প্রযুক্তি ডেস্ক
একুশ শতকে প্রযুক্তি জগৎ এখন ইতিহাসের যে কোনো সময়ের তুলনায় সবচেয়ে বেশি গতিশীল। পুরোনোগুলোর উন্নয়ন ঘটছে চোখের পলকে, আসছে নিত্য নতুন প্রযুক্তি।
সেই সঙ্গে বাড়ছে সাইবার নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ। প্রযুক্তি দিয়েই সেটি মোকাবিলার চেষ্টা করা হচ্ছে। বিগত বছরগুলোতে অনেক প্রযুক্তি উন্নয়নের কাজ শুরু হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, ২০২৩ সালেই এসব প্রযুক্তির বেশ কয়েকটির ‘চূড়ান্ত’ রূপ দেখা যাবে। আবার অনেক প্রযুক্তি দেখা যেতে পারে নতুন রূপে, নতুন ভাবে। এমনই কয়েকটি প্রযুক্তি নিয়ে আলোচনা করা হলো—
ডিজিটাল ইমিউন সিস্টেম
২০২১ সালে নিরাপত্তা নিয়ে অনেক কোম্পানি উদ্বিগ্ন ছিল। বিশেষ করে মহামারি চলাকালীন যখন কর্মীরা বাড়ি থেকে কাজ করতে বাধ্য হন তখন সাইবার নিরাপত্তা বড় দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কোম্পানিগুলো এখন ডিজিটাল ইমিউন সিস্টেমের ওপর জোর দিচ্ছে। নতুন বছরে জোর দেওয়া হবে একাধিক সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং কৌশলগুলোকে একত্রিত করে ডিজিটাল ঝুঁকি থেকে রক্ষা করার ওপর।
সাইবার নিরাপত্তায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)
বর্তমানে প্রায় সবকিছুই অনলাইনে পরিচালিত হওয়ায় সাইবার দুনিয়ার নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকেন ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ও প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো। বর্তমানে অনেক কোম্পানি সাইবার আক্রমণকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে মোকাবিলা করছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা তথ্য–প্রযুক্তিবিদদের তুলনায় আরও দক্ষ এবং দ্রুত গতিতে কাজ করতে পারে। ২০২৩ সালে কোম্পানিগুলো সাইবার নিরাপত্তায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ওপরই পুরোপুরি নির্ভরশীল হয়ে পড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ব্লকচেইন এবং হোমো মরফিক এনক্রিপশন
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ছাড়াও বর্তমানে অনলাইনে নিরাপত্তা সুবিধায় অন্য উদ্ভাবনগুলোর মধ্যে রয়েছে ব্লকচেইন এবং হোমো মরফিক এনক্রিপশন। ব্লকচেইন একধরনের ডিজিটাল লেজার প্রযুক্তি যা তথ্য সংরক্ষণ করে, বিশেষ করে লেনদেনের তথ্য। অনেকগুলো ব্লকে একটির সঙ্গে আরেকটি জোড়া দেওয়ার মাধ্যমে ব্লকের একটি শিকল তৈরি করাই হচ্ছে ব্লকচেইন। যে ব্লকগুলো দ্বারা এই চেইনটি তৈরি করা হয় সেই ব্লকগুলোতেই মূলত তথ্য সংরক্ষিত থাকে। তথ্যগুলো এমনভাবে সংরক্ষণ করা হয় যার ফলে তথ্যগুলো পরিবর্তন বা হ্যাক করা প্রায় অসাধ্য।
হোমো মরফিক এনক্রিপটেড ডেটাকে সাইফার টেক্সটে রূপান্তর করে, যা ডিক্রিপ্ট না করেই বিশ্লেষণ করা যায়। তড়িৎ প্রকৌশলীদের আন্তর্জাতিক সংগঠন ইনস্টিটিউট অব ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ার্সের (আইইইই) এক সমীক্ষার ফলাফল অনুযায়ী, ৯০ শতাংশ অংশগ্রহণকারীরা মনে করেন ২০২৩ সালে প্রযুক্তি খাতে সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলবে হোমো মরফিক এনক্রিপশন প্রযুক্তি।
ফাইভ-জি এবং সিক্স-জি
বাংলাদেশের মতো দেশগুলো এখনো পুরোপুরি ফাইভ-জি সুবিধা না পেলেও বিশ্বজুড়ে এর মধ্যেই সিক্স-জি প্রযুক্তি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়ে গেছে। ২০৩০ সালের আগে সিক্স-জি চালুর কোনো সম্ভাবনা না থাকলেও, চলতি বছর থেকেই এই প্রযুক্তি নিয়ে কাজ শুরু হয়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ফাইভ-জি–এর মতোই সিক্স-জি নেটওয়ার্ক ব্রডব্যান্ড সেলুলার নেটওয়ার্ক হতে পারে, যেখানে পরিষেবা পাওয়া এলাকাগুলো পৃথক অঞ্চলে বিভক্ত হয়ে ‘সেল’ নামে পরিচিত হবে। সিক্স-জি আসার আগেই ২০২৩ সালে গাড়ির সংযোগ এবং অটোমেশনের ওপর প্রভাব ফেলবে বলে মনে করছেন, ফাইভ-জি-পূর্বে উল্লিখিত আইইইই–এর সমীক্ষায় উত্তরদাতাদের ৯৭ শতাংশ।
মেটাভার্স
মেটাভার্সকে বলা হচ্ছে ইন্টারনেটের ভবিষ্যৎ। প্রযুক্তিবিদদের মতে, মেটাভার্সের কারণে ইন্টারনেটের ভার্চুয়াল জগৎকে মনে হবে বাস্তব জগৎ। যেখানে মানুষের যোগাযোগ হবে ত্রিমাত্রিক। মেটাভার্স প্রযুক্তির মাধ্যমে আপনি কোনো কিছু শুধু দেখতেই পাবেন তা নয়, এআর এবং ভিআর প্রযুক্তির মাধ্যমে নিজেকে জড়িয়ে ফেলতেও সক্ষম হবেন।
যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক প্রযুক্তি গবেষণা ও পরামর্শদাতা সংস্থা গার্টনার ভবিষ্যদ্বাণী করেছে, ২০২৬ সালের মধ্যে ২৫ শতাংশ মানুষ প্রতিদিন কমপক্ষে এক ঘণ্টা মেটাভার্সে ব্যয় করবে। এটি সামাজিকীকরণ, শিখন, দৈনন্দিন কাজ, কেনাকাটা এবং বিনোদনের জন্য একটি নিয়মিত প্ল্যাটফর্মে পরিণত হবে।
অভিযোজিত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
অভিযোজিত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা রিয়েল-টাইম প্রতিক্রিয়া ব্যবহার করে কাজ করে, যা মানুষ এবং সাধারণ মেশিনগুলো করতে সক্ষম নয়। যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক প্রযুক্তি গবেষণা সংস্থা ‘গার্টনার’–এর ধারণা, যে ব্যবসাগুলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ইঞ্জিনিয়ারিং পদ্ধতিগুলো প্রয়োগ করে অভিযোজিত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সিস্টেম তৈরি এবং তদারকি করছে তারা ২০২৬ সালের মধ্যে পরিমাণ এবং গতির পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিদ্বন্দ্বীদের ছাড়িয়ে যাবে।
টেকসই প্রযুক্তি
কয়েক বছর ধরেই অনেক প্রতিষ্ঠান টেকসই প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে। পৃথিবীতে কার্বন ফুটপ্রিন্ট কমাতে গুরুত্বপূর্ণ একটি পদক্ষেপ এটি। বিশ্বব্যাপী গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখা শিল্পগুলোর জন্য এটি আরও গুরুত্বপূর্ণ। পরিবেশ পরিবর্তনে সহায়তা করার জন্য কোম্পানিগুলোর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, অটোমেশন, উন্নত বিশ্লেষণ, শেয়ার্ড ক্লাউড পরিষেবা এবং অন্যান্য উন্নত প্রযুক্তি প্রয়োজন। আশা করা হচ্ছে, ২০২৩ সালে নতুন আরও টেকসই প্রযুক্তি উদ্ভাবিত হবে।
একুশ শতকে প্রযুক্তি জগৎ এখন ইতিহাসের যে কোনো সময়ের তুলনায় সবচেয়ে বেশি গতিশীল। পুরোনোগুলোর উন্নয়ন ঘটছে চোখের পলকে, আসছে নিত্য নতুন প্রযুক্তি।
সেই সঙ্গে বাড়ছে সাইবার নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ। প্রযুক্তি দিয়েই সেটি মোকাবিলার চেষ্টা করা হচ্ছে। বিগত বছরগুলোতে অনেক প্রযুক্তি উন্নয়নের কাজ শুরু হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, ২০২৩ সালেই এসব প্রযুক্তির বেশ কয়েকটির ‘চূড়ান্ত’ রূপ দেখা যাবে। আবার অনেক প্রযুক্তি দেখা যেতে পারে নতুন রূপে, নতুন ভাবে। এমনই কয়েকটি প্রযুক্তি নিয়ে আলোচনা করা হলো—
ডিজিটাল ইমিউন সিস্টেম
২০২১ সালে নিরাপত্তা নিয়ে অনেক কোম্পানি উদ্বিগ্ন ছিল। বিশেষ করে মহামারি চলাকালীন যখন কর্মীরা বাড়ি থেকে কাজ করতে বাধ্য হন তখন সাইবার নিরাপত্তা বড় দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। কোম্পানিগুলো এখন ডিজিটাল ইমিউন সিস্টেমের ওপর জোর দিচ্ছে। নতুন বছরে জোর দেওয়া হবে একাধিক সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং কৌশলগুলোকে একত্রিত করে ডিজিটাল ঝুঁকি থেকে রক্ষা করার ওপর।
সাইবার নিরাপত্তায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)
বর্তমানে প্রায় সবকিছুই অনলাইনে পরিচালিত হওয়ায় সাইবার দুনিয়ার নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন থাকেন ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ও প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো। বর্তমানে অনেক কোম্পানি সাইবার আক্রমণকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) দিয়ে মোকাবিলা করছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা তথ্য–প্রযুক্তিবিদদের তুলনায় আরও দক্ষ এবং দ্রুত গতিতে কাজ করতে পারে। ২০২৩ সালে কোম্পানিগুলো সাইবার নিরাপত্তায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ওপরই পুরোপুরি নির্ভরশীল হয়ে পড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ব্লকচেইন এবং হোমো মরফিক এনক্রিপশন
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ছাড়াও বর্তমানে অনলাইনে নিরাপত্তা সুবিধায় অন্য উদ্ভাবনগুলোর মধ্যে রয়েছে ব্লকচেইন এবং হোমো মরফিক এনক্রিপশন। ব্লকচেইন একধরনের ডিজিটাল লেজার প্রযুক্তি যা তথ্য সংরক্ষণ করে, বিশেষ করে লেনদেনের তথ্য। অনেকগুলো ব্লকে একটির সঙ্গে আরেকটি জোড়া দেওয়ার মাধ্যমে ব্লকের একটি শিকল তৈরি করাই হচ্ছে ব্লকচেইন। যে ব্লকগুলো দ্বারা এই চেইনটি তৈরি করা হয় সেই ব্লকগুলোতেই মূলত তথ্য সংরক্ষিত থাকে। তথ্যগুলো এমনভাবে সংরক্ষণ করা হয় যার ফলে তথ্যগুলো পরিবর্তন বা হ্যাক করা প্রায় অসাধ্য।
হোমো মরফিক এনক্রিপটেড ডেটাকে সাইফার টেক্সটে রূপান্তর করে, যা ডিক্রিপ্ট না করেই বিশ্লেষণ করা যায়। তড়িৎ প্রকৌশলীদের আন্তর্জাতিক সংগঠন ইনস্টিটিউট অব ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ার্সের (আইইইই) এক সমীক্ষার ফলাফল অনুযায়ী, ৯০ শতাংশ অংশগ্রহণকারীরা মনে করেন ২০২৩ সালে প্রযুক্তি খাতে সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলবে হোমো মরফিক এনক্রিপশন প্রযুক্তি।
ফাইভ-জি এবং সিক্স-জি
বাংলাদেশের মতো দেশগুলো এখনো পুরোপুরি ফাইভ-জি সুবিধা না পেলেও বিশ্বজুড়ে এর মধ্যেই সিক্স-জি প্রযুক্তি নিয়ে আলোচনা শুরু হয়ে গেছে। ২০৩০ সালের আগে সিক্স-জি চালুর কোনো সম্ভাবনা না থাকলেও, চলতি বছর থেকেই এই প্রযুক্তি নিয়ে কাজ শুরু হয়ে যাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ফাইভ-জি–এর মতোই সিক্স-জি নেটওয়ার্ক ব্রডব্যান্ড সেলুলার নেটওয়ার্ক হতে পারে, যেখানে পরিষেবা পাওয়া এলাকাগুলো পৃথক অঞ্চলে বিভক্ত হয়ে ‘সেল’ নামে পরিচিত হবে। সিক্স-জি আসার আগেই ২০২৩ সালে গাড়ির সংযোগ এবং অটোমেশনের ওপর প্রভাব ফেলবে বলে মনে করছেন, ফাইভ-জি-পূর্বে উল্লিখিত আইইইই–এর সমীক্ষায় উত্তরদাতাদের ৯৭ শতাংশ।
মেটাভার্স
মেটাভার্সকে বলা হচ্ছে ইন্টারনেটের ভবিষ্যৎ। প্রযুক্তিবিদদের মতে, মেটাভার্সের কারণে ইন্টারনেটের ভার্চুয়াল জগৎকে মনে হবে বাস্তব জগৎ। যেখানে মানুষের যোগাযোগ হবে ত্রিমাত্রিক। মেটাভার্স প্রযুক্তির মাধ্যমে আপনি কোনো কিছু শুধু দেখতেই পাবেন তা নয়, এআর এবং ভিআর প্রযুক্তির মাধ্যমে নিজেকে জড়িয়ে ফেলতেও সক্ষম হবেন।
যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক প্রযুক্তি গবেষণা ও পরামর্শদাতা সংস্থা গার্টনার ভবিষ্যদ্বাণী করেছে, ২০২৬ সালের মধ্যে ২৫ শতাংশ মানুষ প্রতিদিন কমপক্ষে এক ঘণ্টা মেটাভার্সে ব্যয় করবে। এটি সামাজিকীকরণ, শিখন, দৈনন্দিন কাজ, কেনাকাটা এবং বিনোদনের জন্য একটি নিয়মিত প্ল্যাটফর্মে পরিণত হবে।
অভিযোজিত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
অভিযোজিত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা রিয়েল-টাইম প্রতিক্রিয়া ব্যবহার করে কাজ করে, যা মানুষ এবং সাধারণ মেশিনগুলো করতে সক্ষম নয়। যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক প্রযুক্তি গবেষণা সংস্থা ‘গার্টনার’–এর ধারণা, যে ব্যবসাগুলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ইঞ্জিনিয়ারিং পদ্ধতিগুলো প্রয়োগ করে অভিযোজিত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সিস্টেম তৈরি এবং তদারকি করছে তারা ২০২৬ সালের মধ্যে পরিমাণ এবং গতির পরিপ্রেক্ষিতে প্রতিদ্বন্দ্বীদের ছাড়িয়ে যাবে।
টেকসই প্রযুক্তি
কয়েক বছর ধরেই অনেক প্রতিষ্ঠান টেকসই প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে। পৃথিবীতে কার্বন ফুটপ্রিন্ট কমাতে গুরুত্বপূর্ণ একটি পদক্ষেপ এটি। বিশ্বব্যাপী গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনে সবচেয়ে বেশি ভূমিকা রাখা শিল্পগুলোর জন্য এটি আরও গুরুত্বপূর্ণ। পরিবেশ পরিবর্তনে সহায়তা করার জন্য কোম্পানিগুলোর কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, অটোমেশন, উন্নত বিশ্লেষণ, শেয়ার্ড ক্লাউড পরিষেবা এবং অন্যান্য উন্নত প্রযুক্তি প্রয়োজন। আশা করা হচ্ছে, ২০২৩ সালে নতুন আরও টেকসই প্রযুক্তি উদ্ভাবিত হবে।
বর্তমানে যেকোনো প্রতিষ্ঠান পরিচালনার ক্ষেত্রে আইটি অবকাঠামো অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু, আইটি ডিভাইসের যথাযথ যত্ন না নেওয়া গেলে, নির্ধারিত সময়ের আগেই এগুলো কর্মক্ষমতা হারায়; ফলে, ডেটা হারানোর ঝুঁকি বাড়ে এবং ব্যবসায়িক কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হয়।
২৫ মিনিট আগেবিশ্বখ্যাত প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান মেটা এবার খেলোয়াড় ও স্পোর্টসপ্রেমীদের জন্য বাজারে আনছে নতুন প্রজন্মের পারফরম্যান্স এআই চশমা। জনপ্রিয় চশমার ব্র্যান্ড ওকলের সঙ্গে যৌথভাবে এটি তৈরি করেছে মেটা। খেলার সময় বিভিন্ন মুহূর্ত ধারণ করবে ‘ওকলে মেটা এইচএসটিএন’ নামে এই স্মার্ট গ্লাস।
২ ঘণ্টা আগেইনস্টাগ্রামে কারও সঙ্গে চ্যাট করতে গিয়ে কখনো ভুলবশত কারও কাছে ভিন্ন বার্তা চলে যাওয়ার শঙ্কা থাকে। এমন পরিস্থিতিতে মেসেজ ডিলিট করার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করা খুবই স্বাভাবিক। তবে ইনস্টাগ্রামে এমন একটি সুবিধা রয়েছে, যার মাধ্যমে আপনি পাঠানো মেসেজটি ‘আনসেন্ড’ বা মুছে ফেলতে পারেন।
৫ ঘণ্টা আগেকয়েক সপ্তাহ আগে নিজেদের তৈরি ‘ক্লদ ওপাস’ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) মডেলের বিরুদ্ধে ব্ল্যাকমেলের অভিযোগ তুলে আলোচনায় এসেছিল এআই গবেষণাপ্রতিষ্ঠান অ্যানথ্রপিক। এবার আরও বিস্তৃত গবেষণা প্রকাশ করে প্রতিষ্ঠানটি বলছে—এই প্রবণতা শুধু ক্লদে নয়, বরং বিশ্বের শীর্ষ এআই মডেলগুলোর মধ্যেই এই ঝুঁকি রয়েছে।
২১ ঘণ্টা আগে