কম্পিউটার বা ল্যাপটপে ইউএসবি পোর্টের সারি দেখে অনেকেই বিভ্রান্ত হয়ে যায়। এসব ডিভাইসে কিছু কালো, কিছু নীল এমনকি অন্যান্য রঙেরও পোর্ট দেখা যায়। তবে এই রংগুলোর কোনো বিশেষত্ব রয়েছে, নাকি নির্মাতারা শুধু সুন্দর দেখানোর জন্য এগুলো যুক্ত করেছে–এমন প্রশ্ন মনে আসতেই পারে। নতুন পিসি কিনলে সাধারণত এমন কোনো নির্দেশিকা বই পাওয়া যায় না, যেখানে রংগুলোর অর্থ ব্যাখ্যা করা থাকে। ফলে ব্যবহারকারী অনুমান করতে হয় এগুলোর কাজ কী বা ইউএসবি পোর্টগুলো সম্পর্কে তথ্য জানার জন্য অনলাইনে খুঁজে দেখতে হয়।
ইউএসবি পোর্টের রংগুলো প্রথমে তেমন গুরুত্বপূর্ণ মনে না হলেও, তবে সেগুলোর অর্থ জানলে ডিভাইসগুলো আরও দক্ষভাবে ব্যবহার করা যাবে। ইউএসবি পোর্টের বিভিন্ন রঙের কারণে বিভ্রান্ত হতে পারেন অনেকেই, কিন্তু বাস্তবে প্রতিটি রংই একটি নির্দিষ্ট ইউএসবি স্ট্যান্ডার্ড বা বৈশিষ্ট্যকে তুলে ধরে করে। এটি ব্যবহারকারীদের জন্য ডেটা ট্রান্সফার গতি এবং পাওয়ার আউটপুট ক্ষমতার মতো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেয়।
নীল রঙের পোর্ট দুটি ভিন্নভাবে পাওয়া যায়—ক্ল্যাসিক নীল এবং টিল নীল। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো—ইউএসবি পোর্টগুলোর গতি সময়ের সঙ্গে বেড়েছে এবং নীল রঙের পোর্টটি সাধারণত একটি উচ্চ গতি সম্পন্ন পোর্ট। যেমন: ইউএসবি ৩.০ বা ইউএসবি ৩.১ জেন ১, যা পুরোনো ইউএসবি ২.০ স্ট্যান্ডার্ডের তুলনায় অনেক দ্রুত কাজ করে।
পোর্টের বিভিন্ন রঙের মানে কি
ইউএসবি ২.০ পোর্ট ও ইউএসবি ৩.০ পোর্টের মধ্যে পার্থক্য বোঝা যায় এসব রঙের মাধ্যমে। ক্ল্যাসিক নীল রং হলো সাধারণত ইউএসবি ৩.০ পোর্টের জন্য ব্যবহার করা হয়। ইউএসবি ২.০ পোর্টগুলো সাধারণত কালো রঙের হয়। এই নীল পোর্টগুলো সুপার স্পিড ইউএসবি নামেও পরিচিত। ২০০৮ সালে প্রথমবারের মতো বাজারে আসে নীল রঙের পোর্টগুলো এবং এটি পূর্বসূরিদের তুলনায় অনেক দ্রুত ডেটা আদান প্রদান করে। ইউএসবি ৩.০ পোর্টের সর্বোচ্চ গতি ৫ জিবিপিএস (গিগাবিটস পার সেকেন্ড) আর ইউএসবি ২.০ পোর্টের এর গতি ৪৮০ এমবিপিএস (মেগাবিটস পার সেকেন্ড)। এর মানে হলো—নীল ইউএসবি পোর্টগুলো কালো পোর্টের তুলনায় ১০ গুণ দ্রুত ডেটা স্থানান্তর করে।
সম্পূর্ণ ডুপ্লেক্স কমিউনিকেশন সমর্থন করে নীল রঙের ইউএসবি পোর্টগুলো। অর্থাৎ এসব পোর্ট একই সময়ে দুই দিকেই ডেটা স্থানান্তর করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি একটি এক্সটার্নাল হার্ড ড্রাইভ থেকে আপনার কম্পিউটারে ফাইল ট্রান্সফার করেন তখন হার্ড ড্রাইভটি ট্রান্সফারটি ব্যাহত না করেই নতুন কমান্ড গ্রহণ করতে পারে। অন্যদিকে ইউএসবি ২.০-এ ডেটা একবারে শুধু এক দিকেই প্রবাহিত হতে পারে। যদিও নীল ইউএসবি পোর্টগুলো দ্রুত এবং উন্নত হলেও এগুলো ইউএসবি ২.০ ডিভাইসের সঙ্গেও কাজ করে। অর্থাৎ এগুলো নতুন এবং পুরোনো প্রযুক্তির সঙ্গে উভয়ই কাজ করতে পারে।
এ ছাড়া বিভিন্ন পিসি বা ল্যাপটপে হালকা নীল বা টিল রঙের পোর্টও দেখা যায়। এগুলোকে ইউএসবি ৩.১ জেন ১, যেগুলোকে সুপার স্পিড প্লাস পোর্টও বলা হয়। এই পোর্টগুলোর ডেটা স্থানান্তরের গতি ১০ জিবিপিএস পর্যন্ত হতে পারে, যা ক্ল্যাসিক নীল ইউএসবি ৩.০ পোর্টের চেয়ে দ্বিগুণ।
ইউএসবি ডকের মতো ডিভাইসের জন্য এই পোর্টগুলোর উপযুক্ত। যেগুলোকে বড় আকারের ডেটা দ্রুত ট্রান্সফার করতে হয়।
তথ্যসূত্র: স্ল্যাশগিয়ার
কম্পিউটার বা ল্যাপটপে ইউএসবি পোর্টের সারি দেখে অনেকেই বিভ্রান্ত হয়ে যায়। এসব ডিভাইসে কিছু কালো, কিছু নীল এমনকি অন্যান্য রঙেরও পোর্ট দেখা যায়। তবে এই রংগুলোর কোনো বিশেষত্ব রয়েছে, নাকি নির্মাতারা শুধু সুন্দর দেখানোর জন্য এগুলো যুক্ত করেছে–এমন প্রশ্ন মনে আসতেই পারে। নতুন পিসি কিনলে সাধারণত এমন কোনো নির্দেশিকা বই পাওয়া যায় না, যেখানে রংগুলোর অর্থ ব্যাখ্যা করা থাকে। ফলে ব্যবহারকারী অনুমান করতে হয় এগুলোর কাজ কী বা ইউএসবি পোর্টগুলো সম্পর্কে তথ্য জানার জন্য অনলাইনে খুঁজে দেখতে হয়।
ইউএসবি পোর্টের রংগুলো প্রথমে তেমন গুরুত্বপূর্ণ মনে না হলেও, তবে সেগুলোর অর্থ জানলে ডিভাইসগুলো আরও দক্ষভাবে ব্যবহার করা যাবে। ইউএসবি পোর্টের বিভিন্ন রঙের কারণে বিভ্রান্ত হতে পারেন অনেকেই, কিন্তু বাস্তবে প্রতিটি রংই একটি নির্দিষ্ট ইউএসবি স্ট্যান্ডার্ড বা বৈশিষ্ট্যকে তুলে ধরে করে। এটি ব্যবহারকারীদের জন্য ডেটা ট্রান্সফার গতি এবং পাওয়ার আউটপুট ক্ষমতার মতো গুরুত্বপূর্ণ তথ্য দেয়।
নীল রঙের পোর্ট দুটি ভিন্নভাবে পাওয়া যায়—ক্ল্যাসিক নীল এবং টিল নীল। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো—ইউএসবি পোর্টগুলোর গতি সময়ের সঙ্গে বেড়েছে এবং নীল রঙের পোর্টটি সাধারণত একটি উচ্চ গতি সম্পন্ন পোর্ট। যেমন: ইউএসবি ৩.০ বা ইউএসবি ৩.১ জেন ১, যা পুরোনো ইউএসবি ২.০ স্ট্যান্ডার্ডের তুলনায় অনেক দ্রুত কাজ করে।
পোর্টের বিভিন্ন রঙের মানে কি
ইউএসবি ২.০ পোর্ট ও ইউএসবি ৩.০ পোর্টের মধ্যে পার্থক্য বোঝা যায় এসব রঙের মাধ্যমে। ক্ল্যাসিক নীল রং হলো সাধারণত ইউএসবি ৩.০ পোর্টের জন্য ব্যবহার করা হয়। ইউএসবি ২.০ পোর্টগুলো সাধারণত কালো রঙের হয়। এই নীল পোর্টগুলো সুপার স্পিড ইউএসবি নামেও পরিচিত। ২০০৮ সালে প্রথমবারের মতো বাজারে আসে নীল রঙের পোর্টগুলো এবং এটি পূর্বসূরিদের তুলনায় অনেক দ্রুত ডেটা আদান প্রদান করে। ইউএসবি ৩.০ পোর্টের সর্বোচ্চ গতি ৫ জিবিপিএস (গিগাবিটস পার সেকেন্ড) আর ইউএসবি ২.০ পোর্টের এর গতি ৪৮০ এমবিপিএস (মেগাবিটস পার সেকেন্ড)। এর মানে হলো—নীল ইউএসবি পোর্টগুলো কালো পোর্টের তুলনায় ১০ গুণ দ্রুত ডেটা স্থানান্তর করে।
সম্পূর্ণ ডুপ্লেক্স কমিউনিকেশন সমর্থন করে নীল রঙের ইউএসবি পোর্টগুলো। অর্থাৎ এসব পোর্ট একই সময়ে দুই দিকেই ডেটা স্থানান্তর করতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, যদি আপনি একটি এক্সটার্নাল হার্ড ড্রাইভ থেকে আপনার কম্পিউটারে ফাইল ট্রান্সফার করেন তখন হার্ড ড্রাইভটি ট্রান্সফারটি ব্যাহত না করেই নতুন কমান্ড গ্রহণ করতে পারে। অন্যদিকে ইউএসবি ২.০-এ ডেটা একবারে শুধু এক দিকেই প্রবাহিত হতে পারে। যদিও নীল ইউএসবি পোর্টগুলো দ্রুত এবং উন্নত হলেও এগুলো ইউএসবি ২.০ ডিভাইসের সঙ্গেও কাজ করে। অর্থাৎ এগুলো নতুন এবং পুরোনো প্রযুক্তির সঙ্গে উভয়ই কাজ করতে পারে।
এ ছাড়া বিভিন্ন পিসি বা ল্যাপটপে হালকা নীল বা টিল রঙের পোর্টও দেখা যায়। এগুলোকে ইউএসবি ৩.১ জেন ১, যেগুলোকে সুপার স্পিড প্লাস পোর্টও বলা হয়। এই পোর্টগুলোর ডেটা স্থানান্তরের গতি ১০ জিবিপিএস পর্যন্ত হতে পারে, যা ক্ল্যাসিক নীল ইউএসবি ৩.০ পোর্টের চেয়ে দ্বিগুণ।
ইউএসবি ডকের মতো ডিভাইসের জন্য এই পোর্টগুলোর উপযুক্ত। যেগুলোকে বড় আকারের ডেটা দ্রুত ট্রান্সফার করতে হয়।
তথ্যসূত্র: স্ল্যাশগিয়ার
বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ে পেপ্যাল, ওয়াইজ ও স্ট্রাইপের মতো পেমেন্ট সেবাগুলো চালুর দাবি জানিয়েছেন ফ্রিল্যান্সার ও আইটি পেশাজীবীরা। তাঁরা বলছেন, দেশের তরুণ উদ্যোক্তা ও ফ্রিল্যান্সাররা আন্তর্জাতিক ক্লায়েন্টের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ের অভাবে বড় ধরনের সীমাবদ্ধতায় পড়ছেন।
৬ ঘণ্টা আগেনতুন মডুলার ফোন নিয়ে আসছে নাথিংয়ের সাব-ব্র্যান্ড সিএমএফ। তাদের দ্বিতীয় মডুলার ফোন সিএমএফ ফোন ২ প্রো ঘোষণা করা হয়েছে। আগের মতোই স্ক্রু দিয়ে লাগানো যায় এমন একাধিক অ্যাকসেসরিজ যুক্ত করা যাবে ফোনটিতে। ডিভাইসটি ৩ বছরের অ্যান্ড্রয়েড আপডেট এবং ৬ বছরের নিরাপত্তা আপডেট পাবে।
৭ ঘণ্টা আগেনতুন চিপসেট ‘স্ন্যাপড্রাগন ৮ এলিট ২’ নিয়ে কাজ করছে চিপ নির্মাতা কোম্পানি কোয়ালকম। এই চিপ পরবর্তী প্রজন্মের একটি শক্তিশালী প্রসেসর, যা নতুন আইফোন ১৭-এর পারফরম্যান্সকেও ছাপিয়ে যেতে পারে বলে গুঞ্জন উঠেছে।
৯ ঘণ্টা আগেব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট কনস্টেলেশন প্রকল্প ‘প্রজেক্ট কুইপার’-এর প্রথম ২৭টি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করেছে ই–কমার্স জায়ান্ট আমাজন। এর মাধ্যমে ইলন মাস্কের স্পেসএক্সের স্টারলিংককে চ্যালেঞ্জ জানাল কোম্পানিটি। গতকাল সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা থেকে স্যাটেলাইটগুলো উৎক্ষেপণ করা হয়।
১০ ঘণ্টা আগে