এআই নীতিমালা থেকে অস্ত্র এবং নজরদারি সংক্রান্ত প্রযুক্তি ব্যবহার না করার প্রতিশ্রুতি সরিয়ে ফেলেছে প্রযুক্তি সংস্থা গুগল। আগের নীতিমালায় গুগল স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছিল, তারা অস্ত্র তৈরির জন্য বা আন্তর্জাতিক নিয়মের বাইরে নজরদারির কাজে এআই ব্যবহার করবে না। কিন্তু নতুন আপডেট করা নীতিমালা থেকে এই কথাগুলো বাদ দেওয়া হয়েছে।
বুধবার সিএনএন জানিয়েছে, ২০১৮ সালে গুগল প্রথমবারের মতো ‘এআই নীতিমালা’ প্রকাশ করেছিল। সেই নীতিমালায় বলা হয়েছিল, মানুষের ক্ষতি করতে পারে এমন কোনো প্রযুক্তি গুগল তৈরি করবে না। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক নিয়ম লঙ্ঘন করে নজরদারি চালানোর প্রযুক্তি বিকাশে গুগল অংশ নেবে না।
কিন্তু সম্প্রতি সংস্থাটির ওয়েব আর্কাইভে সংরক্ষিত পুরোনো নীতিমালা পরিবর্তন করে নতুন নীতিমালায় এই নিষেধাজ্ঞাগুলো বাদ দেওয়া হয়েছে।
২০২২ সালে ওপেনএআই-এর চ্যাটজিপিটি চালুর পর থেকেই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রতিযোগিতা তীব্র আকার ধারণ করেছে। এআই প্রযুক্তি দ্রুত উন্নত হচ্ছে। কিন্তু এখনো এই খাতের স্বচ্ছতা ও নৈতিকতার বিষয়গুলো সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণের জন্য যথেষ্ট আইনগত কাঠামো নেই।
মঙ্গলবার প্রকাশিত একটি ব্লগ পোস্টে গুগলের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট জেমস ম্যানিয়াকা এবং ডিপমাইন্ড-এর প্রধান ডেমিস হাসাবিস লিখেছেন—‘গণতান্ত্রিক দেশগুলোর প্রকাশিত এআই কাঠামো আমাদের এআই প্রযুক্তির সম্ভাবনা এবং ঝুঁকি সম্পর্কে আরও গভীরভাবে বোঝার সুযোগ করে দিয়েছে।’
তারা আরও লিখেছেন, ‘এখন বিশ্বজুড়ে এআই নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা চলছে এবং এটি ক্রমশ জটিল ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতির দিকে এগোচ্ছে। আমরা বিশ্বাস করি, গণতন্ত্রকে অবশ্যই এআই উন্নয়নে নেতৃত্ব দিতে হবে, যেখানে স্বাধীনতা, সমতা ও মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা থাকবে।’
গুগল বলছে, তারা এমন প্রযুক্তি তৈরি করতে চায় যা মানুষকে রক্ষা করবে, বৈশ্বিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করবে এবং জাতীয় নিরাপত্তা বজায় রাখবে।
২০১৮ সালে গুগল মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের (পেন্টাগন) একটি ১০ বিলিয়ন ডলারের ক্লাউড কম্পিউটিং প্রকল্পে দরপত্র প্রত্যাহার করেছিল। কারণ তারা মনে করেছিল, এই প্রকল্প গুগলের এআই নীতিমালার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। দরপত্র প্রত্যাহারের জন্য সে সময় ৪ হাজারের বেশি গুগল কর্মী একটি পিটিশনে স্বাক্ষর করে দাবি করেছিলেন। তাঁদের দাবি ছিল, গুগল কিংবা এর কোনো ঠিকাদার যেন কখনো যুদ্ধ সংক্রান্ত প্রযুক্তি তৈরি না করে। এমনকি প্রায় এক ডজন কর্মী প্রতিবাদ স্বরূপ পদত্যাগও করেছিলেন।
এআই নীতিমালা থেকে অস্ত্র এবং নজরদারি সংক্রান্ত প্রযুক্তি ব্যবহার না করার প্রতিশ্রুতি সরিয়ে ফেলেছে প্রযুক্তি সংস্থা গুগল। আগের নীতিমালায় গুগল স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছিল, তারা অস্ত্র তৈরির জন্য বা আন্তর্জাতিক নিয়মের বাইরে নজরদারির কাজে এআই ব্যবহার করবে না। কিন্তু নতুন আপডেট করা নীতিমালা থেকে এই কথাগুলো বাদ দেওয়া হয়েছে।
বুধবার সিএনএন জানিয়েছে, ২০১৮ সালে গুগল প্রথমবারের মতো ‘এআই নীতিমালা’ প্রকাশ করেছিল। সেই নীতিমালায় বলা হয়েছিল, মানুষের ক্ষতি করতে পারে এমন কোনো প্রযুক্তি গুগল তৈরি করবে না। পাশাপাশি আন্তর্জাতিক নিয়ম লঙ্ঘন করে নজরদারি চালানোর প্রযুক্তি বিকাশে গুগল অংশ নেবে না।
কিন্তু সম্প্রতি সংস্থাটির ওয়েব আর্কাইভে সংরক্ষিত পুরোনো নীতিমালা পরিবর্তন করে নতুন নীতিমালায় এই নিষেধাজ্ঞাগুলো বাদ দেওয়া হয়েছে।
২০২২ সালে ওপেনএআই-এর চ্যাটজিপিটি চালুর পর থেকেই কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রতিযোগিতা তীব্র আকার ধারণ করেছে। এআই প্রযুক্তি দ্রুত উন্নত হচ্ছে। কিন্তু এখনো এই খাতের স্বচ্ছতা ও নৈতিকতার বিষয়গুলো সঠিকভাবে নিয়ন্ত্রণের জন্য যথেষ্ট আইনগত কাঠামো নেই।
মঙ্গলবার প্রকাশিত একটি ব্লগ পোস্টে গুগলের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট জেমস ম্যানিয়াকা এবং ডিপমাইন্ড-এর প্রধান ডেমিস হাসাবিস লিখেছেন—‘গণতান্ত্রিক দেশগুলোর প্রকাশিত এআই কাঠামো আমাদের এআই প্রযুক্তির সম্ভাবনা এবং ঝুঁকি সম্পর্কে আরও গভীরভাবে বোঝার সুযোগ করে দিয়েছে।’
তারা আরও লিখেছেন, ‘এখন বিশ্বজুড়ে এআই নেতৃত্বের প্রতিযোগিতা চলছে এবং এটি ক্রমশ জটিল ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতির দিকে এগোচ্ছে। আমরা বিশ্বাস করি, গণতন্ত্রকে অবশ্যই এআই উন্নয়নে নেতৃত্ব দিতে হবে, যেখানে স্বাধীনতা, সমতা ও মানবাধিকারের প্রতি শ্রদ্ধা থাকবে।’
গুগল বলছে, তারা এমন প্রযুক্তি তৈরি করতে চায় যা মানুষকে রক্ষা করবে, বৈশ্বিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করবে এবং জাতীয় নিরাপত্তা বজায় রাখবে।
২০১৮ সালে গুগল মার্কিন প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের (পেন্টাগন) একটি ১০ বিলিয়ন ডলারের ক্লাউড কম্পিউটিং প্রকল্পে দরপত্র প্রত্যাহার করেছিল। কারণ তারা মনে করেছিল, এই প্রকল্প গুগলের এআই নীতিমালার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়। দরপত্র প্রত্যাহারের জন্য সে সময় ৪ হাজারের বেশি গুগল কর্মী একটি পিটিশনে স্বাক্ষর করে দাবি করেছিলেন। তাঁদের দাবি ছিল, গুগল কিংবা এর কোনো ঠিকাদার যেন কখনো যুদ্ধ সংক্রান্ত প্রযুক্তি তৈরি না করে। এমনকি প্রায় এক ডজন কর্মী প্রতিবাদ স্বরূপ পদত্যাগও করেছিলেন।
ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) গত পাঁচ মাসে ১ কোটি ১০ লাখ ব্যবহারকারী হারিয়েছে ইলন মাস্কের মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম এক্স (সাবেক টুইটার)। এর ফলে ইউরোপে প্ল্যাটফর্মটিতে মাসিক সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা এখন মাস্কের অধিগ্রহণের আগের সময়ের চেয়ে অনেক কম।
২ ঘণ্টা আগেদৈনন্দিন জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে সোশ্যাল মিডিয়া। বিশেষ করে ফেসবুক মেসেঞ্জারের গ্রুপ চ্যাট আমাদের পরিবার, বন্ধু বা সহকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করতে সাহায্য করে। তবে মেসেঞ্জার গ্রুপকে সুশৃঙ্খলভাবে পরিচালনা করার জন্য একাধিক অ্যাডমিন থাকা প্রয়োজন। অ্যাডমিনরা গ্রুপের সদস্য নিয়ন্ত্রণ, সেটিংস
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ে পেপ্যাল, ওয়াইজ ও স্ট্রাইপের মতো পেমেন্ট সেবাগুলো চালুর দাবি জানিয়েছেন ফ্রিল্যান্সার ও আইটি পেশাজীবীরা। তাঁরা বলছেন, দেশের তরুণ উদ্যোক্তা ও ফ্রিল্যান্সাররা আন্তর্জাতিক ক্লায়েন্টের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে আন্তর্জাতিক পেমেন্ট গেটওয়ের অভাবে বড় ধরনের সীমাবদ্ধতায় পড়ছেন।
১৮ ঘণ্টা আগেনতুন মডুলার ফোন নিয়ে আসছে নাথিংয়ের সাব-ব্র্যান্ড সিএমএফ। তাদের দ্বিতীয় মডুলার ফোন সিএমএফ ফোন ২ প্রো ঘোষণা করা হয়েছে। আগের মতোই স্ক্রু দিয়ে লাগানো যায় এমন একাধিক অ্যাকসেসরিজ যুক্ত করা যাবে ফোনটিতে। ডিভাইসটি ৩ বছরের অ্যান্ড্রয়েড আপডেট এবং ৬ বছরের নিরাপত্তা আপডেট পাবে।
১৮ ঘণ্টা আগে