অনলাইন অনুসন্ধানে একচেটিয়া আধিপত্য বন্ধ করে স্বাভাবিক প্রতিযোগিতা পুনঃস্থাপন করতে গুগলকে কী করতে হবে, সে বিষয়ে এক রূপরেখা চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে প্রকাশ করার পরিকল্পনা করছে মার্কিন বিচার বিভাগ (ডিওজে)। গত শুক্রবার (৭ সেপ্টেম্বর) ওয়াশিংটনের এক আদালত শুনানিতে এ-সংক্রান্ত তথ্য জানান প্রসিকিউটররা। এর আগে গত আগস্টে গুগলের এ ধরনের আধিপত্য বিস্তার ও বিজ্ঞাপন সংগ্রহের কৌশলকে অবৈধ বলে আদালতে রায় দেওয়া হয়েছিল।
সংবাদ সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, এই রূপরেখার মধ্যে কী থাকবে তা স্পষ্টভাবে জানানো হয়নি। তবে শুনানিতে ডিওজের আইনজীবী ডেভিড ডাহলকুইস্ট বলেছেন, গুগলের বিরুদ্ধে পদক্ষেপটি ব্যাপক হবে এবং সার্চের ক্ষেত্রে কোম্পানিটি কীভাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি ব্যবহারের পরিকল্পনা করছে, তা-ও এতে বিবেচিত হবে।
ডেভিড ডাহলকুইস্ট আরও বলেন, মামলা শুরু হওয়ার পর, গুগল তাদের বার্ড এআই পণ্যটির নাম পরিবর্তন করে জেমিনি রেখেছে। তিনি বলেন, ‘তারা আর কী ভাবছে? এর বাইরেও কি কিছু পরিকল্পনা রয়েছে?’ মূলত এই নাম পরিবর্তন করে মামলা থেকে বাঁচতে চেয়েছিল গুগল। তার পরিপ্রেক্ষিতে এ কথা বলেন ডেভিড।
প্রসিকিউটররা গুগলকে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ডিভাইস অপারেটিং সিস্টেম অনুযায়ী কিছু ব্যবসায়িক ইউনিট বিক্রি করার নির্দেশ দিতে পারে। পাশাপাশি স্মার্টফোন নির্মাতা ও অন্যান্য কোম্পানিকে গুগলের সার্চ ইঞ্জিন ও ব্রাউজারকে ডিফল্ট হিসেবে রাখার জন্য গুগল বছরে যে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার পরিমাণ অর্থ দেয় সেই চুক্তি বন্ধ করার দাবিও করতে পারে।
গুগলের আইনজীবী জন শমিড্টলেইন শুনানিতে বলেন, কোম্পানিটির জন্য প্রসিকিউটরদের পক্ষ থেকে একটি বিস্তারিত রূপরেখা প্রয়োজন। তিনি আরও উল্লেখ করেন, গুগল সম্ভবত মাইক্রোসফট ও ওপেনএআই থেকে তথ্য সংগ্রহ করবে, যাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সার্চবিষয়ক পাল্টা যুক্তি প্রস্তুত করা যায়।
গুগল আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার পরিকল্পনা করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের জেলা আদালতের বিচারক অমিত মেহতা বলেছেন, তিনি আগামী বছরের মাঝামাঝি সময়ে শুনানির তারিখ নির্ধারণ করতে পারেন এবং আগামী বছরের আগস্টের মধ্যে এ বিষয়ে রায় দেবেন।
উল্লেখ্য, অনলাইন সার্চ মার্কেটের প্রায় ৯০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণের জন্য ২০২০ সালে গুগলের বিরুদ্ধে মামলা করে ডিওজে। সার্চ ও অনলাইন বিজ্ঞাপন গুগল আয়ের মূল উৎস। তাই এই মামলা গুগলের অস্তিত্বের হুমকি হিসেবে বলে মনে করছেন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা।
অনলাইন অনুসন্ধানে একচেটিয়া আধিপত্য বন্ধ করে স্বাভাবিক প্রতিযোগিতা পুনঃস্থাপন করতে গুগলকে কী করতে হবে, সে বিষয়ে এক রূপরেখা চলতি বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে প্রকাশ করার পরিকল্পনা করছে মার্কিন বিচার বিভাগ (ডিওজে)। গত শুক্রবার (৭ সেপ্টেম্বর) ওয়াশিংটনের এক আদালত শুনানিতে এ-সংক্রান্ত তথ্য জানান প্রসিকিউটররা। এর আগে গত আগস্টে গুগলের এ ধরনের আধিপত্য বিস্তার ও বিজ্ঞাপন সংগ্রহের কৌশলকে অবৈধ বলে আদালতে রায় দেওয়া হয়েছিল।
সংবাদ সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, এই রূপরেখার মধ্যে কী থাকবে তা স্পষ্টভাবে জানানো হয়নি। তবে শুনানিতে ডিওজের আইনজীবী ডেভিড ডাহলকুইস্ট বলেছেন, গুগলের বিরুদ্ধে পদক্ষেপটি ব্যাপক হবে এবং সার্চের ক্ষেত্রে কোম্পানিটি কীভাবে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) প্রযুক্তি ব্যবহারের পরিকল্পনা করছে, তা-ও এতে বিবেচিত হবে।
ডেভিড ডাহলকুইস্ট আরও বলেন, মামলা শুরু হওয়ার পর, গুগল তাদের বার্ড এআই পণ্যটির নাম পরিবর্তন করে জেমিনি রেখেছে। তিনি বলেন, ‘তারা আর কী ভাবছে? এর বাইরেও কি কিছু পরিকল্পনা রয়েছে?’ মূলত এই নাম পরিবর্তন করে মামলা থেকে বাঁচতে চেয়েছিল গুগল। তার পরিপ্রেক্ষিতে এ কথা বলেন ডেভিড।
প্রসিকিউটররা গুগলকে অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ডিভাইস অপারেটিং সিস্টেম অনুযায়ী কিছু ব্যবসায়িক ইউনিট বিক্রি করার নির্দেশ দিতে পারে। পাশাপাশি স্মার্টফোন নির্মাতা ও অন্যান্য কোম্পানিকে গুগলের সার্চ ইঞ্জিন ও ব্রাউজারকে ডিফল্ট হিসেবে রাখার জন্য গুগল বছরে যে বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার পরিমাণ অর্থ দেয় সেই চুক্তি বন্ধ করার দাবিও করতে পারে।
গুগলের আইনজীবী জন শমিড্টলেইন শুনানিতে বলেন, কোম্পানিটির জন্য প্রসিকিউটরদের পক্ষ থেকে একটি বিস্তারিত রূপরেখা প্রয়োজন। তিনি আরও উল্লেখ করেন, গুগল সম্ভবত মাইক্রোসফট ও ওপেনএআই থেকে তথ্য সংগ্রহ করবে, যাতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সার্চবিষয়ক পাল্টা যুক্তি প্রস্তুত করা যায়।
গুগল আদালতের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার পরিকল্পনা করেছে। যুক্তরাষ্ট্রের জেলা আদালতের বিচারক অমিত মেহতা বলেছেন, তিনি আগামী বছরের মাঝামাঝি সময়ে শুনানির তারিখ নির্ধারণ করতে পারেন এবং আগামী বছরের আগস্টের মধ্যে এ বিষয়ে রায় দেবেন।
উল্লেখ্য, অনলাইন সার্চ মার্কেটের প্রায় ৯০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণের জন্য ২০২০ সালে গুগলের বিরুদ্ধে মামলা করে ডিওজে। সার্চ ও অনলাইন বিজ্ঞাপন গুগল আয়ের মূল উৎস। তাই এই মামলা গুগলের অস্তিত্বের হুমকি হিসেবে বলে মনে করছেন প্রযুক্তি বিশ্লেষকেরা।
ওপেনএআই মাইক্রোসফটকে গিলে খাবে—মাইক্রোসফটের প্রধান সত্য নাদেলাকে এভাবেই সতর্ক করেছেন টেক জায়ান্ট ইলন মাস্ক। মাইক্রোসফটের সব প্ল্যাটফর্মে ওপেনএআইয়ের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ‘জিপিটি-৫’ বিনা মূল্যে ব্যবহার করতে পারবেন ব্যবহারকারীরা—এমন ঘোষণার পরই এল ইলন মাস্কের এই সতর্কবার্তা। নিজ মালিকানাধীন সামাজিক মাধ্য
৬ ঘণ্টা আগেমাইক্রোসফটের ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে, ওপেনএআই-এর ‘এ পর্যন্ত সেরা এআই মডেল’ জিপিটি-৫ সরাসরি বিভিন্ন মাইক্রোসফট এআই পণ্যে তাৎক্ষণিকভাবে যুক্ত করা হচ্ছে, যার মধ্যে মাইক্রোসফট কো-পাইলটও রয়েছে। এই পরিষেবাটি সম্পূর্ণ বিনা মূল্যে পাওয়া যাবে।
৮ ঘণ্টা আগেপ্রতিদিন লাখ লাখ ভিডিও আপলোড হয় ইউটিউবে। এই বিপুল পরিমাণ ভিডিওর ভিড়ে আপনার তৈরি ভিডিওটি সঠিক দর্শকের কাছে পৌঁছানো নিঃসন্দেহে একটি বড় চ্যালেঞ্জ। তাই শুধু ভালো কনটেন্ট তৈরি করলেই হবে না, আপনাকে ভিউ বাড়ানোর বিভিন্ন কৌশলও জানতে হবে। আর সেই কৌশলগুলোর মধ্য অন্যতম হলো—সঠিকভাবে ভিডিওতে ট্যাগ ব্যবহার করা।
১৫ ঘণ্টা আগেনতুন আইফোন মডেলগুলোর জন্য ডিজিটাল ইমেজ বা ক্যামেরা সেন্সর তৈরিতে স্যামসাংয়ের সঙ্গে হাত মেলাচ্ছে অ্যাপল। এই চুক্তি সম্পর্কে অবগত একাধিক সূত্রের বরাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য ফাইন্যান্সিয়াল টাইমস।
১ দিন আগে