সমুদ্রের তলদেশে বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ সাব–সি কেবল নির্মাণের পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম জায়ান্ট মেটা। এর মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, ব্রাজিলসহ অন্যান্য অঞ্চলের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করা হবে।
এই প্রকল্পের নাম ‘প্রজেক্ট ওয়াটারওথ’, যা ৫০ হাজার কিলোমিটার (৩১ হাজার মাইল) জুড়ে দীর্ঘ একটি সাবমেরিন ক্যাবল স্থাপন করবে। এটি পৃথিবীর পরিধির থেকেও দীর্ঘ। কেবলটি ২৪টি ফাইবার-পেয়ার সিস্টেম ব্যবহার করবে, যা এটিকে অধিক ক্ষমতাসম্পন্ন করবে এবং মেটার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রকল্পগুলোকে সমর্থন করবে।
এক ব্লগ পোস্টে মেটা বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, ব্রাজিল, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে সংযোগ দেবে ‘প্রজেক্ট ওয়াটারওথ’। এই প্রকল্প আরও বৃহত্তর অর্থনৈতিক সহযোগিতা, ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নের সুযোগ উন্মুক্ত করবে।’
উদাহরণস্বরূপ, ভারতের মতো যেখানে ইতিমধ্যে ডিজিটাল অবকাঠামোতে ব্যাপক বৃদ্ধি ও বিনিয়োগ হয়েছে, সেখানে ওয়াটারওথ প্রকল্প এই অগ্রগতি ত্বরান্বিত করতে সহায়তা করবে এবং দেশটির ডিজিটাল অর্থনীতির উচ্চাকাঙ্ক্ষী পরিকল্পনাগুলো সমর্থন করবে।
মেটা আরও জানায়, ‘গত দশক ধরে আমরা বিভিন্ন অংশীদারের সঙ্গে অবকাঠামো উদ্ভাবনে কাজ করেছি এবং ২০টিরও বেশি সাগরের তলদেশে ক্যাবল স্থাপন করেছি। এর মধ্যে রয়েছে ২৪ ফাইবার-পেয়ার সিস্টেম কেবল। সাধারণ ৮ থেকে ১৬ ফাইবার-পেয়ারযুক্ত অন্যান্য নতুন সিস্টেমের তুলনায় এই সিস্টেম অনেক শক্তিশালী।’
যুক্তরাজ্যের সাগরের তলদেশে প্রায় ৬০টি ক্যাবল রয়েছে, যা বাইরের দেশের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য ৯৯ শতাংশ পর্যন্ত ব্যবহৃত হয়। বিশ্বের ৯৫ শতাংশ ইন্টারনেট ট্রাফিকই সমুদ্রের নিচের ক্যাবলের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। ফলে ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা বা সংঘাতের সময় এগুলো লক্ষ্যবস্তু হওয়ার বিষয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে ন্যাটো বাল্টিক সাগরে জাহাজগুলোর ওপর নজরদারি বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়, কারণ গত বছর গুরুত্বপূর্ণ এ ধরনের ক্যাবল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।
সম্প্রতি সাগরের নিচের ক্যাবল অবকাঠামো সুরক্ষায় জাতীয় সক্ষমতা এবং বড় ধরনের ও দীর্ঘস্থায়ী বিপর্যয়ের ক্ষেত্রে যথেষ্ট প্রস্তুতির বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছে যুক্তরাজ্যের জাতীয় নিরাপত্তা কৌশল কমিটি।
২০২২ নালের জুলাইয়ে টঙ্গা দ্বীপপুঞ্জের বেশ কিছু অংশ অন্ধকারে ডুবে যায়। কারণ সে সময় সাগরের নিচের ইন্টারনেট ক্যাবল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর ফলে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের ক্ষতির মুখে পড়তে হয়।
মেটা তাদের ব্লগ পোস্টে জানায়, তারা ৭ হাজার মিটার গভীরতায় ক্যাবল স্থাপন করবে এবং উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ফল্ট এলাকা যেমন: উপকূলীয় অঞ্চলে জাহাজের নোঙর থেকে ক্ষতি এড়াতে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করবে।
এদিকে, মেটার প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ জানুয়ারি মাসে ঘোষণা করেছিলেন যে, তিনি ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে পেশাদার ফ্যাক্ট-চেকিং বন্ধ করছেন এবং ‘সেন্সরশিপের পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে দিচ্ছেন’, যা ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দেয়।
তথ্যসূত্র: দ্য গার্ডিয়ান
সমুদ্রের তলদেশে বিশ্বের সবচেয়ে দীর্ঘ সাব–সি কেবল নির্মাণের পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম জায়ান্ট মেটা। এর মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, দক্ষিণ আফ্রিকা, ব্রাজিলসহ অন্যান্য অঞ্চলের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করা হবে।
এই প্রকল্পের নাম ‘প্রজেক্ট ওয়াটারওথ’, যা ৫০ হাজার কিলোমিটার (৩১ হাজার মাইল) জুড়ে দীর্ঘ একটি সাবমেরিন ক্যাবল স্থাপন করবে। এটি পৃথিবীর পরিধির থেকেও দীর্ঘ। কেবলটি ২৪টি ফাইবার-পেয়ার সিস্টেম ব্যবহার করবে, যা এটিকে অধিক ক্ষমতাসম্পন্ন করবে এবং মেটার কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রকল্পগুলোকে সমর্থন করবে।
এক ব্লগ পোস্টে মেটা বলেছে, যুক্তরাষ্ট্র, ভারত, ব্রাজিল, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ অঞ্চলে সংযোগ দেবে ‘প্রজেক্ট ওয়াটারওথ’। এই প্রকল্প আরও বৃহত্তর অর্থনৈতিক সহযোগিতা, ডিজিটাল অন্তর্ভুক্তি ও প্রযুক্তিগত উন্নয়নের সুযোগ উন্মুক্ত করবে।’
উদাহরণস্বরূপ, ভারতের মতো যেখানে ইতিমধ্যে ডিজিটাল অবকাঠামোতে ব্যাপক বৃদ্ধি ও বিনিয়োগ হয়েছে, সেখানে ওয়াটারওথ প্রকল্প এই অগ্রগতি ত্বরান্বিত করতে সহায়তা করবে এবং দেশটির ডিজিটাল অর্থনীতির উচ্চাকাঙ্ক্ষী পরিকল্পনাগুলো সমর্থন করবে।
মেটা আরও জানায়, ‘গত দশক ধরে আমরা বিভিন্ন অংশীদারের সঙ্গে অবকাঠামো উদ্ভাবনে কাজ করেছি এবং ২০টিরও বেশি সাগরের তলদেশে ক্যাবল স্থাপন করেছি। এর মধ্যে রয়েছে ২৪ ফাইবার-পেয়ার সিস্টেম কেবল। সাধারণ ৮ থেকে ১৬ ফাইবার-পেয়ারযুক্ত অন্যান্য নতুন সিস্টেমের তুলনায় এই সিস্টেম অনেক শক্তিশালী।’
যুক্তরাজ্যের সাগরের তলদেশে প্রায় ৬০টি ক্যাবল রয়েছে, যা বাইরের দেশের সঙ্গে যোগাযোগের জন্য ৯৯ শতাংশ পর্যন্ত ব্যবহৃত হয়। বিশ্বের ৯৫ শতাংশ ইন্টারনেট ট্রাফিকই সমুদ্রের নিচের ক্যাবলের মাধ্যমে পরিচালিত হয়। ফলে ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা বা সংঘাতের সময় এগুলো লক্ষ্যবস্তু হওয়ার বিষয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে।
চলতি বছরের জানুয়ারিতে ন্যাটো বাল্টিক সাগরে জাহাজগুলোর ওপর নজরদারি বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়, কারণ গত বছর গুরুত্বপূর্ণ এ ধরনের ক্যাবল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল।
সম্প্রতি সাগরের নিচের ক্যাবল অবকাঠামো সুরক্ষায় জাতীয় সক্ষমতা এবং বড় ধরনের ও দীর্ঘস্থায়ী বিপর্যয়ের ক্ষেত্রে যথেষ্ট প্রস্তুতির বিষয়ে প্রশ্ন তুলেছে যুক্তরাজ্যের জাতীয় নিরাপত্তা কৌশল কমিটি।
২০২২ নালের জুলাইয়ে টঙ্গা দ্বীপপুঞ্জের বেশ কিছু অংশ অন্ধকারে ডুবে যায়। কারণ সে সময় সাগরের নিচের ইন্টারনেট ক্যাবল ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর ফলে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের ক্ষতির মুখে পড়তে হয়।
মেটা তাদের ব্লগ পোস্টে জানায়, তারা ৭ হাজার মিটার গভীরতায় ক্যাবল স্থাপন করবে এবং উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ফল্ট এলাকা যেমন: উপকূলীয় অঞ্চলে জাহাজের নোঙর থেকে ক্ষতি এড়াতে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করবে।
এদিকে, মেটার প্রধান নির্বাহী মার্ক জাকারবার্গ জানুয়ারি মাসে ঘোষণা করেছিলেন যে, তিনি ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে পেশাদার ফ্যাক্ট-চেকিং বন্ধ করছেন এবং ‘সেন্সরশিপের পরিমাণ উল্লেখযোগ্যভাবে কমিয়ে দিচ্ছেন’, যা ব্যাপক সমালোচনার জন্ম দেয়।
তথ্যসূত্র: দ্য গার্ডিয়ান
চীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
২ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
৬ ঘণ্টা আগেবর্তমানে বিশ্বের সর্ববৃহৎ ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম ইউটিউব। প্রতিদিন কোটি কোটি ব্যবহারকারী বিভিন্ন ধরনের ভিডিও উপভোগ করেন এই প্ল্যাটফর্মে। ভিডিও নির্মাতারা (ইউটিউবাররা) প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার জন্য তাঁদের কনটেন্টের কার্যকারিতা সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা অত্যন্ত জরুরি। এসব তথ্য ইউটিউবের ভিউ বাড়াতে
৭ ঘণ্টা আগে