প্রযুক্তি ডেস্ক

বৈদ্যুতিক গাড়ি দিয়ে ভারতের বাজরে প্রবেশ করতে যাচ্ছে টেসলা ইনকরপোরেশন। কিন্তু নানা ধরনের টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটিকে। কবে নাগাদ তাদের এ পরিকল্পনা সফল হবে, তা নিয়ে সন্দিহান খোদ প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী ইলোন মাস্ক। ভারতীয় সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করতে এখনো প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হচ্ছে বলে আজ বৃহস্পতিবার এক টুইট বার্তায় জানিয়েছেন তিনি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, টেসলা গত বছরই ভারতে গাড়ি রপ্তানির পরিকল্পনা করেছিল। সে লক্ষ্যেই ভারতীয় সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে লবিং করে আসছে প্রতিষ্ঠানটি। গত অক্টোবরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কার্যালয়ে এ-সংক্রান্ত কিছু দাবিও পেশ করে তারা। কিন্তু এখনো সে লক্ষ্য পূরণ হয়নি। এ ক্ষেত্রে টেসলা কিছু চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে বলে জানিয়েছেন ইলোন মাস্ক।
টুইট বার্তায় ‘বেশ কিছু প্রতিবন্ধিতার’ কথা উল্লেখ করলেও ঠিক কী ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে, সে বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলেননি মাস্ক।
ভারতে গাড়ি বিক্রি শুরুর পরিকল্পনার কথা গত বছরই জানিয়েছিলেন ইলোন মাস্ক। এ লক্ষ্যে ভারতীয় সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে বৈদ্যুতিক গাড়ি আমদানিতে কর রেয়াত পাওয়ার জন্য লবিং করছিল টেসলা। কিন্তু এখনো তেমন অগ্রগতি হয়নি।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রিমিয়াম বৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য ভারতীয় বাজার এখনো প্রস্তুত নয় বলে মত দিয়েছেন অনেক বিশ্লেষক। কারণ, দেশটিতে চার্জিং কাঠামো তেমন নেই বললেই চলে। গেল বছর ভারতে বিক্রি হওয়া ২০ লাখ ৪০ হাজার গাড়ির মধ্যে বৈদ্যুতিক গাড়ির সংখ্যা ছিল মাত্র ৫ হাজার। বৈদ্যুতিক গাড়ি আমদানির ক্ষেত্রে ভারত ১০০ শতাংশ কর আরোপ করে রেখেছে। ইলোন মাস্কের মতে, করের এই হার বিশ্বে সর্বোচ্চ। বিশ্লেষকেরা বলেছেন, করহার এমন থাকলে ভারতীয় ক্রেতাদের জন্য টেসলা গাড়িগুলো ব্যয়বহুল হয়ে উঠবে। ফলে দেশটিতে টেসলা আশানুরূপ ফল পাবে না।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গত জুলাইয়ে দেশটির সরকারের কাছে বৈদ্যুতিক গাড়ির ওপর থেকে কর কমানোর দাবি জানিয়েছিল টেসলা। তাদের এ দাবির বিপরীতে আপত্তি জানিয়েছে ভারতের গাড়ি তৈরিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো। কারণ, এতে দেশীয় উৎপাদন হুমকির মুখে পড়বে বলে তাদের ধারণা।
মার্কিন এ গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের ভারতে প্রবেশ নিয়ে বিভক্ত হয়ে পড়েছেন ভারতের সরকারি কর্মকর্তারাও। বেশির ভাগ কর্মকর্তার দাবি, প্রতিষ্ঠানটিকে আগে স্থানীয়ভাবে গাড়ি উৎপাদনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে হবে। এরপরই শুল্কের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত হবে। তবে টেসলা বলছে, ভারতীয় বাজারে গাড়ি রপ্তানি করাই আপাতত তাদের লক্ষ্য।
টেসলা আমদানি শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনে থাকলেও এই বছরের শেষের দিকে বিলাসবহুল গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান মার্সিডিজ-বেঞ্জ তার ফ্ল্যাগশিপ এস-ক্লাস সেডান, ইকিউএস সংস্করণের বৈদ্যুতিক গাড়ির ভারতেই সংযোজন করতে যাচ্ছে।

বৈদ্যুতিক গাড়ি দিয়ে ভারতের বাজরে প্রবেশ করতে যাচ্ছে টেসলা ইনকরপোরেশন। কিন্তু নানা ধরনের টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটিকে। কবে নাগাদ তাদের এ পরিকল্পনা সফল হবে, তা নিয়ে সন্দিহান খোদ প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী ইলোন মাস্ক। ভারতীয় সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করতে এখনো প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হচ্ছে বলে আজ বৃহস্পতিবার এক টুইট বার্তায় জানিয়েছেন তিনি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, টেসলা গত বছরই ভারতে গাড়ি রপ্তানির পরিকল্পনা করেছিল। সে লক্ষ্যেই ভারতীয় সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে লবিং করে আসছে প্রতিষ্ঠানটি। গত অক্টোবরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কার্যালয়ে এ-সংক্রান্ত কিছু দাবিও পেশ করে তারা। কিন্তু এখনো সে লক্ষ্য পূরণ হয়নি। এ ক্ষেত্রে টেসলা কিছু চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে বলে জানিয়েছেন ইলোন মাস্ক।
টুইট বার্তায় ‘বেশ কিছু প্রতিবন্ধিতার’ কথা উল্লেখ করলেও ঠিক কী ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে, সে বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলেননি মাস্ক।
ভারতে গাড়ি বিক্রি শুরুর পরিকল্পনার কথা গত বছরই জানিয়েছিলেন ইলোন মাস্ক। এ লক্ষ্যে ভারতীয় সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে বৈদ্যুতিক গাড়ি আমদানিতে কর রেয়াত পাওয়ার জন্য লবিং করছিল টেসলা। কিন্তু এখনো তেমন অগ্রগতি হয়নি।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রিমিয়াম বৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য ভারতীয় বাজার এখনো প্রস্তুত নয় বলে মত দিয়েছেন অনেক বিশ্লেষক। কারণ, দেশটিতে চার্জিং কাঠামো তেমন নেই বললেই চলে। গেল বছর ভারতে বিক্রি হওয়া ২০ লাখ ৪০ হাজার গাড়ির মধ্যে বৈদ্যুতিক গাড়ির সংখ্যা ছিল মাত্র ৫ হাজার। বৈদ্যুতিক গাড়ি আমদানির ক্ষেত্রে ভারত ১০০ শতাংশ কর আরোপ করে রেখেছে। ইলোন মাস্কের মতে, করের এই হার বিশ্বে সর্বোচ্চ। বিশ্লেষকেরা বলেছেন, করহার এমন থাকলে ভারতীয় ক্রেতাদের জন্য টেসলা গাড়িগুলো ব্যয়বহুল হয়ে উঠবে। ফলে দেশটিতে টেসলা আশানুরূপ ফল পাবে না।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গত জুলাইয়ে দেশটির সরকারের কাছে বৈদ্যুতিক গাড়ির ওপর থেকে কর কমানোর দাবি জানিয়েছিল টেসলা। তাদের এ দাবির বিপরীতে আপত্তি জানিয়েছে ভারতের গাড়ি তৈরিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো। কারণ, এতে দেশীয় উৎপাদন হুমকির মুখে পড়বে বলে তাদের ধারণা।
মার্কিন এ গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের ভারতে প্রবেশ নিয়ে বিভক্ত হয়ে পড়েছেন ভারতের সরকারি কর্মকর্তারাও। বেশির ভাগ কর্মকর্তার দাবি, প্রতিষ্ঠানটিকে আগে স্থানীয়ভাবে গাড়ি উৎপাদনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে হবে। এরপরই শুল্কের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত হবে। তবে টেসলা বলছে, ভারতীয় বাজারে গাড়ি রপ্তানি করাই আপাতত তাদের লক্ষ্য।
টেসলা আমদানি শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনে থাকলেও এই বছরের শেষের দিকে বিলাসবহুল গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান মার্সিডিজ-বেঞ্জ তার ফ্ল্যাগশিপ এস-ক্লাস সেডান, ইকিউএস সংস্করণের বৈদ্যুতিক গাড়ির ভারতেই সংযোজন করতে যাচ্ছে।
প্রযুক্তি ডেস্ক

বৈদ্যুতিক গাড়ি দিয়ে ভারতের বাজরে প্রবেশ করতে যাচ্ছে টেসলা ইনকরপোরেশন। কিন্তু নানা ধরনের টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটিকে। কবে নাগাদ তাদের এ পরিকল্পনা সফল হবে, তা নিয়ে সন্দিহান খোদ প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী ইলোন মাস্ক। ভারতীয় সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করতে এখনো প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হচ্ছে বলে আজ বৃহস্পতিবার এক টুইট বার্তায় জানিয়েছেন তিনি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, টেসলা গত বছরই ভারতে গাড়ি রপ্তানির পরিকল্পনা করেছিল। সে লক্ষ্যেই ভারতীয় সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে লবিং করে আসছে প্রতিষ্ঠানটি। গত অক্টোবরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কার্যালয়ে এ-সংক্রান্ত কিছু দাবিও পেশ করে তারা। কিন্তু এখনো সে লক্ষ্য পূরণ হয়নি। এ ক্ষেত্রে টেসলা কিছু চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে বলে জানিয়েছেন ইলোন মাস্ক।
টুইট বার্তায় ‘বেশ কিছু প্রতিবন্ধিতার’ কথা উল্লেখ করলেও ঠিক কী ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে, সে বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলেননি মাস্ক।
ভারতে গাড়ি বিক্রি শুরুর পরিকল্পনার কথা গত বছরই জানিয়েছিলেন ইলোন মাস্ক। এ লক্ষ্যে ভারতীয় সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে বৈদ্যুতিক গাড়ি আমদানিতে কর রেয়াত পাওয়ার জন্য লবিং করছিল টেসলা। কিন্তু এখনো তেমন অগ্রগতি হয়নি।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রিমিয়াম বৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য ভারতীয় বাজার এখনো প্রস্তুত নয় বলে মত দিয়েছেন অনেক বিশ্লেষক। কারণ, দেশটিতে চার্জিং কাঠামো তেমন নেই বললেই চলে। গেল বছর ভারতে বিক্রি হওয়া ২০ লাখ ৪০ হাজার গাড়ির মধ্যে বৈদ্যুতিক গাড়ির সংখ্যা ছিল মাত্র ৫ হাজার। বৈদ্যুতিক গাড়ি আমদানির ক্ষেত্রে ভারত ১০০ শতাংশ কর আরোপ করে রেখেছে। ইলোন মাস্কের মতে, করের এই হার বিশ্বে সর্বোচ্চ। বিশ্লেষকেরা বলেছেন, করহার এমন থাকলে ভারতীয় ক্রেতাদের জন্য টেসলা গাড়িগুলো ব্যয়বহুল হয়ে উঠবে। ফলে দেশটিতে টেসলা আশানুরূপ ফল পাবে না।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গত জুলাইয়ে দেশটির সরকারের কাছে বৈদ্যুতিক গাড়ির ওপর থেকে কর কমানোর দাবি জানিয়েছিল টেসলা। তাদের এ দাবির বিপরীতে আপত্তি জানিয়েছে ভারতের গাড়ি তৈরিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো। কারণ, এতে দেশীয় উৎপাদন হুমকির মুখে পড়বে বলে তাদের ধারণা।
মার্কিন এ গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের ভারতে প্রবেশ নিয়ে বিভক্ত হয়ে পড়েছেন ভারতের সরকারি কর্মকর্তারাও। বেশির ভাগ কর্মকর্তার দাবি, প্রতিষ্ঠানটিকে আগে স্থানীয়ভাবে গাড়ি উৎপাদনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে হবে। এরপরই শুল্কের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত হবে। তবে টেসলা বলছে, ভারতীয় বাজারে গাড়ি রপ্তানি করাই আপাতত তাদের লক্ষ্য।
টেসলা আমদানি শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনে থাকলেও এই বছরের শেষের দিকে বিলাসবহুল গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান মার্সিডিজ-বেঞ্জ তার ফ্ল্যাগশিপ এস-ক্লাস সেডান, ইকিউএস সংস্করণের বৈদ্যুতিক গাড়ির ভারতেই সংযোজন করতে যাচ্ছে।

বৈদ্যুতিক গাড়ি দিয়ে ভারতের বাজরে প্রবেশ করতে যাচ্ছে টেসলা ইনকরপোরেশন। কিন্তু নানা ধরনের টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটিকে। কবে নাগাদ তাদের এ পরিকল্পনা সফল হবে, তা নিয়ে সন্দিহান খোদ প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী ইলোন মাস্ক। ভারতীয় সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করতে এখনো প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হতে হচ্ছে বলে আজ বৃহস্পতিবার এক টুইট বার্তায় জানিয়েছেন তিনি।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, টেসলা গত বছরই ভারতে গাড়ি রপ্তানির পরিকল্পনা করেছিল। সে লক্ষ্যেই ভারতীয় সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে লবিং করে আসছে প্রতিষ্ঠানটি। গত অক্টোবরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কার্যালয়ে এ-সংক্রান্ত কিছু দাবিও পেশ করে তারা। কিন্তু এখনো সে লক্ষ্য পূরণ হয়নি। এ ক্ষেত্রে টেসলা কিছু চ্যালেঞ্জের মুখে রয়েছে বলে জানিয়েছেন ইলোন মাস্ক।
টুইট বার্তায় ‘বেশ কিছু প্রতিবন্ধিতার’ কথা উল্লেখ করলেও ঠিক কী ধরনের সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে, সে বিষয়ে স্পষ্ট করে কিছু বলেননি মাস্ক।
ভারতে গাড়ি বিক্রি শুরুর পরিকল্পনার কথা গত বছরই জানিয়েছিলেন ইলোন মাস্ক। এ লক্ষ্যে ভারতীয় সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ে বৈদ্যুতিক গাড়ি আমদানিতে কর রেয়াত পাওয়ার জন্য লবিং করছিল টেসলা। কিন্তু এখনো তেমন অগ্রগতি হয়নি।
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়, প্রিমিয়াম বৈদ্যুতিক গাড়ির জন্য ভারতীয় বাজার এখনো প্রস্তুত নয় বলে মত দিয়েছেন অনেক বিশ্লেষক। কারণ, দেশটিতে চার্জিং কাঠামো তেমন নেই বললেই চলে। গেল বছর ভারতে বিক্রি হওয়া ২০ লাখ ৪০ হাজার গাড়ির মধ্যে বৈদ্যুতিক গাড়ির সংখ্যা ছিল মাত্র ৫ হাজার। বৈদ্যুতিক গাড়ি আমদানির ক্ষেত্রে ভারত ১০০ শতাংশ কর আরোপ করে রেখেছে। ইলোন মাস্কের মতে, করের এই হার বিশ্বে সর্বোচ্চ। বিশ্লেষকেরা বলেছেন, করহার এমন থাকলে ভারতীয় ক্রেতাদের জন্য টেসলা গাড়িগুলো ব্যয়বহুল হয়ে উঠবে। ফলে দেশটিতে টেসলা আশানুরূপ ফল পাবে না।
রয়টার্সের এক প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, গত জুলাইয়ে দেশটির সরকারের কাছে বৈদ্যুতিক গাড়ির ওপর থেকে কর কমানোর দাবি জানিয়েছিল টেসলা। তাদের এ দাবির বিপরীতে আপত্তি জানিয়েছে ভারতের গাড়ি তৈরিকারক প্রতিষ্ঠানগুলো। কারণ, এতে দেশীয় উৎপাদন হুমকির মুখে পড়বে বলে তাদের ধারণা।
মার্কিন এ গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের ভারতে প্রবেশ নিয়ে বিভক্ত হয়ে পড়েছেন ভারতের সরকারি কর্মকর্তারাও। বেশির ভাগ কর্মকর্তার দাবি, প্রতিষ্ঠানটিকে আগে স্থানীয়ভাবে গাড়ি উৎপাদনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হতে হবে। এরপরই শুল্কের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত হবে। তবে টেসলা বলছে, ভারতীয় বাজারে গাড়ি রপ্তানি করাই আপাতত তাদের লক্ষ্য।
টেসলা আমদানি শুল্ক নিয়ে টানাপোড়েনে থাকলেও এই বছরের শেষের দিকে বিলাসবহুল গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান মার্সিডিজ-বেঞ্জ তার ফ্ল্যাগশিপ এস-ক্লাস সেডান, ইকিউএস সংস্করণের বৈদ্যুতিক গাড়ির ভারতেই সংযোজন করতে যাচ্ছে।

প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন খাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার দ্রুত বেড়ে চলেছে। সাংবাদিকতাও এর বাইরে নয়। আজকের দিনে সংবাদ সংগ্রহ, তথ্য বিশ্লেষণ, শিরোনাম তৈরি, এমনকি পুরো প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত এআই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ডিপফেকের ছড়াছড়ি। ডিপফেক বলতে ভুয়া, এআই জেনারেটেড, এডিট করে তৈরি অডিও, ভিডিও ও ছবিকে বোঝায়। এগুলো দেখতে বা শুনতে বাস্তবের মতো মনে হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে মিথ্যা, গুজব ছড়াতে বা জালিয়াতির জন্য এসব ব্যবহৃত হয়। রাষ্ট্রপ্রধান থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ—অনেকে এই ডিপফেকের ভুক্তভোগী।
২ ঘণ্টা আগে
গ্রামীণফোনের আয়োজনে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হলো ‘ফিউচার মেকার্স’ প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে। এটি ছিল দেশের প্রথম জাতীয় পর্যায়ের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) আইডিয়া প্রতিযোগিতা। এতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন ও সমস্যা সমাধানের দক্ষতা প্রদর্শনের সুযোগ করে দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-এর সাতজন অগ্রদূতের মধ্যে একমাত্র নারী তিনি। সম্প্রতি মর্যাদাপূর্ণ কুইন এলিজাবেথ ইঞ্জিনিয়ারিং পুরস্কার (২০২৫) গ্রহণ করেছেন। তিনি অধ্যাপক ফেই-ফেই লি। ব্রিটেনের রাজা চার্লসের হাত থেকে সেন্ট জেমস প্যালেসে এই পুরস্কার গ্রহণ করে তিনি বিবিসিকে বলেছেন, এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার
১৮ ঘণ্টা আগেশাহারিয়া নয়ন

প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন খাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার দ্রুত বেড়ে চলেছে। সাংবাদিকতাও এর বাইরে নয়। আজকের দিনে সংবাদ সংগ্রহ, তথ্য বিশ্লেষণ, শিরোনাম তৈরি, এমনকি পুরো প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত এআই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। তবে এ প্রযুক্তি সাংবাদিকতার জন্য শুধু সুযোগ নয়, নতুন ধরনের হুমকিও সৃষ্টি করেছে।
বিশ্বের বড় সংবাদমাধ্যমগুলো ইতিমধ্যে এআই ব্যবহার শুরু করেছে। অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের অটোমেটেড ইনসাইট, রয়টার্সের রয়টার্স নিউজ ট্রেসার, ফোর্বসের বার্টি এবং ওপেনএআইয়ের চ্যাটজিপিটি সাংবাদিকদের বিপুল তথ্য দ্রুত বিশ্লেষণ করতে সাহায্য করছে। এ প্রযুক্তি পুনরাবৃত্তিমূলক কাজ; যেমন খেলাধুলা, ব্যবসা বা দৈনন্দিন সংবাদ তৈরি করার সময় কমিয়ে দিচ্ছে এবং তথ্য যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়াকে দ্রুত করছে। বিশ্বের স্বনামধন্য মিডিয়া হাউসগুলো; যেমন ওয়াশিংটন পোস্ট, বিবিসি, রয়টার্স, ব্লুমবার্গ, নিউইয়র্ক টাইমস সংবাদ প্রক্রিয়ায় এআই ব্যবহার করছে।
এআই নিউজরুমে শুধু সংবাদ তৈরি করতে নয়, পাঠকের শ্রেণি অনুযায়ী পছন্দসই কনটেন্ট, ট্রান্সক্রাইবিং, ছবি, ভিডিও ও অডিও কনটেন্ট তৈরিতেও ব্যবহার হচ্ছে। একাধিক তথ্য মিশ্রণ করে প্রাতিষ্ঠানিক সংবাদকাঠামো অনুসারে সংবাদ প্রতিবেদন তৈরি করা এবং দর্শকদের রুচি অনুযায়ী উপস্থাপন করা সহজ হয়ে গেছে এ প্রযুক্তির কল্যাণে। এআইচালিত অ্যালগরিদম পাঠকের আগ্রহ ও পছন্দ অনুসরণ করে সংবাদ পৌঁছে দিতে পারে। উদাহরণ হিসেবে বলা চলে, ‘দ্য টাইমস’-এর জেমস প্রোগ্রাম পাঠকের অভ্যাস অনুযায়ী নোটিফিকেশন পাঠায়। এতে পছন্দের সংবাদে পাঠকের সংযোগ বাড়ছে এবং মিডিয়া হাউসগুলোকে আরও প্রাসঙ্গিক কনটেন্ট সরবরাহের সুযোগ দিচ্ছে।
এআইচালিত স্বয়ংক্রিয় ফ্যাক্ট চেকিং টুলও সংবাদমাধ্যমে কার্যকর ভূমিকা রাখছে। অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের ভেরিফাই, রয়টার্সের রয়টার্স ফ্যাক্ট চেক, ‘ওয়াশিংটন পোস্ট’-এর হিলিওগ্রাফ, ‘টাইমস অব লন্ডন’-এর ফ্যাক্টমেটা, ‘দ্য গার্ডিয়ান’ ও ‘নিউইয়র্ক টাইমস’-এর ফ্যাক্টচেকিং টুলগুলো ভুয়া সংবাদ প্রতিহত করতে অনেক বেশি সক্ষম এখন।
বর্তমানে বাংলাদেশেও স্বনামধন্য গণমাধ্যমগুলোর পাশাপাশি অসংখ্য অনলাইন মিডিয়া ও অনলাইন সংবাদ পোর্টাল সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। সংবাদমাধ্যমের এই ভিড়ে প্রতিনিয়ত প্রতিযোগিতা চলছে—কে কত দ্রুত সংবাদ পাঠকের কাছে পৌঁছে দিতে পারে। দ্রুত সংবাদ পরিবেশনের এই দৌড়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কার্যকর হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে।
এআই প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে ছোট ছোট তথ্য একত্র করে মুহূর্তের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ সংবাদ তৈরি করা সম্ভব। এতে শুধু আকর্ষণীয় শিরোনামই থাকে না, সংবাদের মূল কাঠামোও মানদণ্ড মেনে উপস্থাপিত হয়।
তবে এআই সাংবাদিকতার জন্য কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। প্রথমত, অনেক সংবাদকর্মীর চাকরি ঝুঁকির মধ্যে পড়তে পারে। ‘মিডিয়া মেটামরফোসিস: এআই অ্যান্ড বাংলাদেশি নিউজরুমস ২০২৪’ শিরোনামের এক জরিপে দেখা গেছে, সাংবাদিকদের মধ্যে চাকরি হারানোর উদ্বেগও রয়েছে।
আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা প্রেসঅ্যাটের সাম্প্রতিক এক জরিপে দেখা যায়, ২ শতাংশ সাংবাদিক ইতিমধ্যে এআই ব্যবহারের কারণে চাকরি হারিয়েছেন। প্রায় ৫৭ দশমিক ২ শতাংশ সাংবাদিক আশঙ্কা করছেন, ভবিষ্যতে এআই সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে আরও ব্যাপক হারে চাকরিচ্যুতি ঘটাতে পারে।
দ্বিতীয়ত, সঠিক নির্দেশনা দিলে এআই সঠিক তথ্য বিশ্লেষণ করে সংবাদ তৈরি করতে পারে। কিন্তু ভুল নির্দেশনা দিলে সংবাদে ভুল বা পক্ষপাতমূলক তথ্য স্থান পেতে পারে। এ ছাড়া বড় বা পূর্ণাঙ্গ লেখা সংক্ষেপিত করলে তথ্যের ঘাটতি দেখা দিতে পারে, যা সংবাদের কাঠামোকে প্রভাবিত করে। এআই শিরোনাম পরিমার্জন করতে পারলেও নতুন দৃষ্টিকোণ থেকে শিরোনাম সাজাতে সক্ষম নয়।
মানুষের অনুসন্ধানী মনোভাব ও সংবেদনশীলতাকে এআই পুরোপুরি প্রতিস্থাপন করতে পারবে কি না? এ প্রশ্নের উত্তরে অ্যাকটিভেট রাইটস ইনফরমেশন, রাইটস অ্যান্ড টেকনোলজির রিসার্চ লিড মিনহাজ আমান বলেন, ‘নিকট ভবিষ্যতে সেটা সম্ভব নয়। তবে একেবারেই পারবে না, এটাও এখনই নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না।’
‘ডিজিটাল ফার্স্ট’ নীতি গ্রহণ, ডিজিটাল বিভাগ বৃদ্ধি এবং দক্ষ জনবল নিয়োগ করার মাধ্যমে দেশের সংবাদমাধ্যমগুলো ডিজিটাল পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিউজরুমে এআই প্রযুক্তি প্রয়োগ করছে। সংবাদ সোর্সিং, সংবাদ লেখা, উপস্থাপনা, বণ্টন, বিজ্ঞাপনসহ নানা ক্ষেত্রে ডিজিটাল রূপান্তর দৃশ্যমান।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে সাংবাদিকতার সহায়ক টুল হিসেবে ব্যবহার করা হলে নিউজরুম আরও গতিশীল, তথ্যভিত্তিক এবং আধুনিক হবে। তবে এর জন্য প্রয়োজন সুস্পষ্ট নৈতিক মানদণ্ড, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি, সাংবাদিকদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ, শিক্ষাক্রমে এআই ও ডিজিটাল লিটারেসি অন্তর্ভুক্তকরণ এবং তথ্য যাচাই-বাছাই, ফ্যাক্টচেকিং ও সাইবার সিকিউরিটির দক্ষতা বৃদ্ধির সুযোগ।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সাংবাদিকতার জন্য একদিকে সুযোগ, অন্যদিকে চ্যালেঞ্জ। এটি মানব সাংবাদিকদের কাজকে প্রতিস্থাপন না করে; বরং সহায়ক হিসেবে ব্যবহার করা গেলে সংবাদ জগৎ আরও সমৃদ্ধ ও আধুনিক হবে।
সূত্র: প্রেসঅ্যাট, এমআরডিআই, দ্য গার্ডিয়ান, দ্য ভার্জ, এপি
প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন খাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার দ্রুত বেড়ে চলেছে। সাংবাদিকতাও এর বাইরে নয়। আজকের দিনে সংবাদ সংগ্রহ, তথ্য বিশ্লেষণ, শিরোনাম তৈরি, এমনকি পুরো প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত এআই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। তবে এ প্রযুক্তি সাংবাদিকতার জন্য শুধু সুযোগ নয়, নতুন ধরনের হুমকিও সৃষ্টি করেছে।
বিশ্বের বড় সংবাদমাধ্যমগুলো ইতিমধ্যে এআই ব্যবহার শুরু করেছে। অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের অটোমেটেড ইনসাইট, রয়টার্সের রয়টার্স নিউজ ট্রেসার, ফোর্বসের বার্টি এবং ওপেনএআইয়ের চ্যাটজিপিটি সাংবাদিকদের বিপুল তথ্য দ্রুত বিশ্লেষণ করতে সাহায্য করছে। এ প্রযুক্তি পুনরাবৃত্তিমূলক কাজ; যেমন খেলাধুলা, ব্যবসা বা দৈনন্দিন সংবাদ তৈরি করার সময় কমিয়ে দিচ্ছে এবং তথ্য যাচাই-বাছাই প্রক্রিয়াকে দ্রুত করছে। বিশ্বের স্বনামধন্য মিডিয়া হাউসগুলো; যেমন ওয়াশিংটন পোস্ট, বিবিসি, রয়টার্স, ব্লুমবার্গ, নিউইয়র্ক টাইমস সংবাদ প্রক্রিয়ায় এআই ব্যবহার করছে।
এআই নিউজরুমে শুধু সংবাদ তৈরি করতে নয়, পাঠকের শ্রেণি অনুযায়ী পছন্দসই কনটেন্ট, ট্রান্সক্রাইবিং, ছবি, ভিডিও ও অডিও কনটেন্ট তৈরিতেও ব্যবহার হচ্ছে। একাধিক তথ্য মিশ্রণ করে প্রাতিষ্ঠানিক সংবাদকাঠামো অনুসারে সংবাদ প্রতিবেদন তৈরি করা এবং দর্শকদের রুচি অনুযায়ী উপস্থাপন করা সহজ হয়ে গেছে এ প্রযুক্তির কল্যাণে। এআইচালিত অ্যালগরিদম পাঠকের আগ্রহ ও পছন্দ অনুসরণ করে সংবাদ পৌঁছে দিতে পারে। উদাহরণ হিসেবে বলা চলে, ‘দ্য টাইমস’-এর জেমস প্রোগ্রাম পাঠকের অভ্যাস অনুযায়ী নোটিফিকেশন পাঠায়। এতে পছন্দের সংবাদে পাঠকের সংযোগ বাড়ছে এবং মিডিয়া হাউসগুলোকে আরও প্রাসঙ্গিক কনটেন্ট সরবরাহের সুযোগ দিচ্ছে।
এআইচালিত স্বয়ংক্রিয় ফ্যাক্ট চেকিং টুলও সংবাদমাধ্যমে কার্যকর ভূমিকা রাখছে। অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের ভেরিফাই, রয়টার্সের রয়টার্স ফ্যাক্ট চেক, ‘ওয়াশিংটন পোস্ট’-এর হিলিওগ্রাফ, ‘টাইমস অব লন্ডন’-এর ফ্যাক্টমেটা, ‘দ্য গার্ডিয়ান’ ও ‘নিউইয়র্ক টাইমস’-এর ফ্যাক্টচেকিং টুলগুলো ভুয়া সংবাদ প্রতিহত করতে অনেক বেশি সক্ষম এখন।
বর্তমানে বাংলাদেশেও স্বনামধন্য গণমাধ্যমগুলোর পাশাপাশি অসংখ্য অনলাইন মিডিয়া ও অনলাইন সংবাদ পোর্টাল সক্রিয়ভাবে কাজ করছে। সংবাদমাধ্যমের এই ভিড়ে প্রতিনিয়ত প্রতিযোগিতা চলছে—কে কত দ্রুত সংবাদ পাঠকের কাছে পৌঁছে দিতে পারে। দ্রুত সংবাদ পরিবেশনের এই দৌড়ে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা কার্যকর হাতিয়ার হয়ে উঠতে পারে।
এআই প্রযুক্তি ব্যবহারের ফলে ছোট ছোট তথ্য একত্র করে মুহূর্তের মধ্যে একটি পূর্ণাঙ্গ সংবাদ তৈরি করা সম্ভব। এতে শুধু আকর্ষণীয় শিরোনামই থাকে না, সংবাদের মূল কাঠামোও মানদণ্ড মেনে উপস্থাপিত হয়।
তবে এআই সাংবাদিকতার জন্য কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। প্রথমত, অনেক সংবাদকর্মীর চাকরি ঝুঁকির মধ্যে পড়তে পারে। ‘মিডিয়া মেটামরফোসিস: এআই অ্যান্ড বাংলাদেশি নিউজরুমস ২০২৪’ শিরোনামের এক জরিপে দেখা গেছে, সাংবাদিকদের মধ্যে চাকরি হারানোর উদ্বেগও রয়েছে।
আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা প্রেসঅ্যাটের সাম্প্রতিক এক জরিপে দেখা যায়, ২ শতাংশ সাংবাদিক ইতিমধ্যে এআই ব্যবহারের কারণে চাকরি হারিয়েছেন। প্রায় ৫৭ দশমিক ২ শতাংশ সাংবাদিক আশঙ্কা করছেন, ভবিষ্যতে এআই সাংবাদিকতার ক্ষেত্রে আরও ব্যাপক হারে চাকরিচ্যুতি ঘটাতে পারে।
দ্বিতীয়ত, সঠিক নির্দেশনা দিলে এআই সঠিক তথ্য বিশ্লেষণ করে সংবাদ তৈরি করতে পারে। কিন্তু ভুল নির্দেশনা দিলে সংবাদে ভুল বা পক্ষপাতমূলক তথ্য স্থান পেতে পারে। এ ছাড়া বড় বা পূর্ণাঙ্গ লেখা সংক্ষেপিত করলে তথ্যের ঘাটতি দেখা দিতে পারে, যা সংবাদের কাঠামোকে প্রভাবিত করে। এআই শিরোনাম পরিমার্জন করতে পারলেও নতুন দৃষ্টিকোণ থেকে শিরোনাম সাজাতে সক্ষম নয়।
মানুষের অনুসন্ধানী মনোভাব ও সংবেদনশীলতাকে এআই পুরোপুরি প্রতিস্থাপন করতে পারবে কি না? এ প্রশ্নের উত্তরে অ্যাকটিভেট রাইটস ইনফরমেশন, রাইটস অ্যান্ড টেকনোলজির রিসার্চ লিড মিনহাজ আমান বলেন, ‘নিকট ভবিষ্যতে সেটা সম্ভব নয়। তবে একেবারেই পারবে না, এটাও এখনই নিশ্চিতভাবে বলা যাচ্ছে না।’
‘ডিজিটাল ফার্স্ট’ নীতি গ্রহণ, ডিজিটাল বিভাগ বৃদ্ধি এবং দক্ষ জনবল নিয়োগ করার মাধ্যমে দেশের সংবাদমাধ্যমগুলো ডিজিটাল পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে নিউজরুমে এআই প্রযুক্তি প্রয়োগ করছে। সংবাদ সোর্সিং, সংবাদ লেখা, উপস্থাপনা, বণ্টন, বিজ্ঞাপনসহ নানা ক্ষেত্রে ডিজিটাল রূপান্তর দৃশ্যমান।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে সাংবাদিকতার সহায়ক টুল হিসেবে ব্যবহার করা হলে নিউজরুম আরও গতিশীল, তথ্যভিত্তিক এবং আধুনিক হবে। তবে এর জন্য প্রয়োজন সুস্পষ্ট নৈতিক মানদণ্ড, স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি, সাংবাদিকদের পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ, শিক্ষাক্রমে এআই ও ডিজিটাল লিটারেসি অন্তর্ভুক্তকরণ এবং তথ্য যাচাই-বাছাই, ফ্যাক্টচেকিং ও সাইবার সিকিউরিটির দক্ষতা বৃদ্ধির সুযোগ।
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সাংবাদিকতার জন্য একদিকে সুযোগ, অন্যদিকে চ্যালেঞ্জ। এটি মানব সাংবাদিকদের কাজকে প্রতিস্থাপন না করে; বরং সহায়ক হিসেবে ব্যবহার করা গেলে সংবাদ জগৎ আরও সমৃদ্ধ ও আধুনিক হবে।
সূত্র: প্রেসঅ্যাট, এমআরডিআই, দ্য গার্ডিয়ান, দ্য ভার্জ, এপি

বৈদ্যুতিক গাড়ি দিয়ে ভারতের বাজরে প্রবেশ করতে যাচ্ছে টেসলা ইনকরপোরেশন। কিন্তু নানা ধরনের টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটিকে। কবে নাগাদ তাদের এ পরিকল্পনা সফল হবে, তা নিয়ে সন্দিহান খোদ প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী ইলোন মাস্ক। ভারতীয় সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করতে এখনো প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হত
১৩ জানুয়ারি ২০২২
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ডিপফেকের ছড়াছড়ি। ডিপফেক বলতে ভুয়া, এআই জেনারেটেড, এডিট করে তৈরি অডিও, ভিডিও ও ছবিকে বোঝায়। এগুলো দেখতে বা শুনতে বাস্তবের মতো মনে হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে মিথ্যা, গুজব ছড়াতে বা জালিয়াতির জন্য এসব ব্যবহৃত হয়। রাষ্ট্রপ্রধান থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ—অনেকে এই ডিপফেকের ভুক্তভোগী।
২ ঘণ্টা আগে
গ্রামীণফোনের আয়োজনে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হলো ‘ফিউচার মেকার্স’ প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে। এটি ছিল দেশের প্রথম জাতীয় পর্যায়ের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) আইডিয়া প্রতিযোগিতা। এতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন ও সমস্যা সমাধানের দক্ষতা প্রদর্শনের সুযোগ করে দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-এর সাতজন অগ্রদূতের মধ্যে একমাত্র নারী তিনি। সম্প্রতি মর্যাদাপূর্ণ কুইন এলিজাবেথ ইঞ্জিনিয়ারিং পুরস্কার (২০২৫) গ্রহণ করেছেন। তিনি অধ্যাপক ফেই-ফেই লি। ব্রিটেনের রাজা চার্লসের হাত থেকে সেন্ট জেমস প্যালেসে এই পুরস্কার গ্রহণ করে তিনি বিবিসিকে বলেছেন, এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার
১৮ ঘণ্টা আগেটি এইচ মাহির

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ডিপফেকের ছড়াছড়ি। ডিপফেক বলতে ভুয়া, এআই জেনারেটেড, এডিট করে তৈরি অডিও, ভিডিও ও ছবিকে বোঝায়। এগুলো দেখতে বা শুনতে বাস্তবের মতো মনে হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে মিথ্যা, গুজব ছড়াতে বা জালিয়াতির জন্য এসব ব্যবহৃত হয়। রাষ্ট্রপ্রধান থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ—অনেকে এই ডিপফেকের ভুক্তভোগী।
উৎস পরীক্ষা করা
সোশ্যাল মিডিয়ায় কোনো ছবি বা ভিডিও ভাইরাল হলে আগের এর উৎস যাচাই করুন। যে অ্যাকাউন্ট বা আইডি থেকে পোস্টটি এসেছে, তা যাচাই করুন। আইডি দেখে বোঝা যায়, সেটি আসল কি না।
মুখের দিকে তাকানো
ডিপফেক ছবি বা ভিডিও যাচাই করতে ভিডিও কিংবা ছবির মুখের দিকে তাকান। ভিডিও থামিয়ে চোখ কিংবা মুখের প্রান্ত এবং চুলের রেখা দেখুন। ডিপফেকে মানব চরিত্রগুলোর অস্বাভাবিকভাবে চোখের পলক ফেলা, মুখের অদ্ভুত রূপরেখা বা চুল থাকতে পারে। ছবিতে হাত ও পায়ের আঙুল, চোখ, দাঁত ও কান পরীক্ষা করুন। এসব জায়গায় অসামঞ্জস্য চোখে পড়বে।
আলো, ছায়া খেয়াল করা
সন্দেহজনক ভিডিও বা ছবির আলো, ছায়া ও প্রতিফলন খেয়াল করুন। পরিবেশের সঙ্গে বস্তু বা ব্যক্তির ওপর আলোর প্রভাব অস্বাভাবিক লাগছে কি না যাচাই করুন। এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও ও ছবিতে আলোর প্রতিফলন অধিকাংশ ক্ষেত্রে অস্বাভাবিক হয়।
কণ্ঠস্বর শোনা
ডিপফেক অডিও বা ভিডিওর কণ্ঠস্বর মনোযোগ দিয়ে শুনুন। এআই জেনারেটেড অডিওগুলোতে অধিকাংশ সময় অস্বাভাবিক বিরতি ও শ্বাস-প্রশ্বাস এবং সিনথেটিক সুর থাকে। তাতে কণ্ঠস্বর রোবটিক মনে হয়। আবার ভয়েস ক্লোনিং যাচাই করতে ভিডিওর ব্যক্তির অন্যান্য কণ্ঠস্বরের সঙ্গে যাচাই করুন।
ভিডিওর ফ্রেম যাচাই
ভিডিও থামিয়ে বারবার ফ্রেমগুলো যাচাই করে নিতে হবে। যেমন আগের ফ্রেমের সঙ্গে ভিডির পরের ফ্রেমের বস্তু কিংবা ব্যক্তির আকৃতি বা মুখ পরিবর্তন হচ্ছে কি না, দেখুন। মুখের চারপাশে ছোট ছোট ঝাপসা দাগ, খাঁজকাটা প্রান্ত, ফ্রেম পরিবর্তনের সময় নড়াচড়া ইত্যাদি যাচাই করুন।
মেটাডেটা মূল্যায়ন করা
মেটাডেটা হলো কোনো ছবি, ভিডিও বা ফাইলের লুকোনো তথ্য। এর মাধ্যমে ফাইলটি কীভাবে তৈরি হয়েছে, কখন, কারা, কীভাবে সেটি তৈরি করেছে, তা জানা যায়। ছবির মেটাডেটায় ছবি তোলার তারিখ, লোকেশন, ক্যামেরা মডেল, ক্যামেরা সেটিং ইত্যাদি তথ্য থাকে। ভিডিও ক্ষেত্রেও অনেকটা একই। এসব তথ্য জানা যাবে ফাইল সেভ করার পর ফাইলের ইনফো অপশন থেকে।
স্ক্যান করা
সন্দেহজনক ছবি চোখে পড়লে সেটির স্ক্রিনশট নিন বা ডাউনলোড করুন। তারপর সেটি গুগল বা অন্যান্য মাধ্যমে দিয়ে আসল ছবির খোঁজ করুন। এতে আসল ছবি পাওয়া যাবে।
টুল ব্যবহার
ছবি, ভিডিওর জন্য ফোটোফরেনসিক, ডিপওয়্যার এআই, মিডিয়াইনফো ইত্যাদি ওয়েবসাইট ও টুলের মাধ্যমে ডিপফেক যাচাই করা যায় অনলাইনে।
সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ডিপফেকের ছড়াছড়ি। ডিপফেক বলতে ভুয়া, এআই জেনারেটেড, এডিট করে তৈরি অডিও, ভিডিও ও ছবিকে বোঝায়। এগুলো দেখতে বা শুনতে বাস্তবের মতো মনে হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে মিথ্যা, গুজব ছড়াতে বা জালিয়াতির জন্য এসব ব্যবহৃত হয়। রাষ্ট্রপ্রধান থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ—অনেকে এই ডিপফেকের ভুক্তভোগী।
উৎস পরীক্ষা করা
সোশ্যাল মিডিয়ায় কোনো ছবি বা ভিডিও ভাইরাল হলে আগের এর উৎস যাচাই করুন। যে অ্যাকাউন্ট বা আইডি থেকে পোস্টটি এসেছে, তা যাচাই করুন। আইডি দেখে বোঝা যায়, সেটি আসল কি না।
মুখের দিকে তাকানো
ডিপফেক ছবি বা ভিডিও যাচাই করতে ভিডিও কিংবা ছবির মুখের দিকে তাকান। ভিডিও থামিয়ে চোখ কিংবা মুখের প্রান্ত এবং চুলের রেখা দেখুন। ডিপফেকে মানব চরিত্রগুলোর অস্বাভাবিকভাবে চোখের পলক ফেলা, মুখের অদ্ভুত রূপরেখা বা চুল থাকতে পারে। ছবিতে হাত ও পায়ের আঙুল, চোখ, দাঁত ও কান পরীক্ষা করুন। এসব জায়গায় অসামঞ্জস্য চোখে পড়বে।
আলো, ছায়া খেয়াল করা
সন্দেহজনক ভিডিও বা ছবির আলো, ছায়া ও প্রতিফলন খেয়াল করুন। পরিবেশের সঙ্গে বস্তু বা ব্যক্তির ওপর আলোর প্রভাব অস্বাভাবিক লাগছে কি না যাচাই করুন। এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও ও ছবিতে আলোর প্রতিফলন অধিকাংশ ক্ষেত্রে অস্বাভাবিক হয়।
কণ্ঠস্বর শোনা
ডিপফেক অডিও বা ভিডিওর কণ্ঠস্বর মনোযোগ দিয়ে শুনুন। এআই জেনারেটেড অডিওগুলোতে অধিকাংশ সময় অস্বাভাবিক বিরতি ও শ্বাস-প্রশ্বাস এবং সিনথেটিক সুর থাকে। তাতে কণ্ঠস্বর রোবটিক মনে হয়। আবার ভয়েস ক্লোনিং যাচাই করতে ভিডিওর ব্যক্তির অন্যান্য কণ্ঠস্বরের সঙ্গে যাচাই করুন।
ভিডিওর ফ্রেম যাচাই
ভিডিও থামিয়ে বারবার ফ্রেমগুলো যাচাই করে নিতে হবে। যেমন আগের ফ্রেমের সঙ্গে ভিডির পরের ফ্রেমের বস্তু কিংবা ব্যক্তির আকৃতি বা মুখ পরিবর্তন হচ্ছে কি না, দেখুন। মুখের চারপাশে ছোট ছোট ঝাপসা দাগ, খাঁজকাটা প্রান্ত, ফ্রেম পরিবর্তনের সময় নড়াচড়া ইত্যাদি যাচাই করুন।
মেটাডেটা মূল্যায়ন করা
মেটাডেটা হলো কোনো ছবি, ভিডিও বা ফাইলের লুকোনো তথ্য। এর মাধ্যমে ফাইলটি কীভাবে তৈরি হয়েছে, কখন, কারা, কীভাবে সেটি তৈরি করেছে, তা জানা যায়। ছবির মেটাডেটায় ছবি তোলার তারিখ, লোকেশন, ক্যামেরা মডেল, ক্যামেরা সেটিং ইত্যাদি তথ্য থাকে। ভিডিও ক্ষেত্রেও অনেকটা একই। এসব তথ্য জানা যাবে ফাইল সেভ করার পর ফাইলের ইনফো অপশন থেকে।
স্ক্যান করা
সন্দেহজনক ছবি চোখে পড়লে সেটির স্ক্রিনশট নিন বা ডাউনলোড করুন। তারপর সেটি গুগল বা অন্যান্য মাধ্যমে দিয়ে আসল ছবির খোঁজ করুন। এতে আসল ছবি পাওয়া যাবে।
টুল ব্যবহার
ছবি, ভিডিওর জন্য ফোটোফরেনসিক, ডিপওয়্যার এআই, মিডিয়াইনফো ইত্যাদি ওয়েবসাইট ও টুলের মাধ্যমে ডিপফেক যাচাই করা যায় অনলাইনে।
সূত্র: দ্য গার্ডিয়ান

বৈদ্যুতিক গাড়ি দিয়ে ভারতের বাজরে প্রবেশ করতে যাচ্ছে টেসলা ইনকরপোরেশন। কিন্তু নানা ধরনের টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটিকে। কবে নাগাদ তাদের এ পরিকল্পনা সফল হবে, তা নিয়ে সন্দিহান খোদ প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী ইলোন মাস্ক। ভারতীয় সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করতে এখনো প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হত
১৩ জানুয়ারি ২০২২
প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন খাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার দ্রুত বেড়ে চলেছে। সাংবাদিকতাও এর বাইরে নয়। আজকের দিনে সংবাদ সংগ্রহ, তথ্য বিশ্লেষণ, শিরোনাম তৈরি, এমনকি পুরো প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত এআই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
১ ঘণ্টা আগে
গ্রামীণফোনের আয়োজনে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হলো ‘ফিউচার মেকার্স’ প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে। এটি ছিল দেশের প্রথম জাতীয় পর্যায়ের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) আইডিয়া প্রতিযোগিতা। এতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন ও সমস্যা সমাধানের দক্ষতা প্রদর্শনের সুযোগ করে দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-এর সাতজন অগ্রদূতের মধ্যে একমাত্র নারী তিনি। সম্প্রতি মর্যাদাপূর্ণ কুইন এলিজাবেথ ইঞ্জিনিয়ারিং পুরস্কার (২০২৫) গ্রহণ করেছেন। তিনি অধ্যাপক ফেই-ফেই লি। ব্রিটেনের রাজা চার্লসের হাত থেকে সেন্ট জেমস প্যালেসে এই পুরস্কার গ্রহণ করে তিনি বিবিসিকে বলেছেন, এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার
১৮ ঘণ্টা আগেফিচার ডেস্ক

গ্রামীণফোনের আয়োজনে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হলো ‘ফিউচার মেকার্স’ প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে। এটি ছিল দেশের প্রথম জাতীয় পর্যায়ের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) আইডিয়া প্রতিযোগিতা। এতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন ও সমস্যা সমাধানের দক্ষতা প্রদর্শনের সুযোগ করে দিয়েছে।
এই উদ্যোগের লক্ষ্য ছিল সারা দেশের তরুণ মেধাবীদের এমন প্রযুক্তিনির্ভর সমাধান তৈরি করতে উৎসাহিত করা, যা বাস্তব জীবনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আরও স্মার্ট ও টেকসই ভবিষ্যৎ গঠনে সহায়তা করবে।
এই প্রতিযোগিতায় ‘ইশারা: বাংলা সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ ট্রান্সলেটর’ প্রকল্পের জন্য চ্যাম্পিয়ন হয়েছে টিম ওয়াটার মেলন। টিম ওপিয়ন তাদের ‘এআই ড্রিভেন নিউজ ক্রেডিবিলিটি প্ল্যাটফর্ম’ প্রকল্পের জন্য হয়েছে প্রথম রানারআপ। টিম সিন্যাপজ তাদের ‘এআই ইনক্লুশন ফর ডিফারেন্টলি অ্যাবলড লার্নারস’ প্রকল্প এবং টিম লাস্তা তাদের ‘দিশা: ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন থ্রো এআই’ প্রকল্পের জন্য যৌথভাবে দ্বিতীয় রানারআপ হয়েছে।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, ‘আমরা যখন এআইনির্ভর ভবিষ্যতের দিকে অগ্রসর হচ্ছি, তখন তরুণ প্রজন্মকে সে পরিবর্তনের নেতৃত্ব দিতে প্রয়োজনীয় দক্ষতা ও মানসিকতা অর্জনে সহায়তা করাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কারের পাশাপাশি গ্রামীণফোনের শীর্ষ প্রতিভা উন্নয়ন কর্মসূচিগুলোতে দ্রুত অংশগ্রহণের সুযোগ পাবেন।

গ্রামীণফোনের আয়োজনে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হলো ‘ফিউচার মেকার্স’ প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে। এটি ছিল দেশের প্রথম জাতীয় পর্যায়ের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) আইডিয়া প্রতিযোগিতা। এতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন ও সমস্যা সমাধানের দক্ষতা প্রদর্শনের সুযোগ করে দিয়েছে।
এই উদ্যোগের লক্ষ্য ছিল সারা দেশের তরুণ মেধাবীদের এমন প্রযুক্তিনির্ভর সমাধান তৈরি করতে উৎসাহিত করা, যা বাস্তব জীবনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে আরও স্মার্ট ও টেকসই ভবিষ্যৎ গঠনে সহায়তা করবে।
এই প্রতিযোগিতায় ‘ইশারা: বাংলা সাইন ল্যাঙ্গুয়েজ ট্রান্সলেটর’ প্রকল্পের জন্য চ্যাম্পিয়ন হয়েছে টিম ওয়াটার মেলন। টিম ওপিয়ন তাদের ‘এআই ড্রিভেন নিউজ ক্রেডিবিলিটি প্ল্যাটফর্ম’ প্রকল্পের জন্য হয়েছে প্রথম রানারআপ। টিম সিন্যাপজ তাদের ‘এআই ইনক্লুশন ফর ডিফারেন্টলি অ্যাবলড লার্নারস’ প্রকল্প এবং টিম লাস্তা তাদের ‘দিশা: ফাইন্যান্সিয়াল ইনক্লুশন থ্রো এআই’ প্রকল্পের জন্য যৌথভাবে দ্বিতীয় রানারআপ হয়েছে।
গ্রামীণফোনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) ইয়াসির আজমান বলেন, ‘আমরা যখন এআইনির্ভর ভবিষ্যতের দিকে অগ্রসর হচ্ছি, তখন তরুণ প্রজন্মকে সে পরিবর্তনের নেতৃত্ব দিতে প্রয়োজনীয় দক্ষতা ও মানসিকতা অর্জনে সহায়তা করাটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।’
প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কারের পাশাপাশি গ্রামীণফোনের শীর্ষ প্রতিভা উন্নয়ন কর্মসূচিগুলোতে দ্রুত অংশগ্রহণের সুযোগ পাবেন।

বৈদ্যুতিক গাড়ি দিয়ে ভারতের বাজরে প্রবেশ করতে যাচ্ছে টেসলা ইনকরপোরেশন। কিন্তু নানা ধরনের টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটিকে। কবে নাগাদ তাদের এ পরিকল্পনা সফল হবে, তা নিয়ে সন্দিহান খোদ প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী ইলোন মাস্ক। ভারতীয় সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করতে এখনো প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হত
১৩ জানুয়ারি ২০২২
প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন খাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার দ্রুত বেড়ে চলেছে। সাংবাদিকতাও এর বাইরে নয়। আজকের দিনে সংবাদ সংগ্রহ, তথ্য বিশ্লেষণ, শিরোনাম তৈরি, এমনকি পুরো প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত এআই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ডিপফেকের ছড়াছড়ি। ডিপফেক বলতে ভুয়া, এআই জেনারেটেড, এডিট করে তৈরি অডিও, ভিডিও ও ছবিকে বোঝায়। এগুলো দেখতে বা শুনতে বাস্তবের মতো মনে হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে মিথ্যা, গুজব ছড়াতে বা জালিয়াতির জন্য এসব ব্যবহৃত হয়। রাষ্ট্রপ্রধান থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ—অনেকে এই ডিপফেকের ভুক্তভোগী।
২ ঘণ্টা আগে
কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-এর সাতজন অগ্রদূতের মধ্যে একমাত্র নারী তিনি। সম্প্রতি মর্যাদাপূর্ণ কুইন এলিজাবেথ ইঞ্জিনিয়ারিং পুরস্কার (২০২৫) গ্রহণ করেছেন। তিনি অধ্যাপক ফেই-ফেই লি। ব্রিটেনের রাজা চার্লসের হাত থেকে সেন্ট জেমস প্যালেসে এই পুরস্কার গ্রহণ করে তিনি বিবিসিকে বলেছেন, এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার
১৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-এর সাতজন অগ্রদূতের মধ্যে একমাত্র নারী তিনি। সম্প্রতি মর্যাদাপূর্ণ কুইন এলিজাবেথ ইঞ্জিনিয়ারিং পুরস্কার (২০২৫) গ্রহণ করেছেন। তিনি অধ্যাপক ফেই-ফেই লি। ব্রিটেনের রাজা চার্লসের হাত থেকে সেন্ট জেমস প্যালেসে এই পুরস্কার গ্রহণ করে তিনি বিবিসিকে বলেছেন, এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার প্রাপ্ত সাতজনের মধ্যে একমাত্র নারী হতে পেরে তিনি গর্বিত। মূলত এই ‘মেনস ক্লাব’-এর মধ্যে ‘ব্যতিক্রম হতে পেরে তিনি গর্বিত’।
অধ্যাপক লি-এর সঙ্গে যাদের পুরস্কৃত করা হয়েছে, তাঁরা হলেন: অধ্যাপক ইয়োশুয়া বেঙ্গিও, ড. বিল ড্যালি, ড. জেফরি হিন্টন, অধ্যাপক জন হপফিল্ড, এনভিডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা জেনসেন হুয়াং এবং মেটা-এর প্রধান এআই বিজ্ঞানী ড. ইয়ান লেকান। আধুনিক মেশিন লার্নিং প্রযুক্তির অগ্রগতিতে যুগান্তকারী অবদানের জন্য তাঁদের এই সম্মান জানানো হলো।
‘গডমাদার’ অধ্যাপক লি
ড. হিন্টন, অধ্যাপক বেঙ্গিও এবং ড. ইয়ান লেকানকে সাধারণত ‘এআই গডফাদার’ বলা হয়ে থাকে। সেখানে অধ্যাপক ফেই-ফেই লি হলেন একমাত্র ‘এআই গডমাদার’। প্রথমে এই উপাধি প্রত্যাখ্যান করতে চাইলেও, পরে তিনি তা গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নেন।
অধ্যাপক লি বিবিসিকে বলেন, ‘আমি নিজেকে কোনো কিছুর গডমাদার বলতাম না। কিন্তু কয়েক বছর আগে যখন লোকে আমাকে এই নামে ডাকতে শুরু করে, তখন বুঝতে পারি, যদি এটা প্রত্যাখ্যান করি, তবে নারী বিজ্ঞানী ও প্রযুক্তিবিদদের এমনভাবে সম্মানিত হওয়ার একটি সুযোগ হাতছাড়া হবে। কারণ পুরুষদের সহজেই গডফাদার বা প্রতিষ্ঠাতা পিতা বলা হয়।’
লি বলেন, তাঁর সঙ্গে কাজ করা তরুণী এবং ভবিষ্যতের মেয়েদের প্রেরণা হতেই তিনি এখন এই উপাধি গ্রহণ করতে প্রস্তুত।
চীনে জন্মগ্রহণকারী লি কৈশোরে বাবা-মায়ের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। যুক্তরাষ্ট্রে দ্রুতই কম্পিউটার বিজ্ঞানে তাঁর শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ দেন। তিনি স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের হিউম্যান-সেন্টার্ড এআই ইনস্টিটিউটের সহ-পরিচালক এবং ওয়ার্ল্ড ল্যাবসের সিইও ও সহ-প্রতিষ্ঠাতা।
কম্পিউটার ভিশনের ক্ষেত্রে প্রধান অগ্রগতি এনে দেওয়া তাঁর বিখ্যাত কাজ ‘ইমেজনেট’ (ImageNet) প্রকল্পের জন্যই তিনি মূলত পরিচিত। তিনি ও তাঁর শিক্ষার্থীরা এই বৃহৎ-স্কেলের ছবি শনাক্তকরণ ডেটাসেট তৈরি করেন, যার ওপর ভিত্তি করে বর্তমানে বহু এআই প্রযুক্তি গড়ে উঠেছে। তাঁর মতে, এই ডেটাসেটটিই ‘ডেটা-চালিত এআই বিস্তারের দ্বার উন্মুক্ত’ করে দিয়েছে। বলতে গেলে, তাঁর কারণেই এখন এত এত এআই বাজারে দেখা যাচ্ছে এবং সাধারণ মানুষ বিনা মূল্যে ব্যবহার করতে পারছে।
এদিকে পুরস্কারপ্রাপ্ত সাতজন বিজ্ঞানীর মধ্যে, বিশেষ করে ‘গডফাদার’-দের মধ্যে এআই-এর সম্ভাব্য বিপদ নিয়ে প্রকাশ্যেই তীব্র মতবিরোধ রয়েছে। ড. হিন্টন এআই-কে ‘মানব প্রজাতির বিলুপ্তির স্তরের হুমকি’ হিসেবে বর্ণনা করলেও, মেটার ইয়ান লেকান এই ধরনের চরম সতর্কতাকে ‘অতিরঞ্জিত’ বলে মনে করেন।
অধ্যাপক লি এই বিতর্কে একটি ‘বাস্তববাদী দৃষ্টিভঙ্গি’ গ্রহণ করেছেন। তিনি বলেন, বিজ্ঞানীদের মধ্যে মতবিরোধ থাকাটা ‘স্বাস্থ্যকর’। তবে তিনি এআই নিয়ে চরমপন্থী বক্তব্য পরিহার করে আরও সংযত হওয়ার পক্ষে। বিজ্ঞান-ভিত্তিক এবং তথ্য-নির্ভর আলোচনার পক্ষে তাঁর অবস্থান।
তিনি মনে করেন, এআই-এর পরবর্তী মাইলফলক তখনই অর্জিত হবে যখন এটি এর চারপাশের জগতের সঙ্গে সরাসরি মিথস্ক্রিয়া করতে সক্ষম হবে।

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই)-এর সাতজন অগ্রদূতের মধ্যে একমাত্র নারী তিনি। সম্প্রতি মর্যাদাপূর্ণ কুইন এলিজাবেথ ইঞ্জিনিয়ারিং পুরস্কার (২০২৫) গ্রহণ করেছেন। তিনি অধ্যাপক ফেই-ফেই লি। ব্রিটেনের রাজা চার্লসের হাত থেকে সেন্ট জেমস প্যালেসে এই পুরস্কার গ্রহণ করে তিনি বিবিসিকে বলেছেন, এই মর্যাদাপূর্ণ পুরস্কার প্রাপ্ত সাতজনের মধ্যে একমাত্র নারী হতে পেরে তিনি গর্বিত। মূলত এই ‘মেনস ক্লাব’-এর মধ্যে ‘ব্যতিক্রম হতে পেরে তিনি গর্বিত’।
অধ্যাপক লি-এর সঙ্গে যাদের পুরস্কৃত করা হয়েছে, তাঁরা হলেন: অধ্যাপক ইয়োশুয়া বেঙ্গিও, ড. বিল ড্যালি, ড. জেফরি হিন্টন, অধ্যাপক জন হপফিল্ড, এনভিডিয়ার প্রতিষ্ঠাতা জেনসেন হুয়াং এবং মেটা-এর প্রধান এআই বিজ্ঞানী ড. ইয়ান লেকান। আধুনিক মেশিন লার্নিং প্রযুক্তির অগ্রগতিতে যুগান্তকারী অবদানের জন্য তাঁদের এই সম্মান জানানো হলো।
‘গডমাদার’ অধ্যাপক লি
ড. হিন্টন, অধ্যাপক বেঙ্গিও এবং ড. ইয়ান লেকানকে সাধারণত ‘এআই গডফাদার’ বলা হয়ে থাকে। সেখানে অধ্যাপক ফেই-ফেই লি হলেন একমাত্র ‘এআই গডমাদার’। প্রথমে এই উপাধি প্রত্যাখ্যান করতে চাইলেও, পরে তিনি তা গ্রহণ করার সিদ্ধান্ত নেন।
অধ্যাপক লি বিবিসিকে বলেন, ‘আমি নিজেকে কোনো কিছুর গডমাদার বলতাম না। কিন্তু কয়েক বছর আগে যখন লোকে আমাকে এই নামে ডাকতে শুরু করে, তখন বুঝতে পারি, যদি এটা প্রত্যাখ্যান করি, তবে নারী বিজ্ঞানী ও প্রযুক্তিবিদদের এমনভাবে সম্মানিত হওয়ার একটি সুযোগ হাতছাড়া হবে। কারণ পুরুষদের সহজেই গডফাদার বা প্রতিষ্ঠাতা পিতা বলা হয়।’
লি বলেন, তাঁর সঙ্গে কাজ করা তরুণী এবং ভবিষ্যতের মেয়েদের প্রেরণা হতেই তিনি এখন এই উপাধি গ্রহণ করতে প্রস্তুত।
চীনে জন্মগ্রহণকারী লি কৈশোরে বাবা-মায়ের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রে পাড়ি জমান। যুক্তরাষ্ট্রে দ্রুতই কম্পিউটার বিজ্ঞানে তাঁর শ্রেষ্ঠত্বের প্রমাণ দেন। তিনি স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের হিউম্যান-সেন্টার্ড এআই ইনস্টিটিউটের সহ-পরিচালক এবং ওয়ার্ল্ড ল্যাবসের সিইও ও সহ-প্রতিষ্ঠাতা।
কম্পিউটার ভিশনের ক্ষেত্রে প্রধান অগ্রগতি এনে দেওয়া তাঁর বিখ্যাত কাজ ‘ইমেজনেট’ (ImageNet) প্রকল্পের জন্যই তিনি মূলত পরিচিত। তিনি ও তাঁর শিক্ষার্থীরা এই বৃহৎ-স্কেলের ছবি শনাক্তকরণ ডেটাসেট তৈরি করেন, যার ওপর ভিত্তি করে বর্তমানে বহু এআই প্রযুক্তি গড়ে উঠেছে। তাঁর মতে, এই ডেটাসেটটিই ‘ডেটা-চালিত এআই বিস্তারের দ্বার উন্মুক্ত’ করে দিয়েছে। বলতে গেলে, তাঁর কারণেই এখন এত এত এআই বাজারে দেখা যাচ্ছে এবং সাধারণ মানুষ বিনা মূল্যে ব্যবহার করতে পারছে।
এদিকে পুরস্কারপ্রাপ্ত সাতজন বিজ্ঞানীর মধ্যে, বিশেষ করে ‘গডফাদার’-দের মধ্যে এআই-এর সম্ভাব্য বিপদ নিয়ে প্রকাশ্যেই তীব্র মতবিরোধ রয়েছে। ড. হিন্টন এআই-কে ‘মানব প্রজাতির বিলুপ্তির স্তরের হুমকি’ হিসেবে বর্ণনা করলেও, মেটার ইয়ান লেকান এই ধরনের চরম সতর্কতাকে ‘অতিরঞ্জিত’ বলে মনে করেন।
অধ্যাপক লি এই বিতর্কে একটি ‘বাস্তববাদী দৃষ্টিভঙ্গি’ গ্রহণ করেছেন। তিনি বলেন, বিজ্ঞানীদের মধ্যে মতবিরোধ থাকাটা ‘স্বাস্থ্যকর’। তবে তিনি এআই নিয়ে চরমপন্থী বক্তব্য পরিহার করে আরও সংযত হওয়ার পক্ষে। বিজ্ঞান-ভিত্তিক এবং তথ্য-নির্ভর আলোচনার পক্ষে তাঁর অবস্থান।
তিনি মনে করেন, এআই-এর পরবর্তী মাইলফলক তখনই অর্জিত হবে যখন এটি এর চারপাশের জগতের সঙ্গে সরাসরি মিথস্ক্রিয়া করতে সক্ষম হবে।

বৈদ্যুতিক গাড়ি দিয়ে ভারতের বাজরে প্রবেশ করতে যাচ্ছে টেসলা ইনকরপোরেশন। কিন্তু নানা ধরনের টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে যেতে হচ্ছে প্রতিষ্ঠানটিকে। কবে নাগাদ তাদের এ পরিকল্পনা সফল হবে, তা নিয়ে সন্দিহান খোদ প্রতিষ্ঠানটির প্রধান নির্বাহী ইলোন মাস্ক। ভারতীয় সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করতে এখনো প্রতিবন্ধকতার সম্মুখীন হত
১৩ জানুয়ারি ২০২২
প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন খাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার দ্রুত বেড়ে চলেছে। সাংবাদিকতাও এর বাইরে নয়। আজকের দিনে সংবাদ সংগ্রহ, তথ্য বিশ্লেষণ, শিরোনাম তৈরি, এমনকি পুরো প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত এআই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে।
১ ঘণ্টা আগে
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ডিপফেকের ছড়াছড়ি। ডিপফেক বলতে ভুয়া, এআই জেনারেটেড, এডিট করে তৈরি অডিও, ভিডিও ও ছবিকে বোঝায়। এগুলো দেখতে বা শুনতে বাস্তবের মতো মনে হয়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে মিথ্যা, গুজব ছড়াতে বা জালিয়াতির জন্য এসব ব্যবহৃত হয়। রাষ্ট্রপ্রধান থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ—অনেকে এই ডিপফেকের ভুক্তভোগী।
২ ঘণ্টা আগে
গ্রামীণফোনের আয়োজনে সম্প্রতি অনুষ্ঠিত হলো ‘ফিউচার মেকার্স’ প্রতিযোগিতার গ্র্যান্ড ফিনালে। এটি ছিল দেশের প্রথম জাতীয় পর্যায়ের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) আইডিয়া প্রতিযোগিতা। এতে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের সৃজনশীলতা, উদ্ভাবন ও সমস্যা সমাধানের দক্ষতা প্রদর্শনের সুযোগ করে দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে