ফিচার ডেস্ক
জেফ বেজোস প্রতিষ্ঠিত মহাকাশযাত্রী পরিবহন প্রতিষ্ঠান ব্লু অরিজিন। শিশুদের মহাকাশ সম্পর্কে জানাতে এবং আগ্রহ তৈরি করতে ২০১৯ সালে তিনি তৈরি করেন অলাভজনক সংস্থা ‘ক্লাব ফর দ্য ফিউচার’। এটি হাইস্কুল পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতিষ্ঠা করা হয়। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অভিভাবক ও শিক্ষকেরাও সংস্থাটির সদস্য হতে পারবেন। এই ক্লাব মহাকাশে জীবনযাপন এবং কাজ করার সম্ভাবনা উন্মুক্ত রাখার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
এই ক্লাবের আকর্ষণীয় বিষয় পোস্টকার্ড। এই কার্ডে শিক্ষার্থীরা তাদের পরিচয়ের সঙ্গে কিছু লিখে বা ছবি এঁকে পাঠাতে পারবে ক্লাব ফর দ্য ফিউচারের ঠিকানায়। এ জন্য তাদের ওয়েবসাইট থেকে পোস্টকার্ড তৈরি করতে একটি টেমপ্লেট ডাউনলোড করতে হয়। পোস্টকার্ড পাঠানোর নির্দেশিকা সেখানে ভিডিও টিউটোরিয়ালের মাধ্যমে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
পোস্টকার্ডগুলো সংগ্রহ করার পর ব্লু অরিজিন তাদের রকেটে মহাকাশে পাঠায়। এরপর স্পেস স্টেশনে থাকা মহাকাশচারীরা পোস্টকার্ডগুলো খোলেন। সেগুলো পড়া হলে একটি সিল মেরে দেন। নির্দিষ্ট সময়ে পোস্টকার্ডগুলো আবারও পৃথিবীতে ফিরে এসে প্রেরকের ঠিকানায় চলে যায়।
ক্লাব ফর দ্য ফিউচারের প্রথম মিশনটি পরিচালনা করা হয় ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে। সে সময় হাজার হাজার শিক্ষার্থীর পোস্টকার্ড মহাকাশে পাঠানো হয় এবং পরে ‘মহাকাশে উড়েছে’ সিল দিয়ে তাদের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।
ব্লু অরিজিনের জনসংযোগ পরিচালক ক্যাটলিন ডিট্রিচ বলেন, ‘আমরা পোস্টকার্ডগুলো মহাকাশে পাঠিয়ে দিই। পরবর্তী সময়ে স্ট্যাম্পসহ আবার প্রত্যেক শিক্ষার্থীর কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।’
জেফ বেজোস বলেছেন, ‘আমাদের লক্ষ্য ভবিষ্যতের প্রজন্মকে মহাকাশের প্রতি আগ্রহী করে তোলা; যাতে ভবিষ্যতে তারা পৃথিবীর বাইরে জীবনযাপন এবং কাজ করার স্বপ্ন দেখতে পারে।’ এই পর্যন্ত ২২টি দেশের কয়েক হাজার শিশু পোস্টকার্ড পাঠিয়েছে ক্লাব ফর দ্য ফিউচারে।
মহাকাশে পোস্টকার্ড পাঠানোর উদ্যোগ ১৯৩১ সাল থেকে শুরু হয়েছিল। প্রথমবারের মতো ১০২টি চিঠি একটি রকেটে মহাকাশে পাঠানো হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে ১৯৬৯ সালে অ্যাপোলো ১১ মহাকাশচারীরা চাঁদ থেকে ফিরে আসার সময় পোস্টকার্ডে স্ট্যাম্প মেরেছিলেন।
সূত্র: ব্লু অরিজিন ওয়েবসাইট
জেফ বেজোস প্রতিষ্ঠিত মহাকাশযাত্রী পরিবহন প্রতিষ্ঠান ব্লু অরিজিন। শিশুদের মহাকাশ সম্পর্কে জানাতে এবং আগ্রহ তৈরি করতে ২০১৯ সালে তিনি তৈরি করেন অলাভজনক সংস্থা ‘ক্লাব ফর দ্য ফিউচার’। এটি হাইস্কুল পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের জন্য প্রতিষ্ঠা করা হয়। শিক্ষার্থীদের সঙ্গে অভিভাবক ও শিক্ষকেরাও সংস্থাটির সদস্য হতে পারবেন। এই ক্লাব মহাকাশে জীবনযাপন এবং কাজ করার সম্ভাবনা উন্মুক্ত রাখার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।
এই ক্লাবের আকর্ষণীয় বিষয় পোস্টকার্ড। এই কার্ডে শিক্ষার্থীরা তাদের পরিচয়ের সঙ্গে কিছু লিখে বা ছবি এঁকে পাঠাতে পারবে ক্লাব ফর দ্য ফিউচারের ঠিকানায়। এ জন্য তাদের ওয়েবসাইট থেকে পোস্টকার্ড তৈরি করতে একটি টেমপ্লেট ডাউনলোড করতে হয়। পোস্টকার্ড পাঠানোর নির্দেশিকা সেখানে ভিডিও টিউটোরিয়ালের মাধ্যমে বুঝিয়ে দেওয়া হয়েছে।
পোস্টকার্ডগুলো সংগ্রহ করার পর ব্লু অরিজিন তাদের রকেটে মহাকাশে পাঠায়। এরপর স্পেস স্টেশনে থাকা মহাকাশচারীরা পোস্টকার্ডগুলো খোলেন। সেগুলো পড়া হলে একটি সিল মেরে দেন। নির্দিষ্ট সময়ে পোস্টকার্ডগুলো আবারও পৃথিবীতে ফিরে এসে প্রেরকের ঠিকানায় চলে যায়।
ক্লাব ফর দ্য ফিউচারের প্রথম মিশনটি পরিচালনা করা হয় ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে। সে সময় হাজার হাজার শিক্ষার্থীর পোস্টকার্ড মহাকাশে পাঠানো হয় এবং পরে ‘মহাকাশে উড়েছে’ সিল দিয়ে তাদের কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।
ব্লু অরিজিনের জনসংযোগ পরিচালক ক্যাটলিন ডিট্রিচ বলেন, ‘আমরা পোস্টকার্ডগুলো মহাকাশে পাঠিয়ে দিই। পরবর্তী সময়ে স্ট্যাম্পসহ আবার প্রত্যেক শিক্ষার্থীর কাছে ফিরিয়ে দেওয়া হয়।’
জেফ বেজোস বলেছেন, ‘আমাদের লক্ষ্য ভবিষ্যতের প্রজন্মকে মহাকাশের প্রতি আগ্রহী করে তোলা; যাতে ভবিষ্যতে তারা পৃথিবীর বাইরে জীবনযাপন এবং কাজ করার স্বপ্ন দেখতে পারে।’ এই পর্যন্ত ২২টি দেশের কয়েক হাজার শিশু পোস্টকার্ড পাঠিয়েছে ক্লাব ফর দ্য ফিউচারে।
মহাকাশে পোস্টকার্ড পাঠানোর উদ্যোগ ১৯৩১ সাল থেকে শুরু হয়েছিল। প্রথমবারের মতো ১০২টি চিঠি একটি রকেটে মহাকাশে পাঠানো হয়েছিল। পরবর্তী সময়ে ১৯৬৯ সালে অ্যাপোলো ১১ মহাকাশচারীরা চাঁদ থেকে ফিরে আসার সময় পোস্টকার্ডে স্ট্যাম্প মেরেছিলেন।
সূত্র: ব্লু অরিজিন ওয়েবসাইট
নতুন যুগের ইন্টারনেট সেবা নিয়ে হাজির ইলন মাস্কের স্টারলিংক। তাদের সেবার মাধ্যমে প্রত্যন্ত অঞ্চলে নেটওয়ার্ক না থাকার ভোগান্তি দূর হয়েছে। কোম্পানিটির ডাইরেক্ট-টু-সেল (ডি২সি) প্রযুক্তির মাধ্যমে চলন্ত অবস্থায় কিংবা একেবারে দুর্গম এলাকায় মোবাইল ফোনে নেটওয়ার্ক পাওয়া যাবে। এ জন্য কোনো রাউটার বা ওয়াইফাইয়ের
৬ ঘণ্টা আগেচীনে চিপ বিক্রির মোট রাজস্বের ১৫ শতাংশ মার্কিন সরকারকে দিতে সম্মত হয়েছে বিশ্বের শীর্ষ দুই সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়া ও এএমডি। এই চুক্তি অনুযায়ী, প্রতিষ্ঠান দুটি চীনা বাজারে চিপ বিক্রির লাইসেন্স পাবে। এক সূত্রের বরাতে এ তথ্য জানিয়েছে বিবিসি।
১০ ঘণ্টা আগেবর্তমান যুগের বেশির ভাগ ইলেকট্রনিক ডিভাইসেই লিথিয়াম-আয়ন ব্যাটারি ব্যবহৃত হয়। আইফোনসহ স্মার্টফোন, স্মার্টওয়াচ, ল্যাপটপ—এমনকি বৈদ্যুতিক গাড়িতেও এই ব্যাটারিই ব্যবহার হয়। তবে এই প্রযুক্তি যতটা উন্নত, ততটাই জটিল। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে এই ব্যাটারির কর্মক্ষমতা কমে যায়।
১৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক চিপ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান এনভিডিয়ার তৈরি এইচ২০ (H20) চিপের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে চীনের রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম-সংশ্লিষ্ট একটি সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট। রোববার উইচ্যাটে প্রকাশিত এক নিবন্ধে বলা হয়, এই চিপগুলোতে ‘ব্যাক ডোর’ থাকার সম্ভাবনা রয়েছে, যা ব্যবহারকারীর অনুমতি ছাড়াই...
১৪ ঘণ্টা আগে