ঢাকা: ফ্রেঞ্চ ওপেন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন অবসাদে ভোগা নাওমি ওসাকা। এই খবর সামনে আসার পর টেনিসসহ খেলার দুনিয়ার অনেকেই ওসাকার পাশে দাঁড়িয়েছেন। ভেনাস উইলিয়ামস ও মার্টিনা নাভ্রাতিলোভার মতো কিংবদন্তিরা শুভকামনা জানিয়েছেন জাপানি টেনিস তারকাকে। তবে কিছুটা ভিন্ন সুরে কথা বলেছেন আরেক টেনিস কিংবদন্তি বরিস বেকার। ছয়বারের গ্র্যান্ড স্ল্যামজয়ী বেকার মনে করেন, সংবাদমাধ্যমকে সামলাতে না পারা ওসাকার ক্যারিয়ারই হয়তো এখানেই থেমে যেতে পারে!
বেকার নিজেও অবশ্য সাংবাদিকদের পছন্দ করেন না। কিন্তু এটাকে নিজের কাজের অংশ বলে মনে করেন তিনি। যে কারণে ওসাকার ক্যারিয়ারও হুমকিতে দেখছেন সাবেক এই শীর্ষ বাছাই, ‘সংবাদমাধ্যম ছাড়া কোনো অর্থ পুরস্কার নেই, নেই কোনো চুক্তিও। আমি নিজেও ব্যক্তিগতভাবে মিডিয়া অপছন্দ করি। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলা আমিও পছন্দ করি না, কিন্তু আমাকে তা করতে হয়। সে (ওসাকা) মানিয়ে নিতে না পেরে নিজেকে টুর্নামেন্ট থেকে সরিয়ে নিয়েছে। যদি সে প্যারিসে সাংবাদিক সামলাতে ব্যর্থ হয়, তবে সে উইম্বলডনে ও ইউএস ওপেনেও পারবে না। আমার মনে হচ্ছে, মানসিক স্বাস্থ্যজনিত জটিলতায় তার ক্যারিয়ার এখন হুমকির মুখে। এটাকে তাই গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে।’
বেকার খুব ভালো করেই জানেন, পেশাদার খেলোয়াড়ি জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হচ্ছে সংবাদমাধ্যম। সাংবাদিকেরা খেলোয়াড়ের সমালোচনা করবেন, প্রশংসা করবেন—এই তো বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে নেওয়ার পরামর্শ বেকারের, ‘কদিন আগে মিডিয়া নিয়ে করা তার প্রথম প্রতিক্রিয়াটি শুনেছি। ওসাকা মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়টি সামনে এনেছে। এটি এমন বিষয় যা গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে। বিশেষ করে ওসাকার মতো তরুণীদের। সে মিডিয়ার চাপের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারছে না। আমরা সবাই জানি এই চাপ সব সময় থাকে। এর সঙ্গে আপনাকে মানিয়ে নিতে হবে। এটা আপনার কাজের অংশ।’
ফ্রেঞ্চ ওপেন শুরুর আগে থেকেই আলোচনায় চারবারের গ্র্যান্ড স্ল্যামজয়ী ওসাকা। মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাংবাদিক সামনের কথা না বলার সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি। প্রথম রাউন্ডের ম্যাচের পর কোর্টেই নিজের অনুভূতি জানান এই জাপানি টেনিস তারকা। এ ঘটনায় বড় অঙ্কের জরিমানা গুনতে হয় ওসাকাকে। এমনকি ভবিষ্যতের গ্র্যান্ড স্লাম থেকে বহিষ্কৃত হওয়ার হুমকিও দেওয়া হয় তাঁকে। এরপর সোমবার রাতে নিজের টুইটার ও ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে পোস্ট দিয়ে ফ্রেঞ্চ ওপেন থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত জানান তিনি।
ঢাকা: ফ্রেঞ্চ ওপেন থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন অবসাদে ভোগা নাওমি ওসাকা। এই খবর সামনে আসার পর টেনিসসহ খেলার দুনিয়ার অনেকেই ওসাকার পাশে দাঁড়িয়েছেন। ভেনাস উইলিয়ামস ও মার্টিনা নাভ্রাতিলোভার মতো কিংবদন্তিরা শুভকামনা জানিয়েছেন জাপানি টেনিস তারকাকে। তবে কিছুটা ভিন্ন সুরে কথা বলেছেন আরেক টেনিস কিংবদন্তি বরিস বেকার। ছয়বারের গ্র্যান্ড স্ল্যামজয়ী বেকার মনে করেন, সংবাদমাধ্যমকে সামলাতে না পারা ওসাকার ক্যারিয়ারই হয়তো এখানেই থেমে যেতে পারে!
বেকার নিজেও অবশ্য সাংবাদিকদের পছন্দ করেন না। কিন্তু এটাকে নিজের কাজের অংশ বলে মনে করেন তিনি। যে কারণে ওসাকার ক্যারিয়ারও হুমকিতে দেখছেন সাবেক এই শীর্ষ বাছাই, ‘সংবাদমাধ্যম ছাড়া কোনো অর্থ পুরস্কার নেই, নেই কোনো চুক্তিও। আমি নিজেও ব্যক্তিগতভাবে মিডিয়া অপছন্দ করি। সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলা আমিও পছন্দ করি না, কিন্তু আমাকে তা করতে হয়। সে (ওসাকা) মানিয়ে নিতে না পেরে নিজেকে টুর্নামেন্ট থেকে সরিয়ে নিয়েছে। যদি সে প্যারিসে সাংবাদিক সামলাতে ব্যর্থ হয়, তবে সে উইম্বলডনে ও ইউএস ওপেনেও পারবে না। আমার মনে হচ্ছে, মানসিক স্বাস্থ্যজনিত জটিলতায় তার ক্যারিয়ার এখন হুমকির মুখে। এটাকে তাই গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে।’
বেকার খুব ভালো করেই জানেন, পেশাদার খেলোয়াড়ি জীবনের এক অবিচ্ছেদ্য অংশ হচ্ছে সংবাদমাধ্যম। সাংবাদিকেরা খেলোয়াড়ের সমালোচনা করবেন, প্রশংসা করবেন—এই তো বাস্তবতা। এই বাস্তবতা মেনে নেওয়ার পরামর্শ বেকারের, ‘কদিন আগে মিডিয়া নিয়ে করা তার প্রথম প্রতিক্রিয়াটি শুনেছি। ওসাকা মানসিক স্বাস্থ্যের বিষয়টি সামনে এনেছে। এটি এমন বিষয় যা গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে। বিশেষ করে ওসাকার মতো তরুণীদের। সে মিডিয়ার চাপের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারছে না। আমরা সবাই জানি এই চাপ সব সময় থাকে। এর সঙ্গে আপনাকে মানিয়ে নিতে হবে। এটা আপনার কাজের অংশ।’
ফ্রেঞ্চ ওপেন শুরুর আগে থেকেই আলোচনায় চারবারের গ্র্যান্ড স্ল্যামজয়ী ওসাকা। মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সাংবাদিক সামনের কথা না বলার সিদ্ধান্তের কথা জানান তিনি। প্রথম রাউন্ডের ম্যাচের পর কোর্টেই নিজের অনুভূতি জানান এই জাপানি টেনিস তারকা। এ ঘটনায় বড় অঙ্কের জরিমানা গুনতে হয় ওসাকাকে। এমনকি ভবিষ্যতের গ্র্যান্ড স্লাম থেকে বহিষ্কৃত হওয়ার হুমকিও দেওয়া হয় তাঁকে। এরপর সোমবার রাতে নিজের টুইটার ও ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে পোস্ট দিয়ে ফ্রেঞ্চ ওপেন থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত জানান তিনি।
পেশাদার কারিয়ারে সবচেয়ে বেশি ফুটবল ম্যাচ খেলার রেকর্ড কার? এই প্রশ্নে এখন নাম নিতে হবে ব্রাজিলের অভিজ্ঞ গোলরক্ষক ফ্যাবিওর। ৪৪ বছর বয়সী এই খেলোয়াড় সবচেয়ে বেশি ১ হাজার ৩৯১টি ম্যাচ খেলার রেকর্ড গড়েছেন। এই রেকর্ডে তিনি পেছনে ফেলেছেন ইংল্যান্ডের কিংবদন্তি গোলকিপার পিটার শিলটনকে।
৬ ঘণ্টা আগেএপ্রিলে এএইচএফ কাপে ছিলেন দলের অধিনায়ক। অথচ হকি এশিয়া কাপের দলে সুযোগ পাননি পুষ্কর খীসা মিমো। শুধু তা-ই নয়, বাদ পড়েছেন মঈনুল ইসলাম কৌশিক ও নাঈম উদ্দিন। মিমোর দাবি, সিনিয়রদের পূর্বপরিকল্পিতভাবে বাদ দেওয়া হয়েছে। দল নির্বাচনে হকি ফেডারেশনে গতকাল বাগ্বিতণ্ডাও হয়েছে খেলোয়াড় ও কর্মকর্তাদের মধ্যে।
৬ ঘণ্টা আগেদারুণ জয়ে সাফ অনূর্ধ্ব-১৭ চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু করেছে বাংলাদেশ। স্বাগতিক ভুটানকে আজ ৩-১ গোলে হারিয়েছে অর্পিতা বিশ্বাসের দল। বাংলাদেশের হয়ে জোড়া গোল করেন আলপি আক্তার।
৮ ঘণ্টা আগেবিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুলের নেওয়া ‘শেয়ার অ্যান্ড কেয়ার’ উদ্যোগের প্রশংসায় করছেন মুশফিকুর রহিম। কিন্তু এই উদ্যোগের ভালো দিকগুলো যত দিন না বাস্তবায়ন করা হবে, তত দিন কোনো ফল আসবে না বলে মনে করেন জাতীয় দলের সাবেক অধিনায়ক।
৯ ঘণ্টা আগে