প্রযুক্তি ডেস্ক
প্রযুক্তি জায়ান্টগুলোতে কর্মী ছাঁটাই যেন থামছেই না। শুধু মার্চ মাসেই ৩৮ হাজার কর্মী ছাঁটাই করেছে টেক জায়ান্ট মেটা, আমাজন ও অ্যাকসেঞ্চার। এদিকে ই-কমার্স জায়ান্ট আমাজনে চাকরি হারিয়েছেন প্রায় ৯০০০ কর্মী। গত মাসে শোনা গিয়েছিল, কর্মী ছাঁটাইয়ের পাশাপাশি কর্মীদের বেতনও কমাবে আমাজন। গত জানুয়ারিতে প্রায় ১১ হাজার কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা করেছিল সফটওয়্যার জায়ান্ট মাইক্রোসফট। এরই ধারাবাহিকতায় ২৭০০ কর্মী ছাঁটাই করা হলো প্রতিষ্ঠানটিতে।
সিয়াটল টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, মাইক্রোসফটের বেলভিউ ও রেডমন্ডের অফিস থেকে ৫৫৯ জন কর্মীকে ছাঁটাই করা হয়েছে। ফলে মাইক্রোসফটে ছাঁটাই হওয়া মোট কর্মীর সংখ্যা এখন ২৭০০। কোম্পানির তথ্যানুসারে, গত জুন পর্যন্ত মাইক্রোসফটে মোট কর্মী ছিল ২ লাখ ২১ হাজার জন। এদের মধ্যে ১ লাখ ২২ হাজার জন যুক্তরাষ্ট্রে ও বাকি ৯৯ হাজার জন বিশ্বজুড়ে কাজ করছে। মোট কর্মীর প্রায় ৫ শতাংশ বা প্রায় ১১ হাজার কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা করে মাইক্রোসফট।
সিয়াটল টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, নিজেদের বেলভিউ শহরের সিটি সেন্টার প্লাজা ভাড়ায় দিচ্ছে মাইক্রোসফট। ধারণা করা হচ্ছে, ‘হোম অফিস’ এবং ব্যাপক ছাঁটাইসহ মন্দার কারণে প্রতিষ্ঠানটি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
গত বছর ৭০ হাজারেরও বেশি কর্মী ছাঁটাই করেছে প্রযুক্তি জায়ান্টগুলো। মহামারির সময় বিপুলসংখ্যক কর্মী নিয়োগ করলেও সম্প্রতি গুগলের মূল প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেট ১২ হাজার, আমাজন ১৮ হাজার, টুইটার ৪ হাজার ও মাইক্রোসফট ১০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় গত বছরের শেষ দিকে প্রায় ১১ হাজার কর্মী ছাঁটাই করে মেটা। এদিকে কয়েক মাস না পেরোতেই আবারও ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্ত নেয় মেটা। মোট ১০ হাজার কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দেয় প্রতিষ্ঠানটি। ছাঁটাই ছাড়াও নতুন করে নিয়োগও কমানোর সিদ্ধান্ত নেয় মেটা। ছাঁটাইয়ের ঘোষণার পরপরই বাড়ে মেটার স্টকের দাম।
প্রযুক্তি জায়ান্টগুলোতে কর্মী ছাঁটাই যেন থামছেই না। শুধু মার্চ মাসেই ৩৮ হাজার কর্মী ছাঁটাই করেছে টেক জায়ান্ট মেটা, আমাজন ও অ্যাকসেঞ্চার। এদিকে ই-কমার্স জায়ান্ট আমাজনে চাকরি হারিয়েছেন প্রায় ৯০০০ কর্মী। গত মাসে শোনা গিয়েছিল, কর্মী ছাঁটাইয়ের পাশাপাশি কর্মীদের বেতনও কমাবে আমাজন। গত জানুয়ারিতে প্রায় ১১ হাজার কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা করেছিল সফটওয়্যার জায়ান্ট মাইক্রোসফট। এরই ধারাবাহিকতায় ২৭০০ কর্মী ছাঁটাই করা হলো প্রতিষ্ঠানটিতে।
সিয়াটল টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, মাইক্রোসফটের বেলভিউ ও রেডমন্ডের অফিস থেকে ৫৫৯ জন কর্মীকে ছাঁটাই করা হয়েছে। ফলে মাইক্রোসফটে ছাঁটাই হওয়া মোট কর্মীর সংখ্যা এখন ২৭০০। কোম্পানির তথ্যানুসারে, গত জুন পর্যন্ত মাইক্রোসফটে মোট কর্মী ছিল ২ লাখ ২১ হাজার জন। এদের মধ্যে ১ লাখ ২২ হাজার জন যুক্তরাষ্ট্রে ও বাকি ৯৯ হাজার জন বিশ্বজুড়ে কাজ করছে। মোট কর্মীর প্রায় ৫ শতাংশ বা প্রায় ১১ হাজার কর্মী ছাঁটাইয়ের পরিকল্পনা করে মাইক্রোসফট।
সিয়াটল টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, নিজেদের বেলভিউ শহরের সিটি সেন্টার প্লাজা ভাড়ায় দিচ্ছে মাইক্রোসফট। ধারণা করা হচ্ছে, ‘হোম অফিস’ এবং ব্যাপক ছাঁটাইসহ মন্দার কারণে প্রতিষ্ঠানটি এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
গত বছর ৭০ হাজারেরও বেশি কর্মী ছাঁটাই করেছে প্রযুক্তি জায়ান্টগুলো। মহামারির সময় বিপুলসংখ্যক কর্মী নিয়োগ করলেও সম্প্রতি গুগলের মূল প্রতিষ্ঠান অ্যালফাবেট ১২ হাজার, আমাজন ১৮ হাজার, টুইটার ৪ হাজার ও মাইক্রোসফট ১০ হাজার কর্মী ছাঁটাই করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় গত বছরের শেষ দিকে প্রায় ১১ হাজার কর্মী ছাঁটাই করে মেটা। এদিকে কয়েক মাস না পেরোতেই আবারও ছাঁটাইয়ের সিদ্ধান্ত নেয় মেটা। মোট ১০ হাজার কর্মী ছাঁটাইয়ের ঘোষণা দেয় প্রতিষ্ঠানটি। ছাঁটাই ছাড়াও নতুন করে নিয়োগও কমানোর সিদ্ধান্ত নেয় মেটা। ছাঁটাইয়ের ঘোষণার পরপরই বাড়ে মেটার স্টকের দাম।
বিশ্বখ্যাত চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির নির্মাতা ওপেনএআই তাদের পণ্যে গুগলের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক বা এআই চিপ ব্যবহার শুরু করেছে। ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা রয়টার্স এ তথ্য জানিয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেস্মার্ট চশমার বাজারে এখনো শীর্ষে অবস্থান করছে প্রযুক্তি জায়ান্ট মেটা। তবে এবার সেই আধিপত্যকে চ্যালেঞ্জ জানাতে সরাসরি মাঠে নেমেছে চীনা প্রতিষ্ঠান শাওমি। প্রতিষ্ঠানটি এক নজরকাড়া এআই প্রযুক্তিসম্পন্ন স্মার্ট চশমা উন্মোচন করেছে, যার অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো দীর্ঘস্থায়ী ব্যাটারি পারফরম্যান্স...
১২ ঘণ্টা আগেবিশ্বখ্যাত বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলা প্রথমবারের মতো একটি চালকবিহীন গাড়ি সরাসরি কারখানা থেকে গ্রাহকের ঠিকানায় পাঠিয়েছে বলে দাবি করেছেন প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক।
১৩ ঘণ্টা আগেবিশ্বজুড়ে স্মার্টফোন ব্যবহার যেমন বাড়ছে, তেমনি বেড়ে চলেছে এর মাধ্যমে ছবি তোলার প্রবণতাও। প্রতিদিন অসংখ্য স্মৃতি ধরা পড়ছে ক্যামেরায়, আর সেসব ছবি সংরক্ষণে ভরসা রাখা হচ্ছে ফোনের মেমোরি বা ক্লাউড প্ল্যাটফর্মের ওপর। তবে ভবিষ্যতে এসব ছবি সংক্ষরণ করা যাবে ডিএনএ–তেই। বিষয়টি শুনতে বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনীর মতো..
১৫ ঘণ্টা আগে