অনলাইন ডেস্ক
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ইনস্টাগ্রামে লাইভ ভিডিও করতে এখন থেকে কমপক্ষে ১ হাজার ফলোয়ার থাকতে হবে। সেই সঙ্গে অ্যাকাউন্টটি অবশ্যই পাবলিক হতে হবে। প্রযুক্তিবিষয়ক সংবাদমাধ্যম টেকক্রাঞ্চ এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এর আগে ইনস্টাগ্রাম যেকোনো ব্যবহারকারীকে লাইভ ভিডিও করার সুযোগ দিত, যার ফলোয়ারের সংখ্যা বা অ্যাকাউন্টের প্রকারের ওপর কোনো বিধিনিষেধ ছিল না। নতুন নিয়মে ১ হাজার ফলোয়ারের নিচে থাকা ছোট ক্রিয়েটররা আর লাইভ করতে পারবেন না। ফলে যারা মজার ছলে বন্ধুদের সঙ্গে লাইভ করতেন, তাদের জন্য এটা বড় ধাক্কা।
যেসব অ্যাকাউন্টে ১ হাজার ফলোয়ার নেই এবং পাবলিক নয়, সেগুলো থেকে লাইভ করার চেষ্টা করলে একটি নোটিশ দেখা যাবে। সেই নোটিশে লেখা থাকবে, ‘আমরা লাইভ ফিচার ব্যবহারের নিয়ম পরিবর্তন করেছি। শুধু পাবলিক অ্যাকাউন্টের যাঁরা ১ হাজার ফলোয়ার বা তার বেশি রয়েছে, তাঁরা লাইভ ভিডিও তৈরি করতে পারবেন।’
এই পরিবর্তনের বিরুদ্ধে ব্যবহারকারীরা সোশ্যাল মিডিয়ায় অসন্তোষ প্রকাশ করছেন এবং অনেকেই এই সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি জানিয়েছেন।
ইনস্টাগ্রামের লাইভ ফিচারের নতুন নিয়মটি টিকটকের সঙ্গে মিল রেখে আনা হয়েছে। কারণ টিকটকেও লাইভ করার জন্য কমপক্ষে ১ হাজার ফলোয়ার থাকা বাধ্যতামূলক। এর তুলনায় ইউটিউবের ক্ষেত্রে মাত্র ৫০ সাবস্ক্রাইবার থাকলেই লাইভ করা যায়।
ইনস্টাগ্রাম পক্ষ থেকে নির্দিষ্ট কোনো কারণ জানানো হয়নি, তবে তারা বলেছে যে এই পরিবর্তন লাইভ ভিউয়ারদের অভিজ্ঞতা উন্নত করার উদ্দেশ্যে নেওয়া হয়েছে।
মেটার এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে নিম্নমানের লাইভ সম্প্রচার কমে যেতে পারে। কারণ শুধু প্রতিষ্ঠিত দর্শক সংবলিত ব্যবহারকারীরাই লাইভ করতে পারবেন।
অন্যদিকে, মেটার জন্য লাইভ সম্প্রচারের খরচ অনেক বেশি হওয়ায় এটি খরচ সাশ্রয়ের একটি উদ্যোগও হতে পারে। কারণ খুব কম দর্শকের জন্য লাইভ হোস্ট করা কোম্পানির পক্ষে আর লাভজনক নয় বলে মনে করা হচ্ছে।
সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্ম ইনস্টাগ্রামে লাইভ ভিডিও করতে এখন থেকে কমপক্ষে ১ হাজার ফলোয়ার থাকতে হবে। সেই সঙ্গে অ্যাকাউন্টটি অবশ্যই পাবলিক হতে হবে। প্রযুক্তিবিষয়ক সংবাদমাধ্যম টেকক্রাঞ্চ এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
এর আগে ইনস্টাগ্রাম যেকোনো ব্যবহারকারীকে লাইভ ভিডিও করার সুযোগ দিত, যার ফলোয়ারের সংখ্যা বা অ্যাকাউন্টের প্রকারের ওপর কোনো বিধিনিষেধ ছিল না। নতুন নিয়মে ১ হাজার ফলোয়ারের নিচে থাকা ছোট ক্রিয়েটররা আর লাইভ করতে পারবেন না। ফলে যারা মজার ছলে বন্ধুদের সঙ্গে লাইভ করতেন, তাদের জন্য এটা বড় ধাক্কা।
যেসব অ্যাকাউন্টে ১ হাজার ফলোয়ার নেই এবং পাবলিক নয়, সেগুলো থেকে লাইভ করার চেষ্টা করলে একটি নোটিশ দেখা যাবে। সেই নোটিশে লেখা থাকবে, ‘আমরা লাইভ ফিচার ব্যবহারের নিয়ম পরিবর্তন করেছি। শুধু পাবলিক অ্যাকাউন্টের যাঁরা ১ হাজার ফলোয়ার বা তার বেশি রয়েছে, তাঁরা লাইভ ভিডিও তৈরি করতে পারবেন।’
এই পরিবর্তনের বিরুদ্ধে ব্যবহারকারীরা সোশ্যাল মিডিয়ায় অসন্তোষ প্রকাশ করছেন এবং অনেকেই এই সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবি জানিয়েছেন।
ইনস্টাগ্রামের লাইভ ফিচারের নতুন নিয়মটি টিকটকের সঙ্গে মিল রেখে আনা হয়েছে। কারণ টিকটকেও লাইভ করার জন্য কমপক্ষে ১ হাজার ফলোয়ার থাকা বাধ্যতামূলক। এর তুলনায় ইউটিউবের ক্ষেত্রে মাত্র ৫০ সাবস্ক্রাইবার থাকলেই লাইভ করা যায়।
ইনস্টাগ্রাম পক্ষ থেকে নির্দিষ্ট কোনো কারণ জানানো হয়নি, তবে তারা বলেছে যে এই পরিবর্তন লাইভ ভিউয়ারদের অভিজ্ঞতা উন্নত করার উদ্দেশ্যে নেওয়া হয়েছে।
মেটার এই সিদ্ধান্তের মাধ্যমে নিম্নমানের লাইভ সম্প্রচার কমে যেতে পারে। কারণ শুধু প্রতিষ্ঠিত দর্শক সংবলিত ব্যবহারকারীরাই লাইভ করতে পারবেন।
অন্যদিকে, মেটার জন্য লাইভ সম্প্রচারের খরচ অনেক বেশি হওয়ায় এটি খরচ সাশ্রয়ের একটি উদ্যোগও হতে পারে। কারণ খুব কম দর্শকের জন্য লাইভ হোস্ট করা কোম্পানির পক্ষে আর লাভজনক নয় বলে মনে করা হচ্ছে।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) ভিত্তিক চ্যাটজিপিটির পরামর্শ মেনে খাদ্যাভাস পরিবর্তন করায় নিউইয়র্কের ৬০ বছর বয়সী এক ব্যক্তি হাসপাতালে ভর্তি হন। চিকিৎসকদের মতে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যে খাদ্যাভ্যাসে প্রায় সম্পূর্ণভাবে লবণ বাদ দিয়ে ফেলেন ওই ব্যক্তি, যার ফলে তার শরীরে বিপজ্জনকভাবে সোডিয়ামের ঘাটতি দেখা দেয়।
৩৬ মিনিট আগেঅ্যাপলের অ্যাপ স্টোর নীতিমালা নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি উদ্যোক্তা এবং এক্সএআইয়ের প্রতিষ্ঠাতা ইলন মাস্ক। নিজের এক্স (সাবেক টুইটার) অ্যাকাউন্টে পিন করা একটি পোস্টে মাস্ক দাবি করেন, অ্যাপল ইচ্ছাকৃতভাবে ওপেনএআই ছাড়া অন্য কোনো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক কোম্পানিকে অ্যাপ স্টোরের র্য
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বের জনপ্রিয় এআই চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই সম্প্রতি তাদের সর্বশেষ সংস্করণ জিপিটি-৫ উন্মোচন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি দাবি করছে, এই মডেলটি মানুষের পিএইচডি লেভেলের দক্ষ!
২ ঘণ্টা আগেস্মার্টফোন আসক্তি অনেকের কাছে ব্যাপক মাথাব্যথার কারণ। বিরতিহীন স্মার্টফোন স্ক্রলিংয়ের কারণে অন্যান্য কাজে মনোযোগ নষ্ট হয়। তা ছাড়া মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ে। তবে স্মার্টফোনের আসক্তি কমানো যায় স্মার্টফোন দিয়েই। বিভিন্ন অ্যাপ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া আসক্তি থেকে বেরিয়ে আসা যায়। দেখে নিন
৩ ঘণ্টা আগে