স্ক্রিনে চোখ রেখে কখন যে নরম ভোর সকাল হয়ে গেছে, টেরই পাননি। ওদিকে রান্নাঘরে রুটি সেঁকার সুবাসও মিইয়ে গেছে। গৃহকর্মীর মেঝে মোছার সময় বিছানার সামনের কার্পেট তোলার শব্দটিও কানে পৌঁছায়নি আপনার। অফিসের মেইল চেক আর ফেসবুক,ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপের গুরুত্বপূর্ণ নোটিফিকেশন দেখার পর কখন যে আপনি স্ক্রলিংয়ে ডুবে গেলেন, নিজেই খেয়াল করেননি। নাশতার টেবিলে বসেও আপনার চোখ ছিল নীলাভ ফেসবুকে। অথচ চোখ পড়েনি সঙ্গী বা সঙ্গিনীর দিকে। হু, হ্যাঁ করেই তাঁর সব কথার উত্তর দিয়েছেন।
স্ক্রিন যেন চোরাবালি
স্মার্টফোনসহ যেকোনো ডিভাইসের স্ক্রিন যেন চোরাবালি। এগুলো কেবল টেনেই যাচ্ছে আপনার দিন, রাত, সময়, মনোযোগ—সব। ২৪ ঘণ্টায় ঠিক কতক্ষণ এই স্ক্রিন গিলছে আপনার সময়? প্রয়োজন, বিনোদন ও অপ্রয়োজনে কতক্ষণ স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে কাটিয়ে দিচ্ছেন, হিসাব রেখেছেন কি?
করোনা অতিমারির পর সব বয়সী মানুষের মধ্যেই ডিভাইস স্ক্রিনে সময় কাটানোর প্রবণতা বেড়েছে। সম্প্রতি গার্ডিয়ান ‘ল্যানসেট ডিসকভারি সায়েন্স জার্নালের’ ই-ক্লিনিক্যাল মেডিসিনে প্রকাশিত একটি গবেষণার বরাত দিয়ে তাদের প্রতিবেদন বলছে, কোভিড-১৯ অতিমারিতে পুরো বিশ্বে প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে স্ক্রিনে থাকার সময় বেড়েছে গড়ে ১ ঘণ্টা ২০ মিনিট। তবে সব বয়সী মানুষের মধ্যেই প্রয়োজনের তুলনায় স্ক্রিন-আসক্তি বেড়েছে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পুরো পৃথিবীতে প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষার্থীরা বাড়তি ৮৩ মিনিট, প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিরা ৫৮ মিনিট, টিনএজাররা ৫৫ মিনিট এবং ৫ বছরের কম বয়সী শিশুরা স্ক্রিনে সময় কাটাচ্ছে আগের তুলনায় বাড়তি ৩৫ মিনিট। এই গবেষণায় অতিমারির আগে এবং চলাকালীন মানুষের স্ক্রিনে থাকার সময়ের ব্যবধানের তথ্য কাজে লাগানো হয়। অংশগ্রহণকারীদের স্ক্রিন টাইমের ধরনও এখানে বিশ্লেষণ করা হয়। কাজ বা পড়াশোনার বিষয়ে স্ক্রিনে সময় দেওয়া এবং অবসরে মোবাইল, ল্যাপটপ বা ডেস্কটপের স্ক্রিনে সময় কাটানো—এই দুটো দিকই বিবেচনা করা হয়েছে গবেষণায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রয়োজনের অতিরিক্ত সময় স্ক্রিনে থাকার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে ব্যক্তির শারীরিক স্বাস্থ্য, মানসিক স্বাস্থ্য, ব্যক্তিগত জীবনসহ আরও নানা দিকে। বাড়ছে উদ্বিগ্নতা, বিষণ্নতা, চোখের অসুখ, একাকিত্ব, স্থূলতা ও অলসতার মতো নানা সমস্যা।
ফিনিক্স ওয়েলনেস সেন্টার অব বাংলাদেশের চিকিৎসক, কাউন্সেলর ও সাইকোথেরাপি প্র্যাকটিশনার অধ্যাপক সানজিদা শাহরিয়া বলেন, ‘ডুম স্ক্রলিং নামে একটি শব্দ আছে। একটু ভেঙেই বলি। একনাগাড়ে নিরবচ্ছিন্নভাবে কোনো স্ক্রিনে, সোশ্যাল মিডিয়া বা ওয়েব সার্ফিং করে প্রচুর নেতিবাচক খবর দেখতে থাকার মনোদৈহিক প্রভাব আছে।’
অভ্যস্ততা বাড়ছে চক্রবৃদ্ধি হারে
গবেষণা বলছে, একটা সময়ে এই আচরণ অভ্যস্ততায় পরিণত হয়। যেটা চক্রবৃদ্ধি হারে বাড়তেই থাকে অবচেতনভাবে। তখন কোনো কিছু না ভেবেই আমরা চট করে মোবাইল ফোনটা হাতে তুলে দেখতে থাকি। কেবল সময় কাটানোর জন্য বা উদ্দেশ্যহীন মোবাইল ফোনে স্ক্রল করা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এর থেকে পাওয়া নেতিবাচক তথ্যও নিজের এবং আশপাশের মানুষের জন্য খারাপ।
প্রতিদিন কতক্ষণ
প্রতিদিন কতক্ষণ ডিভাইসের স্ক্রিনে থাকা যাবে? এর উত্তরে সানজিদা শাহরিয়া বলেন, ‘কাজের কারণে বিভিন্ন ডিভাইসের স্ক্রিনে থাকতে হয়। কিন্তু কাজের বাইরে সিনেমা দেখা বা অন্যান্য কারণে দিনে দুই ঘণ্টার কম স্ক্রিনের দিকে তাকানো উচিত। সেখানে সোশ্যাল মিডিয়ায় সময় কাটানো উচিত দিনে আধা ঘণ্টারও কম।’ দেখা গেছে, যাঁরা বিভিন্ন লিংকে এই সময়ের বেশি ক্লিক করেন, তাঁদের বিষণ্নতা বা যাঁরা এর থেকে দ্বিগুণ সময় ধরে লাইক দেন ফেসবুকে, তাঁদের নিঃসঙ্গতা ও বিষণ্নতার প্রকোপ অনেক বেশি।
ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মনোরোগ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. সোমাইয়া নাওশিন আহমেদ বলেন, ‘শিশু থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্ক; যাদের কথাই বলা হোক না কেন, অতিরিক্ত স্ক্রিন-আসক্তি সামাজিক দক্ষতা কমিয়ে দেয়। মানুষের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ বা সৌজন্যবোধে তাদের অসুবিধে হয়। প্রয়োজনের বাইরে সব ধরনের ডিভাইসের স্ক্রিন থেকে যতটা দূরে থাকা যায়, ততই ভালো। এ জন্য নিজেকেই স্ক্রিন টাইম লিমিটের ব্যাপারটা নির্ধারণ করতে হবে।’
শিশুর স্ক্রিন টাইম নিয়ন্ত্রণ করুন
শিশুদের জন্য স্ক্রিন টাইম নির্দিষ্ট করে দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নইলে শিশুদের ভাষার বিকাশ ও সামরিকীকরণ ঠিকমতো হবে না। বেশি সময় মোবাইল ফোন, কম্পিউটার বা টেলিভিশনের স্ক্রিনে কাটালে অন্যান্য মানুষের সঙ্গে সরাসরি তাদের কথা বলা বা খেলাধুলার মতো কাজকর্মগুলো হবে না। ফলে শিশুর ভাষার ব্যবহার শেখা এবং সামাজিকভাবে মেলামেশার ক্ষমতা কমে যাবে, যা ভবিষ্যতে তার জন্য ভালো ফল বয়ে আনবে না।
স্ক্রিন টাইম নিয়ন্ত্রণ করুন
যেকোনো অ্যান্ড্রয়েড ফোনের স্ক্রিন টাইম নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। এ ছাড়া দেখা সম্ভব আপনি প্রতিদিন ঠিক কতক্ষণ থাকছেন ফোনের স্ক্রিনে। এটি খুঁজে পাওয়া যায় অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সেটিংসে। সেখানে ডিজিটাল ওয়েলবিং অ্যান্ড প্যারেন্টাল কন্ট্রোল নামে একটি অপশন পাওয়া যাবে। সেটিতে ট্যাপ করলে বিস্তারিত অপশন পাবেন। সেখানে পাবেন ড্যাশবোর্ড, বেডটাইম মুড, ফোকাস মুড, ম্যানেজ নোটিফিকেশন, প্যারেন্টাল কন্ট্রোল ইত্যাদি। প্রতিটি অপশনে ঢুকে আপনি আপনার সুবিধামতো তথ্য দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন স্ক্রিন টাইম এবং ডিজিটাল স্বাস্থ্য। আপনার ডিভাইসটিতে ইনস্টল করুন ফ্যামিলি লিংক ফর প্যারেন্টস অ্যাপটি। এটি দিয়ে আপনি আপনার শিশুদের স্ক্রিন টাইম ও ডিজিটাল স্বাস্থ্য রক্ষা করতে পারবেন।
স্ক্রিনে চোখ রেখে কখন যে নরম ভোর সকাল হয়ে গেছে, টেরই পাননি। ওদিকে রান্নাঘরে রুটি সেঁকার সুবাসও মিইয়ে গেছে। গৃহকর্মীর মেঝে মোছার সময় বিছানার সামনের কার্পেট তোলার শব্দটিও কানে পৌঁছায়নি আপনার। অফিসের মেইল চেক আর ফেসবুক,ইনস্টাগ্রাম ও হোয়াটসঅ্যাপের গুরুত্বপূর্ণ নোটিফিকেশন দেখার পর কখন যে আপনি স্ক্রলিংয়ে ডুবে গেলেন, নিজেই খেয়াল করেননি। নাশতার টেবিলে বসেও আপনার চোখ ছিল নীলাভ ফেসবুকে। অথচ চোখ পড়েনি সঙ্গী বা সঙ্গিনীর দিকে। হু, হ্যাঁ করেই তাঁর সব কথার উত্তর দিয়েছেন।
স্ক্রিন যেন চোরাবালি
স্মার্টফোনসহ যেকোনো ডিভাইসের স্ক্রিন যেন চোরাবালি। এগুলো কেবল টেনেই যাচ্ছে আপনার দিন, রাত, সময়, মনোযোগ—সব। ২৪ ঘণ্টায় ঠিক কতক্ষণ এই স্ক্রিন গিলছে আপনার সময়? প্রয়োজন, বিনোদন ও অপ্রয়োজনে কতক্ষণ স্ক্রিনের দিকে তাকিয়ে কাটিয়ে দিচ্ছেন, হিসাব রেখেছেন কি?
করোনা অতিমারির পর সব বয়সী মানুষের মধ্যেই ডিভাইস স্ক্রিনে সময় কাটানোর প্রবণতা বেড়েছে। সম্প্রতি গার্ডিয়ান ‘ল্যানসেট ডিসকভারি সায়েন্স জার্নালের’ ই-ক্লিনিক্যাল মেডিসিনে প্রকাশিত একটি গবেষণার বরাত দিয়ে তাদের প্রতিবেদন বলছে, কোভিড-১৯ অতিমারিতে পুরো বিশ্বে প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষার্থীদের মধ্যে স্ক্রিনে থাকার সময় বেড়েছে গড়ে ১ ঘণ্টা ২০ মিনিট। তবে সব বয়সী মানুষের মধ্যেই প্রয়োজনের তুলনায় স্ক্রিন-আসক্তি বেড়েছে। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে পুরো পৃথিবীতে প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষার্থীরা বাড়তি ৮৩ মিনিট, প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিরা ৫৮ মিনিট, টিনএজাররা ৫৫ মিনিট এবং ৫ বছরের কম বয়সী শিশুরা স্ক্রিনে সময় কাটাচ্ছে আগের তুলনায় বাড়তি ৩৫ মিনিট। এই গবেষণায় অতিমারির আগে এবং চলাকালীন মানুষের স্ক্রিনে থাকার সময়ের ব্যবধানের তথ্য কাজে লাগানো হয়। অংশগ্রহণকারীদের স্ক্রিন টাইমের ধরনও এখানে বিশ্লেষণ করা হয়। কাজ বা পড়াশোনার বিষয়ে স্ক্রিনে সময় দেওয়া এবং অবসরে মোবাইল, ল্যাপটপ বা ডেস্কটপের স্ক্রিনে সময় কাটানো—এই দুটো দিকই বিবেচনা করা হয়েছে গবেষণায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রয়োজনের অতিরিক্ত সময় স্ক্রিনে থাকার নেতিবাচক প্রভাব পড়ছে ব্যক্তির শারীরিক স্বাস্থ্য, মানসিক স্বাস্থ্য, ব্যক্তিগত জীবনসহ আরও নানা দিকে। বাড়ছে উদ্বিগ্নতা, বিষণ্নতা, চোখের অসুখ, একাকিত্ব, স্থূলতা ও অলসতার মতো নানা সমস্যা।
ফিনিক্স ওয়েলনেস সেন্টার অব বাংলাদেশের চিকিৎসক, কাউন্সেলর ও সাইকোথেরাপি প্র্যাকটিশনার অধ্যাপক সানজিদা শাহরিয়া বলেন, ‘ডুম স্ক্রলিং নামে একটি শব্দ আছে। একটু ভেঙেই বলি। একনাগাড়ে নিরবচ্ছিন্নভাবে কোনো স্ক্রিনে, সোশ্যাল মিডিয়া বা ওয়েব সার্ফিং করে প্রচুর নেতিবাচক খবর দেখতে থাকার মনোদৈহিক প্রভাব আছে।’
অভ্যস্ততা বাড়ছে চক্রবৃদ্ধি হারে
গবেষণা বলছে, একটা সময়ে এই আচরণ অভ্যস্ততায় পরিণত হয়। যেটা চক্রবৃদ্ধি হারে বাড়তেই থাকে অবচেতনভাবে। তখন কোনো কিছু না ভেবেই আমরা চট করে মোবাইল ফোনটা হাতে তুলে দেখতে থাকি। কেবল সময় কাটানোর জন্য বা উদ্দেশ্যহীন মোবাইল ফোনে স্ক্রল করা মানসিক স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। এর থেকে পাওয়া নেতিবাচক তথ্যও নিজের এবং আশপাশের মানুষের জন্য খারাপ।
প্রতিদিন কতক্ষণ
প্রতিদিন কতক্ষণ ডিভাইসের স্ক্রিনে থাকা যাবে? এর উত্তরে সানজিদা শাহরিয়া বলেন, ‘কাজের কারণে বিভিন্ন ডিভাইসের স্ক্রিনে থাকতে হয়। কিন্তু কাজের বাইরে সিনেমা দেখা বা অন্যান্য কারণে দিনে দুই ঘণ্টার কম স্ক্রিনের দিকে তাকানো উচিত। সেখানে সোশ্যাল মিডিয়ায় সময় কাটানো উচিত দিনে আধা ঘণ্টারও কম।’ দেখা গেছে, যাঁরা বিভিন্ন লিংকে এই সময়ের বেশি ক্লিক করেন, তাঁদের বিষণ্নতা বা যাঁরা এর থেকে দ্বিগুণ সময় ধরে লাইক দেন ফেসবুকে, তাঁদের নিঃসঙ্গতা ও বিষণ্নতার প্রকোপ অনেক বেশি।
ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মনোরোগ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. সোমাইয়া নাওশিন আহমেদ বলেন, ‘শিশু থেকে শুরু করে প্রাপ্তবয়স্ক; যাদের কথাই বলা হোক না কেন, অতিরিক্ত স্ক্রিন-আসক্তি সামাজিক দক্ষতা কমিয়ে দেয়। মানুষের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ বা সৌজন্যবোধে তাদের অসুবিধে হয়। প্রয়োজনের বাইরে সব ধরনের ডিভাইসের স্ক্রিন থেকে যতটা দূরে থাকা যায়, ততই ভালো। এ জন্য নিজেকেই স্ক্রিন টাইম লিমিটের ব্যাপারটা নির্ধারণ করতে হবে।’
শিশুর স্ক্রিন টাইম নিয়ন্ত্রণ করুন
শিশুদের জন্য স্ক্রিন টাইম নির্দিষ্ট করে দেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নইলে শিশুদের ভাষার বিকাশ ও সামরিকীকরণ ঠিকমতো হবে না। বেশি সময় মোবাইল ফোন, কম্পিউটার বা টেলিভিশনের স্ক্রিনে কাটালে অন্যান্য মানুষের সঙ্গে সরাসরি তাদের কথা বলা বা খেলাধুলার মতো কাজকর্মগুলো হবে না। ফলে শিশুর ভাষার ব্যবহার শেখা এবং সামাজিকভাবে মেলামেশার ক্ষমতা কমে যাবে, যা ভবিষ্যতে তার জন্য ভালো ফল বয়ে আনবে না।
স্ক্রিন টাইম নিয়ন্ত্রণ করুন
যেকোনো অ্যান্ড্রয়েড ফোনের স্ক্রিন টাইম নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। এ ছাড়া দেখা সম্ভব আপনি প্রতিদিন ঠিক কতক্ষণ থাকছেন ফোনের স্ক্রিনে। এটি খুঁজে পাওয়া যায় অ্যান্ড্রয়েড ফোনের সেটিংসে। সেখানে ডিজিটাল ওয়েলবিং অ্যান্ড প্যারেন্টাল কন্ট্রোল নামে একটি অপশন পাওয়া যাবে। সেটিতে ট্যাপ করলে বিস্তারিত অপশন পাবেন। সেখানে পাবেন ড্যাশবোর্ড, বেডটাইম মুড, ফোকাস মুড, ম্যানেজ নোটিফিকেশন, প্যারেন্টাল কন্ট্রোল ইত্যাদি। প্রতিটি অপশনে ঢুকে আপনি আপনার সুবিধামতো তথ্য দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করতে পারবেন স্ক্রিন টাইম এবং ডিজিটাল স্বাস্থ্য। আপনার ডিভাইসটিতে ইনস্টল করুন ফ্যামিলি লিংক ফর প্যারেন্টস অ্যাপটি। এটি দিয়ে আপনি আপনার শিশুদের স্ক্রিন টাইম ও ডিজিটাল স্বাস্থ্য রক্ষা করতে পারবেন।
বর্তমান ডিজিটাল যুগে কনটেন্ট নির্মাণ আর শুধু একক প্রচেষ্টা নয়। একাধিক ক্রিয়েটরের সহযোগিতায় সৃজনশীলতা আরও সমৃদ্ধ হয়। কনটেন্ট ক্রিয়েটরদের মধ্যে পারস্পরিক সংযোগ ও কাজের সুবিধার্থে ইউটিউব চালু করেছে ‘কোলাবোরেশন ফিচার’।
১ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো নিজস্ব মাইক্রো আরজিবি প্রযুক্তির টিভি বাজারে আনলো স্যামসাং। চলতি বছর সিইএস ২০২৫-এ প্রথমবারের মতো জনসম্মুখে আনার পর এবার দক্ষিণ কোরিয়ায় এই অত্যাধুনিক টিভির বিক্রি শুরু করেছে প্রযুক্তি জায়ান্টটি। ১১৫ ইঞ্চির এই টিভিটির মূল্য ধরা হয়েছে ৪৪ দশমিক ৯ মিলিয়ন কোরিয়ান ওন (প্রায় ৩৯ লাখ ৩৫ হাজার ৯
১৮ ঘণ্টা আগেপ্রায় তিন দশক ধরে যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবহারকারীদের টেলিফোন লাইনের মাধ্যমে ইন্টারনেটে সংযুক্ত করে রাখা এওএল (AOL) অবশেষে তার ডায়াল-আপ মডেম সেবা বন্ধ করার ঘোষণা দিয়েছে। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর থেকে এই সেবা আর পাওয়া যাবে না বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।
১৯ ঘণ্টা আগেগুগলের জনপ্রিয় ইন্টারনেট ব্রাউজার ক্রোম কিনতে চায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) স্টার্টআপ পারপ্লেক্সিটি। এর জন্য একটি আকর্ষনীয় প্রস্তাব দিয়েছে তারা। ক্রোম কেনার জন্য ৩৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার প্রস্তাব করেছে তারা!
২০ ঘণ্টা আগে