নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রযুক্তি খাতকে জরুরি পরিষেবার আওতাভুক্ত করার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস)। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে নেওয়া সরকারি পদক্ষেপের প্রেক্ষাপটে গতকাল রোববার দেওয়া এক বিবৃতিতে প্রযুক্তি খাতকে জরুরি পরিষেবার আওতাভুক্ত করে তা চালু রাখার এ আহ্বান জানায় বিসিএস।
এ সম্পর্কিত বিবৃতিতে বিসিএস বলেছে, করোনাভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারের তরফ থেকে শর্তসাপেক্ষে সার্বিক কার্যাবলি/চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপকে যথার্থ ও সময়োপযোগী বলে মনে করে বিসিএস। তবে জনগুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় এই নিষেধাজ্ঞা চলাকালে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার সরবরাহকারী ও সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো সীমিত আকারে খোলা রাখার অনুরোধ করা হচ্ছে। এ জন্য এরই মধ্যে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, স্বাস্থ্য ও আইসিটি বিভাগ, আটটি বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকদের কাছে আবেদন পাঠিয়েছে বিসিএস। হার্ডওয়্যার সরবরাহকারী ও সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান ও বাজারগুলো সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সীমিত আকারে খোলা রাখার প্রস্তাব করা হয় বিবৃতিতে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ২০২০ সালে কোভিড-১৯ পরিস্থিতির কারণে সাধারণ ছুটিকালে আইসিটি বিভাগ কর্তৃক হার্ডওয়্যার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে জরুরি পরিষেবা বিবেচনায় সীমিত আকারে খোলা রাখার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। করোনার এই সময়ে স্বাস্থ্যসেবাসহ সরকারি জরুরি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান, আইটিএস, বিপিও, আইএসপি প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সচল রাখা জরুরি। একই সঙ্গে ব্যাংকিং সেবার জন্য এটিএম বুথ চালু রাখা, অনলাইন/ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে বাসায় বসে অফিসের কার্যক্রম পরিচালনা এবং কল সেন্টারসহ সব ধরনের জনগুরুত্বপূর্ণ পরিষেবা চালু রাখতে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার পণ্য ও রাউটারসহ কম্পিউটারের আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতি, অনলাইন ইউপিএস অপরিহার্য। তাই পুরো খাতটিকে জরুরি পরিষেবার আওতাভুক্ত হিসেবে বিবেচনা করা প্রয়োজন।
বিসিএস সভাপতি মো. শাহিদ-উল-মুনীর স্বাক্ষরিত এ বিবৃতিতে বলা হয়, লকডাউনের সময় তথ্যপ্রযুক্তির গুরুত্ব ও ব্যবহার বাড়বে। বিদেশে রফতানি, জরুরি সময়ে জনগণের বাসায় নিত্যপণ্য পৌঁছানো এবং রাষ্ট্রীয় জরুরি সব সেবা সচল রাখতে হার্ডওয়্যারসহ বিভিন্ন সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোও খোলা রাখা আবশ্যক। না হলে থমকে যাবে জরুরি সেবা কার্যক্রম। এ জন্য প্রযুক্তি পণ্য বিপণন প্রতিষ্ঠান এবং এ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চলাচলের অনুমতি দেওয়া উচিত।
প্রযুক্তি খাতকে জরুরি পরিষেবার আওতাভুক্ত করার আহ্বান জানিয়েছে বাংলাদেশ কম্পিউটার সমিতি (বিসিএস)। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ রোধে নেওয়া সরকারি পদক্ষেপের প্রেক্ষাপটে গতকাল রোববার দেওয়া এক বিবৃতিতে প্রযুক্তি খাতকে জরুরি পরিষেবার আওতাভুক্ত করে তা চালু রাখার এ আহ্বান জানায় বিসিএস।
এ সম্পর্কিত বিবৃতিতে বিসিএস বলেছে, করোনাভাইরাস পরিস্থিতি মোকাবিলায় সরকারের তরফ থেকে শর্তসাপেক্ষে সার্বিক কার্যাবলি/চলাচলে নিষেধাজ্ঞা আরোপকে যথার্থ ও সময়োপযোগী বলে মনে করে বিসিএস। তবে জনগুরুত্বপূর্ণ বিবেচনায় এই নিষেধাজ্ঞা চলাকালে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার সরবরাহকারী ও সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলো সীমিত আকারে খোলা রাখার অনুরোধ করা হচ্ছে। এ জন্য এরই মধ্যে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, স্বাস্থ্য ও আইসিটি বিভাগ, আটটি বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসকদের কাছে আবেদন পাঠিয়েছে বিসিএস। হার্ডওয়্যার সরবরাহকারী ও সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান ও বাজারগুলো সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত সীমিত আকারে খোলা রাখার প্রস্তাব করা হয় বিবৃতিতে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ২০২০ সালে কোভিড-১৯ পরিস্থিতির কারণে সাধারণ ছুটিকালে আইসিটি বিভাগ কর্তৃক হার্ডওয়্যার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানগুলোকে জরুরি পরিষেবা বিবেচনায় সীমিত আকারে খোলা রাখার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। করোনার এই সময়ে স্বাস্থ্যসেবাসহ সরকারি জরুরি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান, আইটিএস, বিপিও, আইএসপি প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সচল রাখা জরুরি। একই সঙ্গে ব্যাংকিং সেবার জন্য এটিএম বুথ চালু রাখা, অনলাইন/ভিডিও কনফারেন্সিংয়ের মাধ্যমে বাসায় বসে অফিসের কার্যক্রম পরিচালনা এবং কল সেন্টারসহ সব ধরনের জনগুরুত্বপূর্ণ পরিষেবা চালু রাখতে কম্পিউটার হার্ডওয়্যার পণ্য ও রাউটারসহ কম্পিউটারের আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতি, অনলাইন ইউপিএস অপরিহার্য। তাই পুরো খাতটিকে জরুরি পরিষেবার আওতাভুক্ত হিসেবে বিবেচনা করা প্রয়োজন।
বিসিএস সভাপতি মো. শাহিদ-উল-মুনীর স্বাক্ষরিত এ বিবৃতিতে বলা হয়, লকডাউনের সময় তথ্যপ্রযুক্তির গুরুত্ব ও ব্যবহার বাড়বে। বিদেশে রফতানি, জরুরি সময়ে জনগণের বাসায় নিত্যপণ্য পৌঁছানো এবং রাষ্ট্রীয় জরুরি সব সেবা সচল রাখতে হার্ডওয়্যারসহ বিভিন্ন সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানগুলোও খোলা রাখা আবশ্যক। না হলে থমকে যাবে জরুরি সেবা কার্যক্রম। এ জন্য প্রযুক্তি পণ্য বিপণন প্রতিষ্ঠান এবং এ খাতের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীদের চলাচলের অনুমতি দেওয়া উচিত।
টেলিগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপের কল পরিষেবার ওপর আংশিক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে রাশিয়া। দেশটির ডিজিটাল উন্নয়ন মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সন্ত্রাস ও প্রতারণার মতো অপরাধে ব্যবহারকারীদের তথ্য রাশিয়ার আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে না দেওয়ার অভিযোগে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
১০ মিনিট আগেবর্তমান ডিজিটাল যুগে কনটেন্ট নির্মাণ আর শুধু একক প্রচেষ্টা নয়। একাধিক ক্রিয়েটরের সহযোগিতায় সৃজনশীলতা আরও সমৃদ্ধ হয়। কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের মধ্যে পারস্পরিক সংযোগ ও কাজের সুবিধার্থে ইউটিউব চালু করেছে ‘কোলাবোরেশন ফিচার’।
২ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো নিজস্ব মাইক্রো আরজিবি প্রযুক্তির টিভি বাজারে আনলো স্যামসাং। চলতি বছর সিইএস ২০২৫-এ প্রথমবারের মতো জনসম্মুখে আনার পর এবার দক্ষিণ কোরিয়ায় এই অত্যাধুনিক টিভির বিক্রি শুরু করেছে প্রযুক্তি জায়ান্টটি। ১১৫ ইঞ্চির এই টিভিটির মূল্য ধরা হয়েছে ৪৪ দশমিক ৯ মিলিয়ন কোরিয়ান ওন (প্রায় ৩৯ লাখ ৩৫ হাজার ৯
১৮ ঘণ্টা আগেপ্রায় তিন দশক ধরে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবহারকারীদের টেলিফোন লাইনের মাধ্যমে ইন্টারনেটে সংযুক্ত করে রাখা এওএল (AOL) অবশেষে তার ডায়াল-আপ মডেম সেবা বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে এই সেবা আর পাওয়া যাবে না বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
১৯ ঘণ্টা আগে