের জন্য সরবরাহ করার অনুরোধ করেছে স্পটিফাই।
জনপ্রিয় মেসেজিং অ্যাপ হোয়াটসঅ্যাপ এবার নতুন একটি ফিচার চালু করেছে। এর মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা তাঁদের ফেসবুক প্রোফাইল লিংক সরাসরি হোয়াটসঅ্যাপ প্রোফাইলে যুক্ত করতে পারবেন। ফলে মেটার বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে (যেমন—হোয়াটসঅ্যাপ, ইনস্টাগ্রাম, ফেসবুক) কোনো ব্যবহারকারীকে সহজে খুঁজে পাওয়া যাবে।
১০ ঘণ্টা আগেতথ্যই শক্তি—এই প্রবাদ বর্তমান বিশ্বে ভয়ংকরভাবে সত্য হয়ে হাজির হয়েছে। এখন বিশ্বের সবচেয়ে প্রভাবশালী তথ্যমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের নিয়ন্ত্রণ চলে গেছে মাত্র কয়েক ব্যক্তির হাতে, যাঁরা বিশ্বের শীর্ষ প্রযুক্তি ধনকুবেরদের তালিকায় রয়েছেন।
৩ দিন আগে‘আরাত্তাই’ শব্দটি তামিল ভাষায় ‘আলাপ-আলোচনা’ অর্থে ব্যবহৃত হয়। ২০২১ সালে অ্যাপটি সীমিত পরিসরে চালু করা হলেও তখন খুব একটা সাড়া মেলেনি। কিন্তু সম্প্রতি ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের ‘আত্মনির্ভর ভারত’ বা স্বনির্ভরতা প্রচারণা এবং যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য শুল্ক বাড়ার প্রেক্ষাপটে দেশীয় পণ্যের প্রতি জোর...
৩ দিন আগেব্রিটিশ পুলিশ জানিয়েছে, তারা এমন এক আন্তর্জাতিক চক্র ভেঙে দিয়েছে, যারা গত এক বছরে যুক্তরাজ্য থেকে ৪০ হাজার চুরি যাওয়া মোবাইল ফোন চীনে পাচার করেছে বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। মেট্রোপলিটন পুলিশ এটিকে ফোন চুরি রোধে যুক্তরাজ্যের ‘সবচেয়ে বড় অভিযান’ বলে দাবি করেছে। এই অভিযানে ১৮ জন সন্দেহভাজনকে গ্রেপ্তার করা
৫ দিন আগে