ভারতে স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবার দৌড়ে ইলন মাস্ক ও জেফ বেজোসকে পেছনে ফেলে দিয়েছেন শীর্ষ ধনী মুকেশ আম্বানি। কারণ স্টারলিংক ও আমাজনের আগেই তাঁর কোম্পানি জিও প্ল্যাটফরম ভারতের মহাকাশ নিয়ন্ত্রণ সংস্থার কাছ থেকে এই সেবা দেওয়ার জন্য অনুমোদন পেয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ইকোনমিক টাইমেসর প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
মহাকাশভিত্তিক স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবার জন্য লুক্সেমবার্গের সংস্থা এসইএসের সঙ্গে অংশীদারত্ব করেছে মুকেশ আম্বানি। এই উদ্যোগের নাম অরবিট কানেক্ট। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ‘অরবিট কানেক্ট ইন্ডিয়া’কে অনুমোদনগুলো দেওয়া হয়েছে। এর লক্ষ্য হলো সারা দেশে স্যাটেলাইটভিত্তিক উচ্চগতির ইন্টারনেট সেবা প্রদান করা।
অনুমোদনটি এমন সময়ে এসেছে, যখন মাস্ক ও বেজোস উভয়ই ভারতের স্যাটেলাইটভিত্তিক যোগাযোগের বাজারে প্রবেশের চেষ্টা করছেন। প্রতিবেদন অনুসারে, এই সেবা প্রদানে অনুমতি দিয়েছে ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল স্পেস প্রমোশন অ্যান্ড অথোরাইজেশন সেন্টার (ইন-স্পেস)। তবে জিও রিলায়েন্স এখনো উচ্চতর অনুমোদনের জন্য অপেক্ষা করছে।
ইন স্পেসের চেয়ারম্যান পবন গোয়েংকার মতে, ইনমারস্যাট নামে আরেকটি কোম্পানিও ভারতে স্যাটেলাইট পরিচালনার অনুমোদন পেয়েছে। তিনি বলেন, ভারতে যোগযোগ সেবার মূল্য তুলনামূলক কম। তাই সেবার মূল্য কমানোর জন্য বিশ্বের অন্যান্য কোম্পানি বিভিন্ন প্রযুক্তি উদ্ভাবনে বাধ্য হবে।
বর্তমানে জিও ফাইবার ও এয়ার ফাইবারের মাধ্যমে ব্রডব্যান্ড পরিষেবা দেয় জিও। এবার স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ভারতের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ইন্টারনেট সেবা দেবে রিলায়েন্স। তবে আম্বানির কোম্পানির এই ছাড়পত্র পাওয়ায় চাপে পড়লেন ইলন মাস্ক। কারণ ইলন মাস্কের সংস্থা স্টারলিংকও এই সেবা দেয় আর ভারতে এই সেবার চালু করার জন্য গত বছর আবেদন করেন তিনি। কিন্তু এখনো ভারতের সরকার থেকে অনুমোদন পায়নি স্টারলিংক।
জেফ বেজোসের কোম্পানি আমাজনেরও স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবা রয়েছে। এই ব্যবসার জন্য আমাজনও ভারতের ওপর নজর দিয়েছিল। তাই স্টারলিংক ও আমাজনের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করবে জিও।
ভারতে স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবার দৌড়ে ইলন মাস্ক ও জেফ বেজোসকে পেছনে ফেলে দিয়েছেন শীর্ষ ধনী মুকেশ আম্বানি। কারণ স্টারলিংক ও আমাজনের আগেই তাঁর কোম্পানি জিও প্ল্যাটফরম ভারতের মহাকাশ নিয়ন্ত্রণ সংস্থার কাছ থেকে এই সেবা দেওয়ার জন্য অনুমোদন পেয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য ইকোনমিক টাইমেসর প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়।
মহাকাশভিত্তিক স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবার জন্য লুক্সেমবার্গের সংস্থা এসইএসের সঙ্গে অংশীদারত্ব করেছে মুকেশ আম্বানি। এই উদ্যোগের নাম অরবিট কানেক্ট। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ‘অরবিট কানেক্ট ইন্ডিয়া’কে অনুমোদনগুলো দেওয়া হয়েছে। এর লক্ষ্য হলো সারা দেশে স্যাটেলাইটভিত্তিক উচ্চগতির ইন্টারনেট সেবা প্রদান করা।
অনুমোদনটি এমন সময়ে এসেছে, যখন মাস্ক ও বেজোস উভয়ই ভারতের স্যাটেলাইটভিত্তিক যোগাযোগের বাজারে প্রবেশের চেষ্টা করছেন। প্রতিবেদন অনুসারে, এই সেবা প্রদানে অনুমতি দিয়েছে ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল স্পেস প্রমোশন অ্যান্ড অথোরাইজেশন সেন্টার (ইন-স্পেস)। তবে জিও রিলায়েন্স এখনো উচ্চতর অনুমোদনের জন্য অপেক্ষা করছে।
ইন স্পেসের চেয়ারম্যান পবন গোয়েংকার মতে, ইনমারস্যাট নামে আরেকটি কোম্পানিও ভারতে স্যাটেলাইট পরিচালনার অনুমোদন পেয়েছে। তিনি বলেন, ভারতে যোগযোগ সেবার মূল্য তুলনামূলক কম। তাই সেবার মূল্য কমানোর জন্য বিশ্বের অন্যান্য কোম্পানি বিভিন্ন প্রযুক্তি উদ্ভাবনে বাধ্য হবে।
বর্তমানে জিও ফাইবার ও এয়ার ফাইবারের মাধ্যমে ব্রডব্যান্ড পরিষেবা দেয় জিও। এবার স্যাটেলাইটের মাধ্যমে ভারতের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ইন্টারনেট সেবা দেবে রিলায়েন্স। তবে আম্বানির কোম্পানির এই ছাড়পত্র পাওয়ায় চাপে পড়লেন ইলন মাস্ক। কারণ ইলন মাস্কের সংস্থা স্টারলিংকও এই সেবা দেয় আর ভারতে এই সেবার চালু করার জন্য গত বছর আবেদন করেন তিনি। কিন্তু এখনো ভারতের সরকার থেকে অনুমোদন পায়নি স্টারলিংক।
জেফ বেজোসের কোম্পানি আমাজনেরও স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবা রয়েছে। এই ব্যবসার জন্য আমাজনও ভারতের ওপর নজর দিয়েছিল। তাই স্টারলিংক ও আমাজনের সঙ্গে প্রতিযোগিতা করবে জিও।
চীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
২ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমানে বিশ্বের সর্ববৃহৎ ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব। প্রতিদিন কোটি কোটি ব্যবহারকারী বিভিন্ন ধরনের ভিডিও উপভোগ করেন এই প্ল্যাটফর্মে। ভিডিও নির্মাতারা (ইউটিউবাররা) প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য তাঁদের কনটেন্টের কার্যকারিতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা অত্যন্ত জরুরি। এসব তথ্য ইউটিউবের ভিউ বাড়াতে
৭ ঘণ্টা আগে