ক্রীড়া ডেস্ক
তাঁরা ভালো বন্ধু। এমনই যে আরিনা সাবালেঙ্কার ‘সাবা’-এর সঙ্গে বাদোসার ‘দোসা’ যোগ করে অনেকেই দুজনকে একত্রে ডাকেন সাবাদোসা। তো কাল অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে দুই বন্ধুর সেমিফাইনালে ৬-৪, ৬-২ গেমে জিতলেন বেলারুশের সাবালেঙ্কা। হারলেন স্পেনের বাদোসা।
ফাইনালে সাবালেঙ্কার প্রতিপক্ষ যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাডিসন কিস। ২ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট লড়াইয়ের পর সেমিফাইনালে যিনি ৫-৭, ৬-১, ৭-৬ (১০/৮) গেমে হারিয়ে দিয়েছেন টেনিসের সাবেক নাম্বার ওয়ান ইগা শিয়াতেককে। প্রথম দুটি সেট দুজনে ভাগাভাগির পর তৃতীয় সেটে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই দুজনের; হয় ১০ পয়েন্টের টাইব্রেকার। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের ইতিহাসে সেমিফাইনালের এ প্রথম তৃতীয় সেটে ১০ পয়েন্টের টাইব্রেকার।
অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের টানা দুইবারের চ্যাম্পিয়ন সাবালেঙ্কা এবারও সেমিফাইনালে ছিলেন ফেবারিট। এই শতাব্দীর প্রথম নারী প্রতিযোগী হিসেবে টানা তিনটি অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জয়ের অদম্য ইচ্ছা তাঁর। সেই ইচ্ছে-রথ এগিয়ে নেওয়ার পথে সেমিফাইনালে বন্ধুকেই মাড়ালেন সাবালেঙ্কা। তাঁর একটুও কী খারাপ লাগে না!
সেমিফাইনাল জয়ের পর নিজের খারাপ লাগার চেয়ে বন্ধুর খারাপ লাগাটাই প্রাধান্য পাচ্ছে সাবালেঙ্কার কাছে। বললেন, ‘আমরা দুজনেই মরিয়া হয় সেমিফাইনাল জিততে চেয়েছি। এটা স্বপ্ন ছিল আমাদের। এখানে আমরা পরস্পরের প্রতিপক্ষ। কোর্টে যাই ঘটুক না কেন, ম্যাচের পর আমরা বন্ধুই থাকব। সে এখনো আমার বন্ধু। তবে আমি নিশ্চিত, এক ঘণ্টা, এক দিন কিংবা দুই দিনের জন্য হলেও সে আমাকে ঘৃণা করবে।’
তবে বন্ধু বাদোসাকে একটা প্রতিশ্রুতি দিয়ে রেখেছেন সাবালেঙ্কা। আর সেটি হচ্ছে সাবালেঙ্কার ভাষায়, ‘আমি পলাকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি যে আমরা শপিংয়ে যাব। আর সে যা চাইবে, আমি তার জন্য মূল্য পরিশোধ করব।’
গতকালের জয়টি অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে টানা ২০তম জয় সাবালেঙ্কার। আর এ নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের ফাইনালে উঠলেন টানা তিনবার। তাঁর আগে সবশেষ এই কীর্তি ছিল সেরেনা উইলিয়ামসের। ২০১৫-১৭ সালে টানা তিনবার ফাইনাল খেলেছিলেন মার্কিন কিংবদন্তি। আর ফাইনাল জিতলে গত ২৬ বছরের মধ্যে টানা তিনটি অস্ট্রেলিয়ান ওপেনজয়ী প্রথম নারী হবেন সাবালেঙ্কা। সবশেষ টানা তিনটি অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জয়ের কীর্তি ছিল মার্টিনা হিঙ্গিসের (১৯৯৭-১৯৯৯)।
তাঁরা ভালো বন্ধু। এমনই যে আরিনা সাবালেঙ্কার ‘সাবা’-এর সঙ্গে বাদোসার ‘দোসা’ যোগ করে অনেকেই দুজনকে একত্রে ডাকেন সাবাদোসা। তো কাল অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে দুই বন্ধুর সেমিফাইনালে ৬-৪, ৬-২ গেমে জিতলেন বেলারুশের সাবালেঙ্কা। হারলেন স্পেনের বাদোসা।
ফাইনালে সাবালেঙ্কার প্রতিপক্ষ যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাডিসন কিস। ২ ঘণ্টা ৩৫ মিনিট লড়াইয়ের পর সেমিফাইনালে যিনি ৫-৭, ৬-১, ৭-৬ (১০/৮) গেমে হারিয়ে দিয়েছেন টেনিসের সাবেক নাম্বার ওয়ান ইগা শিয়াতেককে। প্রথম দুটি সেট দুজনে ভাগাভাগির পর তৃতীয় সেটে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই দুজনের; হয় ১০ পয়েন্টের টাইব্রেকার। অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের ইতিহাসে সেমিফাইনালের এ প্রথম তৃতীয় সেটে ১০ পয়েন্টের টাইব্রেকার।
অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের টানা দুইবারের চ্যাম্পিয়ন সাবালেঙ্কা এবারও সেমিফাইনালে ছিলেন ফেবারিট। এই শতাব্দীর প্রথম নারী প্রতিযোগী হিসেবে টানা তিনটি অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জয়ের অদম্য ইচ্ছা তাঁর। সেই ইচ্ছে-রথ এগিয়ে নেওয়ার পথে সেমিফাইনালে বন্ধুকেই মাড়ালেন সাবালেঙ্কা। তাঁর একটুও কী খারাপ লাগে না!
সেমিফাইনাল জয়ের পর নিজের খারাপ লাগার চেয়ে বন্ধুর খারাপ লাগাটাই প্রাধান্য পাচ্ছে সাবালেঙ্কার কাছে। বললেন, ‘আমরা দুজনেই মরিয়া হয় সেমিফাইনাল জিততে চেয়েছি। এটা স্বপ্ন ছিল আমাদের। এখানে আমরা পরস্পরের প্রতিপক্ষ। কোর্টে যাই ঘটুক না কেন, ম্যাচের পর আমরা বন্ধুই থাকব। সে এখনো আমার বন্ধু। তবে আমি নিশ্চিত, এক ঘণ্টা, এক দিন কিংবা দুই দিনের জন্য হলেও সে আমাকে ঘৃণা করবে।’
তবে বন্ধু বাদোসাকে একটা প্রতিশ্রুতি দিয়ে রেখেছেন সাবালেঙ্কা। আর সেটি হচ্ছে সাবালেঙ্কার ভাষায়, ‘আমি পলাকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছি যে আমরা শপিংয়ে যাব। আর সে যা চাইবে, আমি তার জন্য মূল্য পরিশোধ করব।’
গতকালের জয়টি অস্ট্রেলিয়ান ওপেনে টানা ২০তম জয় সাবালেঙ্কার। আর এ নিয়ে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনের ফাইনালে উঠলেন টানা তিনবার। তাঁর আগে সবশেষ এই কীর্তি ছিল সেরেনা উইলিয়ামসের। ২০১৫-১৭ সালে টানা তিনবার ফাইনাল খেলেছিলেন মার্কিন কিংবদন্তি। আর ফাইনাল জিতলে গত ২৬ বছরের মধ্যে টানা তিনটি অস্ট্রেলিয়ান ওপেনজয়ী প্রথম নারী হবেন সাবালেঙ্কা। সবশেষ টানা তিনটি অস্ট্রেলিয়ান ওপেন জয়ের কীর্তি ছিল মার্টিনা হিঙ্গিসের (১৯৯৭-১৯৯৯)।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
৩ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
৪ ঘণ্টা আগে